বাসস, ঢাকা
২০২৩ শিক্ষাবর্ষের বিনা মূল্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণ কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আগামীকাল ১ জানুয়ারি সারা দেশে ‘জাতীয় পাঠ্যপুস্তক উৎসব’ উদ্যাপিত হবে। উদ্বোধনের পর প্রধানমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘এত কিছু করার পরও একটা শ্রেণি বলবে কিছুই করি নাই। ওই কিছুই করি নাই শ্রেণি চোখ থাকতেও দেখে না। তারা দেখবেও না।’
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে (পিএমও) আজ শনিবার এক অনুষ্ঠানে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দিয়ে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের মধ্যে পাঠ্যবই বিতরণের জন্য তিনি খুবই খুশি।’
সরকারপ্রধান বলেন, ‘এত কিছু করার পরও একটা শ্রেণি বলবে কিছুই করি নাই। ওই কিছুই করি নাই শ্রেণি চোখ থাকতেও দেখে না। তারা দেখবেও না। তাদের মাথায় ওই নাই নাই শব্দ ঢুকে আছে। নাই নাই শুনব না, আমরা সব করব। আমাদের বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এগিয়ে যাবে।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ গঠনের জন্য শিক্ষার ওপর গুরুত্ব দেই। কারণ শিক্ষাই দারিদ্র্য থেকে মুক্তির প্রধান হাতিয়ার।’
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন।
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) হিসাব অনুযায়ী, সারা দেশে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরে ৩৩ কোটি ৯১ লাখ ১২ হাজার ৩০০ পাঠ্যপুস্তক বিতরণ করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। সরকার প্রাক-প্রাথমিক, প্রাথমিক, মাধ্যমিক, ইবতেদায়ি ও এসএসসি স্তরের শিক্ষার্থীদের জন্য যথাযথ মান বজায় রেখে এসব পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণ করেছে এবং নতুন বছরের প্রথম দিনে সব শিক্ষার্থী বিনা মূল্যে পাঠ্যপুস্তক পাবে।
প্রাথমিক স্তরের পাঠ্যপুস্তক উৎসব কেন্দ্রীয়ভাবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে এবং মাধ্যমিক স্তরের পাঠ্যপুস্তক উৎসব গাজীপুরের কাপাসিয়া পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত হবে। জানুয়ারির প্রথম দিনে বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থীর মধ্যে বিনা মূল্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণের মাধ্যমে বিশ্বে বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে বাংলাদেশ।
বর্তমান সরকার ২০১০ শিক্ষাবর্ষ থেকে বিনা মূল্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণ শুরু করে এবং এ পর্যন্ত মোট ৪৩৪ কোটি ৪৫ লাখ ৮০ হাজার ২১১টি পাঠ্যপুস্তক বিতরণ করেছে।
২০২৩ শিক্ষাবর্ষের বিনা মূল্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণ কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আগামীকাল ১ জানুয়ারি সারা দেশে ‘জাতীয় পাঠ্যপুস্তক উৎসব’ উদ্যাপিত হবে। উদ্বোধনের পর প্রধানমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘এত কিছু করার পরও একটা শ্রেণি বলবে কিছুই করি নাই। ওই কিছুই করি নাই শ্রেণি চোখ থাকতেও দেখে না। তারা দেখবেও না।’
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে (পিএমও) আজ শনিবার এক অনুষ্ঠানে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দিয়ে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের মধ্যে পাঠ্যবই বিতরণের জন্য তিনি খুবই খুশি।’
সরকারপ্রধান বলেন, ‘এত কিছু করার পরও একটা শ্রেণি বলবে কিছুই করি নাই। ওই কিছুই করি নাই শ্রেণি চোখ থাকতেও দেখে না। তারা দেখবেও না। তাদের মাথায় ওই নাই নাই শব্দ ঢুকে আছে। নাই নাই শুনব না, আমরা সব করব। আমাদের বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এগিয়ে যাবে।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ গঠনের জন্য শিক্ষার ওপর গুরুত্ব দেই। কারণ শিক্ষাই দারিদ্র্য থেকে মুক্তির প্রধান হাতিয়ার।’
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন।
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) হিসাব অনুযায়ী, সারা দেশে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরে ৩৩ কোটি ৯১ লাখ ১২ হাজার ৩০০ পাঠ্যপুস্তক বিতরণ করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। সরকার প্রাক-প্রাথমিক, প্রাথমিক, মাধ্যমিক, ইবতেদায়ি ও এসএসসি স্তরের শিক্ষার্থীদের জন্য যথাযথ মান বজায় রেখে এসব পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণ করেছে এবং নতুন বছরের প্রথম দিনে সব শিক্ষার্থী বিনা মূল্যে পাঠ্যপুস্তক পাবে।
প্রাথমিক স্তরের পাঠ্যপুস্তক উৎসব কেন্দ্রীয়ভাবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে এবং মাধ্যমিক স্তরের পাঠ্যপুস্তক উৎসব গাজীপুরের কাপাসিয়া পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত হবে। জানুয়ারির প্রথম দিনে বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থীর মধ্যে বিনা মূল্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণের মাধ্যমে বিশ্বে বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে বাংলাদেশ।
বর্তমান সরকার ২০১০ শিক্ষাবর্ষ থেকে বিনা মূল্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণ শুরু করে এবং এ পর্যন্ত মোট ৪৩৪ কোটি ৪৫ লাখ ৮০ হাজার ২১১টি পাঠ্যপুস্তক বিতরণ করেছে।
অভিযোগ অনুযায়ী, গত ২৪ আগস্ট বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের সভাপতিত্বে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কনফারেন্স রুমে অনুষ্ঠিত এক সভায় বিতর্কিত মন্তব্য করেন সিহাব কায়সার খান।
৫ মিনিট আগেতলব করা কর্মকর্তারা হলেন—দুদকের সাবেক কমিশনার মোজাম্মেল হক খান ও জহরুল হক, সাবেক সচিব মো. ইউনুসুর রহমান, কাদের সরকার, এম আসলাম আলম, আকতারী মমতাজ, মো. সিরাজুল হক খান, মো. মনজুরুল বাছির, সৈয়দ আমিনুল ইসলাম, মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন, এম গোলাম ফারুক ও আনিছুর রহমান।
১ ঘণ্টা আগেসেনাবাহিনীর কমিশনপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ আরও ৬০ দিন বাড়িয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় আজ বৃহস্পতিবার এক প্রজ্ঞাপনে এই তথ্য জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ পুলিশের উপমহাপুলিশ পরিদর্শক (ডিআইজি), অতিরিক্ত ডিআইজি ও পুলিশ সুপার পদে ১৪ কর্মকর্তাকে বদলি করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পুলিশ-১ শাখার উপসচিব মো. মাহবুবুর রহমানের স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে এই তথ্য জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগে