নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতিদের মতো প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতিদের মতো পেনশন, ভ্রমণভাতা, চিকিৎসাসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা চান নির্বাচন কমিশনাররা (ইসি)।
এসব সুযোগ-সুবিধার বিধান রেখে ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার (পারিতোষিক ও বিশেষাধিকার) আইন’ এর চূড়ান্ত খসড়া সোমবার কমিশন সভায় উপস্থাপন করা হচ্ছে। অনুমোদন পেলে আইন আকারে পাশের জন্য এটি আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সোমবার কমিশন বৈঠকের বিষয়টি জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার বেগম রাশেদা সুলতানা।
জানা যায়, সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী আইনের কারণে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনারের সুযোগ-সুবিধা সংক্রান্ত অধ্যাদেশ ‘দি চিফ ইলেকশন কমিশনার অ্যান্ড ইলেকশন কমিশনার (রিমুনারেশন অ্যান্ড প্রিভিলেজেস) অর্ডিন্যান্স, ১৯৮৩ এর কার্যকারিতা হারিয়েছে। যে কারণে নতুন করে ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার (পারিতোষিক ও বিশেষাধিকার) আইন’ এর খসড়া তৈরি করেছে বর্তমান কমিশন। বিগত কেএম নূরুল হুদা কমিশন এটি নিয়ে প্রথম উদ্যোগ নিলেও আইনে পরিণত করে যেতে পারেনি।
সূত্র জানায়, বর্তমানে সিইসি আপিল বিভাগের বিচারপতি এবং নির্বাচন কমিশনাররা হাইকোর্টের বিচারপতির সমান বেতন ও মর্যাদা পান। তবে বিচারপতিরা অবসরে গেলে পেনশন পান। নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালনের কারণে তারা কোনো পেনশন পান না। নতুন আইন পাশ হলে আরও কিছু জায়গায় সমান সুবিধা ও প্রাধিকার পাবেন নির্বাচন কমিশনাররা।
ইসি সূত্র জানায়, প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার (পারিতোষিক ও বিশেষাধিকার) আইন ২০২৩ সহ সোমবারের কমিশন সভায় মোট ৬টি এজেন্ডা রয়েছে।
অন্যান্য এজেন্ডার মধ্যে রয়েছে- নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা ২০০৮ এর সংশোধন, স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) নির্বাচন ২০১০ এর সংশোধন, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা নিয়োগের উদ্দেশ্যে প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশিকা, নির্বাচনকালীন অতিরিক্ত সময় দায়িত্ব পালনের জন্য আপ্যায়ন বাবদ অর্থ প্রদান সংক্রান্ত গাইড লাইন এবং নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট এর ২০২৩-২০২৪ সালের প্রশিক্ষণ বর্ষপঞ্জির খসড়া চূড়ান্তকরণ।
সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতিদের মতো প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতিদের মতো পেনশন, ভ্রমণভাতা, চিকিৎসাসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা চান নির্বাচন কমিশনাররা (ইসি)।
এসব সুযোগ-সুবিধার বিধান রেখে ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার (পারিতোষিক ও বিশেষাধিকার) আইন’ এর চূড়ান্ত খসড়া সোমবার কমিশন সভায় উপস্থাপন করা হচ্ছে। অনুমোদন পেলে আইন আকারে পাশের জন্য এটি আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সোমবার কমিশন বৈঠকের বিষয়টি জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার বেগম রাশেদা সুলতানা।
জানা যায়, সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী আইনের কারণে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনারের সুযোগ-সুবিধা সংক্রান্ত অধ্যাদেশ ‘দি চিফ ইলেকশন কমিশনার অ্যান্ড ইলেকশন কমিশনার (রিমুনারেশন অ্যান্ড প্রিভিলেজেস) অর্ডিন্যান্স, ১৯৮৩ এর কার্যকারিতা হারিয়েছে। যে কারণে নতুন করে ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার (পারিতোষিক ও বিশেষাধিকার) আইন’ এর খসড়া তৈরি করেছে বর্তমান কমিশন। বিগত কেএম নূরুল হুদা কমিশন এটি নিয়ে প্রথম উদ্যোগ নিলেও আইনে পরিণত করে যেতে পারেনি।
সূত্র জানায়, বর্তমানে সিইসি আপিল বিভাগের বিচারপতি এবং নির্বাচন কমিশনাররা হাইকোর্টের বিচারপতির সমান বেতন ও মর্যাদা পান। তবে বিচারপতিরা অবসরে গেলে পেনশন পান। নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালনের কারণে তারা কোনো পেনশন পান না। নতুন আইন পাশ হলে আরও কিছু জায়গায় সমান সুবিধা ও প্রাধিকার পাবেন নির্বাচন কমিশনাররা।
ইসি সূত্র জানায়, প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার (পারিতোষিক ও বিশেষাধিকার) আইন ২০২৩ সহ সোমবারের কমিশন সভায় মোট ৬টি এজেন্ডা রয়েছে।
অন্যান্য এজেন্ডার মধ্যে রয়েছে- নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা ২০০৮ এর সংশোধন, স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) নির্বাচন ২০১০ এর সংশোধন, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা নিয়োগের উদ্দেশ্যে প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশিকা, নির্বাচনকালীন অতিরিক্ত সময় দায়িত্ব পালনের জন্য আপ্যায়ন বাবদ অর্থ প্রদান সংক্রান্ত গাইড লাইন এবং নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট এর ২০২৩-২০২৪ সালের প্রশিক্ষণ বর্ষপঞ্জির খসড়া চূড়ান্তকরণ।
অন্তর্বর্তী সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী, আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। আগামী ডিসেম্বরের শুরুতে ভোটের তফসিল দেওয়ার কথা বলেছে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচনী হাওয়া জোরেশোরে বইতে শুরু করায় দলগুলো এখন সম্ভাব্য জোটের জন্য আসন ভাগাভাগির আলোচনায় গুরুত্ব দিচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগেসেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের নামে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন ভুয়া প্রোফাইল খুলে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো হচ্ছে। এ বিষয়ে সতর্ক করেছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
৬ ঘণ্টা আগেদফায় দফায় ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নামা পাহাড়ি ঢলে ছয় জেলার নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। কয়েকটি স্থানে ইতিমধ্যে বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে পানি। এতে ডুবে গেছে রাস্তাঘাট, ঘরবাড়ি ও ফসলের খেত। বাধ্য হয়ে অনেকে কাঁচা ধান কেটে ঘরে তুলছে। অনেকেই পরিবার নিয়ে আশ্রয় নিয়েছে নিরাপদ স্থানে।
৭ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের এক বছর পূর্তিতে ৫ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এর সাত দিন পর গত মঙ্গলবার বেসরকারি মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বলেছে, এই ঘোষণাপত্রের সঙ্গে সরকারের কার্যকলাপ সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।
৮ ঘণ্টা আগে