নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সিলেট থেকে গ্রেপ্তার ‘জামাআতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়া’-এর সিলেটের আঞ্চলিক প্রধান সমন্বয়ক ডা. রাফাতের বাবা জামায়াতের বর্তমান আমির ডা. শফিকুর রহমান। বিষয়টি আমলে নিয়ে এই জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে জামায়াতের কোনো সংশ্লিষ্টতা আছে কিনা? সে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিট।
এর আগে জঙ্গি সংশ্লিষ্টতায় সিলেট অঞ্চলের প্রধান সমন্বয়ক ডা. রাফাত ও আরিফকে গতকাল বুধবার গ্রেপ্তার করে সিটিটিসি’র বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট। এ বিষয়ে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলন করে সংস্থাটি। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সিটিটিসি প্রধান ডিআইজি মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘আমরা রাফাতকে রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করি। তখন জানতে পারি রাফাতের বাবা জামায়াতের আমির। তখন নতুন এই জঙ্গি সংগঠনে যোগ দেওয়ার ব্যাপারে তার প্রতি সাংগঠনিক (জামায়াতের পক্ষ থেকে) কোনো নির্দেশনা ছিল কিনা? তার বাবার সংগঠনের কোনো নির্দেশনায় জঙ্গি সংগঠনে তারা যোগ দিয়েছে কিনা? এই ব্যাপারে তাকে আরও ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করলে আমরা সেটা জানতে পারব।’
জঙ্গি সংশ্লিষ্টতায় সিলেট জালালাবাদ থানার রাগীব রাবেয়া মেডিকেল কলেজ এলাকা থেকে রাফাত ও আরিফকে গ্রেপ্তার করে বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট।
এর আগে চলতি মাসের ১ তারিখে সিটিটিসি বোম ডিসপোজাল ইউনিট রাজধানীর সায়েদাবাদ এলাকা থেকে নতুন এই জঙ্গি সংগঠনের জন্য হিজরতকারী তিনজন সদস্যকে গ্রেপ্তার করে। তাদের থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী রাফাত ও আরিফকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সায়েদাবাদ থেকে গ্রেপ্তাররা সিটিটিসিকে জানায়, তারা প্রত্যেকেই ডা. রাফাতের মাধ্যমে জঙ্গি সংগঠনে যোগ দেওয়ার দাওয়াত পায়। ডা. রাফাত ধর্মভীরু তরুণদের জিহাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ করার জন্য দাওয়াতি কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছিল দীর্ঘদিন ধরে।
রাফাতকে জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে সংস্থাটি জানায়, ২০২১ সালের জুন মাসে তার ও অপর সহযোগী তাহিয়াতের নেতৃত্বে সিলেট এলাকা থেকে ১১ জন বান্দরবানে হিজরত করে। হিজরতের সময়ে বান্দরবানে গিয়ে জঙ্গি সংগঠনের অন্যান্য নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে না পারায় সাত দিন পরে তারা সিলেট ফিরে দাওয়াতি কার্যক্রম অব্যাহত রাখে।
রাফাত ও তার অন্যান্য সহযোগীরা বেশ কিছু তরুণদের দুর্গম পাহাড়ে নিয়ে হিজরতের নামে জঙ্গি প্রশিক্ষণ দিয়ে আসছে উল্লেখ করে সিটিটিসি প্রধান বলেন, ‘ডা. রাফাত ও তাহিয়াত সশস্ত্র জিহাদে উদ্বুদ্ধ হয় এবং হিজরতের উদ্দেশ্যে বের হয়ে ব্যর্থ হয়ে ফিরে আসে। এরপর ডা. রাফাত এবং তার সহযোগীরা আবার মসজিদে এবং লেকের পাড়ে বসে জিহাদ সম্পর্কিত আলোচনা চালিয়ে যায়। পরবর্তীতে ডা. রাফাতের নির্দেশে তাহিয়াত সহযোগীসহ ঢাকায় হিজরত করার উদ্দেশ্যে বের হয় সিটিটিসি’র কাছে গ্রেপ্তার হয়। ডা. রাফাত কোরআন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের আড়ালে সিলেটের বিভিন্ন স্থানে উগ্রবাদী বক্তব্যের মাধ্যমে ধর্মভীরু তরুণদের জঙ্গিবাদের দীক্ষা দেয়। এ সংগঠনের কয়েকজন সদস্যকে বোমা বানানোর প্রশিক্ষণ প্রদান করে এবং পরবর্তীতে সেসব বোমার শক্তিমত্তা পরীক্ষা করে।’
সিলেট থেকে গ্রেপ্তার ‘জামাআতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়া’-এর সিলেটের আঞ্চলিক প্রধান সমন্বয়ক ডা. রাফাতের বাবা জামায়াতের বর্তমান আমির ডা. শফিকুর রহমান। বিষয়টি আমলে নিয়ে এই জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে জামায়াতের কোনো সংশ্লিষ্টতা আছে কিনা? সে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিট।
এর আগে জঙ্গি সংশ্লিষ্টতায় সিলেট অঞ্চলের প্রধান সমন্বয়ক ডা. রাফাত ও আরিফকে গতকাল বুধবার গ্রেপ্তার করে সিটিটিসি’র বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট। এ বিষয়ে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলন করে সংস্থাটি। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সিটিটিসি প্রধান ডিআইজি মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘আমরা রাফাতকে রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করি। তখন জানতে পারি রাফাতের বাবা জামায়াতের আমির। তখন নতুন এই জঙ্গি সংগঠনে যোগ দেওয়ার ব্যাপারে তার প্রতি সাংগঠনিক (জামায়াতের পক্ষ থেকে) কোনো নির্দেশনা ছিল কিনা? তার বাবার সংগঠনের কোনো নির্দেশনায় জঙ্গি সংগঠনে তারা যোগ দিয়েছে কিনা? এই ব্যাপারে তাকে আরও ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করলে আমরা সেটা জানতে পারব।’
জঙ্গি সংশ্লিষ্টতায় সিলেট জালালাবাদ থানার রাগীব রাবেয়া মেডিকেল কলেজ এলাকা থেকে রাফাত ও আরিফকে গ্রেপ্তার করে বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট।
এর আগে চলতি মাসের ১ তারিখে সিটিটিসি বোম ডিসপোজাল ইউনিট রাজধানীর সায়েদাবাদ এলাকা থেকে নতুন এই জঙ্গি সংগঠনের জন্য হিজরতকারী তিনজন সদস্যকে গ্রেপ্তার করে। তাদের থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী রাফাত ও আরিফকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সায়েদাবাদ থেকে গ্রেপ্তাররা সিটিটিসিকে জানায়, তারা প্রত্যেকেই ডা. রাফাতের মাধ্যমে জঙ্গি সংগঠনে যোগ দেওয়ার দাওয়াত পায়। ডা. রাফাত ধর্মভীরু তরুণদের জিহাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ করার জন্য দাওয়াতি কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছিল দীর্ঘদিন ধরে।
রাফাতকে জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে সংস্থাটি জানায়, ২০২১ সালের জুন মাসে তার ও অপর সহযোগী তাহিয়াতের নেতৃত্বে সিলেট এলাকা থেকে ১১ জন বান্দরবানে হিজরত করে। হিজরতের সময়ে বান্দরবানে গিয়ে জঙ্গি সংগঠনের অন্যান্য নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে না পারায় সাত দিন পরে তারা সিলেট ফিরে দাওয়াতি কার্যক্রম অব্যাহত রাখে।
রাফাত ও তার অন্যান্য সহযোগীরা বেশ কিছু তরুণদের দুর্গম পাহাড়ে নিয়ে হিজরতের নামে জঙ্গি প্রশিক্ষণ দিয়ে আসছে উল্লেখ করে সিটিটিসি প্রধান বলেন, ‘ডা. রাফাত ও তাহিয়াত সশস্ত্র জিহাদে উদ্বুদ্ধ হয় এবং হিজরতের উদ্দেশ্যে বের হয়ে ব্যর্থ হয়ে ফিরে আসে। এরপর ডা. রাফাত এবং তার সহযোগীরা আবার মসজিদে এবং লেকের পাড়ে বসে জিহাদ সম্পর্কিত আলোচনা চালিয়ে যায়। পরবর্তীতে ডা. রাফাতের নির্দেশে তাহিয়াত সহযোগীসহ ঢাকায় হিজরত করার উদ্দেশ্যে বের হয় সিটিটিসি’র কাছে গ্রেপ্তার হয়। ডা. রাফাত কোরআন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের আড়ালে সিলেটের বিভিন্ন স্থানে উগ্রবাদী বক্তব্যের মাধ্যমে ধর্মভীরু তরুণদের জঙ্গিবাদের দীক্ষা দেয়। এ সংগঠনের কয়েকজন সদস্যকে বোমা বানানোর প্রশিক্ষণ প্রদান করে এবং পরবর্তীতে সেসব বোমার শক্তিমত্তা পরীক্ষা করে।’
অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব গ্রহণের প্রায় এক বছর হতে চললেও দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি। সম্প্রতি রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের পর বিভিন্ন ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা ও প্রশাসনের ভঙ্গুর চিত্র আরেকবার প্রকাশ পেয়েছে। এমন এক পরিস্থিতিতে রাজনৈতিক দলগুলো
৪ ঘণ্টা আগেস্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। বুধবার দিবাগত রাত ১টা ৪৮ মিনিটে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয় তাকে। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান। এর আগে রাত ১টা ১৮ মিনিটে রাজধানীর গুলশানের বাসা ফিরোজা থেকে হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা
৬ ঘণ্টা আগেসরকারি কর্মচারীদের জন্য অনানুগত্যের ধারা বাদ দিয়ে ও সব ধরনের দণ্ডের বিরুদ্ধে আপিলের সুযোগ রেখে সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ দ্বিতীয় দফায় সংশোধন করা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে১৯২৫ সালের ২৩ জুলাই, গাজীপুর জেলার অন্তর্গত কাপাসিয়ার দরদরিয়ায় জন্মগ্রহণ করা শিশুটি যে বাংলাদেশের ইতিহাসে এক অবিস্মরণীয় ভূমিকা রেখে যাবেন, সেটা হয়তো সেদিনই বোঝা যায়নি। কিন্তু সেদিনের ক্ষীণকায় শিশুটি ধীরে ধীরে বেড়ে ওঠেন। আজীবন সঙ্গী হয় শান্ত, সংযমী, আত্মমগ্ন স্বভাব। তিনি তাজউদ্দীন আহমদ—স্বাধীন বাংলাদ
৭ ঘণ্টা আগে