নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে ৩১ ডিসেম্বর ঘোষিত হতে যাওয়া জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্রের সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো সম্পর্ক নেই বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মো. শফিকুল আলম। তিনি বলেছেন, সরকার এই উদ্যোগকে একটি বেসরকারি প্রয়াস হিসেবে দেখছে।
আজ রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনার সামনে আয়োজিত এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে শফিকুল আলম বলেন, ‘এটি একটি প্রাইভেট ইনিশিয়েটিভ। আমরা এটিকে বেসরকারি উদ্যোগ হিসেবেই বিবেচনা করছি। সরকারের সঙ্গে এর কোনো সংযোগ নেই। যাঁরা এটি সমর্থন করছেন, তাঁরা মূলত বেসরকারি উদ্যোগকে সমর্থন দিচ্ছেন।’
সংবাদ ব্রিফিংয়ে আরও বক্তব্য দেন প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।
রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ৩১ ডিসেম্বর বেলা ৩টায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র প্রকাশ করবে। এই উপলক্ষে আজ রোববার দুপুরে বাংলামোটরে সংগঠনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ছাত্র আন্দোলনের নেতারা বিষয়টি নিয়ে কথা বলেন।
সংগঠনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘আমরা চাই, মুজিববাদী সংবিধানকে ইতিহাসের অধ্যায় থেকে মুছে ফেলা হবে। যে স্থান থেকে এক দফার ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল, সেই একই স্থানে মুজিববাদী বাহাত্তরের সংবিধানের সমাপ্তি ঘোষণা হবে। আমরা আশা করি, জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্রে নাৎসিবাদী আওয়ামী লীগকে অপ্রাসঙ্গিক ঘোষণা করা হবে।’
তিনি আরও বলেন, জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র আসলে ৫ আগস্টেই প্রকাশ হওয়া উচিত ছিল। তা না হওয়ায় গণমাধ্যম, বুদ্ধিজীবী মহলসহ বিভিন্ন স্থানে ফ্যাসিবাদের পক্ষে শক্তি সক্রিয় হয়ে ষড়যন্ত্র করছে। দুই হাজারের বেশি শহীদ ও ২০ হাজারের বেশি আহতের আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে বৈধতা অর্জন করা এই বিপ্লবের লিজিটিমেসি নিয়ে প্রশ্ন তোলা হচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক ও বর্তমানে জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। তিনি বলেন, ‘আমরা বিপ্লবের একটি ধাপ সফলভাবে অতিক্রম করেছি। তবে জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র আরও আগে প্রকাশ করা উচিত ছিল।’
সারজিস আলম আরও বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, এই ঘোষণাপত্র ফ্যাসিবাদবিরোধী সব মানুষের আশা ও আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করতে পারবে। এটি বিভিন্ন মত, ধর্ম ও বয়সের মানুষের অংশগ্রহণে আরও সুনির্দিষ্টভাবে প্রণয়ন করা হচ্ছে।’
তিনি জানান, ইতিমধ্যে ঘোষণাপত্রের একটি খসড়া প্রস্তুত করা হয়েছে এবং বিভিন্ন অংশগ্রহণকারীর মতামত নিয়ে তা সংশোধন, পরিমার্জন ও পরিবর্ধনের কাজ চলছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে ৩১ ডিসেম্বর ঘোষিত হতে যাওয়া জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্রের সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো সম্পর্ক নেই বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মো. শফিকুল আলম। তিনি বলেছেন, সরকার এই উদ্যোগকে একটি বেসরকারি প্রয়াস হিসেবে দেখছে।
আজ রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনার সামনে আয়োজিত এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে শফিকুল আলম বলেন, ‘এটি একটি প্রাইভেট ইনিশিয়েটিভ। আমরা এটিকে বেসরকারি উদ্যোগ হিসেবেই বিবেচনা করছি। সরকারের সঙ্গে এর কোনো সংযোগ নেই। যাঁরা এটি সমর্থন করছেন, তাঁরা মূলত বেসরকারি উদ্যোগকে সমর্থন দিচ্ছেন।’
সংবাদ ব্রিফিংয়ে আরও বক্তব্য দেন প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।
রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ৩১ ডিসেম্বর বেলা ৩টায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র প্রকাশ করবে। এই উপলক্ষে আজ রোববার দুপুরে বাংলামোটরে সংগঠনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ছাত্র আন্দোলনের নেতারা বিষয়টি নিয়ে কথা বলেন।
সংগঠনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘আমরা চাই, মুজিববাদী সংবিধানকে ইতিহাসের অধ্যায় থেকে মুছে ফেলা হবে। যে স্থান থেকে এক দফার ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল, সেই একই স্থানে মুজিববাদী বাহাত্তরের সংবিধানের সমাপ্তি ঘোষণা হবে। আমরা আশা করি, জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্রে নাৎসিবাদী আওয়ামী লীগকে অপ্রাসঙ্গিক ঘোষণা করা হবে।’
তিনি আরও বলেন, জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র আসলে ৫ আগস্টেই প্রকাশ হওয়া উচিত ছিল। তা না হওয়ায় গণমাধ্যম, বুদ্ধিজীবী মহলসহ বিভিন্ন স্থানে ফ্যাসিবাদের পক্ষে শক্তি সক্রিয় হয়ে ষড়যন্ত্র করছে। দুই হাজারের বেশি শহীদ ও ২০ হাজারের বেশি আহতের আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে বৈধতা অর্জন করা এই বিপ্লবের লিজিটিমেসি নিয়ে প্রশ্ন তোলা হচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক ও বর্তমানে জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। তিনি বলেন, ‘আমরা বিপ্লবের একটি ধাপ সফলভাবে অতিক্রম করেছি। তবে জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র আরও আগে প্রকাশ করা উচিত ছিল।’
সারজিস আলম আরও বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, এই ঘোষণাপত্র ফ্যাসিবাদবিরোধী সব মানুষের আশা ও আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করতে পারবে। এটি বিভিন্ন মত, ধর্ম ও বয়সের মানুষের অংশগ্রহণে আরও সুনির্দিষ্টভাবে প্রণয়ন করা হচ্ছে।’
তিনি জানান, ইতিমধ্যে ঘোষণাপত্রের একটি খসড়া প্রস্তুত করা হয়েছে এবং বিভিন্ন অংশগ্রহণকারীর মতামত নিয়ে তা সংশোধন, পরিমার্জন ও পরিবর্ধনের কাজ চলছে।
জ্বালানি তেলের দাম লিটারে এক টাকা বেড়েছে। ১ ফেব্রুয়ারি থেকে নতুন এই দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে জ্বালানি বিভাগ। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি লিটার ১ টাকা বেড়ে ১০৫ টাকা, কেরোসিন ১০৪ টাকা থেকে ১০৫ টাকা এবং অকটেন ১২৬ টাকা ও পেট্রল ১২২ টাকায় পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে...
৫ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, বাংলাদেশের সেনাবাহিনীকে নিয়ে আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। প্রতিবেদনের বাস্তবতার সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই; এটি শুধুই একটি বলিউডি রোমান্টিক কমেডি। আজ শুক্রবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং ফ্যাক্টস ফেসবুকে তাদের ভেরিফায়েড..
৫ ঘণ্টা আগেমজুরি বৈষম্য দূরীকরণ, চাকরির সুরক্ষা নিশ্চিত ও নিজেদের অধিকার আদায় করতে শুধু সংস্কার কমিশনের সুপারিশ যথেষ্ট নয়, বরং আন্দোলন–সংগ্রামও চালিয়ে যেতে হবে—এমনটাই বলেছেন খোদ সরকারের শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রধান সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহম্মদ।
৭ ঘণ্টা আগেচাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যরা চাকরি পুনর্বহালের দাবিতে পরপর দুই দিন সড়ক অবরোধ করেছেন। এরপর আজ বৃহস্পতিবার তাঁরা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে সচিবালয়ে দেখা করেছেন। পুলিশ সদর দপ্তর বলছে, বিগত সরকারের আমলে বিভিন্ন কারণে চাকরিচ্যুত এসব পুলিশ সদস্যের আবেদনগুলো পর্যালোচনা করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ জন্য ডিআইজি পদ
৭ ঘণ্টা আগে