বাসস, ঢাকা
কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, করোনার ভয়াবহ অভিঘাতের মধ্যেও দেশের একটি মানুষও না খেয়ে মারা যায়নি। তিনি বলেন, দেশে বর্তমানে খাদ্যঘাটতি নেই। খাদ্য নিয়ে কোন হাহাকার নেই।
কৃষিমন্ত্রী আজ সোমবার রাজধানীর শ্যামপুরে গরিব, অসহায়, দুস্থ ও করোনায় কর্মহীন মানুষের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক শেখ মো. আজাহার এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন।
মন্ত্রী বলেন, করোনার মহামারির অভিঘাতে সারা পৃথিবী মহাসংকটের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করছে। বাংলাদেশে এই সংকট মোকাবিলা করার জন্য সংক্রমণের শুরু থেকেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। তিনি একদিকে যেমন খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধিতে জোর দিয়েছেন অন্যদিকে ব্যাপক ত্রাণ ও খাদ্য সহায়তা নিয়ে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর এসব উদ্যোগের কারণে গত দেড় বছরে করোনার অভিঘাতের মধ্যেও একটি মানুষও না খেয়ে মারা যায় নি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সব সময় এ দেশের মানুষের পাশে ছিল ও আছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপির বিগত শাসনামলের ২০০৪-০৭ সালে আমরা দেখেছি দেশে মঙ্গা হয়েছে, দুর্ভিক্ষ হয়েছে। মানুষ না খেতে পেয়ে মারা গেছে। ওই সময়ও আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে খাবার নিয়ে, সাহায্য নিয়ে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছিল।’
সমালোচনায় মুখর বিএনপি ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের করোনার মহাসংকটে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান মন্ত্রী।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফীর সভাপতিত্বে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম এমপি, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, সাবেক সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট সানজিদা খানম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।
কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, করোনার ভয়াবহ অভিঘাতের মধ্যেও দেশের একটি মানুষও না খেয়ে মারা যায়নি। তিনি বলেন, দেশে বর্তমানে খাদ্যঘাটতি নেই। খাদ্য নিয়ে কোন হাহাকার নেই।
কৃষিমন্ত্রী আজ সোমবার রাজধানীর শ্যামপুরে গরিব, অসহায়, দুস্থ ও করোনায় কর্মহীন মানুষের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক শেখ মো. আজাহার এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন।
মন্ত্রী বলেন, করোনার মহামারির অভিঘাতে সারা পৃথিবী মহাসংকটের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করছে। বাংলাদেশে এই সংকট মোকাবিলা করার জন্য সংক্রমণের শুরু থেকেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। তিনি একদিকে যেমন খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধিতে জোর দিয়েছেন অন্যদিকে ব্যাপক ত্রাণ ও খাদ্য সহায়তা নিয়ে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর এসব উদ্যোগের কারণে গত দেড় বছরে করোনার অভিঘাতের মধ্যেও একটি মানুষও না খেয়ে মারা যায় নি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সব সময় এ দেশের মানুষের পাশে ছিল ও আছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপির বিগত শাসনামলের ২০০৪-০৭ সালে আমরা দেখেছি দেশে মঙ্গা হয়েছে, দুর্ভিক্ষ হয়েছে। মানুষ না খেতে পেয়ে মারা গেছে। ওই সময়ও আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে খাবার নিয়ে, সাহায্য নিয়ে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছিল।’
সমালোচনায় মুখর বিএনপি ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের করোনার মহাসংকটে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান মন্ত্রী।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফীর সভাপতিত্বে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম এমপি, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, সাবেক সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট সানজিদা খানম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।
বাংলাদেশ ও জাপান পারস্পরিক আস্থা গভীর করা, উন্নয়ন কৌশলগুলো অগ্রাধিকার দেওয়া ও কৌশলগত অংশীদারত্ব সম্পূর্ণরূপে বাস্তবায়নে সম্মত হয়েছে। টোকিওতে আজ বৃহস্পতিবার দুই দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বার্ষিক পরামর্শ সভায় (এফওসি) এ ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়। ট্যাগ: , জাপান, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, উন্নয়ন, সহয
৩৮ মিনিট আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, ‘রাষ্ট্র পুনর্গঠন কেবল কোনো দলের বিষয় নয়, কোনো ব্যক্তির বিষয় নয়, কোনো সংগঠনের বিষয় নয়, এটি জনগণের বিষয়।’
৪ ঘণ্টা আগেসরকারপ্রধান হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূস দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে বৈদেশিক সম্পর্কের নানা দিক সামাল দেওয়ার ক্ষেত্রে ঝামেলা তৈরি হচ্ছে। প্রধান উপদেষ্টা ও তাঁর দপ্তর মনে করছে, অন্তর্বর্তী সরকারের ধরন এবং সরকারপ্রধানের কাজের যে বৈচিত্র্য ও গতি, তার সঙ্গে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাল-লয় ঠিক রেখে চলতে পারছে না...
১৫ ঘণ্টা আগেসর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থাকে আরও বাস্তবমুখী ও অন্তর্ভুক্তিমূলক করতে একাধিক পরিবর্তনের উদ্যোগ নিয়েছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ। এখন থেকে কোনো চাঁদাদাতা ৬০ বছর বয়স পূর্ণ করলেই তাঁর জমাকৃত অর্থের সর্বোচ্চ ৩০ শতাংশ এককালীন তোলার সুযোগ পাবেন; এটি প্রথমবারের মতো চালু হলো। পাশাপাশি প্রবাস ও প্রগতি স্কিমে মাসিক...
১৫ ঘণ্টা আগে