কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক হয়নি বলে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) যে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে, তা তৈরির প্রক্রিয়া ও উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের বিষয়ে টিআইবির ভাষা ও বিএনপির ভাষা মিলে গেছে।’
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কথা বলেন।
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা চলছে। যারা এটা করছে, তাদের হাতে অস্ত্র তুলে দেওয়ার জন্য টিআইবির এ প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে কি-না, তাও খতিয়ে দেখার ব্যাপার আছে।’
২৪১টি আসনে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়নি, টিআইবির এমন দাবি প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, ‘তারা কিসের ভিত্তিতে এটা বলছে, তা স্পষ্ট নয়।’
হাছান মাহমুদ বলেন, বর্তমান নির্বাচন কমিশন অতীতের যে কোনো কমিশনের তুলনায় কঠোর ছিল। আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, ওআইসি ও সার্কসহ বিভিন্ন দেশ ও সংস্থার পর্যবেক্ষকেরা এ নির্বাচনের প্রশংসা করেছেন। অবাধ, সুষ্ঠু, সুন্দর ও নিরপেক্ষ হওয়ার কথা বলেছেন।
নির্বাচন নিয়ে পর্যবেক্ষকদের এমন বক্তব্য ম্লান করার উদ্দেশ্যে টিআইবি প্রতিবেদনটি প্রকাশ করেছে বলেও পররাষ্ট্রমন্ত্রী দাবি করেন।
টিআইবির প্রতিবেদনটি কারো পক্ষ হয়ে দেওয়া হয়েছে কি না—এমন প্রশ্ন তুলে মন্ত্রী বলেন, ‘নির্বাচনের বিষয়ে টিআইবির ভাষা ও বিএনপির ভাষা মিলে গেছে। বিএনপির রিজভী আহমেদ প্রতিদিন যে কথাগুলো বলেন, সেগুলো একটু পরিশীলিতভাবে টিআইবি উপস্থাপন করেছে বলে মনে হচ্ছে।’
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘নাগরিক সমাজের যে প্রতিষ্ঠানগুলো সরকারের সমালোচনা করে, সেগুলোকে সমাদৃত করার সংস্কৃতি সরকার লালন করে। কিন্তু যখন কোনো প্রতিবেদন উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও কারও পক্ষে হয়ে করা হয়, তখন সেটি বিশেষ কোনো গোষ্ঠীর মুখপত্র হয়ে দাঁড়ায়।’
টিআইবি যেন বিশেষ কোনো গোষ্ঠীর, নির্বাচনবিরোধী ও গণতন্ত্রবিরোধী অপশক্তির মুখপাত্র না হয়, সেটাই সরকারের প্রত্যাশা বলে মন্ত্রী জানান।
প্রসঙ্গত, টিআইবি গতকাল বুধবার নির্বাচনের বিষয়ে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক হয়নি বলে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) যে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে, তা তৈরির প্রক্রিয়া ও উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের বিষয়ে টিআইবির ভাষা ও বিএনপির ভাষা মিলে গেছে।’
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কথা বলেন।
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা চলছে। যারা এটা করছে, তাদের হাতে অস্ত্র তুলে দেওয়ার জন্য টিআইবির এ প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে কি-না, তাও খতিয়ে দেখার ব্যাপার আছে।’
২৪১টি আসনে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়নি, টিআইবির এমন দাবি প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, ‘তারা কিসের ভিত্তিতে এটা বলছে, তা স্পষ্ট নয়।’
হাছান মাহমুদ বলেন, বর্তমান নির্বাচন কমিশন অতীতের যে কোনো কমিশনের তুলনায় কঠোর ছিল। আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, ওআইসি ও সার্কসহ বিভিন্ন দেশ ও সংস্থার পর্যবেক্ষকেরা এ নির্বাচনের প্রশংসা করেছেন। অবাধ, সুষ্ঠু, সুন্দর ও নিরপেক্ষ হওয়ার কথা বলেছেন।
নির্বাচন নিয়ে পর্যবেক্ষকদের এমন বক্তব্য ম্লান করার উদ্দেশ্যে টিআইবি প্রতিবেদনটি প্রকাশ করেছে বলেও পররাষ্ট্রমন্ত্রী দাবি করেন।
টিআইবির প্রতিবেদনটি কারো পক্ষ হয়ে দেওয়া হয়েছে কি না—এমন প্রশ্ন তুলে মন্ত্রী বলেন, ‘নির্বাচনের বিষয়ে টিআইবির ভাষা ও বিএনপির ভাষা মিলে গেছে। বিএনপির রিজভী আহমেদ প্রতিদিন যে কথাগুলো বলেন, সেগুলো একটু পরিশীলিতভাবে টিআইবি উপস্থাপন করেছে বলে মনে হচ্ছে।’
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘নাগরিক সমাজের যে প্রতিষ্ঠানগুলো সরকারের সমালোচনা করে, সেগুলোকে সমাদৃত করার সংস্কৃতি সরকার লালন করে। কিন্তু যখন কোনো প্রতিবেদন উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও কারও পক্ষে হয়ে করা হয়, তখন সেটি বিশেষ কোনো গোষ্ঠীর মুখপত্র হয়ে দাঁড়ায়।’
টিআইবি যেন বিশেষ কোনো গোষ্ঠীর, নির্বাচনবিরোধী ও গণতন্ত্রবিরোধী অপশক্তির মুখপাত্র না হয়, সেটাই সরকারের প্রত্যাশা বলে মন্ত্রী জানান।
প্রসঙ্গত, টিআইবি গতকাল বুধবার নির্বাচনের বিষয়ে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিরাপত্তা জোরদার করা হচ্ছে। এই মন্ত্রণালয়কে আরও সুরক্ষিত করতে প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র স্থাপন করা হচ্ছে। বিশেষ করে দর্শনার্থীদের যথেচ্ছ চলাফেরা নিয়ন্ত্রণ করা এর উদ্দেশ্য।
১ ঘণ্টা আগেস্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আগ্নেয়াস্ত্রের ডিজিটাল ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলার কাজ শেষ না করেই প্রায় ৭ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের একজন শীর্ষ কর্মকর্তার মদদে এই দুর্নীতি হয়েছে বলে মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে। এটিসহ অন্য কিছু বিষয় তদন্তে কম
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ মহিলা পরিষদের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৫ সালের প্রথম ছয় মাসে দেশে নির্যাতনের শিকার হয়েছে ১ হাজার ৫৫৫ জন নারী ও কন্যাশিশু। এর মধ্যে ধর্ষণের শিকার ৩৫৪ জন, যার সিংহভাগই শিশু ও কিশোরী। কেবল জুন মাসেই ধর্ষণের শিকার ৬৫ জন, যার মধ্যে ৪৩ জনই শিশু। এমনকি ধর্ষণের পর প্রাণ হারিয়েছে তিনজন, যাদের দুজনই শিশু।
৪ ঘণ্টা আগেসাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ভ্যাট-ট্যাক্স নিয়ে স্টারলিংককে কিছু জটিলতায় পড়তে হয়েছে। এনবিআর, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, ঢাকা বিমানবন্দরসহ বিভিন্ন কর্তৃপক্ষ ভ্যাট-ট্যাক্সের বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করে। সবার সঙ্গে একত্রে কাজ করতে গিয়ে কিছুটা সময় লাগে।
৬ ঘণ্টা আগে