রাশেদ নিজাম, ঢাকা
দুই দিনের ব্যবধানে ফাঁকা বাসাটি হয়ে উঠেছে গুরুত্বপূর্ণ। যদিও লোকজনের চলাচল তেমন নেই, তবুও সামনে দিয়ে যেই যাচ্ছেন উৎসুক চোখে তাকাচ্ছেন। সামনে ছোটখাটো জটলা। বাড়ির সামনে স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স (এসএসএফ) ও পুলিশের গাড়ি। চারদিকে করা হয়েছে অস্থায়ী চেকপোস্ট।
বনানী থেকে বিমানবন্দরে যাওয়ার পথে কুড়িল ফ্লাইওভারে ওঠার বাঁ পাশেই নিকুঞ্জ আবাসিক এলাকার প্রবেশপথ। বাইরে থেকেই বোঝা যাচ্ছে লোকজনের আনাগোনা। ঢোকার পথে নিরাপত্তা প্রহরীকে জিজ্ঞেস করার আগেই বলে উঠলেন, ‘রাষ্ট্রপতির বাড়িতে যাইবেন? ওই যে দুইটা বাড়ি পরেই।’
নিকুঞ্জ-১-এর ৩ নম্বর সড়ক লাগোয়া, ৬ লেক ড্রাইভ। তিনতলা ভবনটি দেখে বোঝার উপায় নেই—এখানেই আছেন দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ সময় রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পদে আসীন থাকা ব্যক্তিটি। আবাসিক এলাকার অন্য ভবনগুলোর মতো আকর্ষণীয় নয়। তবে ২৪ এপ্রিল থেকে বাড়ির বাসিন্দার কারণে হয়ে উঠেছে গুরুত্বপূর্ণ। বঙ্গভবন থেকে নিজ বাড়িতেই উঠেছেন সদ্য বিদায়ী রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও তাঁর স্ত্রী রাশিদা খানম।
চারদিকে চারটি অস্থায়ী চেকপোস্টে সার্বক্ষণিক থাকছেন একজন করে পুলিশ সদস্য। বাসায় ঢোকার মুখে রয়েছেন প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্ট (পিজিআর) এবং এসএসএফ সদস্যরা। এসবির একজন পরিদর্শকের নেতৃত্ব ২৪ ঘণ্টায় তিন শিফটে ছয়জন করে দায়িত্ব পালন করছেন। খিলক্ষেত ও ক্যান্টনমেন্ট থানা থেকে টহলে ঘুরে যাচ্ছেন পুলিশের সদস্যরা। খোঁজ নিয়ে জানা গেল, আট ঘণ্টার শিফটে চারজন করে পিজিআর সদস্য নিরাপত্তা দিচ্ছেন ১০ বছর ৪১ দিন রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করা হাওরের সন্তান আবদুল হামিদকে। একইভাবে রয়েছেন এসএসএফের সদস্যরাও। তবে নিরাপত্তা ইস্যুতে তাঁদের সংখ্যা উল্লেখ করা যাচ্ছে না।
১৯৯৬ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর নিকুঞ্জ-১ আবাসিক এলাকায় এই তিন কাঠা জমি পান আবদুল হামিদ। ২০০০ সালের শেষ দিকে সেখানে শুরু হয় বাড়ির কাজ। নির্মাণের পরে ফাঁকাই থাকত বলে জানান দীর্ঘদিন বাড়িটি দেখাশোনা করা ইসমাইল। জানান, মাঝেমধ্যে একদিনের জন্য পরিবার নিয়ে থাকতে আসতেন পরিবারের কর্তা আবদুল হামিদ। এ ছাড়া তাঁর ছেলে রাসেল আহমেদ তুহিনও কিছুদিন থেকেছেন। তবে মাঝে বহুদিন বাসিন্দাহীন ছিল বাড়িটি।
বাসার সামনে দাঁড়িয়ে থাকা ডেসকোর গাড়ির লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, তাঁরা বিদ্যুতের সংযোগগুলো ঠিকঠাক আছে কি না, তা পরখ করতে এসেছিলেন। নতুন শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত যন্ত্র (এসি) বসানো হয়েছে। এ ছাড়া যেন কখনো অন্ধকারে থাকতে না হয় সাবেক রাষ্ট্রপতিকে, তাই নিকুঞ্জের দুই অংশের বিদ্যুতের সংযোগই দেওয়া হয়েছে এখানে।
দুজনকে দেখা গেল ইউনিলিভারের পিউর ইট থেকে এসেছেন খাবার পানির সংযোগের জন্য। ভেতর থেকে অনুমতির পরে শেষ হলো তাঁদের অপেক্ষার পালা। স্থানীয় সংসদ সদস্য হাবিব হাসান পাঠিয়েছিলেন এক স্যানিটারি মিস্ত্রিকে। একবার ভেতরে ঢুকে কিছু কাজ করেছেন পরে আবারও ঢোকার জন্য অপেক্ষা করছিলেন।
আবদুল হামিদের ৬ নম্বর বাড়ির একপাশে রাস্তা, লাগোয়া ৭ নম্বর বাড়িটি সংসদের চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী (লিটন) ও ফরিদপুর-৪ আসনের সংসদ সদস্য মজিবুর রহমানের (নিক্সন চৌধুরী) ভাই নাসির আহমেদ চৌধুরীর। তিনিই সাবেক রাষ্ট্রপতির একমাত্র প্রতিবেশী। পেছনের প্লটটি ফাঁকা। পাশের সড়ক লাগোয়া ২ নম্বর বাড়িটি আবদুল হামিদের পরিবারেরই, তবে এখন ভাড়া দেওয়া বলে জানা যায়।
দীর্ঘদিন বঙ্গভবনে থাকা মানুষটি এখন কীভাবে সময় কাটাচ্ছেন। ছেলে রাসেল আহমেদ তুহিন বলেন, ‘বিভিন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তিরা আসছেন, সাক্ষাৎ করছেন। এ ছাড়া দিনের বেশির ভাগ সময় পরিবারের সদস্যদের সঙ্গেই কাটাচ্ছেন মা-বাবা। আমিসহ অন্য ভাইদের বাসা থেকে, স্বজনের বাসা থেকে আসা খাবারই এখন খাচ্ছেন তাঁরা। তবে এসএসএফ সদস্যরা আগে তা পরখ করে নিচ্ছেন। অনেকেই এমনি দেখা করতে আসছেন, কিন্তু নিরাপত্তার কারণে পারছেন না।’
গত দুই দিন ওই বাসার সামনে দায়িত্ব পালন করা এক পুলিশ সদস্য বলেন, ‘মঙ্গলবার বিকেলও তিনতলার বারান্দায় দাঁড়িয়েছিলেন স্যার (আবদুল হামিদ)। ওনার মতো মাটির মানুষকে আমাদের এত সব নিয়মকানুনে আটকে রাখা কষ্টের।’
ডিএমপির ক্যান্টনমেন্ট জোনের সহকারী কমিশনার (এসি) খন্দকার রেজাউল হাসান জানান, পুলিশ অর্ডার ম্যানেজমেন্ট (আইওএম) থেকে প্রতিদিন দুই শিফটে ১০ জন করে পুলিশ সদস্য থাকছেন বাসার সামনের নিরাপত্তায়। পাঁচজন নারী ও পাঁচজন পুরুষ। এ ছাড়া কিছুক্ষণ পরপরই বিভাগীয় ও থানা থেকে টহল টিম পরিদর্শন করে যাচ্ছে।
কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, ২৪ তারিখ থেকেই কিশোরগঞ্জসহ বিভিন্ন এলাকার নেতারা আসছেন সাবেক রাষ্ট্রপতির সঙ্গে দেখা করতে। যার অনুমতি মিলছে, তিনিই ভেতরে যাচ্ছেন। গতকাল উত্তর সিটির মেয়র আতিকুল ইসলাম এসেছিলেন।
শেষ জীবন কেমন কাটাবেন? বঙ্গভবন থেকে বিদায় নেওয়ার সময় আবদুল হামিদ সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘আমি তো এখন রিটায়ার্ড হয়ে গেছি। দোজ হু আর টায়ার্ড, দে গো ফর রিটায়ার্ড। অনেক সময় বলেছি, আমি বন্দী জীবনে আছি। এর থেকে আমি মুক্তি পাচ্ছি। এখন সাধারণ নাগরিক হিসেবে স্বাচ্ছন্দ্যে চলাফেরা করতে পারব। এটাই আমার সবচেয়ে বড় আনন্দ।’
দুই দিনের ব্যবধানে ফাঁকা বাসাটি হয়ে উঠেছে গুরুত্বপূর্ণ। যদিও লোকজনের চলাচল তেমন নেই, তবুও সামনে দিয়ে যেই যাচ্ছেন উৎসুক চোখে তাকাচ্ছেন। সামনে ছোটখাটো জটলা। বাড়ির সামনে স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স (এসএসএফ) ও পুলিশের গাড়ি। চারদিকে করা হয়েছে অস্থায়ী চেকপোস্ট।
বনানী থেকে বিমানবন্দরে যাওয়ার পথে কুড়িল ফ্লাইওভারে ওঠার বাঁ পাশেই নিকুঞ্জ আবাসিক এলাকার প্রবেশপথ। বাইরে থেকেই বোঝা যাচ্ছে লোকজনের আনাগোনা। ঢোকার পথে নিরাপত্তা প্রহরীকে জিজ্ঞেস করার আগেই বলে উঠলেন, ‘রাষ্ট্রপতির বাড়িতে যাইবেন? ওই যে দুইটা বাড়ি পরেই।’
নিকুঞ্জ-১-এর ৩ নম্বর সড়ক লাগোয়া, ৬ লেক ড্রাইভ। তিনতলা ভবনটি দেখে বোঝার উপায় নেই—এখানেই আছেন দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ সময় রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পদে আসীন থাকা ব্যক্তিটি। আবাসিক এলাকার অন্য ভবনগুলোর মতো আকর্ষণীয় নয়। তবে ২৪ এপ্রিল থেকে বাড়ির বাসিন্দার কারণে হয়ে উঠেছে গুরুত্বপূর্ণ। বঙ্গভবন থেকে নিজ বাড়িতেই উঠেছেন সদ্য বিদায়ী রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও তাঁর স্ত্রী রাশিদা খানম।
চারদিকে চারটি অস্থায়ী চেকপোস্টে সার্বক্ষণিক থাকছেন একজন করে পুলিশ সদস্য। বাসায় ঢোকার মুখে রয়েছেন প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্ট (পিজিআর) এবং এসএসএফ সদস্যরা। এসবির একজন পরিদর্শকের নেতৃত্ব ২৪ ঘণ্টায় তিন শিফটে ছয়জন করে দায়িত্ব পালন করছেন। খিলক্ষেত ও ক্যান্টনমেন্ট থানা থেকে টহলে ঘুরে যাচ্ছেন পুলিশের সদস্যরা। খোঁজ নিয়ে জানা গেল, আট ঘণ্টার শিফটে চারজন করে পিজিআর সদস্য নিরাপত্তা দিচ্ছেন ১০ বছর ৪১ দিন রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করা হাওরের সন্তান আবদুল হামিদকে। একইভাবে রয়েছেন এসএসএফের সদস্যরাও। তবে নিরাপত্তা ইস্যুতে তাঁদের সংখ্যা উল্লেখ করা যাচ্ছে না।
১৯৯৬ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর নিকুঞ্জ-১ আবাসিক এলাকায় এই তিন কাঠা জমি পান আবদুল হামিদ। ২০০০ সালের শেষ দিকে সেখানে শুরু হয় বাড়ির কাজ। নির্মাণের পরে ফাঁকাই থাকত বলে জানান দীর্ঘদিন বাড়িটি দেখাশোনা করা ইসমাইল। জানান, মাঝেমধ্যে একদিনের জন্য পরিবার নিয়ে থাকতে আসতেন পরিবারের কর্তা আবদুল হামিদ। এ ছাড়া তাঁর ছেলে রাসেল আহমেদ তুহিনও কিছুদিন থেকেছেন। তবে মাঝে বহুদিন বাসিন্দাহীন ছিল বাড়িটি।
বাসার সামনে দাঁড়িয়ে থাকা ডেসকোর গাড়ির লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, তাঁরা বিদ্যুতের সংযোগগুলো ঠিকঠাক আছে কি না, তা পরখ করতে এসেছিলেন। নতুন শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত যন্ত্র (এসি) বসানো হয়েছে। এ ছাড়া যেন কখনো অন্ধকারে থাকতে না হয় সাবেক রাষ্ট্রপতিকে, তাই নিকুঞ্জের দুই অংশের বিদ্যুতের সংযোগই দেওয়া হয়েছে এখানে।
দুজনকে দেখা গেল ইউনিলিভারের পিউর ইট থেকে এসেছেন খাবার পানির সংযোগের জন্য। ভেতর থেকে অনুমতির পরে শেষ হলো তাঁদের অপেক্ষার পালা। স্থানীয় সংসদ সদস্য হাবিব হাসান পাঠিয়েছিলেন এক স্যানিটারি মিস্ত্রিকে। একবার ভেতরে ঢুকে কিছু কাজ করেছেন পরে আবারও ঢোকার জন্য অপেক্ষা করছিলেন।
আবদুল হামিদের ৬ নম্বর বাড়ির একপাশে রাস্তা, লাগোয়া ৭ নম্বর বাড়িটি সংসদের চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী (লিটন) ও ফরিদপুর-৪ আসনের সংসদ সদস্য মজিবুর রহমানের (নিক্সন চৌধুরী) ভাই নাসির আহমেদ চৌধুরীর। তিনিই সাবেক রাষ্ট্রপতির একমাত্র প্রতিবেশী। পেছনের প্লটটি ফাঁকা। পাশের সড়ক লাগোয়া ২ নম্বর বাড়িটি আবদুল হামিদের পরিবারেরই, তবে এখন ভাড়া দেওয়া বলে জানা যায়।
দীর্ঘদিন বঙ্গভবনে থাকা মানুষটি এখন কীভাবে সময় কাটাচ্ছেন। ছেলে রাসেল আহমেদ তুহিন বলেন, ‘বিভিন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তিরা আসছেন, সাক্ষাৎ করছেন। এ ছাড়া দিনের বেশির ভাগ সময় পরিবারের সদস্যদের সঙ্গেই কাটাচ্ছেন মা-বাবা। আমিসহ অন্য ভাইদের বাসা থেকে, স্বজনের বাসা থেকে আসা খাবারই এখন খাচ্ছেন তাঁরা। তবে এসএসএফ সদস্যরা আগে তা পরখ করে নিচ্ছেন। অনেকেই এমনি দেখা করতে আসছেন, কিন্তু নিরাপত্তার কারণে পারছেন না।’
গত দুই দিন ওই বাসার সামনে দায়িত্ব পালন করা এক পুলিশ সদস্য বলেন, ‘মঙ্গলবার বিকেলও তিনতলার বারান্দায় দাঁড়িয়েছিলেন স্যার (আবদুল হামিদ)। ওনার মতো মাটির মানুষকে আমাদের এত সব নিয়মকানুনে আটকে রাখা কষ্টের।’
ডিএমপির ক্যান্টনমেন্ট জোনের সহকারী কমিশনার (এসি) খন্দকার রেজাউল হাসান জানান, পুলিশ অর্ডার ম্যানেজমেন্ট (আইওএম) থেকে প্রতিদিন দুই শিফটে ১০ জন করে পুলিশ সদস্য থাকছেন বাসার সামনের নিরাপত্তায়। পাঁচজন নারী ও পাঁচজন পুরুষ। এ ছাড়া কিছুক্ষণ পরপরই বিভাগীয় ও থানা থেকে টহল টিম পরিদর্শন করে যাচ্ছে।
কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, ২৪ তারিখ থেকেই কিশোরগঞ্জসহ বিভিন্ন এলাকার নেতারা আসছেন সাবেক রাষ্ট্রপতির সঙ্গে দেখা করতে। যার অনুমতি মিলছে, তিনিই ভেতরে যাচ্ছেন। গতকাল উত্তর সিটির মেয়র আতিকুল ইসলাম এসেছিলেন।
শেষ জীবন কেমন কাটাবেন? বঙ্গভবন থেকে বিদায় নেওয়ার সময় আবদুল হামিদ সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘আমি তো এখন রিটায়ার্ড হয়ে গেছি। দোজ হু আর টায়ার্ড, দে গো ফর রিটায়ার্ড। অনেক সময় বলেছি, আমি বন্দী জীবনে আছি। এর থেকে আমি মুক্তি পাচ্ছি। এখন সাধারণ নাগরিক হিসেবে স্বাচ্ছন্দ্যে চলাফেরা করতে পারব। এটাই আমার সবচেয়ে বড় আনন্দ।’
কৃষি খাতে রাষ্ট্রীয় ভর্তুকি বিতরণে স্বচ্ছতার জন্য কৃষকদের স্মার্ট কার্ডের আওতায় আনার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এর জন্য কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই) ইতিমধ্যে পার্টনার প্রকল্পের আওতায় ‘কৃষক স্মার্ট কার্ড নীতিমালা, ২০২৫’-এর খসড়া তৈরি করেছে। গত ৩০ জানুয়ারি ছিল এ বিষয়ে অংশীজনদের মতামত জানানোর শেষ দিন।
১ ঘণ্টা আগেহাবিব হোটেল ইন্টারন্যাশনাল ও মরিয়ম কনস্ট্রাকশনের নামে তিন ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছেন আলম আহমেদ। সেই টাকায় রাজধানীর তেজগাঁওয়ে গড়ে তুলেছেন তারকা হোটেল ‘হলিডে ইন’। বছরের পর বছর হোটেল ব্যবসাও করছে, কিন্তু ব্যাংকের ঋণের টাকা পরিশোধ করেননি। তিন ব্যাংকের প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা পরিশোধ না করে পাড়ি...
২ ঘণ্টা আগেগতকাল শুক্রবার ছিল ছুটির দিন। তাই রাজধানীর বাংলাবাজারের সৃজনশীল প্রকাশনীগুলো বন্ধ থাকার কথা। কিন্তু পরদিন থেকে বইমেলার শুরু; এ কারণে প্রকাশকদের ব্যস্ততার শেষ নেই। পিকআপ ও ভ্যানে ওঠানো হচ্ছে নতুন বই। ছাপা, বাঁধাইয়ের কর্মী, শ্রমিক সবাই ব্যস্ত প্রথম দিনে নতুন বই পাঠকের সামনে তুলে ধরার কাজে। গতকাল রাতভ
৭ ঘণ্টা আগেজ্বালানি তেলের দাম লিটারে এক টাকা বেড়েছে। ১ ফেব্রুয়ারি থেকে নতুন এই দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে জ্বালানি বিভাগ। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি লিটার ১ টাকা বেড়ে ১০৫ টাকা, কেরোসিন ১০৪ টাকা থেকে ১০৫ টাকা এবং অকটেন ১২৬ টাকা ও পেট্রল ১২২ টাকায় পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে...
১৩ ঘণ্টা আগে