নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দীর্ঘ ২০ দিন বন্ধ থাকার পর আজ রোববার পুনরায় বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করেছে দেশের সবচেয়ে বড় ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াটের কয়লাভিত্তিক পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র। ডলার সংকটে কয়লা আমদানি করতে না পারায় পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র এত দিন বন্ধ ছিল।
সন্ধ্যা ৬টা ২২ মিনিটে পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে আবারও বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হয়েছে বলে আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ এম খোরশেদুল আলম।
এ এম খোরশেদুল আলম বলেন, ‘আমরা আজ সন্ধ্যা ৬টা ২২ মিনিটে পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের সঙ্গে জাতীয় গ্রিডের সংযোগ স্থাপন করেছি। এখন আমরা ধীরে ধীরে বিদ্যুতের লোড বাড়িয়ে জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু করব।’
ডলার সংকটে পড়ে কয়লা আদমানি করতে না পারায় ৫ জুন বন্ধ হয় পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র। বিদ্যুৎকেন্দ্রটি পুনরায় উৎপাদনে ফেরাতে গত শুক্রবার ৪০ হাজার টন কয়লা আমদানি করা হয়।
উৎপাদন শুরু হলেও এই বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনই পূর্ণ সক্ষমতায় উৎপাদনে যাচ্ছে না। প্রথমে উৎপাদনে আসবে ৬৬০ মেগাওয়াটের প্রথম ইউনিট।
পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মকর্তারা আজকের পত্রিকাকে জানান, প্রথম ইউনিট থেকে আংশিক সক্ষমতায় বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হবে।
বিদ্যুৎকেন্দ্রটির একাধিক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে জানান, বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য শুক্রবার থেকে যন্ত্রপাতির কিছু আনুষঙ্গিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালানো হয়।
পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, নতুন করে আমদানি করা কয়লা দিয়ে প্রথম ইউনিট ৬৬০ মেগাওয়াট আংশিক সক্ষমতায় চালালে সাত-আট দিন যেতে পারে।
শুক্রবার আনা কয়লা দিয়ে কত দিন চলবে জানতে চাইলে এ এম খোরশেদুল আলম বলেন, ‘এখন আবহাওয়ার কারণে বিদ্যুতের চাহিদা বেশ কমে গেছে। সামনে কোরবানির সময় ছুটি থাকায় শিল্প-কারখানায় বিদ্যুতের চাহিদা থাকবে কম। এই জন্য আমার প্রথম ইউনিট পূর্ণ সক্ষমতায় চালাব না। আগামী ২৯ তারিখে কয়লার আরেকটি জাহাজ আসবে এবং এইভাবে আসতে থাকবে। প্রয়োজন হলে বিদ্যুৎকেন্দ্রের পূর্ণ সক্ষমতা ব্যবহার করা হবে।’
এর আগে ১১ জুন পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন পুনরায় শুরু করতে ৪০ হাজার টন কয়লা আমদানির ঋণপত্র খোলা হয়।
বাংলাদেশ ও চীনের যৌথ অর্থায়নে নির্মিত এই বিদ্যুৎকেন্দ্রটির চীনা অংশীদার চায়না ন্যাশনাল মেশিনারি ইমপোর্ট অ্যান্ড এক্সপোর্ট কোম্পানি (সিএমসি) এই কয়লা আমদানির ঋণপত্র খোলে। ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট উৎপাদন সক্ষমতার এই বিদ্যুৎকেন্দ্রের দুটি ইউনিট আছে। প্রতিটির উৎপাদন সক্ষমতা ৬৬০ মেগাওয়াট।
আরও পড়ুন:
দীর্ঘ ২০ দিন বন্ধ থাকার পর আজ রোববার পুনরায় বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করেছে দেশের সবচেয়ে বড় ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াটের কয়লাভিত্তিক পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র। ডলার সংকটে কয়লা আমদানি করতে না পারায় পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র এত দিন বন্ধ ছিল।
সন্ধ্যা ৬টা ২২ মিনিটে পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে আবারও বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হয়েছে বলে আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ এম খোরশেদুল আলম।
এ এম খোরশেদুল আলম বলেন, ‘আমরা আজ সন্ধ্যা ৬টা ২২ মিনিটে পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের সঙ্গে জাতীয় গ্রিডের সংযোগ স্থাপন করেছি। এখন আমরা ধীরে ধীরে বিদ্যুতের লোড বাড়িয়ে জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু করব।’
ডলার সংকটে পড়ে কয়লা আদমানি করতে না পারায় ৫ জুন বন্ধ হয় পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র। বিদ্যুৎকেন্দ্রটি পুনরায় উৎপাদনে ফেরাতে গত শুক্রবার ৪০ হাজার টন কয়লা আমদানি করা হয়।
উৎপাদন শুরু হলেও এই বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনই পূর্ণ সক্ষমতায় উৎপাদনে যাচ্ছে না। প্রথমে উৎপাদনে আসবে ৬৬০ মেগাওয়াটের প্রথম ইউনিট।
পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মকর্তারা আজকের পত্রিকাকে জানান, প্রথম ইউনিট থেকে আংশিক সক্ষমতায় বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হবে।
বিদ্যুৎকেন্দ্রটির একাধিক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে জানান, বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য শুক্রবার থেকে যন্ত্রপাতির কিছু আনুষঙ্গিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালানো হয়।
পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, নতুন করে আমদানি করা কয়লা দিয়ে প্রথম ইউনিট ৬৬০ মেগাওয়াট আংশিক সক্ষমতায় চালালে সাত-আট দিন যেতে পারে।
শুক্রবার আনা কয়লা দিয়ে কত দিন চলবে জানতে চাইলে এ এম খোরশেদুল আলম বলেন, ‘এখন আবহাওয়ার কারণে বিদ্যুতের চাহিদা বেশ কমে গেছে। সামনে কোরবানির সময় ছুটি থাকায় শিল্প-কারখানায় বিদ্যুতের চাহিদা থাকবে কম। এই জন্য আমার প্রথম ইউনিট পূর্ণ সক্ষমতায় চালাব না। আগামী ২৯ তারিখে কয়লার আরেকটি জাহাজ আসবে এবং এইভাবে আসতে থাকবে। প্রয়োজন হলে বিদ্যুৎকেন্দ্রের পূর্ণ সক্ষমতা ব্যবহার করা হবে।’
এর আগে ১১ জুন পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন পুনরায় শুরু করতে ৪০ হাজার টন কয়লা আমদানির ঋণপত্র খোলা হয়।
বাংলাদেশ ও চীনের যৌথ অর্থায়নে নির্মিত এই বিদ্যুৎকেন্দ্রটির চীনা অংশীদার চায়না ন্যাশনাল মেশিনারি ইমপোর্ট অ্যান্ড এক্সপোর্ট কোম্পানি (সিএমসি) এই কয়লা আমদানির ঋণপত্র খোলে। ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট উৎপাদন সক্ষমতার এই বিদ্যুৎকেন্দ্রের দুটি ইউনিট আছে। প্রতিটির উৎপাদন সক্ষমতা ৬৬০ মেগাওয়াট।
আরও পড়ুন:
নারীদের রাজনীতিতে অংশগ্রহণে বাধা ও সম্ভাবনা-বিষয়ক আলোচনার জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা এবং রাজনৈতিক নেতৃত্বে লিঙ্গভিত্তিক মানদণ্ড নিয়ে আলোচনায় যুক্ত হওয়ার জন্য তরুণদের সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এই সংলাপ ও কর্মশালার আয়োজন করা হয়।
৭ মিনিট আগে‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ স্বাক্ষরকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ঐক্য ও শাসনব্যবস্থা সংস্কারের পথে এক বিশাল অগ্রগতি হিসেবে অভিহিত করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার। তিনি মন্তব্য করেছেন, এই সনদ ২০২৬ সালের সাধারণ নির্বাচনের প্রস্তুতির প্রক্রিয়াকে আরও এক ধাপ এগিয়ে দিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ সাত মাসের আলোচনায় কোথাও মতৈক্য এসেছে, আবার কোথাও থেকে গেছে মতানৈক্য। এসব মত-দ্বিমত, দোলাচলের মধ্যেই তৈরি হয় জুলাই জাতীয় সনদ। রাজনৈতিক দলগুলোর মতপার্থক্যের কারণে সনদে স্বাক্ষর সম্ভব হবে কি না, তা নিয়ে অনিশ্চয়তা ছিল শেষ দিন পর্যন্ত।
১৫ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্যের বহুল প্রতীক্ষিত ‘জুলাই সনদ’ স্বাক্ষর সম্পন্ন হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেল ৫টার দিকে জাতীয় সংসদের এলডি হলে এ স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়।
১৮ ঘণ্টা আগে