অনলাইন ডেস্ক
জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সেবা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা বিভাগে নেওয়ার আইন বাতিল চেয়েছে চিঠি দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ বুধবার ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ স্বাক্ষরিত চিঠি সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও দপ্তরে পাঠানো হয়েছে।
জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন কার্যক্রম নির্বাচন কমিশনের অধীনে ন্যস্ত রাখার জন্য জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন আইন, ২০২৩ বাতিল করা-সংক্রান্ত চিঠি মন্ত্রিপরিষদ সচিব, প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব এবং আইন ও বিচার বিভাগের সচিবের কাছে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে ১২ জানুয়ারি কমিশন বৈঠকে এ বিষয়ে পত্রালাপের সিদ্ধান্ত হয়। ওদিন বৈঠক শেষে নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ সাংবাদিকদের বলেন, ‘এনআইডি ইসির অধীনে থাকুক, এটা নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে। আমরা কোনো বিশ্লেষণে যাচ্ছি না। আমাদের কাছে যেটা মনে হয়েছে, এনআইডি নিয়ে যাওয়াটা ইসিকে যে সাংবিধানিক ক্ষমতা দেওয়া আছে, তার সঙ্গে সাংঘর্ষিক। সাংঘর্ষিক এই জন্য, সংবিধান বলে দিয়েছে, ভোটার তালিকা প্রস্তুত, নির্দেশ ও নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব কমিশনের।’
আবুল ফজল আরও বলেন, ‘আপনারা জানেন, ২০০৭ সাল থেকে নির্বাচন কমিশন নিজে এটা ডেভেলপ করেছে। এই ডেটাবেইস থেকে ভোটার তালিকা ও এনআইডি হয়। শুধু এনআইডি প্রিন্ট করার জন্য আরেক জায়গায় যাওয়াটা আমরা যৌক্তিক মনে করি না। দ্বিতীয়ত, আমরা মনে করি, প্রশিক্ষণ দিয়ে জনবল তৈরি করেছি। সক্ষমতা তৈরি হয়েছে মাঠপর্যায় পর্যন্ত। সুতরাং, এটার ডুপ্লিকেশন হবে যদি এনআইডি নিয়ে যাওয়া হয়। তাই এটা নিয়ে যাওয়া সংগত হবে না। নির্বাচন কমিশন প্রাইমারি ডেটার ভিত্তিতে ভোটার তালিকা তৈরি করে। আমরা ডেটা কারও কাছে হস্তান্তর করতে পারব না। যেহেতু সেন্ট্রালি একটা ডেটা সেন্টার আছে, তাই এটার ডুপ্লিকেশনের প্রয়োজন আছে বলে আমরা মনে করি না।’
আবুল ফজল বলেন, ‘জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন আইন, ২০১০ রহিত করে ২০২৩ সালে একটি আইন করা হয়। যদিও সেটা কার্যকর হয়নি। গত কমিশনের সময় এই আইন বাতিলের জন্য একটি প্রস্তাব গৃহীত হয়। গত বছরের ২৪ সেপ্টেম্বর একটি ডিও লেটার দেওয়া হয়। আমরা আলোচনার পর সিদ্ধান্ত আকারে সরকারের সঙ্গে পত্রালাপের সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সেবা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা বিভাগে নেওয়ার আইন বাতিল চেয়েছে চিঠি দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ বুধবার ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ স্বাক্ষরিত চিঠি সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও দপ্তরে পাঠানো হয়েছে।
জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন কার্যক্রম নির্বাচন কমিশনের অধীনে ন্যস্ত রাখার জন্য জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন আইন, ২০২৩ বাতিল করা-সংক্রান্ত চিঠি মন্ত্রিপরিষদ সচিব, প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব এবং আইন ও বিচার বিভাগের সচিবের কাছে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে ১২ জানুয়ারি কমিশন বৈঠকে এ বিষয়ে পত্রালাপের সিদ্ধান্ত হয়। ওদিন বৈঠক শেষে নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ সাংবাদিকদের বলেন, ‘এনআইডি ইসির অধীনে থাকুক, এটা নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে। আমরা কোনো বিশ্লেষণে যাচ্ছি না। আমাদের কাছে যেটা মনে হয়েছে, এনআইডি নিয়ে যাওয়াটা ইসিকে যে সাংবিধানিক ক্ষমতা দেওয়া আছে, তার সঙ্গে সাংঘর্ষিক। সাংঘর্ষিক এই জন্য, সংবিধান বলে দিয়েছে, ভোটার তালিকা প্রস্তুত, নির্দেশ ও নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব কমিশনের।’
আবুল ফজল আরও বলেন, ‘আপনারা জানেন, ২০০৭ সাল থেকে নির্বাচন কমিশন নিজে এটা ডেভেলপ করেছে। এই ডেটাবেইস থেকে ভোটার তালিকা ও এনআইডি হয়। শুধু এনআইডি প্রিন্ট করার জন্য আরেক জায়গায় যাওয়াটা আমরা যৌক্তিক মনে করি না। দ্বিতীয়ত, আমরা মনে করি, প্রশিক্ষণ দিয়ে জনবল তৈরি করেছি। সক্ষমতা তৈরি হয়েছে মাঠপর্যায় পর্যন্ত। সুতরাং, এটার ডুপ্লিকেশন হবে যদি এনআইডি নিয়ে যাওয়া হয়। তাই এটা নিয়ে যাওয়া সংগত হবে না। নির্বাচন কমিশন প্রাইমারি ডেটার ভিত্তিতে ভোটার তালিকা তৈরি করে। আমরা ডেটা কারও কাছে হস্তান্তর করতে পারব না। যেহেতু সেন্ট্রালি একটা ডেটা সেন্টার আছে, তাই এটার ডুপ্লিকেশনের প্রয়োজন আছে বলে আমরা মনে করি না।’
আবুল ফজল বলেন, ‘জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন আইন, ২০১০ রহিত করে ২০২৩ সালে একটি আইন করা হয়। যদিও সেটা কার্যকর হয়নি। গত কমিশনের সময় এই আইন বাতিলের জন্য একটি প্রস্তাব গৃহীত হয়। গত বছরের ২৪ সেপ্টেম্বর একটি ডিও লেটার দেওয়া হয়। আমরা আলোচনার পর সিদ্ধান্ত আকারে সরকারের সঙ্গে পত্রালাপের সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
জুলাই-আগস্টে ছাত্র জনতার গণ-অভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার শুরু হয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে। ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নির্দেশদাতা উল্লেখ করে তার বিরুদ্ধে আনা ৫টি অভিযোগ আমলে নিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
৪ ঘণ্টা আগেআগামী ৫ দিন পর্যন্ত গঙ্গা ও পদ্মা নদীর পানি সমতল বাড়তে পারে, তবে বিপদসীমার নীচ দিয়ে তা প্রবাহিত হতে পারে। আজ শনিবার গঙ্গা নদীর পানি সমতল স্থিতিশীল আছে ও পদ্মা নদীর পানি সমতল বাড়ছে ।
৪ ঘণ্টা আগেছবিতে দেখা যায়, সেনাপ্রধান ও তাঁর স্ত্রী সারাহনাজ কমলিকা রহমানকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন ও বঙ্গবভনের কর্মকর্তারা। তাঁরা শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতির সঙ্গে করমর্দন ও উষ্ণ আলিঙ্গন করেন।
৫ ঘণ্টা আগেস্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) তাঁর মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন।
৫ ঘণ্টা আগে