অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে নিয়োগ পেয়েছেন হাই কোর্টের তিন বিচারক। নতুনদের নিয়ে আপিলে মোট বিচারকের সংখ্যা আট জনে উন্নীত হলো।
নতুন ৩ বিচারক হলেন- বিচারপতি মুহাম্মদ আব্দুল হাফিজ, বিচারপতি শাহিনুর ইসলাম ও বিচারপতি কাশেফা হোসেন।
রাষ্ট্রপতির অনুমোদন পাওয়ার পর আজ বুধবার তাঁদের নিয়োগের আদেশ জারি করে আইন মন্ত্রণালয়। শপথ গ্রহণের তারিখ থেকে তাদের নিয়োগ কার্যকর হবে বলে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়।
হাই কোর্টের জ্যেষ্ঠতার ক্রমে দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা বিচারপতি মুহাম্মদ আব্দুল হাফিজ ১৯৫৭ সালের ১ জুন জন্মগ্রহণ করেন। অর্থাৎ, তার চাকরির মেয়াদ আছে আগামী ১ জুন পর্যন্ত।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলবি অনার্স ও এলএলএম ডিগ্রি নেওয়ার পর ১৯৮২ সালে ঢাকা জজ কোর্টে এবং ১৯৮৫ সালের সুপ্রিম কোর্টের হাই কোর্ট বিভাগে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন আব্দুল হাফিজ।
২০০৩ সালের ২৭ এপ্রিল তিনি অতিরিক্ত বিচারক হিসেবে হাই কোর্টে নিয়োগ পান। হাই কোর্টে তার নিয়োগ স্থায়ী হয় ২০০৫ সালের ২৭ এপ্রিল।
বিচারপতি শাহীনুর ইসলামের জন্ম ১৯৫৮ সালের ৭ এপ্রিল। তিনি আইন পড়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে। ১৯৮৩ সালের ২০ এপ্রিল মুন্সেফ হিসেবে বিচারিক কর্মজীবন শুরু করেন।
২০০১ সালের ১৩ জানুয়ারি তিনি জেলা জজ পদে উন্নীত হন এবং জেলা ও দায়রা জজ হিসেবে নড়াইল ও হবিগঞ্জ জেলায় দায়িত্ব পালন করেন। একই পদমর্যাদায় ঢাকায় প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
২০১০ সাল থেকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে রেজিস্ট্রারের দায়িত্ব পালন শেষে ২০১২ সালের ২২ মার্চ তিনি দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনালের বিচারক হন।
২০১৩ সালের ৫ অগাস্ট তিনি হাই কোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারকের পদে উন্নীত হন। পরে আবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ এ বিচারক হিসেবে পাঠানো হয় তাকে।
সাত বছর ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করে বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামকে গত ফেব্রুয়ারিতে হাই কোর্ট বিভাগে ফিরিয়ে নেওয়া হয়।
বিচারপতি কাশেফা হোসেন ১৯৫৮ সালের ১ জুলাই জন্মগ্রহণ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি সাহিত্যে স্নাতক (সম্মান) ও স্নতকোত্তর করার পর তিনি এলএলবি নেন। পরে ইউনিভার্সিটি অব লন্ডন থেকে এলএলএম করেন।
তিনি জজ আদালতে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন ১৯৯৫ সালের ১২ অক্টোবর; পরে ২০০৩ সালের ২৭ এপ্রিল হাই কোর্টে তালিকাভুক্ত হন।
২০১৩ সালে অতিরিক্ত বিচারক হিসেবে হাই কোর্টে নিয়োগ পান কাশেফা হোসেন। দুই বছর পর তাকে ওই পদে স্থায়ী করে নেওয়া হয়।
এখন বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে আপিল বিভাগে পাঁচজন বিচারক রয়েছেন। বাকি চারজন হলেন বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম, বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলাম, বিচারপতি মো. আবু জাফর সিদ্দিকী এবং বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন।
বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে নিয়োগ পেয়েছেন হাই কোর্টের তিন বিচারক। নতুনদের নিয়ে আপিলে মোট বিচারকের সংখ্যা আট জনে উন্নীত হলো।
নতুন ৩ বিচারক হলেন- বিচারপতি মুহাম্মদ আব্দুল হাফিজ, বিচারপতি শাহিনুর ইসলাম ও বিচারপতি কাশেফা হোসেন।
রাষ্ট্রপতির অনুমোদন পাওয়ার পর আজ বুধবার তাঁদের নিয়োগের আদেশ জারি করে আইন মন্ত্রণালয়। শপথ গ্রহণের তারিখ থেকে তাদের নিয়োগ কার্যকর হবে বলে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়।
হাই কোর্টের জ্যেষ্ঠতার ক্রমে দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা বিচারপতি মুহাম্মদ আব্দুল হাফিজ ১৯৫৭ সালের ১ জুন জন্মগ্রহণ করেন। অর্থাৎ, তার চাকরির মেয়াদ আছে আগামী ১ জুন পর্যন্ত।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলবি অনার্স ও এলএলএম ডিগ্রি নেওয়ার পর ১৯৮২ সালে ঢাকা জজ কোর্টে এবং ১৯৮৫ সালের সুপ্রিম কোর্টের হাই কোর্ট বিভাগে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন আব্দুল হাফিজ।
২০০৩ সালের ২৭ এপ্রিল তিনি অতিরিক্ত বিচারক হিসেবে হাই কোর্টে নিয়োগ পান। হাই কোর্টে তার নিয়োগ স্থায়ী হয় ২০০৫ সালের ২৭ এপ্রিল।
বিচারপতি শাহীনুর ইসলামের জন্ম ১৯৫৮ সালের ৭ এপ্রিল। তিনি আইন পড়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে। ১৯৮৩ সালের ২০ এপ্রিল মুন্সেফ হিসেবে বিচারিক কর্মজীবন শুরু করেন।
২০০১ সালের ১৩ জানুয়ারি তিনি জেলা জজ পদে উন্নীত হন এবং জেলা ও দায়রা জজ হিসেবে নড়াইল ও হবিগঞ্জ জেলায় দায়িত্ব পালন করেন। একই পদমর্যাদায় ঢাকায় প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
২০১০ সাল থেকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে রেজিস্ট্রারের দায়িত্ব পালন শেষে ২০১২ সালের ২২ মার্চ তিনি দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনালের বিচারক হন।
২০১৩ সালের ৫ অগাস্ট তিনি হাই কোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারকের পদে উন্নীত হন। পরে আবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ এ বিচারক হিসেবে পাঠানো হয় তাকে।
সাত বছর ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করে বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামকে গত ফেব্রুয়ারিতে হাই কোর্ট বিভাগে ফিরিয়ে নেওয়া হয়।
বিচারপতি কাশেফা হোসেন ১৯৫৮ সালের ১ জুলাই জন্মগ্রহণ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি সাহিত্যে স্নাতক (সম্মান) ও স্নতকোত্তর করার পর তিনি এলএলবি নেন। পরে ইউনিভার্সিটি অব লন্ডন থেকে এলএলএম করেন।
তিনি জজ আদালতে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন ১৯৯৫ সালের ১২ অক্টোবর; পরে ২০০৩ সালের ২৭ এপ্রিল হাই কোর্টে তালিকাভুক্ত হন।
২০১৩ সালে অতিরিক্ত বিচারক হিসেবে হাই কোর্টে নিয়োগ পান কাশেফা হোসেন। দুই বছর পর তাকে ওই পদে স্থায়ী করে নেওয়া হয়।
এখন বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে আপিল বিভাগে পাঁচজন বিচারক রয়েছেন। বাকি চারজন হলেন বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম, বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলাম, বিচারপতি মো. আবু জাফর সিদ্দিকী এবং বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন।
নতুন রাজনৈতিক দল এনসিপির আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে বাস রিকুইজিশনের ঘটনায় সরকারের কোনো হস্তক্ষেপ নেই বলে দাবি করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি জানিয়েছেন, এটি পিরোজপুরের ডিসির সিদ্ধান্ত, যেখানে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চাপে কিছু বাস বরাদ্দ করা হয়, তবে সরকারি তহবিল থেকে কোনো খরচ
২২ মিনিট আগেএনসিপির আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারীদের জন্য বাস রিকুইজিশনের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে টিআইবি। সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত ও গণতান্ত্রিক চেতনার পরিপন্থী এই কর্মকাণ্ড জন্মলগ্নেই এনসিপির ক্ষমতার অপব্যবহারের ইঙ্গিত দেয়। তিনি দলটিকে ভবিষ্যতে এ
৩৫ মিনিট আগেভারতে বাংলাদেশের নতুন হাইকমিশনার হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন পেশাদার কূটনীতিক রিয়াজ হামিদুল্লাহ। দেশটির সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে তাঁকে এই দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তাঁর নিয়োগের প্রস্তাবটি সম্মতি দিতে ভারত সময় নিয়েছে তিন মাস।
১ ঘণ্টা আগেইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) সমতা, প্রস্তুতি ও সংকট ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কমিশনার হাদজা লাহবিব তিন দিনের সরকারি সফরে ঢাকায় পৌঁছেছেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (পূর্ব) ড. মো. নজরুল ইসলাম হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাঁকে স্বাগত জানান।
২ ঘণ্টা আগে