নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়তে শিশুশ্রম নিরসন করতেই হবে। এ জন্য সকলের মধ্যে মমত্ববোধ জাগাতে হবে। বুধবার জাতীয় শিশু শ্রম কল্যাণ পরিষদের ১০ম ভার্চ্যুয়াল সভায় সভাপতির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান।
শ্রম প্রতিমন্ত্রী বলেন, অদৃশ্য শত্রু করোনা মোকাবিলার জন্য সকলকে অবশ্যই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে এবং দেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে কলকারখানার উৎপাদন সচল রাখতে হবে। তবেই শিশুশ্রম মুক্ত বাংলাদেশ গড়া সম্ভব হবে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ঘুমিয়ে আছে শিশুর পিতা সব শিশুরই অন্তরে। আগামী প্রজন্মের যাতে সুস্থ মনের বিকাশ ঘটে সে জন্য সকলকে আরও আন্তরিক হতে হবে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীনে ২৮৫ কোটি টাকা ব্যয়ে ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রম নিরসন প্রকল্পের সুষ্ঠু বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দিয়ে তিনি বলেন, শিগগির মাঠ পর্যায়ে এ প্রকল্পের বাস্তবায়ন শুরু হবে। বাস্তবায়ন পর্যায়ে কাজ যেন ভালো হয় তার মনিটরিং করতে হবে।
সভায় জানানো হয়, দেশে ৩৮টি ঝুঁকিপূর্ণ কাজের মধ্যে আটটি খাতকে এরই মধ্যে শিশুশ্রম মুক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। এ বছরের মধ্যে আরও কয়েকটি খাতকে শিশুশ্রম মুক্ত ঘোষণা করা হবে। এ ছাড়া গৃহকর্মে শিশুশ্রম, শুঁটকিপল্লিতে শিশুশ্রম, পথশিশু, পাথর কুড়ানো, বহন, ভাঙানো, দরজির কাজে শিশুশ্রম এবং ময়লার ভাগাড়ে শিশুশ্রম এই ৬টি খাতকে ঝুঁকিপূর্ণ কাজ হিসেবে ঘোষণার বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, দপ্তর, সরকারি–বেসরকারি সংস্থার সমন্বয়ে গঠিত কমিটির কাছ থেকে সুপারিশ পাওয়া গেছে। শিশুশ্রম নিরসনে জাতীয় শিশু শ্রম কল্যাণ পরিষদের অধীনে বিভাগীয় পর্যায়ে ৫৫টি এবং জেলা পর্যায়ে ১২৫টি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে বলেও উল্লেখ করা হয়।
মন্ত্রণালয়ের সচিব কে এম আবদুস সালাম, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শক মো. নাসির উদ্দিন আহমেদ, বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতির নির্বাহী পরিচালক অ্যাডভোকেট সালমা আলী, জাতীয় শিশুশ্রম কল্যাণ পরিষদের সদস্য শ্রমিক নেতা জেড এম কামরুল আনামসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, আইএলও, ইউনিসেফ, বাংলাদেশ এমপ্লয়ার্স ফেডারেশন, বিজিএমইএ, বিকেএমইএসহ বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থার প্রতিনিধিগণ সভায় অংশগ্রহণ করেন।
ঢাকা: ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়তে শিশুশ্রম নিরসন করতেই হবে। এ জন্য সকলের মধ্যে মমত্ববোধ জাগাতে হবে। বুধবার জাতীয় শিশু শ্রম কল্যাণ পরিষদের ১০ম ভার্চ্যুয়াল সভায় সভাপতির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান।
শ্রম প্রতিমন্ত্রী বলেন, অদৃশ্য শত্রু করোনা মোকাবিলার জন্য সকলকে অবশ্যই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে এবং দেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে কলকারখানার উৎপাদন সচল রাখতে হবে। তবেই শিশুশ্রম মুক্ত বাংলাদেশ গড়া সম্ভব হবে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ঘুমিয়ে আছে শিশুর পিতা সব শিশুরই অন্তরে। আগামী প্রজন্মের যাতে সুস্থ মনের বিকাশ ঘটে সে জন্য সকলকে আরও আন্তরিক হতে হবে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীনে ২৮৫ কোটি টাকা ব্যয়ে ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রম নিরসন প্রকল্পের সুষ্ঠু বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দিয়ে তিনি বলেন, শিগগির মাঠ পর্যায়ে এ প্রকল্পের বাস্তবায়ন শুরু হবে। বাস্তবায়ন পর্যায়ে কাজ যেন ভালো হয় তার মনিটরিং করতে হবে।
সভায় জানানো হয়, দেশে ৩৮টি ঝুঁকিপূর্ণ কাজের মধ্যে আটটি খাতকে এরই মধ্যে শিশুশ্রম মুক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। এ বছরের মধ্যে আরও কয়েকটি খাতকে শিশুশ্রম মুক্ত ঘোষণা করা হবে। এ ছাড়া গৃহকর্মে শিশুশ্রম, শুঁটকিপল্লিতে শিশুশ্রম, পথশিশু, পাথর কুড়ানো, বহন, ভাঙানো, দরজির কাজে শিশুশ্রম এবং ময়লার ভাগাড়ে শিশুশ্রম এই ৬টি খাতকে ঝুঁকিপূর্ণ কাজ হিসেবে ঘোষণার বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, দপ্তর, সরকারি–বেসরকারি সংস্থার সমন্বয়ে গঠিত কমিটির কাছ থেকে সুপারিশ পাওয়া গেছে। শিশুশ্রম নিরসনে জাতীয় শিশু শ্রম কল্যাণ পরিষদের অধীনে বিভাগীয় পর্যায়ে ৫৫টি এবং জেলা পর্যায়ে ১২৫টি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে বলেও উল্লেখ করা হয়।
মন্ত্রণালয়ের সচিব কে এম আবদুস সালাম, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শক মো. নাসির উদ্দিন আহমেদ, বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতির নির্বাহী পরিচালক অ্যাডভোকেট সালমা আলী, জাতীয় শিশুশ্রম কল্যাণ পরিষদের সদস্য শ্রমিক নেতা জেড এম কামরুল আনামসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, আইএলও, ইউনিসেফ, বাংলাদেশ এমপ্লয়ার্স ফেডারেশন, বিজিএমইএ, বিকেএমইএসহ বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থার প্রতিনিধিগণ সভায় অংশগ্রহণ করেন।
দেশে ডেঙ্গু ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুর সংখ্যাও উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। চলতি বছর চিকিৎসাধীন যত রোগীর মৃত্যু হয়েছে, তাদের মধ্যে দুই-তৃতীয়াংশের (৭৩ শতাংশ) বেশির মৃত্যু হয়েছে সরকারি সাত হাসপাতালে।
৭ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ সাত মাসের আলোচনায় কোথাও মতৈক্য এসেছে, আবার কোথাও থেকে গেছে মতানৈক্য। এসব মত-দ্বিমত, দোলাচলের মধ্যেই তৈরি হয় জুলাই জাতীয় সনদ। রাজনৈতিক দলগুলোর মতপার্থক্যের কারণে সনদে স্বাক্ষর সম্ভব হবে কি না, তা নিয়ে অনিশ্চয়তা ছিল শেষ দিন পর্যন্ত।
৯ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্যের বহুল প্রতীক্ষিত ‘জুলাই সনদ’ স্বাক্ষর সম্পন্ন হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেল ৫টার দিকে জাতীয় সংসদের এলডি হলে এ স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়।
১২ ঘণ্টা আগেসিপিবি-বাসদসহ চারটি বামপন্থী দলের আপত্তির পর জুলাই জাতীয় সনদ–২০২৫-এ পরিবর্তন আনা হয়েছে। এর ফলে সংবিধান থেকে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র বাদ পড়ছে না। স্বাক্ষর শেষে রাজনৈতিক দল ও আমন্ত্রিত অতিথিদের দেওয়া জুলাই সনদে বিষয়টি উল্লেখ করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
১২ ঘণ্টা আগে