কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনার টিকার যৌথ উৎপাদন নিয়ে বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যকার করা চুক্তির অগ্রগতি সন্তোষজনক নয় বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকায় চীনের উপ রাষ্ট্রদূত হুয়ালং ইয়াং। তিনি বলেছেন, চীন প্রস্তুত, বিষয়টি বাংলাদেশের সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করছে।
আজ সোমবার বিকেলে চীন প্রতিষ্ঠার ৭২ বছর এবং বাংলাদেশ ও চীনের কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৪৬ বছর উপলক্ষে আন্তর্জাতিক ওয়েবিনারের আলোচনার আয়োজন করে অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-চীন অ্যালামনাই (অ্যাবকা)। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান এবং বিশেষ অতিথি ছিলেন ঢাকার চীনের উপ রাষ্ট্রদূত হুয়ালং ইয়াং।
আলোচনায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সাবেক রাষ্ট্রদূত হুমায়ুন এ কামাল। আলোচনায় সভাপতিত্ব করেন অ্যাবকা সভাপতি সাবেক রাষ্ট্রদূত মুন্সী ফয়েজ আহমেদ।
বাংলাদেশে যৌথভাবে কোভিড টিকার উৎপাদন নিয়ে জানতে চাইলে ঢাকায় চীনের উপ রাষ্ট্রদূত হুয়ালং ইয়াং বলেন, চীন ও সিনোফার্ম আগ্রহী। চীন ও সিনোফার্ম মাসখানেকের ওপর এ বিষয়ে প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি। আমরা যৌথ উৎপাদনের জন্য প্রতি ঘণ্টা প্রতি মিনিটের জন্য প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি। এখন বিষয়টি বাংলাদেশ সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করছে।
এ সময়ে ওয়েবিনারের সভাপতি সাবেক রাষ্ট্রদূত মুন্সী ফয়েজ আহমেদ বলেন, আমার ধারণা আমরা এরই মধ্যে (টিকা উৎপাদনের) প্রক্রিয়া শুরু করেছি।
তখন ঢাকার চীনের উপ রাষ্ট্রদূত ইয়াং হুয়া লুং বলেন, প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে, কিন্তু সন্তোষজনক অগ্রগতি হয়নি। আশা করি, বাংলাদেশ সরকার এ বিষয়ে আরও জোর দেবে। একটা কথা বলতেই হয়, চীন বন্ধু বাংলাদেশকে টিকা ও যৌথ উৎপাদন সাশ্রয়ী মূলে দিয়েছে।
উল্লেখ্য, কোভিড মহামারি নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো চীনের সিনোফার্মের টিকা যৌথ উৎপাদনের লক্ষ্যে গত ১৬ আগস্ট ঢাকায় একটি ত্রি-পক্ষীয় সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশের সরকার।
চীনের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন দুটি প্রতিষ্ঠান চায়না ন্যাশনাল বায়োটেক গ্রুপ অব কোম্পানিজ ও চায়না সিনোফার্ম ইন্টারন্যাশনাল করপোরেশন এবং ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের সঙ্গে এই চুক্তি স্বাক্ষর করেছে সরকার। চুক্তি অনুযায়ী চীন থেকে টিকা উৎপাদনের কাঁচামাল ও উপকরণ বা বাল্ক নিয়ে আসা হবে, যেটি ‘সেমি-ফিনিশড’ অবস্থায় থাকবে। এরপর দেশেই বোতলজাতকরণ, লেবেলিং ও ফিনিশিং করবে ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস।
উৎপাদনের পর সরকার চুক্তি অনুযায়ী নির্ধারিত দামে ইনসেপ্টার কাছ থেকে টিকা কিনে নেবে।
করোনার টিকার যৌথ উৎপাদন নিয়ে বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যকার করা চুক্তির অগ্রগতি সন্তোষজনক নয় বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকায় চীনের উপ রাষ্ট্রদূত হুয়ালং ইয়াং। তিনি বলেছেন, চীন প্রস্তুত, বিষয়টি বাংলাদেশের সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করছে।
আজ সোমবার বিকেলে চীন প্রতিষ্ঠার ৭২ বছর এবং বাংলাদেশ ও চীনের কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৪৬ বছর উপলক্ষে আন্তর্জাতিক ওয়েবিনারের আলোচনার আয়োজন করে অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-চীন অ্যালামনাই (অ্যাবকা)। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান এবং বিশেষ অতিথি ছিলেন ঢাকার চীনের উপ রাষ্ট্রদূত হুয়ালং ইয়াং।
আলোচনায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সাবেক রাষ্ট্রদূত হুমায়ুন এ কামাল। আলোচনায় সভাপতিত্ব করেন অ্যাবকা সভাপতি সাবেক রাষ্ট্রদূত মুন্সী ফয়েজ আহমেদ।
বাংলাদেশে যৌথভাবে কোভিড টিকার উৎপাদন নিয়ে জানতে চাইলে ঢাকায় চীনের উপ রাষ্ট্রদূত হুয়ালং ইয়াং বলেন, চীন ও সিনোফার্ম আগ্রহী। চীন ও সিনোফার্ম মাসখানেকের ওপর এ বিষয়ে প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি। আমরা যৌথ উৎপাদনের জন্য প্রতি ঘণ্টা প্রতি মিনিটের জন্য প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি। এখন বিষয়টি বাংলাদেশ সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করছে।
এ সময়ে ওয়েবিনারের সভাপতি সাবেক রাষ্ট্রদূত মুন্সী ফয়েজ আহমেদ বলেন, আমার ধারণা আমরা এরই মধ্যে (টিকা উৎপাদনের) প্রক্রিয়া শুরু করেছি।
তখন ঢাকার চীনের উপ রাষ্ট্রদূত ইয়াং হুয়া লুং বলেন, প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে, কিন্তু সন্তোষজনক অগ্রগতি হয়নি। আশা করি, বাংলাদেশ সরকার এ বিষয়ে আরও জোর দেবে। একটা কথা বলতেই হয়, চীন বন্ধু বাংলাদেশকে টিকা ও যৌথ উৎপাদন সাশ্রয়ী মূলে দিয়েছে।
উল্লেখ্য, কোভিড মহামারি নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো চীনের সিনোফার্মের টিকা যৌথ উৎপাদনের লক্ষ্যে গত ১৬ আগস্ট ঢাকায় একটি ত্রি-পক্ষীয় সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশের সরকার।
চীনের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন দুটি প্রতিষ্ঠান চায়না ন্যাশনাল বায়োটেক গ্রুপ অব কোম্পানিজ ও চায়না সিনোফার্ম ইন্টারন্যাশনাল করপোরেশন এবং ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের সঙ্গে এই চুক্তি স্বাক্ষর করেছে সরকার। চুক্তি অনুযায়ী চীন থেকে টিকা উৎপাদনের কাঁচামাল ও উপকরণ বা বাল্ক নিয়ে আসা হবে, যেটি ‘সেমি-ফিনিশড’ অবস্থায় থাকবে। এরপর দেশেই বোতলজাতকরণ, লেবেলিং ও ফিনিশিং করবে ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস।
উৎপাদনের পর সরকার চুক্তি অনুযায়ী নির্ধারিত দামে ইনসেপ্টার কাছ থেকে টিকা কিনে নেবে।
কৃষি খাতে রাষ্ট্রীয় ভর্তুকি বিতরণে স্বচ্ছতার জন্য কৃষকদের স্মার্ট কার্ডের আওতায় আনার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এর জন্য কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই) ইতিমধ্যে পার্টনার প্রকল্পের আওতায় ‘কৃষক স্মার্ট কার্ড নীতিমালা, ২০২৫’-এর খসড়া তৈরি করেছে। গত ৩০ জানুয়ারি ছিল এ বিষয়ে অংশীজনদের মতামত জানানোর শেষ দিন।
৩ ঘণ্টা আগেহাবিব হোটেল ইন্টারন্যাশনাল ও মরিয়ম কনস্ট্রাকশনের নামে তিন ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছেন আলম আহমেদ। সেই টাকায় রাজধানীর তেজগাঁওয়ে গড়ে তুলেছেন তারকা হোটেল ‘হলিডে ইন’। বছরের পর বছর হোটেল ব্যবসাও করছে, কিন্তু ব্যাংকের ঋণের টাকা পরিশোধ করেননি। তিন ব্যাংকের প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা পরিশোধ না করে পাড়ি...
৪ ঘণ্টা আগেগতকাল শুক্রবার ছিল ছুটির দিন। তাই রাজধানীর বাংলাবাজারের সৃজনশীল প্রকাশনীগুলো বন্ধ থাকার কথা। কিন্তু পরদিন থেকে বইমেলার শুরু; এ কারণে প্রকাশকদের ব্যস্ততার শেষ নেই। পিকআপ ও ভ্যানে ওঠানো হচ্ছে নতুন বই। ছাপা, বাঁধাইয়ের কর্মী, শ্রমিক সবাই ব্যস্ত প্রথম দিনে নতুন বই পাঠকের সামনে তুলে ধরার কাজে। গতকাল রাতভ
৯ ঘণ্টা আগেজ্বালানি তেলের দাম লিটারে এক টাকা বেড়েছে। ১ ফেব্রুয়ারি থেকে নতুন এই দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে জ্বালানি বিভাগ। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি লিটার ১ টাকা বেড়ে ১০৫ টাকা, কেরোসিন ১০৪ টাকা থেকে ১০৫ টাকা এবং অকটেন ১২৬ টাকা ও পেট্রল ১২২ টাকায় পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে...
১৫ ঘণ্টা আগে