নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডেঙ্গুর দাপট কমছেই না। ঢাকার বাইরে শতাধিক রোগী ভর্তি রয়েছেন। আর গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন ২৭৮ জন। এদের মধ্যে ঢাকায় ২৩০ জন এবং বাইরে ৪৮ জন। ঢাকার বাইরে গত কয়েক দিন ধরেই শনাক্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। ঢাকার বাইরে রোগী ভর্তি রয়েছেন ১০৩ জন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমারজেন্সি সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের তথ্য অনুযায়ী এই চিত্র দেখা গেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন ২৭৮ জন। এদের মধ্যে ঢাকায় ২৩০ এবং বাইরে ৪৮ জন। আগেরদিন রোগী শনাক্ত হয়েছিল ২৫৮ জন। এদের মধ্যে ঢাকায় ২১২ জন এবং বাইরে ছিল ৪৬ জন। আগেরদিন রোগী শনাক্ত হয়েছিল ২৭৬ জন। এদের মধ্যে রাজধানীতে ২৪৩ জন এবং বাইরে ৩৩ জন। চলতি মাসে ২৮ জনের মৃত্যু হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি মাসের ২৪ দিনে ডেঙ্গুর উপসর্গ নিয়ে চলতি মাসে মারা গেছে ২৮ জন। আর চলতি মাসে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হন ৬ হাজার ১৯৫ জন রোগী। চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হন ৮ হাজার ৮৫৩ জন রোগী। এদের মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ৭ হাজার ৭২১ জন। চলতি বছরের দুই মাসে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৪০ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, গতকাল মঙ্গলবার সকাল আটটা থেকে বুধবার সকাল আটটা পর্যন্ত রাজধানীর মিটফোর্ডে ভর্তি হয়েছেন ৫৭ জন, ঢাকা শিশু হাসপাতালে ১৪ জন, সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ৮ জন, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৪ জন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫ জনসহ মোট ৮৮ জন। বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৪২ জন।
ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর রাজধানী ও আশপাশে ৬টি ডেডিকেটেড হাসপাতাল নির্ধারণ করেছে। হাসপাতালগুলো হচ্ছে, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মিটফোর্ড হাসপাতাল, আমিনবাজার ২০ শয্যা হাসপাতাল, টঙ্গীর আহসান উল্লাহ মাস্টার ২৫০ শয্যা হাসপাতাল, মিরপুর লালকুটি হাসপাতাল, বাংলাদেশ রেলওয়ে হাসপাতাল ও কামরাঙ্গীরচর ৩১ শয্যা হাসপাতাল।
গতকাল রোববার পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে রাজধানী ও দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে রোগী ভর্তি রয়েছেন এক হাজার ৯০ জন। এদের মধ্যে ঢাকার ৪১টি সরকারি–বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন ৯৮৭ জন এবং বাইরে ভর্তি রয়েছেন ১০৩ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ২০১৯ সালের জুন থেকে আগস্ট পর্যন্ত রোগী শনাক্ত হয়েছিল ৫২ হাজার ৬৩৬ জন, ২০২০ সালের জুন থেকে আগস্ট পর্যন্ত ১০৩ জন এবং চলতি বছরে তিন মাসে ৮ হাজার ১১৭ জন।
ডেঙ্গুর দাপট কমছেই না। ঢাকার বাইরে শতাধিক রোগী ভর্তি রয়েছেন। আর গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন ২৭৮ জন। এদের মধ্যে ঢাকায় ২৩০ জন এবং বাইরে ৪৮ জন। ঢাকার বাইরে গত কয়েক দিন ধরেই শনাক্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। ঢাকার বাইরে রোগী ভর্তি রয়েছেন ১০৩ জন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমারজেন্সি সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের তথ্য অনুযায়ী এই চিত্র দেখা গেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন ২৭৮ জন। এদের মধ্যে ঢাকায় ২৩০ এবং বাইরে ৪৮ জন। আগেরদিন রোগী শনাক্ত হয়েছিল ২৫৮ জন। এদের মধ্যে ঢাকায় ২১২ জন এবং বাইরে ছিল ৪৬ জন। আগেরদিন রোগী শনাক্ত হয়েছিল ২৭৬ জন। এদের মধ্যে রাজধানীতে ২৪৩ জন এবং বাইরে ৩৩ জন। চলতি মাসে ২৮ জনের মৃত্যু হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি মাসের ২৪ দিনে ডেঙ্গুর উপসর্গ নিয়ে চলতি মাসে মারা গেছে ২৮ জন। আর চলতি মাসে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হন ৬ হাজার ১৯৫ জন রোগী। চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হন ৮ হাজার ৮৫৩ জন রোগী। এদের মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ৭ হাজার ৭২১ জন। চলতি বছরের দুই মাসে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৪০ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, গতকাল মঙ্গলবার সকাল আটটা থেকে বুধবার সকাল আটটা পর্যন্ত রাজধানীর মিটফোর্ডে ভর্তি হয়েছেন ৫৭ জন, ঢাকা শিশু হাসপাতালে ১৪ জন, সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ৮ জন, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৪ জন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫ জনসহ মোট ৮৮ জন। বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৪২ জন।
ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর রাজধানী ও আশপাশে ৬টি ডেডিকেটেড হাসপাতাল নির্ধারণ করেছে। হাসপাতালগুলো হচ্ছে, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মিটফোর্ড হাসপাতাল, আমিনবাজার ২০ শয্যা হাসপাতাল, টঙ্গীর আহসান উল্লাহ মাস্টার ২৫০ শয্যা হাসপাতাল, মিরপুর লালকুটি হাসপাতাল, বাংলাদেশ রেলওয়ে হাসপাতাল ও কামরাঙ্গীরচর ৩১ শয্যা হাসপাতাল।
গতকাল রোববার পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে রাজধানী ও দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে রোগী ভর্তি রয়েছেন এক হাজার ৯০ জন। এদের মধ্যে ঢাকার ৪১টি সরকারি–বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন ৯৮৭ জন এবং বাইরে ভর্তি রয়েছেন ১০৩ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ২০১৯ সালের জুন থেকে আগস্ট পর্যন্ত রোগী শনাক্ত হয়েছিল ৫২ হাজার ৬৩৬ জন, ২০২০ সালের জুন থেকে আগস্ট পর্যন্ত ১০৩ জন এবং চলতি বছরে তিন মাসে ৮ হাজার ১১৭ জন।
রাজধানী ঢাকার উত্তরা দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় গুরুতর আহতদের চিকিৎসায় সহায়তা করতে সিঙ্গাপুর থেকে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দল আসছে। এমনটাই জানিয়েছেন শ্রম উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন।
৪৩ মিনিট আগেরাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে হতাহতের ঘটনায় শোকপ্রস্তাব করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। সরকারের প্রতি বিমান বিধ্বস্তের ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং নিহতদের ক্ষতিপূরণ ও আহতদের বিনা মূল্যে চিকিৎসা প্রদানের অনুরোধ জানানো হয় প্রস্তাবে।
১ ঘণ্টা আগেমঙ্গলবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বিতীয় দফার ১৭ তম দিনের আলোচনার শুরুতে এই সিদ্ধান্তের কথা জানান সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
২ ঘণ্টা আগেদেশে আকস্মিক কোনো দুর্যোগ বা দুর্ঘটনা ঘটলেই একটা বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি হয়। বিশেষ করে ঢাকার মতো জনবহুল এলাকায় অগ্নিকাণ্ডের সময় এই বিশৃঙ্খলা বেশি দৃশ্যমান হয়। যানজট ও প্রশস্ত রাস্তা না থাকার কারণে প্রায়ই ফায়ার সার্ভিসের দলকে ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে বেগ পেতে হয়। অনেক যুদ্ধ করে পৌঁছানোর পর পানি উৎস পেতে
৪ ঘণ্টা আগে