নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ‘রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর পুত্র যদি এ রকম দুর্নীতি করে আমারতো মনে হয় সেখানে সাজা দেওয়াটাই উচিত।’
দুদকের মামলায় তারেক রহমান ও তাঁর স্ত্রী জোবাইদা রহমানের সাজার রায় ঘোষণার পর আজ বুধবার বিকেলে নিজ দপ্তরে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
আইনমন্ত্রী বলেন, ২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় এ মামলা করা হয়। এই মামলা হওয়ার পর হাইকোর্ট ও আপিল বিভাগ এই মামলা চলবে বলে মত দেন। এই রায়ের পর মামলার বিচারিক কাজ সম্পন্ন হয়। এই রায়ে দেশে যে আইনের শাসন আছে এরই একটা প্রতিফলন হলো।
আইনমন্ত্রী বলেন, দোষী বা নির্দোষ এটা আদালতের ব্যাপার। আদালত তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করেছে। কথা হচ্ছে যে দোষ যখন করেছে তখন শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টাটা না করাই উচিত।
বিএনপির আন্দোলন দেখে তারেক-জোবাইদার মামলার রায় দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে দলটি। এ বিষয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, এক দিকে বলা হয় যে এখানে বিচার হয় না, কারণ সবকিছু অত্যন্ত শ্লথ গতিতে চলে। আবার আরেকদিকে বলা হয় বিচার তাড়াতাড়ি হয়ে গেছে।
নির্বাচনের আগে এই রায় দিয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে বলে দাবি করেছে বিএনপি—এ বিষয়ে জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, বিভ্রান্ত করার কী আছে? বিচারিক কাজ হয়েছে, রায় বেরিয়েছে। আসামিতো আগে থেকেই সাজাপ্রাপ্ত। ২১শে আগস্ট গ্রেনেড হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজা পেয়েছেন। আরেকটি দুর্নীতির মামলায় হাইকোর্ট তাঁকে সাত বছর দণ্ডাদেশ দিয়েছেন। নতুন করে এটা দিয়ে ওনার ভাবমূর্তি খারাপ করারতো প্রচেষ্টার প্রয়োজন পড়ে না।
আসামিকে দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করাতে সরকারের উদ্যোগ থাকবে কিনা এমন প্রশ্নে আইনমন্ত্রী বলেন, চেষ্টা সব সময়ই থাকবে। সেটা সরকারের দায়িত্ব। আসামিকে দেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা অবশ্যই করা হবে।
আইনমন্ত্রী বলেন, বিএনপির রাজনীতিতে কেউ বাধাগ্রস্ত করছে না। আইনের শাসনের জন্য তাঁদের অপরাধের বিচার করাটা মনে হয় না তাঁদের রাজনীতি থেকে বিতাড়িত করার পরিকল্পনা।
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ‘রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর পুত্র যদি এ রকম দুর্নীতি করে আমারতো মনে হয় সেখানে সাজা দেওয়াটাই উচিত।’
দুদকের মামলায় তারেক রহমান ও তাঁর স্ত্রী জোবাইদা রহমানের সাজার রায় ঘোষণার পর আজ বুধবার বিকেলে নিজ দপ্তরে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
আইনমন্ত্রী বলেন, ২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় এ মামলা করা হয়। এই মামলা হওয়ার পর হাইকোর্ট ও আপিল বিভাগ এই মামলা চলবে বলে মত দেন। এই রায়ের পর মামলার বিচারিক কাজ সম্পন্ন হয়। এই রায়ে দেশে যে আইনের শাসন আছে এরই একটা প্রতিফলন হলো।
আইনমন্ত্রী বলেন, দোষী বা নির্দোষ এটা আদালতের ব্যাপার। আদালত তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করেছে। কথা হচ্ছে যে দোষ যখন করেছে তখন শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টাটা না করাই উচিত।
বিএনপির আন্দোলন দেখে তারেক-জোবাইদার মামলার রায় দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে দলটি। এ বিষয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, এক দিকে বলা হয় যে এখানে বিচার হয় না, কারণ সবকিছু অত্যন্ত শ্লথ গতিতে চলে। আবার আরেকদিকে বলা হয় বিচার তাড়াতাড়ি হয়ে গেছে।
নির্বাচনের আগে এই রায় দিয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে বলে দাবি করেছে বিএনপি—এ বিষয়ে জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, বিভ্রান্ত করার কী আছে? বিচারিক কাজ হয়েছে, রায় বেরিয়েছে। আসামিতো আগে থেকেই সাজাপ্রাপ্ত। ২১শে আগস্ট গ্রেনেড হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজা পেয়েছেন। আরেকটি দুর্নীতির মামলায় হাইকোর্ট তাঁকে সাত বছর দণ্ডাদেশ দিয়েছেন। নতুন করে এটা দিয়ে ওনার ভাবমূর্তি খারাপ করারতো প্রচেষ্টার প্রয়োজন পড়ে না।
আসামিকে দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করাতে সরকারের উদ্যোগ থাকবে কিনা এমন প্রশ্নে আইনমন্ত্রী বলেন, চেষ্টা সব সময়ই থাকবে। সেটা সরকারের দায়িত্ব। আসামিকে দেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা অবশ্যই করা হবে।
আইনমন্ত্রী বলেন, বিএনপির রাজনীতিতে কেউ বাধাগ্রস্ত করছে না। আইনের শাসনের জন্য তাঁদের অপরাধের বিচার করাটা মনে হয় না তাঁদের রাজনীতি থেকে বিতাড়িত করার পরিকল্পনা।
শুধু পাঠদান নয়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা যেন অনেক কাজের কাজি। ভোট গ্রহণ, ভোটার তালিকা, শুমারি, জরিপ, টিকাদান, কৃমিনাশক ওষুধ ও ভিটামিন ক্যাপসুল খাওয়ানো, টিসিবির চাল বিতরণ, বিভিন্ন অনুষ্ঠানসহ বারোয়ারি অন্তত ২০ ধরনের কাজ করতে হচ্ছে তাঁদের। সরকারি এসব কাজে বছরে ব্যস্ত থাকছেন কমপক্ষে...
৯ ঘণ্টা আগেদেশের সব আসামির মামলা-সংক্রান্ত তথ্য-উপাত্ত থাকা পুলিশের ক্রিমিনাল ডেটা ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (সিডিএমএস) সফটওয়্যারে মাদক কর্মকর্তাদের প্রবেশাধিকার দিচ্ছে না সরকার। পুলিশ সদর দপ্তরের সহযোগিতা নিয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর নিজস্ব সিডিএমএস তৈরি করবে।
১০ ঘণ্টা আগে২০১৮ সালের ২৯ জুলাই রাজধানীর বিমানবন্দর সড়কে জাবালে নূর পরিবহনের দুই বাসের বেপরোয়া প্রতিযোগিতায় প্রাণ হারিয়েছিলেন দুই কলেজশিক্ষার্থী। সেই ঘটনার পর শুরু হয়েছিল নিরাপদ সড়ক আন্দোলন। ধরন ও মাত্রার দিক থেকে তা ছিল দেশের ইতিহাসে নজিরবিহীন। ঢাকার হাজারো শিক্ষার্থী রাস্তায় নেমে আসে।
১০ ঘণ্টা আগেপুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) আশঙ্কা, ২৯ জুলাই থেকে ৮ আগস্ট পর্যন্ত সময়কে কেন্দ্র করে অনলাইন ও অফলাইনে সংঘবদ্ধ প্রচারণার মাধ্যমে নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা করা হতে পারে। দলটির কিছু নেতা-কর্মী এ সময় সরকারি-বেসরকারি স্থাপনায় হামলা, বিশৃঙ্খলা কিংবা ভাঙচুর চালাতে পারে বলেও ধারণা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর।
১০ ঘণ্টা আগে