বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
কুইক রেন্টাল আইন নামে পরিচিত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে প্রণীত বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন বাতিলের অধ্যাদেশ জারি করেছে সরকার। উপদেষ্টা পরিষদের অনুমোদনের পর গত বৃহস্পতিবার লেজিসলেটিভ ও সংসদবিষয়ক বিভাগ থেকে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে।
গেজেটে উল্লেখ করা হয়েছে, আইনটি বাতিল হলেও এর আওতায় সম্পাদিত চুক্তি বা চুক্তির অধীনে গৃহীত কোনো ব্যবস্থা বৈধ বলে গণ্য হবে। ওই আইনের আওতায় সম্পাদিত চুক্তির অধীনে চলমান কার্যক্রম এমনভাবে অব্যাহত রাখতে বা নিষ্পন্ন করতে হবে, যেন আইনটি রহিত হয়নি।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি আইন বাতিলের পর সরকার জনস্বার্থে ওই আইনের অধীন গৃহীত কার্যক্রম পর্যালোচনা ও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের অধিকার সংরক্ষণ করবে বলে গেজেটে উল্লেখ করা হয়েছে।
আইনের পটভূমি
২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর বিদ্যুৎ উৎপাদনে বিশেষ গুরুত্ব দেয়। দরপত্র প্রক্রিয়ার বাইরে গিয়ে আলোচনার মাধ্যমে বেসরকারি খাতের কোম্পানিগুলোকে বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের অনুমতি দেওয়ার জন্য ২০১০ সালে এই বিশেষ আইন প্রণয়ন করা হয়। তবে, এই আইনের অধীনে নেওয়া প্রকল্পগুলো আদালতে চ্যালেঞ্জ করা নিষিদ্ধ ছিল।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর উচ্চ আদালতে এই আইনের বিরুদ্ধে রিট হয়। গত ১৪ নভেম্বর আদালত এই আইনের দুটি ধারা অবৈধ ঘোষণা করে। ওই ধারাগুলোতে চুক্তি করার বিষয়ে মন্ত্রীর একক সিদ্ধান্তের অনুমোদন এবং আইনের অধীনে নেওয়া কার্যক্রম আদালতে প্রশ্নাতীত রাখার বিধান ছিল।
আইন বাতিলের সিদ্ধান্ত
২০ নভেম্বর উপদেষ্টা পরিষদ বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) (রহিতকরণ) অধ্যাদেশ, ২০২৪-এর খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়। এরপর গেজেট প্রকাশের মাধ্যমে কুইক রেন্টাল আইনটি আনুষ্ঠানিকভাবে বাতিল হলো।
কুইক রেন্টাল আইন নামে পরিচিত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে প্রণীত বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন বাতিলের অধ্যাদেশ জারি করেছে সরকার। উপদেষ্টা পরিষদের অনুমোদনের পর গত বৃহস্পতিবার লেজিসলেটিভ ও সংসদবিষয়ক বিভাগ থেকে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে।
গেজেটে উল্লেখ করা হয়েছে, আইনটি বাতিল হলেও এর আওতায় সম্পাদিত চুক্তি বা চুক্তির অধীনে গৃহীত কোনো ব্যবস্থা বৈধ বলে গণ্য হবে। ওই আইনের আওতায় সম্পাদিত চুক্তির অধীনে চলমান কার্যক্রম এমনভাবে অব্যাহত রাখতে বা নিষ্পন্ন করতে হবে, যেন আইনটি রহিত হয়নি।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি আইন বাতিলের পর সরকার জনস্বার্থে ওই আইনের অধীন গৃহীত কার্যক্রম পর্যালোচনা ও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের অধিকার সংরক্ষণ করবে বলে গেজেটে উল্লেখ করা হয়েছে।
আইনের পটভূমি
২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর বিদ্যুৎ উৎপাদনে বিশেষ গুরুত্ব দেয়। দরপত্র প্রক্রিয়ার বাইরে গিয়ে আলোচনার মাধ্যমে বেসরকারি খাতের কোম্পানিগুলোকে বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের অনুমতি দেওয়ার জন্য ২০১০ সালে এই বিশেষ আইন প্রণয়ন করা হয়। তবে, এই আইনের অধীনে নেওয়া প্রকল্পগুলো আদালতে চ্যালেঞ্জ করা নিষিদ্ধ ছিল।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর উচ্চ আদালতে এই আইনের বিরুদ্ধে রিট হয়। গত ১৪ নভেম্বর আদালত এই আইনের দুটি ধারা অবৈধ ঘোষণা করে। ওই ধারাগুলোতে চুক্তি করার বিষয়ে মন্ত্রীর একক সিদ্ধান্তের অনুমোদন এবং আইনের অধীনে নেওয়া কার্যক্রম আদালতে প্রশ্নাতীত রাখার বিধান ছিল।
আইন বাতিলের সিদ্ধান্ত
২০ নভেম্বর উপদেষ্টা পরিষদ বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) (রহিতকরণ) অধ্যাদেশ, ২০২৪-এর খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়। এরপর গেজেট প্রকাশের মাধ্যমে কুইক রেন্টাল আইনটি আনুষ্ঠানিকভাবে বাতিল হলো।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্ত হয়ে আহতদের দেশে-বিদেশে উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিত করতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে বিমান বিধ্বস্তের কারণ খুঁজতে সাত দিনের মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করে ৪৫ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
২৬ মিনিট আগেমাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিলে সাহায্য পাঠানো যাবে। প্রেস উইং থেকে জানানো হয়েছে, যারা অর্থ সাহায্য করতে চান তাঁরা ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিলের নম্বরে জমা দিতে পারবেন।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানী ঢাকার উত্তরা দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় গুরুতর আহতদের চিকিৎসায় সহায়তা করতে সিঙ্গাপুর থেকে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দল আসছে। এমনটাই জানিয়েছেন শ্রম উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে হতাহতের ঘটনায় শোকপ্রস্তাব করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। সরকারের প্রতি বিমান বিধ্বস্তের ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং নিহতদের ক্ষতিপূরণ ও আহতদের বিনা মূল্যে চিকিৎসা প্রদানের অনুরোধ জানানো হয় প্রস্তাবে।
৩ ঘণ্টা আগে