অনলাইন ডেস্ক
কক্সবাজারের রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরগুলো হেপাটাইটিস সি ভাইরাসের বিস্তার রোধে মানবিক সহায়তা হিসেবে বাংলাদেশকে এক মিলিয়ন ইউরো দিল ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় সাড়ে ১২ কোটি টাকা। ডেলিগেশন অব দ্য ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন টু বাংলাদেশ এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ইউরোপীয় ইউনিয়ন কক্সবাজারের শরণার্থী ক্যাম্পগুলোতে হেপাটাইটিস সি ভাইরাসের বিস্তার রোধে মানবিক সহায়তা হিসেবে এক মিলিয়ন ইউরো বা প্রায় ১২ কোটি ৫০ লাখ টাকা বরাদ্দ করেছে। এই অর্থায়নের মাধ্যমে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এবং অন্য অংশীদারদের নির্ধারিত স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের কর্মপরিকল্পনা এগিয়ে নেওয়া হবে।
এই কর্মপরিকল্পনার আওতায় প্রায় ৪ লাখ ৭৫ হাজার মানুষকে স্ক্রিনিংয়ের বা যাচাই-বাছাইয়ের মাধ্যমে শনাক্ত করা হবে এবং প্রায় ১ লাখ ৩৫ হাজার রোগীকে প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসেবা প্রদান করা হবে।
পাশাপাশি হেপাটাইটিস সি প্রতিরোধে বিভিন্ন কার্যক্রমও বাস্তবায়িত হবে। যার মধ্যে সংক্রমণ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ, বর্জ্য ব্যবস্থাপনার উন্নতি এবং ক্ষতিগ্রস্ত জনগণের সঙ্গে ঝুঁকি নিয়ে যোগাযোগ ও তাদের সক্রিয় সম্পৃক্ততা নিশ্চিত করা অন্যতম।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের এই নতুন অর্থায়ন চলতি বছরে বাংলাদেশে মানবিক সহায়তার জন্য ইতিমধ্যে বরাদ্দকৃত ৫৪ মিলিয়ন ইউরোর একটি অংশ। এই অর্থ রোহিঙ্গা আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য এবং দেশের অন্যান্য জরুরি পরিস্থিতিতে ক্ষতিগ্রস্ত স্থানীয় জনগোষ্ঠীর সহায়তায় ব্যবহৃত হয়েছে। বিশেষ করে, ঘূর্ণিঝড় রেমাল ও প্রবল মৌসুমি বন্যার মতো দুর্যোগের পর ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা প্রদানে এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।
বর্তমানে বাংলাদেশে ১০ লাখের বেশি রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে। কক্সবাজারের আশ্রয়শিবিরগুলোতে হেপাটাইটিস সি ভাইরাসের সংক্রমণের হার অত্যন্ত উচ্চ। এরই মধ্যে সেখানর এক-তৃতীয়াংশ বাসিন্দা হেপাটাইটিসে আক্রান্ত হয়েছে। এটি বিশ্বের যেকোনো জনগোষ্ঠীর মধ্যে সর্বোচ্চ সংক্রমণের হার হিসেবে পরিচিত।
হেপাটাইটিস সি-এর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার পাশাপাশি, রোহিঙ্গা শরণার্থীরা এখনো তাদের মৌলিক চাহিদা মেটাতে মানবিক সহায়তার ওপর নির্ভরশীল। একই সঙ্গে, এই দীর্ঘস্থায়ী সংকটের জন্য এখনো কোনো টেকসই সমাধান পাওয়া যায়নি।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের এই অর্থায়ন ইউরোপীয় কমিশনের ইউরোপীয় সিভিল প্রোটেকশন অ্যান্ড হিউম্যানিটারিয়ান এইড অপারেশনস (ইসিএইচও) বিভাগের মাধ্যমে পরিচালিত। ব্রাসেলসের সদর দপ্তর এবং বৈশ্বিক পর্যায়ে বিভিন্ন ক্ষেত্রের অফিস নেটওয়ার্ক নিয়ে, ইউরোপীয় ইউনিয়ন প্রতিবছর সংঘাত ও দুর্যোগের শিকার লাখ লাখ মানুষের জন্য সহায়তা প্রদান করে। এটি মানবিক চাহিদার ভিত্তিতে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ও অসহায় জনগোষ্ঠীর পাশে দাঁড়িয়ে সহায়তা প্রদান করে আসছে।
কক্সবাজারের রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরগুলো হেপাটাইটিস সি ভাইরাসের বিস্তার রোধে মানবিক সহায়তা হিসেবে বাংলাদেশকে এক মিলিয়ন ইউরো দিল ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় সাড়ে ১২ কোটি টাকা। ডেলিগেশন অব দ্য ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন টু বাংলাদেশ এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ইউরোপীয় ইউনিয়ন কক্সবাজারের শরণার্থী ক্যাম্পগুলোতে হেপাটাইটিস সি ভাইরাসের বিস্তার রোধে মানবিক সহায়তা হিসেবে এক মিলিয়ন ইউরো বা প্রায় ১২ কোটি ৫০ লাখ টাকা বরাদ্দ করেছে। এই অর্থায়নের মাধ্যমে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এবং অন্য অংশীদারদের নির্ধারিত স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের কর্মপরিকল্পনা এগিয়ে নেওয়া হবে।
এই কর্মপরিকল্পনার আওতায় প্রায় ৪ লাখ ৭৫ হাজার মানুষকে স্ক্রিনিংয়ের বা যাচাই-বাছাইয়ের মাধ্যমে শনাক্ত করা হবে এবং প্রায় ১ লাখ ৩৫ হাজার রোগীকে প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসেবা প্রদান করা হবে।
পাশাপাশি হেপাটাইটিস সি প্রতিরোধে বিভিন্ন কার্যক্রমও বাস্তবায়িত হবে। যার মধ্যে সংক্রমণ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ, বর্জ্য ব্যবস্থাপনার উন্নতি এবং ক্ষতিগ্রস্ত জনগণের সঙ্গে ঝুঁকি নিয়ে যোগাযোগ ও তাদের সক্রিয় সম্পৃক্ততা নিশ্চিত করা অন্যতম।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের এই নতুন অর্থায়ন চলতি বছরে বাংলাদেশে মানবিক সহায়তার জন্য ইতিমধ্যে বরাদ্দকৃত ৫৪ মিলিয়ন ইউরোর একটি অংশ। এই অর্থ রোহিঙ্গা আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য এবং দেশের অন্যান্য জরুরি পরিস্থিতিতে ক্ষতিগ্রস্ত স্থানীয় জনগোষ্ঠীর সহায়তায় ব্যবহৃত হয়েছে। বিশেষ করে, ঘূর্ণিঝড় রেমাল ও প্রবল মৌসুমি বন্যার মতো দুর্যোগের পর ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা প্রদানে এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।
বর্তমানে বাংলাদেশে ১০ লাখের বেশি রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে। কক্সবাজারের আশ্রয়শিবিরগুলোতে হেপাটাইটিস সি ভাইরাসের সংক্রমণের হার অত্যন্ত উচ্চ। এরই মধ্যে সেখানর এক-তৃতীয়াংশ বাসিন্দা হেপাটাইটিসে আক্রান্ত হয়েছে। এটি বিশ্বের যেকোনো জনগোষ্ঠীর মধ্যে সর্বোচ্চ সংক্রমণের হার হিসেবে পরিচিত।
হেপাটাইটিস সি-এর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার পাশাপাশি, রোহিঙ্গা শরণার্থীরা এখনো তাদের মৌলিক চাহিদা মেটাতে মানবিক সহায়তার ওপর নির্ভরশীল। একই সঙ্গে, এই দীর্ঘস্থায়ী সংকটের জন্য এখনো কোনো টেকসই সমাধান পাওয়া যায়নি।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের এই অর্থায়ন ইউরোপীয় কমিশনের ইউরোপীয় সিভিল প্রোটেকশন অ্যান্ড হিউম্যানিটারিয়ান এইড অপারেশনস (ইসিএইচও) বিভাগের মাধ্যমে পরিচালিত। ব্রাসেলসের সদর দপ্তর এবং বৈশ্বিক পর্যায়ে বিভিন্ন ক্ষেত্রের অফিস নেটওয়ার্ক নিয়ে, ইউরোপীয় ইউনিয়ন প্রতিবছর সংঘাত ও দুর্যোগের শিকার লাখ লাখ মানুষের জন্য সহায়তা প্রদান করে। এটি মানবিক চাহিদার ভিত্তিতে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ও অসহায় জনগোষ্ঠীর পাশে দাঁড়িয়ে সহায়তা প্রদান করে আসছে।
জ্বালানি তেলের দাম লিটারে এক টাকা বেড়েছে। ১ ফেব্রুয়ারি থেকে নতুন এই দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে জ্বালানি বিভাগ। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি লিটার ১ টাকা বেড়ে ১০৫ টাকা, কেরোসিন ১০৪ টাকা থেকে ১০৫ টাকা এবং অকটেন ১২৬ টাকা ও পেট্রল ১২২ টাকায় পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে...
৩ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, বাংলাদেশের সেনাবাহিনীকে নিয়ে আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। প্রতিবেদনের বাস্তবতার সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই; এটি শুধুই একটি বলিউডি রোমান্টিক কমেডি। আজ শুক্রবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং ফ্যাক্টস ফেসবুকে তাদের ভেরিফায়েড..
৩ ঘণ্টা আগেমজুরি বৈষম্য দূরীকরণ, চাকরির সুরক্ষা নিশ্চিত ও নিজেদের অধিকার আদায় করতে শুধু সংস্কার কমিশনের সুপারিশ যথেষ্ট নয়, বরং আন্দোলন–সংগ্রামও চালিয়ে যেতে হবে—এমনটাই বলেছেন খোদ সরকারের শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রধান সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহম্মদ।
৫ ঘণ্টা আগেচাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যরা চাকরি পুনর্বহালের দাবিতে পরপর দুই দিন সড়ক অবরোধ করেছেন। এরপর আজ বৃহস্পতিবার তাঁরা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে সচিবালয়ে দেখা করেছেন। পুলিশ সদর দপ্তর বলছে, বিগত সরকারের আমলে বিভিন্ন কারণে চাকরিচ্যুত এসব পুলিশ সদস্যের আবেদনগুলো পর্যালোচনা করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ জন্য ডিআইজি পদ
৫ ঘণ্টা আগে