অনলাইন ডেস্ক
আসিয়ানে বাংলাদেশের সদস্যপদের বিষয়ে থাইল্যান্ডের বিশিষ্টজনদের সমর্থনের আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
আজ শুক্রবার থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে চলমান ষষ্ঠ বিমসটেক সম্মেলনের ফাঁকে থাই বিশিষ্টজনদের সঙ্গে প্রাতঃরাশ বৈঠকে এ আহ্বান জানান তিনি। প্রধান উপদেষ্টার ফেসবুক পেইজে এক পোস্টে এই বৈঠকের কথা জানানো হয়।
বৈঠকে ড. ইউনূস বলেন, বাংলাদেশ আসিয়ানের খাতভিত্তিক সংলাপ অংশীদার হিসেবে যোগদানের পরিকল্পনা করলেও চূড়ান্ত লক্ষ্য হচ্ছে এই গুরুত্বপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্থার পূর্ণ সদস্য হওয়া।
তিনি আরও বলেন, ‘সেখানেই আমাদের ভবিষ্যৎ।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশ বহুপাক্ষিকতায় বিশ্বাস করে এবং এটি সার্ক ও বিমসটেকের গর্বিত সদস্য।
আঞ্চলিক সহযোগিতা জোরদার করে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করা ও জনগণের মধ্যে সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ করাই এসব জোটের লক্ষ্য হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেন তিনি।
বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, বাংলাদেশ আশা করে থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়াসহ শীর্ষ আসিয়ান দেশগুলো বাংলাদেশের সদস্যপদ অর্জনের প্রচেষ্টায় সমর্থন দেবে।
অধ্যাপক ইউনুস থাইল্যান্ড ও বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে বৃহত্তর সহযোগিতার ওপরও গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বলেন, দুই দেশই একই ধরনের ইতিহাস ও চ্যালেঞ্জের অংশীদার।
তিনি আরও বলেন, ‘এই বৈঠক হবে সেই সম্পর্কের সূচনা, যেটি আমরা গড়ে তুলতে চাই।’
প্রধান উপদেষ্টা সাম্প্রতিক বৈশ্বিক বাণিজ্যের পরিবর্তন নিয়েও মতামত দেন। তিনি বলেন, বিশ্ব এই ‘বিশৃঙ্খলা’কে নিজেদের উপকারে লাগাতে পারে। এই বিশৃঙ্খলা অনেক কিছু নাড়িয়ে দিতে পারে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
একটি নতুন ব্যবসায়িক মডেল নিয়ে ভাবা যায় কি না—বৈঠকে প্রশ্ন তোলেন প্রধান উপদেষ্টা।
প্রধান উপদেষ্টা বৈঠকে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিবর্তন ও শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বাধীন আন্দোলনের প্রসঙ্গ তুলে ধরেন, যা একটি নিষ্ঠুর স্বৈরশাসনকে উৎখাত করে দেশে একটি নতুন যুগের সূচনা করেছে।
এই বৈঠকে অংশ নেন— থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী অভিসিত বেজ্জাজিভাসহ একজন সাবেক উপ-প্রধানমন্ত্রী, শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী নেতা, ব্যাংকার, একাডেমিক ও নাগরিক সমাজের নেতারা।
বাংলাদেশের পক্ষে বৈঠকে ছিলেন— পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন, প্রধান উপদেষ্টার হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ ড. খলিলুর রহমান, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোর্শেদ এবং পররাষ্ট্র সচিব জসিম উদ্দিন।
আসিয়ানে বাংলাদেশের সদস্যপদের বিষয়ে থাইল্যান্ডের বিশিষ্টজনদের সমর্থনের আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
আজ শুক্রবার থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে চলমান ষষ্ঠ বিমসটেক সম্মেলনের ফাঁকে থাই বিশিষ্টজনদের সঙ্গে প্রাতঃরাশ বৈঠকে এ আহ্বান জানান তিনি। প্রধান উপদেষ্টার ফেসবুক পেইজে এক পোস্টে এই বৈঠকের কথা জানানো হয়।
বৈঠকে ড. ইউনূস বলেন, বাংলাদেশ আসিয়ানের খাতভিত্তিক সংলাপ অংশীদার হিসেবে যোগদানের পরিকল্পনা করলেও চূড়ান্ত লক্ষ্য হচ্ছে এই গুরুত্বপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্থার পূর্ণ সদস্য হওয়া।
তিনি আরও বলেন, ‘সেখানেই আমাদের ভবিষ্যৎ।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশ বহুপাক্ষিকতায় বিশ্বাস করে এবং এটি সার্ক ও বিমসটেকের গর্বিত সদস্য।
আঞ্চলিক সহযোগিতা জোরদার করে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করা ও জনগণের মধ্যে সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ করাই এসব জোটের লক্ষ্য হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেন তিনি।
বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, বাংলাদেশ আশা করে থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়াসহ শীর্ষ আসিয়ান দেশগুলো বাংলাদেশের সদস্যপদ অর্জনের প্রচেষ্টায় সমর্থন দেবে।
অধ্যাপক ইউনুস থাইল্যান্ড ও বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে বৃহত্তর সহযোগিতার ওপরও গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বলেন, দুই দেশই একই ধরনের ইতিহাস ও চ্যালেঞ্জের অংশীদার।
তিনি আরও বলেন, ‘এই বৈঠক হবে সেই সম্পর্কের সূচনা, যেটি আমরা গড়ে তুলতে চাই।’
প্রধান উপদেষ্টা সাম্প্রতিক বৈশ্বিক বাণিজ্যের পরিবর্তন নিয়েও মতামত দেন। তিনি বলেন, বিশ্ব এই ‘বিশৃঙ্খলা’কে নিজেদের উপকারে লাগাতে পারে। এই বিশৃঙ্খলা অনেক কিছু নাড়িয়ে দিতে পারে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
একটি নতুন ব্যবসায়িক মডেল নিয়ে ভাবা যায় কি না—বৈঠকে প্রশ্ন তোলেন প্রধান উপদেষ্টা।
প্রধান উপদেষ্টা বৈঠকে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিবর্তন ও শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বাধীন আন্দোলনের প্রসঙ্গ তুলে ধরেন, যা একটি নিষ্ঠুর স্বৈরশাসনকে উৎখাত করে দেশে একটি নতুন যুগের সূচনা করেছে।
এই বৈঠকে অংশ নেন— থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী অভিসিত বেজ্জাজিভাসহ একজন সাবেক উপ-প্রধানমন্ত্রী, শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী নেতা, ব্যাংকার, একাডেমিক ও নাগরিক সমাজের নেতারা।
বাংলাদেশের পক্ষে বৈঠকে ছিলেন— পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন, প্রধান উপদেষ্টার হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ ড. খলিলুর রহমান, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোর্শেদ এবং পররাষ্ট্র সচিব জসিম উদ্দিন।
বাংলাদেশ রেলওয়ের ৯০ শতাংশ ইঞ্জিনেরই (লোকোমোটিভ) মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। ৩০ থেকে ৬০ বছরের পুরোনো এসব ইঞ্জিন যাত্রাপথে বিকল হয়ে দুর্ভোগে ফেলছে যাত্রীদের। শুধু পণ্যবাহী, লোকাল বা মেইল নয়; কোনো কোনো আন্তনগর ট্রেনও চলছে কার্যকাল পেরিয়ে যাওয়া ইঞ্জিনে।
৬ ঘণ্টা আগেবিচারিক আদালতের রায়ে মৃত্যুদণ্ডাদেশ হলে আসামিকে কারাগারের কনডেম সেলে (নির্জন প্রকোষ্ঠ) পাঠানো হয়। মৃত্যুদণ্ড চূড়ান্ত হওয়ার আগে আসামিকে কনডেম সেলে রাখা ‘দুবার সাজা দেওয়ার শামিল’ উল্লেখ করে এই বিধান বাতিল করেছিলেন হাইকোর্ট। তবে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে দুই দিন পরই এই রায় স্থগিত করেন আপিল
৬ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সারা দেশে চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতা-বিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে গতকাল রোববার সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়েছে। বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ অ্যাটর্নি জেনারেল ও
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) স্মার্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স-সেবা নিয়ে আবারও অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় বর্তমানে প্রায় ৭ লাখ গ্রাহকের ড্রাইভিং লাইসেন্স ঝুলে আছে। ২০২০ সালের ২৯ জুলাই থেকে পাঁচ বছর মেয়াদে ভারতীয় প্রতিষ্ঠান মাদ্রাজ সিকিউরিটি প্রিন্টার্স
৭ ঘণ্টা আগে