প্রতিনিধি, ঢাবি
গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করার জন্য সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) বাংলা একাডেমির আব্দুল করিম সাহিত্য বিশারদ মিলনায়তনে গবেষণা সংস্থা ব্রেইন এবং প্রকাশনা সংস্থা আদর্শের যৌথ আয়োজনে ‘গণতন্ত্রের যাত্রা: আগামী চ্যালেঞ্জ ও উত্তরণের পথ’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় তিনি এ আহ্বান জানান।
আসিফ নজরুল বলেন, ‘গণতন্ত্রের জন্য অনৈক্যই মূল চ্যালেঞ্জ। তাই সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আওয়ামী লীগ শত শত মানুষকে হত্যা করেছে। ১৫ বছরে তারা সব প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করেছে, ২০০৮ সালে কারচুপির মাধ্যমে ক্ষমতায় আসে। অধিকতর গণতন্ত্রের জন্য সংস্কার প্রয়োজন, সবাইকে ধৈর্য ধরতে হবে, ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’
আসিফ নজরুল আরও বলেন, ‘গণতন্ত্রের অভিযাত্রার ক্ষেত্রে ফ্যাসিস্টরা বাধা দেবে, এটাতো স্বাভাবিক। আমাদের ধৈর্যেরও কিছু ঘাটতি আছে। একটা ফ্যাসিস্ট রেজিমে বছরের পর বছর থেকেছেন, অপেক্ষা করেছেন, ধৈর্য ধরেছেন। ১৬ বছর ধরে ধৈর্য ধরেছেন আর এখনতো ১৬ সপ্তাহও হয়নি; ধৈর্যহারা হয়ে গেছেন! আওয়ামী লীগ গত দেড় যুগে কী কী করেছে তা স্মরণ করিয়ে দেওয়ার কেউ নেই। আমাদের সমালোচনা করেন তবে তার সঙ্গে অতীতের ইতিহাসও টানেন।’
আলোচনা সভায় বাংলাদেশের সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজ, সদস্য ডা. জাহেদ উর রহমান, সাংবাদিক মনির হায়দার ও সাহেদ আলম, অ্যাকটিভিস্ট সাইয়েদ আবদুল্লাহ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ, মুখপাত্র উমামা ফাতেমা, জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সারজিস আলম প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
আলোচনা সভায় বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান সম্পাদক মাহবুব মোর্শেদ এবং বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আজমও উপস্থিত ছিলেন।
আলী রীয়াজ বলেন, ‘শেখ হাসিনার সরকার এক ব্যক্তির নিয়ম কানুন প্রতিষ্ঠায় প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করেছে, মৌলিক মানবাধিকার কেড়ে নিয়েছে। জন্মসূত্রে যেসব অধিকার আমরা পাই সেসব রক্ষা করার জন্য গণতন্ত্র। একটা স্বৈরতন্ত্র থেকে গণতন্ত্রে উত্তরণের প্রথম পথ প্রতিষ্ঠান, সেটা তৈরি করাটাই চ্যালেঞ্জ। একমাত্র প্রতিষ্ঠান তৈরির মাধ্যমে আমরা গণতন্ত্রের পথে এগোতে পারব। গণতন্ত্র ঐক্যমত না, বরং গণতন্ত্র হলো বহুমত তৈরি করার পথ।’
গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করার জন্য সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) বাংলা একাডেমির আব্দুল করিম সাহিত্য বিশারদ মিলনায়তনে গবেষণা সংস্থা ব্রেইন এবং প্রকাশনা সংস্থা আদর্শের যৌথ আয়োজনে ‘গণতন্ত্রের যাত্রা: আগামী চ্যালেঞ্জ ও উত্তরণের পথ’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় তিনি এ আহ্বান জানান।
আসিফ নজরুল বলেন, ‘গণতন্ত্রের জন্য অনৈক্যই মূল চ্যালেঞ্জ। তাই সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আওয়ামী লীগ শত শত মানুষকে হত্যা করেছে। ১৫ বছরে তারা সব প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করেছে, ২০০৮ সালে কারচুপির মাধ্যমে ক্ষমতায় আসে। অধিকতর গণতন্ত্রের জন্য সংস্কার প্রয়োজন, সবাইকে ধৈর্য ধরতে হবে, ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’
আসিফ নজরুল আরও বলেন, ‘গণতন্ত্রের অভিযাত্রার ক্ষেত্রে ফ্যাসিস্টরা বাধা দেবে, এটাতো স্বাভাবিক। আমাদের ধৈর্যেরও কিছু ঘাটতি আছে। একটা ফ্যাসিস্ট রেজিমে বছরের পর বছর থেকেছেন, অপেক্ষা করেছেন, ধৈর্য ধরেছেন। ১৬ বছর ধরে ধৈর্য ধরেছেন আর এখনতো ১৬ সপ্তাহও হয়নি; ধৈর্যহারা হয়ে গেছেন! আওয়ামী লীগ গত দেড় যুগে কী কী করেছে তা স্মরণ করিয়ে দেওয়ার কেউ নেই। আমাদের সমালোচনা করেন তবে তার সঙ্গে অতীতের ইতিহাসও টানেন।’
আলোচনা সভায় বাংলাদেশের সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজ, সদস্য ডা. জাহেদ উর রহমান, সাংবাদিক মনির হায়দার ও সাহেদ আলম, অ্যাকটিভিস্ট সাইয়েদ আবদুল্লাহ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ, মুখপাত্র উমামা ফাতেমা, জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সারজিস আলম প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
আলোচনা সভায় বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান সম্পাদক মাহবুব মোর্শেদ এবং বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আজমও উপস্থিত ছিলেন।
আলী রীয়াজ বলেন, ‘শেখ হাসিনার সরকার এক ব্যক্তির নিয়ম কানুন প্রতিষ্ঠায় প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করেছে, মৌলিক মানবাধিকার কেড়ে নিয়েছে। জন্মসূত্রে যেসব অধিকার আমরা পাই সেসব রক্ষা করার জন্য গণতন্ত্র। একটা স্বৈরতন্ত্র থেকে গণতন্ত্রে উত্তরণের প্রথম পথ প্রতিষ্ঠান, সেটা তৈরি করাটাই চ্যালেঞ্জ। একমাত্র প্রতিষ্ঠান তৈরির মাধ্যমে আমরা গণতন্ত্রের পথে এগোতে পারব। গণতন্ত্র ঐক্যমত না, বরং গণতন্ত্র হলো বহুমত তৈরি করার পথ।’
শুধু পাঠদান নয়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা যেন অনেক কাজের কাজি। ভোট গ্রহণ, ভোটার তালিকা, শুমারি, জরিপ, টিকাদান, কৃমিনাশক ওষুধ ও ভিটামিন ক্যাপসুল খাওয়ানো, টিসিবির চাল বিতরণ, বিভিন্ন অনুষ্ঠানসহ বারোয়ারি অন্তত ২০ ধরনের কাজ করতে হচ্ছে তাঁদের। সরকারি এসব কাজে বছরে ব্যস্ত থাকছেন কমপক্ষে...
৭ ঘণ্টা আগেদেশের সব আসামির মামলা-সংক্রান্ত তথ্য-উপাত্ত থাকা পুলিশের ক্রিমিনাল ডেটা ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (সিডিএমএস) সফটওয়্যারে মাদক কর্মকর্তাদের প্রবেশাধিকার দিচ্ছে না সরকার। পুলিশ সদর দপ্তরের সহযোগিতা নিয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর নিজস্ব সিডিএমএস তৈরি করবে।
৮ ঘণ্টা আগে২০১৮ সালের ২৯ জুলাই রাজধানীর বিমানবন্দর সড়কে জাবালে নূর পরিবহনের দুই বাসের বেপরোয়া প্রতিযোগিতায় প্রাণ হারিয়েছিলেন দুই কলেজশিক্ষার্থী। সেই ঘটনার পর শুরু হয়েছিল নিরাপদ সড়ক আন্দোলন। ধরন ও মাত্রার দিক থেকে তা ছিল দেশের ইতিহাসে নজিরবিহীন। ঢাকার হাজারো শিক্ষার্থী রাস্তায় নেমে আসে।
৮ ঘণ্টা আগেপুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) আশঙ্কা, ২৯ জুলাই থেকে ৮ আগস্ট পর্যন্ত সময়কে কেন্দ্র করে অনলাইন ও অফলাইনে সংঘবদ্ধ প্রচারণার মাধ্যমে নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা করা হতে পারে। দলটির কিছু নেতা-কর্মী এ সময় সরকারি-বেসরকারি স্থাপনায় হামলা, বিশৃঙ্খলা কিংবা ভাঙচুর চালাতে পারে বলেও ধারণা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর।
৮ ঘণ্টা আগে