নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় তিন বছরের কারাদণ্ডের বিরুদ্ধে জোবাইদা রহমানের করা আপিল মঞ্জুর করে তাঁকে খালাস দিয়েছেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে বিচারিক আদালতের রায় বাতিল করে খালাস দেওয়া হয়েছে তারেক রহমানকেও। আজ বুধবার বিচারপতি মো. খসরুজ্জামানের বেঞ্চ এ রায় দেন।
জোবাইদা রহমানের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এস এম শাহজাহান, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল ও অ্যাডভোকেট জাকির হোসেন ভূঞা। দুর্নীতি দমন কমিশনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আসিফ হাসান।
রায়ের পর এস এম শাহজাহান বলেন, ‘হাইকোর্ট আপিল মঞ্জুর করেছেন এবং জোবাইদা রহমান নির্দোষ সাব্যস্তে খালাস পেয়েছেন। আমরা আপিল শুনানি করতে গিয়ে দেখিয়েছি সুপ্রিম কোর্টের সম্প্রতি জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলা, মানি লন্ডারিং মামলা, গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের সঙ্গে একটি মানি লন্ডারিং মামলা ও ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা-মামলায় তারেক রহমানের কোনো আপিল ছিল না। সেখানে যাঁরা আপিল করতে পারেননি, তাঁদেরও খালাস দেওয়া হয়েছে। তারেক রহমানকেও খালাস দিয়েছেন।’
শাহজাহান বলেন, ‘আমরা বলেছিলাম একটি টাকাও বাংলাদেশের বাইরে নেই। এই মামলায় খালাসের মধ্য দিয়ে এটি আবার প্রতিষ্ঠিত হলো—জিয়া পরিবারের বাংলাদেশের বাইরে কোনো সম্পদ নেই, ঠিকানা নেই। অন্য দেশে টাকা থাকলে সেটা বের করে অভিযোগ সংশোধন করে সাজা দেওয়া যেত। কিন্তু কোনো কিছু পাওয়া যায়নি। তাই তারেক রহমান ও জোবাইদা রহমানকে নির্দোষ ঘোষণা করে খালাস দিয়েছেন।’
এর আগে আপিলের জন্য ১৩ মে জোবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মার্জনা করেন হাইকোর্ট। পরদিন তাঁকে জামিন দেন এবং তাঁর আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেন। সেই সঙ্গে বিচারিক আদালতের দেওয়া অর্থদণ্ড স্থগিত করে মামলার নথি তলব করেন আদালত। পরে আপিল করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান।
সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর তারেক রহমান, জোবাইদা রহমানসহ তিনজনের বিরুদ্ধে রাজধানীর কাফরুল থানায় মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। পরের বছর তাঁদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়।
২০২৩ সালের ২ আগস্ট ওই মামলার রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে তারেক রহমানের ৯ বছর কারাদণ্ড এবং তাঁর স্ত্রী জোবাইদা রহমানের ৩ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। সাজার পাশাপাশি আদালত তারেক রহমানের জ্ঞাত আয়বহির্ভূত ২ কোটি ৭৪ লাখ ৯৩ হাজার ৮৭ টাকার সম্পদ রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করার আদেশ দেন। এ ছাড়া তারেক রহমানকে তিন কোটি টাকা ও জোবাইদাকে ৩৫ লাখ টাকা অর্থদণ্ড করা হয়।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত বছররে ২২ সেপ্টেম্বর জোবাইদা রহমানের সাজা স্থগিত করে অন্তর্বর্তী সরকার। আপিল দায়েরের শর্তে এক বছরের জন্য ওই সাজা স্থগিত করা হয়।
সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় তিন বছরের কারাদণ্ডের বিরুদ্ধে জোবাইদা রহমানের করা আপিল মঞ্জুর করে তাঁকে খালাস দিয়েছেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে বিচারিক আদালতের রায় বাতিল করে খালাস দেওয়া হয়েছে তারেক রহমানকেও। আজ বুধবার বিচারপতি মো. খসরুজ্জামানের বেঞ্চ এ রায় দেন।
জোবাইদা রহমানের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এস এম শাহজাহান, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল ও অ্যাডভোকেট জাকির হোসেন ভূঞা। দুর্নীতি দমন কমিশনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আসিফ হাসান।
রায়ের পর এস এম শাহজাহান বলেন, ‘হাইকোর্ট আপিল মঞ্জুর করেছেন এবং জোবাইদা রহমান নির্দোষ সাব্যস্তে খালাস পেয়েছেন। আমরা আপিল শুনানি করতে গিয়ে দেখিয়েছি সুপ্রিম কোর্টের সম্প্রতি জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলা, মানি লন্ডারিং মামলা, গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের সঙ্গে একটি মানি লন্ডারিং মামলা ও ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা-মামলায় তারেক রহমানের কোনো আপিল ছিল না। সেখানে যাঁরা আপিল করতে পারেননি, তাঁদেরও খালাস দেওয়া হয়েছে। তারেক রহমানকেও খালাস দিয়েছেন।’
শাহজাহান বলেন, ‘আমরা বলেছিলাম একটি টাকাও বাংলাদেশের বাইরে নেই। এই মামলায় খালাসের মধ্য দিয়ে এটি আবার প্রতিষ্ঠিত হলো—জিয়া পরিবারের বাংলাদেশের বাইরে কোনো সম্পদ নেই, ঠিকানা নেই। অন্য দেশে টাকা থাকলে সেটা বের করে অভিযোগ সংশোধন করে সাজা দেওয়া যেত। কিন্তু কোনো কিছু পাওয়া যায়নি। তাই তারেক রহমান ও জোবাইদা রহমানকে নির্দোষ ঘোষণা করে খালাস দিয়েছেন।’
এর আগে আপিলের জন্য ১৩ মে জোবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মার্জনা করেন হাইকোর্ট। পরদিন তাঁকে জামিন দেন এবং তাঁর আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেন। সেই সঙ্গে বিচারিক আদালতের দেওয়া অর্থদণ্ড স্থগিত করে মামলার নথি তলব করেন আদালত। পরে আপিল করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান।
সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর তারেক রহমান, জোবাইদা রহমানসহ তিনজনের বিরুদ্ধে রাজধানীর কাফরুল থানায় মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। পরের বছর তাঁদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়।
২০২৩ সালের ২ আগস্ট ওই মামলার রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে তারেক রহমানের ৯ বছর কারাদণ্ড এবং তাঁর স্ত্রী জোবাইদা রহমানের ৩ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। সাজার পাশাপাশি আদালত তারেক রহমানের জ্ঞাত আয়বহির্ভূত ২ কোটি ৭৪ লাখ ৯৩ হাজার ৮৭ টাকার সম্পদ রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করার আদেশ দেন। এ ছাড়া তারেক রহমানকে তিন কোটি টাকা ও জোবাইদাকে ৩৫ লাখ টাকা অর্থদণ্ড করা হয়।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত বছররে ২২ সেপ্টেম্বর জোবাইদা রহমানের সাজা স্থগিত করে অন্তর্বর্তী সরকার। আপিল দায়েরের শর্তে এক বছরের জন্য ওই সাজা স্থগিত করা হয়।
মোবাইল ব্যাংকিং নগদের ১৫০ কোটি টাকা বেহাতের অভিযোগের বিষয়ে মুখ খুলেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের সাবেক বিশেষ সহকারী (পিএ) আতিক। তিনি বলেছেন, ‘আমার বিরুদ্ধে আরেকটি অভিযোগ, আমি নাকি নগদ থেকে ১৫০ কোটি টাকা সরিয়েছি...
১ সেকেন্ড আগেগুচ্ছভুক্ত ১৯টি সাধারণ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি (জিএসটি) বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক প্রথম বর্ষ ভর্তিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ ও তালিকাভুক্ত আহত ব্যক্তির পরিবার ‘বিশেষ সুবিধা’ পাবে। সম্প্রতি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ‘গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের সমন্বিত ভর্তি নির
১ ঘণ্টা আগেড. মুহাম্মদ ইউনূস টোকিওতে বক্তৃতায় ‘থ্রি জিরো থিওরি’ বাস্তবায়নে তরুণদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, পরিবেশ ধ্বংস, দারিদ্র্য, বেকারত্ব রোধে সৃজনশীল তরুণসমাজকেই নতুন পৃথিবী গড়তে হবে।
১ ঘণ্টা আগেসামাজিক উদ্ভাবন এবং বৈশ্বিক উন্নয়নে তাঁর অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ অধ্যাপক ইউনূসকে এই সম্মানসূচক ডিগ্রি প্রদান করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগে