নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পদ্মা ব্যাংক থেকে ৫ কোটি টাকা ঋণের নামে নিয়ে তা আত্মসাৎচেষ্টার অভিযোগে ব্যাংকটির সাবেক চেয়ারম্যান চৌধুরী নাফিজ সরাফতসহ চারজনের নামে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ রোববার দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১-এ সংস্থাটির উপসহকারী পরিচালক মুহাম্মদ রাকিব উদ্দিন মিনহাজ বাদী হয়ে মামলাটি করেছেন। কমিশনের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন।
মামলার অপর আসামিরা হলেন ঋণ গ্রহণকারী প্রতিষ্ঠান আব্দুল মোমেন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ এস এম মঈনউদ্দিন মোমেন, পরিচালক ফারহানা মোমেন এবং পদ্মা ব্যাংকের গুলশান শাখার সাবেক ব্যবস্থাপক (এসইভিপি) সাব্বির মোহাম্মদ সায়েম।
মামলার এজাহারে বলা হয়, ২০২৩ সালে পদ্মা ব্যাংকের গুলশান শাখা থেকে আব্দুল মোমেন লিমিটেডের নামে ৬ মাস মেয়াদি ৫ কোটি টাকা ‘টাইম লোন’ মঞ্জুর করা হয়। ঋণের শর্ত ভঙ্গ করে ওই অর্থ অন্য ঋণের দায় পরিশোধ করা হয়। এর মাধ্যমে ঋণের টাকা আত্মসাতের চেষ্টা করেছেন।
দুদকের অনুসন্ধানে দেখা যায়, আব্দুল মোনেম লিমিটেড ২০২২ সালের ২৯ মার্চ পদ্মা ব্যাংকের গুলশান করপোরেট শাখায় একটি শর্ট নোটিশ ডিপোজিট (এসএনডি) হিসাব খোলে। এর আগে, ২০২১ সালের ৬ ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ২৫ কোটি টাকার কম্পোজিট ঋণের জন্য আবেদন করেন।
এরপর ২০২৩ সালের ৬ ডিসেম্বর আরও একবার ৫ কোটি টাকার ছয় মাস মেয়াদি টাইম লোনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ব্যাংকের ৫৫তম পরিচালনা পর্ষদ সভায় (২৭ ডিসেম্বর) তা অনুমোদিত হয় এবং ২৮ ডিসেম্বর তা বিতরণ করা হয়।
ঋণের শর্ত অনুযায়ী, ঋণের অর্থ কাঁচামাল, প্যাকেজিং উপকরণ ও যন্ত্রাংশ কেনার মাধ্যমে আইসক্রিম ইউনিট চালু রাখতে ব্যবহারের কথা ছিল। কিন্তু বাস্তবে দেখা যায়, অর্থটি অন্য খাতে স্থানান্তর করে অন্য ঋণের দায় পরিশোধে ব্যবহার করা হয়। ঋণের নির্ধারিত পরিশোধের সময়সীমার মধ্যে ঋণগ্রহীতা ঋণ পরিশোধ করেননি।
মামলার এজাহারে আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৪০৯, ১০৯, ৪২০ ও ৫১১ ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫ (২) ধারা অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ সংঘটিত হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
পদ্মা ব্যাংক থেকে ৫ কোটি টাকা ঋণের নামে নিয়ে তা আত্মসাৎচেষ্টার অভিযোগে ব্যাংকটির সাবেক চেয়ারম্যান চৌধুরী নাফিজ সরাফতসহ চারজনের নামে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ রোববার দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১-এ সংস্থাটির উপসহকারী পরিচালক মুহাম্মদ রাকিব উদ্দিন মিনহাজ বাদী হয়ে মামলাটি করেছেন। কমিশনের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন।
মামলার অপর আসামিরা হলেন ঋণ গ্রহণকারী প্রতিষ্ঠান আব্দুল মোমেন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ এস এম মঈনউদ্দিন মোমেন, পরিচালক ফারহানা মোমেন এবং পদ্মা ব্যাংকের গুলশান শাখার সাবেক ব্যবস্থাপক (এসইভিপি) সাব্বির মোহাম্মদ সায়েম।
মামলার এজাহারে বলা হয়, ২০২৩ সালে পদ্মা ব্যাংকের গুলশান শাখা থেকে আব্দুল মোমেন লিমিটেডের নামে ৬ মাস মেয়াদি ৫ কোটি টাকা ‘টাইম লোন’ মঞ্জুর করা হয়। ঋণের শর্ত ভঙ্গ করে ওই অর্থ অন্য ঋণের দায় পরিশোধ করা হয়। এর মাধ্যমে ঋণের টাকা আত্মসাতের চেষ্টা করেছেন।
দুদকের অনুসন্ধানে দেখা যায়, আব্দুল মোনেম লিমিটেড ২০২২ সালের ২৯ মার্চ পদ্মা ব্যাংকের গুলশান করপোরেট শাখায় একটি শর্ট নোটিশ ডিপোজিট (এসএনডি) হিসাব খোলে। এর আগে, ২০২১ সালের ৬ ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ২৫ কোটি টাকার কম্পোজিট ঋণের জন্য আবেদন করেন।
এরপর ২০২৩ সালের ৬ ডিসেম্বর আরও একবার ৫ কোটি টাকার ছয় মাস মেয়াদি টাইম লোনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ব্যাংকের ৫৫তম পরিচালনা পর্ষদ সভায় (২৭ ডিসেম্বর) তা অনুমোদিত হয় এবং ২৮ ডিসেম্বর তা বিতরণ করা হয়।
ঋণের শর্ত অনুযায়ী, ঋণের অর্থ কাঁচামাল, প্যাকেজিং উপকরণ ও যন্ত্রাংশ কেনার মাধ্যমে আইসক্রিম ইউনিট চালু রাখতে ব্যবহারের কথা ছিল। কিন্তু বাস্তবে দেখা যায়, অর্থটি অন্য খাতে স্থানান্তর করে অন্য ঋণের দায় পরিশোধে ব্যবহার করা হয়। ঋণের নির্ধারিত পরিশোধের সময়সীমার মধ্যে ঋণগ্রহীতা ঋণ পরিশোধ করেননি।
মামলার এজাহারে আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৪০৯, ১০৯, ৪২০ ও ৫১১ ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫ (২) ধারা অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ সংঘটিত হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
‘পশু নয়, কোরবানি হোক অহংকার, হিংসা ও অবিচারের।’ ঈদুল আজহা উপলক্ষে নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে এ কথা বলেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
৭ মিনিট আগেদেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও স্থিতিশীল রাখতে পবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশব্যাপী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। জনসাধারণের জানমাল রক্ষা এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে সেনাবাহিনীর অভিযান অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে সেনাবাহিনীর সঙ
৮ ঘণ্টা আগেপবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে দেশের জনগণের জানমাল রক্ষাসহ সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন সময়ে যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
১৩ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারকে করিডোর দিয়েছে বলে যে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে তা সর্বৈব মিথ্যা বলে উল্লেখ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
১৫ ঘণ্টা আগে