নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিসিএস জেনারেল এডুকেশন অ্যাসোসিয়েশন নির্বাচনের তিন দিন আগে এক প্যানেলের সভাপতি প্রার্থীকে বদলি করা হয়েছে। এ নিয়ে শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তাদের মধ্যে অস্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে।
গতকাল বুধবার রাতে নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী এক প্যানেলের সভাপতি প্রার্থী অধ্যাপক মো. শাহেদুল খবির চৌধুরীকে বদলি করে অফিস আদেশ জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এতে স্বাক্ষর করেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিব (সরকারি কলেজ-২) চৌধুরী সামিয়া ইয়াসমীন।
অফিস আদেশ থেকে জানা যায়, শাহেদুল খবির চৌধুরীকে ঢাকার সরকারি বিজ্ঞান কলেজের অধ্যক্ষের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এত দিন তিনি মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরে (মাউশি) পরিচালক (কলেজ ও প্রশাসন) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। আর সরকারি বিজ্ঞান কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক এ বি এম রেজাউল করীমকে মাউশির পরিচালক (কলেজ ও প্রশাসন) পদে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
সারা দেশে বিসিএস জেনারেল এডুকেশন অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৯ জুন। এই নির্বাচনে ৯৫ পদে মোট ২৩২ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তিন প্যানেলের বাইরে অনেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবেও নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তিন প্যানেলের নেতৃত্বে রয়েছেন অধ্যাপক শাহেদুল খবির চৌধুরী, অধ্যাপক মো. মামুন উল হক ও ড. আ জ ম রুহুল কাদীর। এ নির্বাচনে মোট ভোটার প্রায় সাড়ে ১৪ হাজার।
এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে একাধিকবার ফোন ও এসএমএস করা হলেও সাড়া দেননি শাহেদুল খবির চৌধুরী।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, বিসিএস জেনারেল এডুকেশন অ্যাসোসিয়েশন নির্বাচনের তিন দিন আগে এক প্যানেলের সভাপতি প্রার্থীকে বদলি করা শিক্ষা প্রশাসনের ইতিহাসে নজিরবিহীন ঘটনা।
তারা অভিযোগ করেন, এ ঘটনায় শিক্ষা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কয়েক ব্যক্তি জড়িত। মূলত অন্য একটি বিশেষ প্যানেলকে ‘বাড়তি’ সুবিধা দেওয়ার জন্যই তড়িঘড়ি করে এমন অফিস আদেশ জারি করা হয়েছে।
এদিকে মাউশি সূত্র জানায়, নির্বাচন ছাড়াও মাউশির মহাপরিচালক পদের প্রার্থী হিসেবে শাহেদুল খবির চৌধুরীর নাম আলোচিত হওয়া, বিভিন্ন সময়ে শিক্ষা ক্যাডারের দাবি-দাওয়া আদায়ে তাঁর আপসহীন ভূমিকাও অনেকে ভালোভাবে নেননি। এর প্রভাবও রয়েছে বদলির ক্ষেত্রে।
উল্লেখ্য, গত ২৫ এপ্রিল মাউশির মহাপরিচালক হিসেবে এক বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পান অধ্যাপক নেহাল আহমেদ। এর আগেও তিনি প্রায় দুই বছর মাউশির মহাপরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন।
এ বিষয়ে মাউশির নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, মূলত শিক্ষা প্রশাসনের কয়েকজন ঊর্ধ্বতন ব্যক্তি ও সাবেক কয়েকজন শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তার ‘বিশেষ আগ্রহে’ নির্বাচনের তিন দিন আগে এমন বদলির ঘটনা ঘটেছে। এ নিয়ে শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তাদের মধ্যে অস্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে।
বিসিএস জেনারেল এডুকেশন অ্যাসোসিয়েশন নির্বাচনের তিন দিন আগে এক প্যানেলের সভাপতি প্রার্থীকে বদলি করা হয়েছে। এ নিয়ে শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তাদের মধ্যে অস্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে।
গতকাল বুধবার রাতে নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী এক প্যানেলের সভাপতি প্রার্থী অধ্যাপক মো. শাহেদুল খবির চৌধুরীকে বদলি করে অফিস আদেশ জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এতে স্বাক্ষর করেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিব (সরকারি কলেজ-২) চৌধুরী সামিয়া ইয়াসমীন।
অফিস আদেশ থেকে জানা যায়, শাহেদুল খবির চৌধুরীকে ঢাকার সরকারি বিজ্ঞান কলেজের অধ্যক্ষের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এত দিন তিনি মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরে (মাউশি) পরিচালক (কলেজ ও প্রশাসন) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। আর সরকারি বিজ্ঞান কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক এ বি এম রেজাউল করীমকে মাউশির পরিচালক (কলেজ ও প্রশাসন) পদে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
সারা দেশে বিসিএস জেনারেল এডুকেশন অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৯ জুন। এই নির্বাচনে ৯৫ পদে মোট ২৩২ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তিন প্যানেলের বাইরে অনেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবেও নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তিন প্যানেলের নেতৃত্বে রয়েছেন অধ্যাপক শাহেদুল খবির চৌধুরী, অধ্যাপক মো. মামুন উল হক ও ড. আ জ ম রুহুল কাদীর। এ নির্বাচনে মোট ভোটার প্রায় সাড়ে ১৪ হাজার।
এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে একাধিকবার ফোন ও এসএমএস করা হলেও সাড়া দেননি শাহেদুল খবির চৌধুরী।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, বিসিএস জেনারেল এডুকেশন অ্যাসোসিয়েশন নির্বাচনের তিন দিন আগে এক প্যানেলের সভাপতি প্রার্থীকে বদলি করা শিক্ষা প্রশাসনের ইতিহাসে নজিরবিহীন ঘটনা।
তারা অভিযোগ করেন, এ ঘটনায় শিক্ষা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কয়েক ব্যক্তি জড়িত। মূলত অন্য একটি বিশেষ প্যানেলকে ‘বাড়তি’ সুবিধা দেওয়ার জন্যই তড়িঘড়ি করে এমন অফিস আদেশ জারি করা হয়েছে।
এদিকে মাউশি সূত্র জানায়, নির্বাচন ছাড়াও মাউশির মহাপরিচালক পদের প্রার্থী হিসেবে শাহেদুল খবির চৌধুরীর নাম আলোচিত হওয়া, বিভিন্ন সময়ে শিক্ষা ক্যাডারের দাবি-দাওয়া আদায়ে তাঁর আপসহীন ভূমিকাও অনেকে ভালোভাবে নেননি। এর প্রভাবও রয়েছে বদলির ক্ষেত্রে।
উল্লেখ্য, গত ২৫ এপ্রিল মাউশির মহাপরিচালক হিসেবে এক বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পান অধ্যাপক নেহাল আহমেদ। এর আগেও তিনি প্রায় দুই বছর মাউশির মহাপরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন।
এ বিষয়ে মাউশির নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, মূলত শিক্ষা প্রশাসনের কয়েকজন ঊর্ধ্বতন ব্যক্তি ও সাবেক কয়েকজন শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তার ‘বিশেষ আগ্রহে’ নির্বাচনের তিন দিন আগে এমন বদলির ঘটনা ঘটেছে। এ নিয়ে শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তাদের মধ্যে অস্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে।
বাংলাদেশ ও জাপান পারস্পরিক আস্থা গভীর করা, উন্নয়ন কৌশলগুলো অগ্রাধিকার দেওয়া ও কৌশলগত অংশীদারত্ব সম্পূর্ণরূপে বাস্তবায়নে সম্মত হয়েছে। টোকিওতে আজ বৃহস্পতিবার দুই দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বার্ষিক পরামর্শ সভায় (এফওসি) এ ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়। ট্যাগ: , জাপান, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, উন্নয়ন, সহয
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, ‘রাষ্ট্র পুনর্গঠন কেবল কোনো দলের বিষয় নয়, কোনো ব্যক্তির বিষয় নয়, কোনো সংগঠনের বিষয় নয়, এটি জনগণের বিষয়।’
৪ ঘণ্টা আগেসরকারপ্রধান হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূস দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে বৈদেশিক সম্পর্কের নানা দিক সামাল দেওয়ার ক্ষেত্রে ঝামেলা তৈরি হচ্ছে। প্রধান উপদেষ্টা ও তাঁর দপ্তর মনে করছে, অন্তর্বর্তী সরকারের ধরন এবং সরকারপ্রধানের কাজের যে বৈচিত্র্য ও গতি, তার সঙ্গে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাল-লয় ঠিক রেখে চলতে পারছে না...
১৫ ঘণ্টা আগেসর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থাকে আরও বাস্তবমুখী ও অন্তর্ভুক্তিমূলক করতে একাধিক পরিবর্তনের উদ্যোগ নিয়েছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ। এখন থেকে কোনো চাঁদাদাতা ৬০ বছর বয়স পূর্ণ করলেই তাঁর জমাকৃত অর্থের সর্বোচ্চ ৩০ শতাংশ এককালীন তোলার সুযোগ পাবেন; এটি প্রথমবারের মতো চালু হলো। পাশাপাশি প্রবাস ও প্রগতি স্কিমে মাসিক...
১৫ ঘণ্টা আগে