নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সেনাসদস্যদের প্রতি দেশের প্রয়োজনে স্বতঃস্ফূর্তভাবে দায়িত্ব পালন এবং প্রয়োজনে জীবন উৎসর্গ করতে প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন।
বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের সপ্তম কর্নেল অব দ্য রেজিমেন্ট হিসেবে সেনাপ্রধানের অভিষেক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। রাজশাহী সেনানিবাসে বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টাল সেন্টারে গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে এক বিশেষ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সপ্তম কর্নেল অব দ্য রেজিমেন্ট হিসেবে অভিষিক্ত হন। এ সময় সেনাপ্রধানকে প্রচলিত রীতি অনুযায়ী রেজিমেন্টের কর্নেল র্যাঙ্ক পরিয়ে দেওয়া হয়। পরে তিনি সবার উদ্দেশে বক্তব্য দেন।
সেনাপ্রধান বলেন, ‘বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্ট প্রতিষ্ঠার পর অতি অল্প সময়ের মধ্যে কঠোর পরিশ্রম, সময়োপযোগী পরিকল্পনা ও দেশপ্রেমের দৃঢ় অঙ্গীকারের মাধ্যমে আজকের এই মর্যাদাপূর্ণ অবস্থানে আসীন হয়েছে। এ রেজিমেন্ট কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ২০১১ সালে জাতীয় পতাকা লাভের দুর্লভ সম্মানে অধিষ্ঠিত হয়েছে।’
জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেন, ‘বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের কর্নেল অব দ্য রেজিমেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নিতে পেরে আমি অত্যন্ত গর্বিত। এ রেজিমেন্ট ইতিমধ্যে আধুনিকায়ন হয়েছে। এর মধ্যে নতুন নতুন ইউনিট প্রতিষ্ঠা, আধুনিক অস্ত্র-সরঞ্জামাদি সংযোজনসহ উন্নয়ন ও কল্যাণমুখী কার্যক্রম অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। আমি কর্নেল অব দ্য রেজিমেন্ট হিসেবে আধুনিক যুদ্ধাস্ত্র সংগ্রহ এবং এর চলমান প্রক্রিয়াকে আরও বেগবান করব।’
সেনাপ্রধান আরও বলেন, ‘রেজিমেন্টের প্রত্যেক সদস্যকে পেশাদার ও প্রশিক্ষিত হিসেবে গড়ে তুলতে আমি সর্বদা বদ্ধপরিকর। পেশাগত দক্ষতার পাশাপাশি একটি সুন্দর জীবনমানও আমাদের কাম্য। যেকোনো কল্যাণমুখী কার্যক্রমের জন্য আমি সর্বদা সচেষ্ট থাকব। এ ব্যাপারে আমি রেজিমেন্টের সব সদস্যের সহযোগিতা কামনা করছি।’
এর আগে সেনাপ্রধান ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের সদস্যদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত প্যারেড পরিদর্শন করেন। অনুষ্ঠানে ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তা ও আমন্ত্রিত অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন।
সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সেনাসদস্যদের প্রতি দেশের প্রয়োজনে স্বতঃস্ফূর্তভাবে দায়িত্ব পালন এবং প্রয়োজনে জীবন উৎসর্গ করতে প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন।
বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের সপ্তম কর্নেল অব দ্য রেজিমেন্ট হিসেবে সেনাপ্রধানের অভিষেক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। রাজশাহী সেনানিবাসে বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টাল সেন্টারে গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে এক বিশেষ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সপ্তম কর্নেল অব দ্য রেজিমেন্ট হিসেবে অভিষিক্ত হন। এ সময় সেনাপ্রধানকে প্রচলিত রীতি অনুযায়ী রেজিমেন্টের কর্নেল র্যাঙ্ক পরিয়ে দেওয়া হয়। পরে তিনি সবার উদ্দেশে বক্তব্য দেন।
সেনাপ্রধান বলেন, ‘বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্ট প্রতিষ্ঠার পর অতি অল্প সময়ের মধ্যে কঠোর পরিশ্রম, সময়োপযোগী পরিকল্পনা ও দেশপ্রেমের দৃঢ় অঙ্গীকারের মাধ্যমে আজকের এই মর্যাদাপূর্ণ অবস্থানে আসীন হয়েছে। এ রেজিমেন্ট কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ২০১১ সালে জাতীয় পতাকা লাভের দুর্লভ সম্মানে অধিষ্ঠিত হয়েছে।’
জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেন, ‘বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের কর্নেল অব দ্য রেজিমেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নিতে পেরে আমি অত্যন্ত গর্বিত। এ রেজিমেন্ট ইতিমধ্যে আধুনিকায়ন হয়েছে। এর মধ্যে নতুন নতুন ইউনিট প্রতিষ্ঠা, আধুনিক অস্ত্র-সরঞ্জামাদি সংযোজনসহ উন্নয়ন ও কল্যাণমুখী কার্যক্রম অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। আমি কর্নেল অব দ্য রেজিমেন্ট হিসেবে আধুনিক যুদ্ধাস্ত্র সংগ্রহ এবং এর চলমান প্রক্রিয়াকে আরও বেগবান করব।’
সেনাপ্রধান আরও বলেন, ‘রেজিমেন্টের প্রত্যেক সদস্যকে পেশাদার ও প্রশিক্ষিত হিসেবে গড়ে তুলতে আমি সর্বদা বদ্ধপরিকর। পেশাগত দক্ষতার পাশাপাশি একটি সুন্দর জীবনমানও আমাদের কাম্য। যেকোনো কল্যাণমুখী কার্যক্রমের জন্য আমি সর্বদা সচেষ্ট থাকব। এ ব্যাপারে আমি রেজিমেন্টের সব সদস্যের সহযোগিতা কামনা করছি।’
এর আগে সেনাপ্রধান ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের সদস্যদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত প্যারেড পরিদর্শন করেন। অনুষ্ঠানে ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তা ও আমন্ত্রিত অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন।
চলতি জুলাই মাসের মধ্যেই জাতীয় সনদ চূড়ান্ত করতে চায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, ‘জুলাই মাসের মধ্যে জাতীয় সনদ চূড়ান্ত করতে চাই। এটা আপনারাও (রাজনৈতিক দল) নিঃসন্দেহে চান। তাই আমাদের পক্ষে অগ্রসর হওয়া সম্ভব হচ্ছে।
২০ মিনিট আগেক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের আমলে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অর্ধেকের বেশি সংসদ সদস্য (এমপি) নির্বাচিত হয়েছিলেন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বা বিনা ভোটে। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি ভোট গ্রহণের আগেই তাঁদের বিজয় নিশ্চিত করেছিল আওয়ামী লীগের ক্ষমতায় বহাল থাকা। বিনা ভোটে এমপি হওয়ার সুযোগ আর রাখতে চায় না বর্তমান...
১০ ঘণ্টা আগেদেশের থানাগুলোতে ৫ মাস ধরে প্রতি মাসে ১ হাজার ৮০০-এর বেশি নারী ও শিশু নির্যাতনের মামলা হয়েছে। সেই হিসাবে দিনে ৬০টি এবং প্রতি ২৪ মিনিটে একটি মামলা হয়েছে। নারী ও শিশু নির্যাতনের অনেক ঘটনায়ই মামলা হয় না—এই বাস্তবতা বিবেচনায় নিলে অপরাধের প্রকৃত মাত্রা সম্পর্কে কিছুটা ধারণা পাওয়া যায়।
১০ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কর্মসূচি ঘিরে হতাহতের ঘটনায় নিন্দা এবং সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন শিক্ষক, আইনজীবী, মানবাধিকারকর্মীসহ ২১ বিশিষ্ট নাগরিক। আজ শনিবার (১৯ জুলাই) গণমাধ্যমে এই বিবৃতি পাঠানো হয়।
১৫ ঘণ্টা আগে