তানিম আহমেদ, ঢাকা
ভারত ভাগের পরে পাকিস্তানে শাসনামলে নানা ধরনের শোষণ ও বঞ্চনার শিকার ছিল বাঙালিরা। জাতির মুক্তির জন্য ১৯৬৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি লাহোরে তৎকালীন পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের সব বিরোধী রাজনৈতিক দলকে নিয়ে ডাকা এক জাতীয় সম্মেলনে পূর্ব বাংলার জনগণের পক্ষে ৬ দফা দাবি উত্থাপন করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তৎকালীন ছাত্রনেতাদের বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, এটা হলো স্বাধীনতার সাঁকো।
এ বিষয়ে ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও জাতীয় পার্টির (জেপি) মহাসচিব শেখ শহীদুল ইসলাম বলেন, ছয় দফা উপস্থাপনের আগে বঙ্গবন্ধু তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের সকল রাজনৈতিক নেতাদের ঐক্যবদ্ধ করতে চেয়েছিলেন। এই জন্য তিনি বিভিন্ন দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠকও করেছিলেন। তিনি বলেন, ‘আমরা সবাই জানি বঙ্গবন্ধু ছয় দফা প্রণয়ন করে লাহোরে প্রস্তাব করেছিলেন। কিন্তু এখানে একটা অজানা ঘটনা আছে। যেটা খুব বেশি প্রচার পায়নি। তিনি (বঙ্গবন্ধু) চেয়েছিলেন পূর্ব পাকিস্তানের সব নেতা ছয় দফার পক্ষে থাকুন। এই জন্য ছয় দফার ড্রাফট করে তৎকালীন ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের (এনডিএফ) নেতা আতাউর রহমান খানের বাসভবনে গিয়েছিলেন। সেখানে গিয়ে বঙ্গবন্ধু তাকে বললেন, ‘নেতা এই দাবিনামাটা আমি তৈরি করেছি, এই ছয় দফাটা। সোহরাওয়ার্দী সাহেবতো নাই। সবচেয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ নেতা হিসাবে আপনিই এটা উত্থাপন করেন।’
আতাউর রহমান ছয় দফা প্রস্তাবটা দুই তিন বার পড়লেন। বললেন, ‘শেখ সাহেব আপনিতো দেখি আমাকে ফাঁসিতে লটকানোর ব্যবস্থা করে নিয়ে আসছেন। এটা আমিতো পড়বই না। আপনিও পইড়েন না। কারণ এটা ওরা সহজে নেবে না।’ জবাবে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘নেতা, জাতিকে এইভাবে নিঃশেষ হইতে দেওয়া যায় না। কাউকে না কাউকে তো এই ফাঁসির কাষ্ঠে যাওয়ার রিস্ক নিতেই হয়।’
সাবেক এই ছাত্রনেতা বলেন, ছয় দফা প্রস্তাব দিয়ে ঢাকায় ফিরে আসার বঙ্গবন্ধু ছাত্রলীগ নেতাদের ডাকলেন। সে সময় সৈয়দ মাজহারুল হক বাকী ও আব্দুর রাজ্জাক ছাত্রলীগের দায়িত্বে ছিলেন। তাঁর সঙ্গে আমারও কয়েকজন ছিলাম। রাজ্জাক ভাই বললেন, নেতা ছয় দফার উদ্দেশ্য কি? বঙ্গবন্ধু বললেন, স্বাধীনতা অর্জনের পথে একটা সাঁকো দিলাম।
ভারত ভাগের পরে পাকিস্তানে শাসনামলে নানা ধরনের শোষণ ও বঞ্চনার শিকার ছিল বাঙালিরা। জাতির মুক্তির জন্য ১৯৬৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি লাহোরে তৎকালীন পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের সব বিরোধী রাজনৈতিক দলকে নিয়ে ডাকা এক জাতীয় সম্মেলনে পূর্ব বাংলার জনগণের পক্ষে ৬ দফা দাবি উত্থাপন করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তৎকালীন ছাত্রনেতাদের বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, এটা হলো স্বাধীনতার সাঁকো।
এ বিষয়ে ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও জাতীয় পার্টির (জেপি) মহাসচিব শেখ শহীদুল ইসলাম বলেন, ছয় দফা উপস্থাপনের আগে বঙ্গবন্ধু তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের সকল রাজনৈতিক নেতাদের ঐক্যবদ্ধ করতে চেয়েছিলেন। এই জন্য তিনি বিভিন্ন দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠকও করেছিলেন। তিনি বলেন, ‘আমরা সবাই জানি বঙ্গবন্ধু ছয় দফা প্রণয়ন করে লাহোরে প্রস্তাব করেছিলেন। কিন্তু এখানে একটা অজানা ঘটনা আছে। যেটা খুব বেশি প্রচার পায়নি। তিনি (বঙ্গবন্ধু) চেয়েছিলেন পূর্ব পাকিস্তানের সব নেতা ছয় দফার পক্ষে থাকুন। এই জন্য ছয় দফার ড্রাফট করে তৎকালীন ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের (এনডিএফ) নেতা আতাউর রহমান খানের বাসভবনে গিয়েছিলেন। সেখানে গিয়ে বঙ্গবন্ধু তাকে বললেন, ‘নেতা এই দাবিনামাটা আমি তৈরি করেছি, এই ছয় দফাটা। সোহরাওয়ার্দী সাহেবতো নাই। সবচেয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ নেতা হিসাবে আপনিই এটা উত্থাপন করেন।’
আতাউর রহমান ছয় দফা প্রস্তাবটা দুই তিন বার পড়লেন। বললেন, ‘শেখ সাহেব আপনিতো দেখি আমাকে ফাঁসিতে লটকানোর ব্যবস্থা করে নিয়ে আসছেন। এটা আমিতো পড়বই না। আপনিও পইড়েন না। কারণ এটা ওরা সহজে নেবে না।’ জবাবে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘নেতা, জাতিকে এইভাবে নিঃশেষ হইতে দেওয়া যায় না। কাউকে না কাউকে তো এই ফাঁসির কাষ্ঠে যাওয়ার রিস্ক নিতেই হয়।’
সাবেক এই ছাত্রনেতা বলেন, ছয় দফা প্রস্তাব দিয়ে ঢাকায় ফিরে আসার বঙ্গবন্ধু ছাত্রলীগ নেতাদের ডাকলেন। সে সময় সৈয়দ মাজহারুল হক বাকী ও আব্দুর রাজ্জাক ছাত্রলীগের দায়িত্বে ছিলেন। তাঁর সঙ্গে আমারও কয়েকজন ছিলাম। রাজ্জাক ভাই বললেন, নেতা ছয় দফার উদ্দেশ্য কি? বঙ্গবন্ধু বললেন, স্বাধীনতা অর্জনের পথে একটা সাঁকো দিলাম।
কেন্দ্রীয় উপাত্ত ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ গঠনের আগপর্যন্ত এনআইডি নির্বাচন কমিশনের অধীনেই থাকবে বলে জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। আজ বুধবার রাজধানীর...
২২ মিনিট আগেপ্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, মাগুরার ধর্ষণের শিকার শিশুটির শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি হয়েছে। চিকিৎসকরা তার স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
২ ঘণ্টা আগেবেক্সিমকো গ্রুপ অব কোম্পানি নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় চলবে বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ বুধবার এই বিষয়ে জারি করা রুল নিষ্পত্তি করে বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চ এ রায় দেন।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ক্ষেত্রে সাংবাদিকতা একটি শোষণমূলক শিল্পে পরিণত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেন, ‘সাংবাদিকতা এখন বাংলাদেশে এক ধরনের শোষণমূলক শিল্পে পরিণত হয়েছে। সাংবাদিকদের রক্ত কীভাবে চুষে খাওয়া যায় সেটা করা হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে