কূটনৈতিক প্রতিবেদক
ঢাকা: চীন থেকে ক্রয়কৃত কোভিড টিকার প্রথম চালান শিগগিরই বাংলাদেশে চলে আসবে বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিং।
সোমবার চীনের পররাষ্ট্র নীতি নিয়ে ‘চাইনিজ ফরেন পলিসি: ইমপ্লিকেশনস অন সাউথ এশিয়ান রিজিয়ন’ শীর্ষক শিক্ষার্থীদের জন্য দেওয়া বক্তৃতার সময়ে তিনি এ তথ্য জানান।
বার্তা সংস্থা ইউএনবির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঠিক কবে আসবে তা সুনির্দিষ্ট সময় উল্লেখ না করলেও ১১ লাখ করোনার টিকা উপহার দেওয়ার বিষয়টি বক্তৃতায় উল্লেখ করেন চীনা রাষ্ট্রদূত। এ সময় বাংলাদেশ ও চীনের অংশীদারত্ব ও বন্ধুত্বের বিষয়টি স্মরণ করিয়ে দিয়ে রাষ্ট্রদূত বলেন, করোনা মহামারির কঠিন সময়ে বাংলাদেশ ও চীন একে অপরকে কার্যকরী সহযোগিতা করেছে। মানবতার কল্যাণে একটি সহযোগিতামূলক কমিউনিটি গড়ে তুলতে চীন বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করে যাবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
উল্লেখ্য, চীন থেকে দেশটির রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান সিনোফার্মের তৈরি ১১ লাখ টিকা উপহার হিসেবে পেয়েছে বাংলাদেশ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদন পাওয়া এই টিকা করোনাভাইরাস প্রতিরোধে ৭০ শতাংশ সফল। এই ২৫ মে থেকে এই টিকার প্রয়োগ শুরু হয়েছে।
গত ২৭ মে একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা সাংবাদিকদের জানান, সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি জনস্বাস্থ্য সংরক্ষণ ও করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে জরুরি বিবেচনায় চীনের সিনোফার্মের তৈরি দেড় কোটি ডোজ টিকা সরাসরি ক্রয়ের প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে। এতে ব্যয় হবে ১৫০ মিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশি টাকায় ১ হাজার ২৬৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা। প্রতি ডোজের দাম পড়বে ১০ ডলার।
তবে সামাজিক মাধ্যমে এই তথ্য ছড়িয়ে পড়ার পর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়, টিকার দাম এখনো চূড়ান্ত হয়নি। ওই কর্মকর্তাকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) হিসেবে বদলি করার পর চীনের টিকার বিষয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বা অধিদপ্তরের কোনো কর্মকর্তাই আর কথা বলতে রাজি হননি।
ঢাকা: চীন থেকে ক্রয়কৃত কোভিড টিকার প্রথম চালান শিগগিরই বাংলাদেশে চলে আসবে বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিং।
সোমবার চীনের পররাষ্ট্র নীতি নিয়ে ‘চাইনিজ ফরেন পলিসি: ইমপ্লিকেশনস অন সাউথ এশিয়ান রিজিয়ন’ শীর্ষক শিক্ষার্থীদের জন্য দেওয়া বক্তৃতার সময়ে তিনি এ তথ্য জানান।
বার্তা সংস্থা ইউএনবির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঠিক কবে আসবে তা সুনির্দিষ্ট সময় উল্লেখ না করলেও ১১ লাখ করোনার টিকা উপহার দেওয়ার বিষয়টি বক্তৃতায় উল্লেখ করেন চীনা রাষ্ট্রদূত। এ সময় বাংলাদেশ ও চীনের অংশীদারত্ব ও বন্ধুত্বের বিষয়টি স্মরণ করিয়ে দিয়ে রাষ্ট্রদূত বলেন, করোনা মহামারির কঠিন সময়ে বাংলাদেশ ও চীন একে অপরকে কার্যকরী সহযোগিতা করেছে। মানবতার কল্যাণে একটি সহযোগিতামূলক কমিউনিটি গড়ে তুলতে চীন বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করে যাবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
উল্লেখ্য, চীন থেকে দেশটির রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান সিনোফার্মের তৈরি ১১ লাখ টিকা উপহার হিসেবে পেয়েছে বাংলাদেশ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদন পাওয়া এই টিকা করোনাভাইরাস প্রতিরোধে ৭০ শতাংশ সফল। এই ২৫ মে থেকে এই টিকার প্রয়োগ শুরু হয়েছে।
গত ২৭ মে একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা সাংবাদিকদের জানান, সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি জনস্বাস্থ্য সংরক্ষণ ও করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে জরুরি বিবেচনায় চীনের সিনোফার্মের তৈরি দেড় কোটি ডোজ টিকা সরাসরি ক্রয়ের প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে। এতে ব্যয় হবে ১৫০ মিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশি টাকায় ১ হাজার ২৬৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা। প্রতি ডোজের দাম পড়বে ১০ ডলার।
তবে সামাজিক মাধ্যমে এই তথ্য ছড়িয়ে পড়ার পর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়, টিকার দাম এখনো চূড়ান্ত হয়নি। ওই কর্মকর্তাকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) হিসেবে বদলি করার পর চীনের টিকার বিষয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বা অধিদপ্তরের কোনো কর্মকর্তাই আর কথা বলতে রাজি হননি।
শেখ হাসিনাসহ তাঁর পরিবারের সদস্যদের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) লক বা অবরুদ্ধ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এর ফলে তাঁদের এনআইডি যাচাই করে সেবা নেওয়ার পথ রুদ্ধ হলো। জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
১৫ মিনিট আগেরাষ্ট্র সংস্কারের অংশ হিসেবে পাঁচটি কমিশনের একটি শ্রমবিষয়ক সংস্কার কমিশন তাদের প্রতিবেদন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দিয়েছে। আজ সোমবার (২১ এপ্রিল) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এই প্রতিবেদন জমা দেওয়ার কথা জানিয়েছেন...
১ ঘণ্টা আগেজুলাই-আগস্টে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রাজধানীর চানখাঁরপুলে ৬ জনকে গুলি করে হত্যার মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশনে। মামলায় ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমানসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন চূড়ান্ত করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেহাসপাতালগুলোর সার্বিক ব্যবস্থাপনার জন্য সচিব, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের নেতৃত্বে এবং স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের প্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্ট অন্য সদস্যদের সমন্বয়ে একটি কেন্দ্রীয় ব্যবস্থাপনা কমিটি থাকবে এবং প্রতিটি হাসপাতালের জন্য পৃথক স্থানীয় যৌথ ব্যবস্থাপনা কমিটি থাকবে। এই ব্যবস্থাপনা কমিটির গঠন ও কার্যপরিধি সরকার..
৩ ঘণ্টা আগে