অনলাইন ডেস্ক
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, শেখ হাসিনার প্রেস সচিব নাঈমুল ইসলাম খানসহ ছয়জনের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আজ রোববার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন পৃথক পৃথক আদেশে এই নির্দেশ দেন।
অন্য যাঁদের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে তাঁরা হলেন নাঈমুল ইসলাম খানের স্ত্রী নাসিমা খান মন্টি, সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের ছেলে রাহাত মালেক, কোয়ালিটি মিল্কের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শহিদুল ইসলাম ও সাবেক কানুনগো আবুল হোসেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এসব নির্দেশনা দেন।
নাঈমুল ও তাঁর স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আবেদনে বলা হয়, ‘তিন মেয়েসহ নাঈমুল ইসলাম খান ও তাঁর স্ত্রী নাসিমা খান মন্টির বিরুদ্ধে ভিন্ন কোনো উৎস অর্থাৎ ঘুষ বা অবৈধ উপায়ে অর্থ অর্জনপূর্বক ওই অর্থের উৎস আড়াল করার জন্য তাঁদের নামে ১৬৩টি ব্যাংক হিসাবে ৩৮৬ কোটি টাকা জমা, ৩৭৯ কোটি টাকা উত্তোলন, বর্তমানে ৮ কোটি ৭৬ লাখ টাকা স্থিতি থাকাসহ তাঁরা অবৈধ ব্যাংকিং চ্যানেলে মানি লন্ডারিং করেছে। তাঁর নিজ ও পরিবারের সদস্যদের নামে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগটির অনুসন্ধান চলছে। নাঈমুল ইসলাম খান ও নাসিমা খান মন্টি আয়করদাতা। অভিযোগের সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে নাঈমুল ইসলাম খান ও তাঁর স্ত্রী নাসিমা খান মন্টির আয়কর নথি জব্দ করে পর্যালোচনা করা প্রয়োজন।’
অন্যদিকে জাহিদ মালেকের আয়কর নথি জব্দের আবেদনে বলা হয়, ‘আসামি জাহিদ মালেকের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৭(১) ধারা, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারা এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। আসামি জাহিদ মালেক একজন আয়করদাতা। আসামি জাহিদ মালেকের জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ সম্পদের সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তাঁর পূর্ণাঙ্গ আয়কর নথি জব্দ করা প্রয়োজন।’
জাহিদ মালেকের ছেলে রাহাত মালেকের আয়কর নথি জব্দের আবেদনে বলা হয়, ‘আসামি রাহাত মালেকের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৭(১) ধারা, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারা, দণ্ডবিধির ১০৯ ধারা এবং ১৯৪৭ সনের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় দায়ের করা হয়েছে। আসামি রাহাত মালেক একজন আয়করদাতা। আসামি রাহাত মালেক জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ সম্পদের সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তাঁর পূর্ণাঙ্গ আয়কর নথি জব্দ করা প্রয়োজন।’
কোয়ালিটি মিল্কের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শহিদুল ইসলাম ও সাবেক কানুনগো আবুল হোসেনের আয়কর নথি জব্দের আবেদনে বলা হয়েছে, ‘তাঁদের বিরুদ্ধেও ক্ষমতার অপব্যবহার করে এবং দুর্নীতির আশ্রয় নিয়ে বিপুল পরিমাণ জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ তদন্ত করছে দুদক। সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তাঁদেরও আয়কর নথি জব্দ করা প্রয়োজন।’
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, শেখ হাসিনার প্রেস সচিব নাঈমুল ইসলাম খানসহ ছয়জনের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আজ রোববার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন পৃথক পৃথক আদেশে এই নির্দেশ দেন।
অন্য যাঁদের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে তাঁরা হলেন নাঈমুল ইসলাম খানের স্ত্রী নাসিমা খান মন্টি, সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের ছেলে রাহাত মালেক, কোয়ালিটি মিল্কের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শহিদুল ইসলাম ও সাবেক কানুনগো আবুল হোসেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এসব নির্দেশনা দেন।
নাঈমুল ও তাঁর স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আবেদনে বলা হয়, ‘তিন মেয়েসহ নাঈমুল ইসলাম খান ও তাঁর স্ত্রী নাসিমা খান মন্টির বিরুদ্ধে ভিন্ন কোনো উৎস অর্থাৎ ঘুষ বা অবৈধ উপায়ে অর্থ অর্জনপূর্বক ওই অর্থের উৎস আড়াল করার জন্য তাঁদের নামে ১৬৩টি ব্যাংক হিসাবে ৩৮৬ কোটি টাকা জমা, ৩৭৯ কোটি টাকা উত্তোলন, বর্তমানে ৮ কোটি ৭৬ লাখ টাকা স্থিতি থাকাসহ তাঁরা অবৈধ ব্যাংকিং চ্যানেলে মানি লন্ডারিং করেছে। তাঁর নিজ ও পরিবারের সদস্যদের নামে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগটির অনুসন্ধান চলছে। নাঈমুল ইসলাম খান ও নাসিমা খান মন্টি আয়করদাতা। অভিযোগের সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে নাঈমুল ইসলাম খান ও তাঁর স্ত্রী নাসিমা খান মন্টির আয়কর নথি জব্দ করে পর্যালোচনা করা প্রয়োজন।’
অন্যদিকে জাহিদ মালেকের আয়কর নথি জব্দের আবেদনে বলা হয়, ‘আসামি জাহিদ মালেকের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৭(১) ধারা, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারা এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। আসামি জাহিদ মালেক একজন আয়করদাতা। আসামি জাহিদ মালেকের জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ সম্পদের সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তাঁর পূর্ণাঙ্গ আয়কর নথি জব্দ করা প্রয়োজন।’
জাহিদ মালেকের ছেলে রাহাত মালেকের আয়কর নথি জব্দের আবেদনে বলা হয়, ‘আসামি রাহাত মালেকের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৭(১) ধারা, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারা, দণ্ডবিধির ১০৯ ধারা এবং ১৯৪৭ সনের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় দায়ের করা হয়েছে। আসামি রাহাত মালেক একজন আয়করদাতা। আসামি রাহাত মালেক জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ সম্পদের সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তাঁর পূর্ণাঙ্গ আয়কর নথি জব্দ করা প্রয়োজন।’
কোয়ালিটি মিল্কের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শহিদুল ইসলাম ও সাবেক কানুনগো আবুল হোসেনের আয়কর নথি জব্দের আবেদনে বলা হয়েছে, ‘তাঁদের বিরুদ্ধেও ক্ষমতার অপব্যবহার করে এবং দুর্নীতির আশ্রয় নিয়ে বিপুল পরিমাণ জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ তদন্ত করছে দুদক। সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তাঁদেরও আয়কর নথি জব্দ করা প্রয়োজন।’
‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’র নাম পরিবর্তন করে ‘বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা’ রাখায় ইউনেসকোর স্বীকৃতি ধরে রাখতে নতুন করে আবেদন ও অনুমোদনের প্রয়োজন হবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি। এ তথ্য জানিয়েছে জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা ইউনেসকো।
২৯ মিনিট আগে১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানের তৎকালীন সশস্ত্র বাহিনী কর্তৃক সংঘটিত গণহত্যার জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমা চাওয়া ও ক্ষতিপূরণের টাকা চেয়েছে বাংলাদেশ। আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠকে বিষয়গুলো তুলে ধরা হয়।
২ ঘণ্টা আগেএস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্টদের নামে থাকা ১ হাজার ৩৬০টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই নির্দেশ দেন।
৩ ঘণ্টা আগেপিরোজপুর জেলার বিভিন্ন উপজেলার উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ না করে মোট ১ হাজার ৭৯ কোটি ৪ লাখ ৯৩ হাজার ৮৩৯ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে পিরোজপুর-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মো. মহিউদ্দীন মহারাজ ও পিরোজপুর এলজিইডির সাবেক প্রধান প্রকৌশলীসহ ২৭ জনের বিরুদ্ধে পৃথক ৮টি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
৩ ঘণ্টা আগে