আয়নাল হোসেন, ঢাকা
শিল্প ও রেলপথ মন্ত্রণালয়কে সচিবালয়ের ভেতরে নেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যে সচিবালয়ের একটি ভবনের দুটি তলা এ দুই মন্ত্রণালয়ের মধ্যে বরাদ্দও দেওয়া হয়েছে। তবে মন্ত্রণালয় দুটির কর্মকর্তারা বলছেন, পুরো মন্ত্রণালয় এক স্থানে থাকলে কাজের গতি থাকবে। আংশিক গেলে কাজে বিঘ্ন ঘটবে।
শিল্প মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের ৫ জানুয়ারি গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের এক চিঠিতে সচিবালয়ের ভেতরে বর্তমানে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের নিয়ন্ত্রণে থাকা ৬ নম্বর ভবনের ১৩ তলার পূর্ব দিকের অংশ খালি থাকা সাপেক্ষে শিল্প মন্ত্রণালয়কে বরাদ্দ দেওয়া হয়। একই তলার পশ্চিম পাশের অংশ দেওয়া হয়েছে রেলপথ মন্ত্রণালয়কে।
শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) নূরুজ্জামান বলেন, তাঁদের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা ছিল সচিবালয়ের ভেতরে অফিস হোক। তবে যেসংখ্যক কক্ষ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে, এতে শুধু উপদেষ্টা ও সচিবের দপ্তর করা সম্ভব। আর বরাদ্দপত্র হাতে পেলেও কক্ষগুলো এখনো তাঁরা বুঝে পাননি। এখনো কক্ষগুলোতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের মালপত্র রয়েছে। কক্ষের দখল পাওয়া গেলে পরবর্তী করণীয় সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
শিল্প মন্ত্রণালয়ের একজন সহকারী সচিব বলেন, উপদেষ্টা ও সচিবের অফিস এক স্থানে হলে অন্য স্থানে বসা কর্মকর্তাদের মধ্যে কাজের গতি কমে আসবে। পুরো মন্ত্রণালয়ের সবগুলো শাখা-অধিশাখাকে স্থানান্তর করা হলে তাঁদের কোনো আপত্তি থাকবে না।
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের একজন যুগ্ম সচিব বলেন, একটি মন্ত্রণালয়কে সম্পূর্ণ একটি তলা বরাদ্দ দেওয়া হলে ভালো হতো। কিন্তু তা দুটি মন্ত্রণালয়কে বরাদ্দ দেওয়ায় শুধু মন্ত্রণালয় দুটির উপদেষ্টা এবং সচিবরা অফিস করতে পারবেন। অন্য কর্মকর্তা এবং শাখাগুলোর সহায়ক কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বসতে পারবেন না। তাঁদের অন্যত্র থাকতে হবে। এতে কাজের গতি কিছুটা মন্থর হতে পারে।
তবে এর একটি সুবিধার দিকও রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। মন্ত্রণালয়ের অবস্থান সচিবালয়ের বাইরে থাকায় তদবিরকারী বা সাক্ষাৎ প্রার্থীর অনেক ভিড় থাকে। এতে কাজে বিঘ্ন হওয়ার পাশাপাশি অযাচিত সুপারিশের চাপ সামলাতে হয়। দপ্তর সচিবালয়ে এলে তা থেকে কিছুটা রেহাই পাওয়া যাবে।
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ফাহিমুল ইসলাম বলেন, ৬ নম্বর ভবনে আংশিক বরাদ্দ দিয়েছে। তবে এখনো কক্ষগুলো বুঝে পাওয়া যায়নি। বুঝে পাওয়ার পর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
শিল্প ও রেলপথ মন্ত্রণালয়কে সচিবালয়ের ভেতরে নেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যে সচিবালয়ের একটি ভবনের দুটি তলা এ দুই মন্ত্রণালয়ের মধ্যে বরাদ্দও দেওয়া হয়েছে। তবে মন্ত্রণালয় দুটির কর্মকর্তারা বলছেন, পুরো মন্ত্রণালয় এক স্থানে থাকলে কাজের গতি থাকবে। আংশিক গেলে কাজে বিঘ্ন ঘটবে।
শিল্প মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের ৫ জানুয়ারি গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের এক চিঠিতে সচিবালয়ের ভেতরে বর্তমানে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের নিয়ন্ত্রণে থাকা ৬ নম্বর ভবনের ১৩ তলার পূর্ব দিকের অংশ খালি থাকা সাপেক্ষে শিল্প মন্ত্রণালয়কে বরাদ্দ দেওয়া হয়। একই তলার পশ্চিম পাশের অংশ দেওয়া হয়েছে রেলপথ মন্ত্রণালয়কে।
শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) নূরুজ্জামান বলেন, তাঁদের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা ছিল সচিবালয়ের ভেতরে অফিস হোক। তবে যেসংখ্যক কক্ষ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে, এতে শুধু উপদেষ্টা ও সচিবের দপ্তর করা সম্ভব। আর বরাদ্দপত্র হাতে পেলেও কক্ষগুলো এখনো তাঁরা বুঝে পাননি। এখনো কক্ষগুলোতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের মালপত্র রয়েছে। কক্ষের দখল পাওয়া গেলে পরবর্তী করণীয় সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
শিল্প মন্ত্রণালয়ের একজন সহকারী সচিব বলেন, উপদেষ্টা ও সচিবের অফিস এক স্থানে হলে অন্য স্থানে বসা কর্মকর্তাদের মধ্যে কাজের গতি কমে আসবে। পুরো মন্ত্রণালয়ের সবগুলো শাখা-অধিশাখাকে স্থানান্তর করা হলে তাঁদের কোনো আপত্তি থাকবে না।
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের একজন যুগ্ম সচিব বলেন, একটি মন্ত্রণালয়কে সম্পূর্ণ একটি তলা বরাদ্দ দেওয়া হলে ভালো হতো। কিন্তু তা দুটি মন্ত্রণালয়কে বরাদ্দ দেওয়ায় শুধু মন্ত্রণালয় দুটির উপদেষ্টা এবং সচিবরা অফিস করতে পারবেন। অন্য কর্মকর্তা এবং শাখাগুলোর সহায়ক কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বসতে পারবেন না। তাঁদের অন্যত্র থাকতে হবে। এতে কাজের গতি কিছুটা মন্থর হতে পারে।
তবে এর একটি সুবিধার দিকও রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। মন্ত্রণালয়ের অবস্থান সচিবালয়ের বাইরে থাকায় তদবিরকারী বা সাক্ষাৎ প্রার্থীর অনেক ভিড় থাকে। এতে কাজে বিঘ্ন হওয়ার পাশাপাশি অযাচিত সুপারিশের চাপ সামলাতে হয়। দপ্তর সচিবালয়ে এলে তা থেকে কিছুটা রেহাই পাওয়া যাবে।
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ফাহিমুল ইসলাম বলেন, ৬ নম্বর ভবনে আংশিক বরাদ্দ দিয়েছে। তবে এখনো কক্ষগুলো বুঝে পাওয়া যায়নি। বুঝে পাওয়ার পর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর সরকারি কর্মচারীদের জন্য মহার্ঘ ভাতা নয়, বরং ‘বিশেষ সুবিধা’ ঘোষণা করেছে সরকার। আগামী ১ জুলাই থেকে কার্যকর হতে যাওয়া এই সুবিধা অনুযায়ী, বেতন গ্রেডভেদে গ্রেড-১ ও তদূর্ধ্ব থেকে গ্রেড-৯ পর্যন্ত ১০ শতাংশ এবং গ্রেড-১০ থেকে ২০ পর্যন্ত ১৫ শতাংশ হারে অতিরিক্ত অর্থ পাবেন কর্মকর্তা-কর
২২ মিনিট আগেসাবেক জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন, সাংবাদিক মুন্নী সাহাসহ ২০ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন নিষেধাজ্ঞা জারির পৃথক নির্দেশ দেন।
৩৮ মিনিট আগেসরকারি চাকরি অধ্যাদেশে কর্মচারীদের আপত্তির বিষয়গুলো পর্যালোচনা করতে উচ্চপর্যায়ের একটি কমিটি গঠন করতে যাচ্ছে সরকার। সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে আজ মঙ্গলবার সচিবালয় কর্মচারী ঐক্য কোরামের নেতাদের কাছ থেকে স্মারকলিপি নেওয়ার পর আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল সাংবাদিকদের এই তথ্য জানান।
১ ঘণ্টা আগেউপদেষ্টা বলেন, ‘সরকার নির্ধারিত অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়ার কোনো সুযোগ দেওয়া হবে না। অনেক সময় ঈদ মৌসুম আসলে স্বল্পশিক্ষিত চালকদের রাস্তায় নামিয়ে দেওয়া হয়। সেটি যেন করা না হয় সে ব্যাপারেও নজরদারি রাখা হবে।’
৩ ঘণ্টা আগে