নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকারের বেশ কয়েকটি উন্নয়ন প্রকল্পে ৫ থেকে ৮ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করতে চায় বিশ্বব্যাংক। উন্নয়ন প্রকল্পে বিশ্বব্যাংকসহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ নিয়ে ঠিক সময়ে তা শোধ করায় অনেক প্রতিষ্ঠানই এখন বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে চাইছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।
বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক (অবকাঠামোগত) গুয়াংজি চেনের ব্যাংকটির দক্ষিণ এশীয় বিভাগের প্রতিনিধিদল আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে স্থানীয় সরকারমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। এরপর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন মন্ত্রী।
তাজুল ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশের অর্থনীতির উন্নয়নে অন্যান্য ব্যাংকের সঙ্গে বিশ্বব্যাংকও অর্থায়ন করে থাকে। যেসব প্রকল্পের জন্য বিশ্বব্যাংকসহ আন্তর্জাতিক ব্যাংকের কাছ থেকে টাকা আনি, সেটা কাজে লাগিয়ে যে রোজগার হয়, সে অনুযায়ী জাতীয় অর্থনীতির অবস্থার উন্নতির পরিপ্রেক্ষিতে আমরা সঙ্গে সঙ্গে তাদের পরিশোধ করে দিই। এ কারণে বিভিন্ন ব্যাংকের কাছে বাংলাদেশের অবস্থান অত্যন্ত সুদৃঢ়। আমরা এ পর্যন্ত কখনো ঋণখেলাপি হয়নি। কখনো কোনো ইন্সটলমেন্ট দিতে ব্যর্থ হয়নি। সব ইন্সটলমেন্ট নির্ধারিত সময়ে দিয়ে দিয়েছি। তাতে করে বিশ্বব্যাংকসহ এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক ও অন্যান্য অর্থলগ্নিকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর বাংলাদেশের ব্যাপারে আগ্রহ বেশি আছে।
স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা, যোগাযোগব্যবস্থার ব্যাপক পরিবর্তন ঘটেছে। এতে বিশ্বব্যাংকেরও দৃষ্টি আকৃষ্ট হয়েছে, তারা বাংলাদেশকে অনেক বেশি টাকা দিতে চায়। একসময় পদ্মা সেতু প্রকল্পে টাকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করায় আমরা চার বিলিয়ন ডলারের বেশি বিনিয়োগ করে পদ্মা ব্রিজ ও কানেকটিং সড়কগুলো করেছি। অন্যান্য জেলাকেও কানেকটিভিটির আওতায় আনা হয়েছে। স্বাভাবিকভাবে বিশ্বব্যাংকসহ সবার কাছে আমাদের গ্রহণযোগ্যতা বেড়েছে।’
“আমাদের গ্রামীণ অবকাঠামোর উন্নতি, ব্রিজ, রাস্তাগুলোকে আরেকটু টেকসইভাবে নির্মাণ করার জন্য নতুন বেশ কয়েকটি প্রকল্প নেওয়া হচ্ছে। সেসব প্রকল্পে বিশ্বব্যাংক অর্থায়ন করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। ‘আমার গ্রাম আমার শহর’ এটা একটি সমন্বিত দর্শন। সব কাজ আমরা করব না, একেক মন্ত্রণালয় একেকটি করবে। বিদ্যুৎ, স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষাসহ অন্যান্য মার্কেট সৃষ্টি করার মতো অনেক প্রকল্প আমাদের দরকার। এসব প্রকল্প নিয়ে শহরের সুযোগ-সুবিধাগুলো গ্রামে পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হবে।”
প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশর বেশ কিছু প্রকল্পে অর্থায়ন করেছে জানিয়ে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা আরও কয়েকটি প্রকল্প নিতে চাই। এসব প্রকল্পে তারা (বিশ্ব ব্যাংক) ৪-৫ হাজার কোটি টাকা করে অর্থায়ন করতে চায়। আমরা যত টাকা চাই এবং সে অনুযায়ী যদি প্রকল্প বের করি, তাহলে তারা অর্থায়ন করতে রাজি আছে। আমরা যাচাই-বাছাই করছি এডিবি, বিশ্বব্যাংক নাকি জাইকা থেকে নেব; কোনটা আমাদের জন্য লাভজনক হবে তা বিবেচনা করে সেখান থেকে টাকা নেব।’
তাজুল ইসলাম বলেন, ‘আমার গ্রাম আমার শহর’ প্রকল্পে যেসব যোগাযোগব্যবস্থার প্রয়োজন আছে, ব্রিজ-কালভার্ট করার প্রয়োজন আছে সেগুলোতে তারা (বিশ্ব ব্যাংক) সহযোগিতা করতে রাজি আছে। কোস্টাল এলাকায় সাইক্লোন হয়, সেসব এলাকার দুর্গত মানুষের পুনর্বাসনের জন্য বিভিন্ন ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন, সেগুলোতে তারা অর্থায়নে রাজি। আমাদের বেশ কিছু চলমান প্রকল্প আছে। যেহেতু সব মানুষের উন্নত জীবন প্রয়োজন, সে জন্য আমাদের বেশ কিছু নতুন প্রকল্প নিতে হবে। আমাদের অবস্থা মূল্যায়ন করে তারা আমাদের এখানে বিভিন্ন খাতে ৫ থেকে ৮ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করতে রাজি আছে।’
সরকারের বেশ কয়েকটি উন্নয়ন প্রকল্পে ৫ থেকে ৮ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করতে চায় বিশ্বব্যাংক। উন্নয়ন প্রকল্পে বিশ্বব্যাংকসহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ নিয়ে ঠিক সময়ে তা শোধ করায় অনেক প্রতিষ্ঠানই এখন বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে চাইছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।
বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক (অবকাঠামোগত) গুয়াংজি চেনের ব্যাংকটির দক্ষিণ এশীয় বিভাগের প্রতিনিধিদল আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে স্থানীয় সরকারমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। এরপর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন মন্ত্রী।
তাজুল ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশের অর্থনীতির উন্নয়নে অন্যান্য ব্যাংকের সঙ্গে বিশ্বব্যাংকও অর্থায়ন করে থাকে। যেসব প্রকল্পের জন্য বিশ্বব্যাংকসহ আন্তর্জাতিক ব্যাংকের কাছ থেকে টাকা আনি, সেটা কাজে লাগিয়ে যে রোজগার হয়, সে অনুযায়ী জাতীয় অর্থনীতির অবস্থার উন্নতির পরিপ্রেক্ষিতে আমরা সঙ্গে সঙ্গে তাদের পরিশোধ করে দিই। এ কারণে বিভিন্ন ব্যাংকের কাছে বাংলাদেশের অবস্থান অত্যন্ত সুদৃঢ়। আমরা এ পর্যন্ত কখনো ঋণখেলাপি হয়নি। কখনো কোনো ইন্সটলমেন্ট দিতে ব্যর্থ হয়নি। সব ইন্সটলমেন্ট নির্ধারিত সময়ে দিয়ে দিয়েছি। তাতে করে বিশ্বব্যাংকসহ এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক ও অন্যান্য অর্থলগ্নিকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর বাংলাদেশের ব্যাপারে আগ্রহ বেশি আছে।
স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা, যোগাযোগব্যবস্থার ব্যাপক পরিবর্তন ঘটেছে। এতে বিশ্বব্যাংকেরও দৃষ্টি আকৃষ্ট হয়েছে, তারা বাংলাদেশকে অনেক বেশি টাকা দিতে চায়। একসময় পদ্মা সেতু প্রকল্পে টাকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করায় আমরা চার বিলিয়ন ডলারের বেশি বিনিয়োগ করে পদ্মা ব্রিজ ও কানেকটিং সড়কগুলো করেছি। অন্যান্য জেলাকেও কানেকটিভিটির আওতায় আনা হয়েছে। স্বাভাবিকভাবে বিশ্বব্যাংকসহ সবার কাছে আমাদের গ্রহণযোগ্যতা বেড়েছে।’
“আমাদের গ্রামীণ অবকাঠামোর উন্নতি, ব্রিজ, রাস্তাগুলোকে আরেকটু টেকসইভাবে নির্মাণ করার জন্য নতুন বেশ কয়েকটি প্রকল্প নেওয়া হচ্ছে। সেসব প্রকল্পে বিশ্বব্যাংক অর্থায়ন করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। ‘আমার গ্রাম আমার শহর’ এটা একটি সমন্বিত দর্শন। সব কাজ আমরা করব না, একেক মন্ত্রণালয় একেকটি করবে। বিদ্যুৎ, স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষাসহ অন্যান্য মার্কেট সৃষ্টি করার মতো অনেক প্রকল্প আমাদের দরকার। এসব প্রকল্প নিয়ে শহরের সুযোগ-সুবিধাগুলো গ্রামে পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হবে।”
প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশর বেশ কিছু প্রকল্পে অর্থায়ন করেছে জানিয়ে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা আরও কয়েকটি প্রকল্প নিতে চাই। এসব প্রকল্পে তারা (বিশ্ব ব্যাংক) ৪-৫ হাজার কোটি টাকা করে অর্থায়ন করতে চায়। আমরা যত টাকা চাই এবং সে অনুযায়ী যদি প্রকল্প বের করি, তাহলে তারা অর্থায়ন করতে রাজি আছে। আমরা যাচাই-বাছাই করছি এডিবি, বিশ্বব্যাংক নাকি জাইকা থেকে নেব; কোনটা আমাদের জন্য লাভজনক হবে তা বিবেচনা করে সেখান থেকে টাকা নেব।’
তাজুল ইসলাম বলেন, ‘আমার গ্রাম আমার শহর’ প্রকল্পে যেসব যোগাযোগব্যবস্থার প্রয়োজন আছে, ব্রিজ-কালভার্ট করার প্রয়োজন আছে সেগুলোতে তারা (বিশ্ব ব্যাংক) সহযোগিতা করতে রাজি আছে। কোস্টাল এলাকায় সাইক্লোন হয়, সেসব এলাকার দুর্গত মানুষের পুনর্বাসনের জন্য বিভিন্ন ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন, সেগুলোতে তারা অর্থায়নে রাজি। আমাদের বেশ কিছু চলমান প্রকল্প আছে। যেহেতু সব মানুষের উন্নত জীবন প্রয়োজন, সে জন্য আমাদের বেশ কিছু নতুন প্রকল্প নিতে হবে। আমাদের অবস্থা মূল্যায়ন করে তারা আমাদের এখানে বিভিন্ন খাতে ৫ থেকে ৮ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করতে রাজি আছে।’
পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে ১০ দিন ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ এ ছুটি ঘোষণা করেছে। আজ মঙ্গলবার উপদেষ্টা পরিষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলমের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ছুটির এ সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়েছে।
৩৮ মিনিট আগেএপ্রিল মাসে ৫৬৭টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৫৮৩ জন নিহত ও ১২০২ জন আহত হয়েছে। এই সময়ে ২১৫টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ২২৯ জন নিহত ও ২২৪ জন আহত হয়েছে। যা মোট দুর্ঘটনার ৩৭ দশমিক ৯১ শতাংশ, নিহতের ৩৯ দশমিক ২৭ শতাংশ ও আহতের ১৮ দশমিক ৬৪ শতাংশ।
২ ঘণ্টা আগে১১তম গ্রেডে বেতনের দাবিতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকেরা প্রতিদিন এক ঘণ্টা কর্মবিরতি শুরু করেছেন। এ কর্মসূচি চলবে ১৫ মে পর্যন্ত। পরে পর্যায়ক্রমে কর্মবিরতির ব্যাপ্তি বাড়বে। প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের সংগঠনগুলোর মোর্চা প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সংগঠন ঐক্য পরিষদের ব্যানারে এ কর্মসূচি চলছে।
১৬ ঘণ্টা আগেঅনুমতি ছাড়া বিদেশ বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান থেকে প্যাথলজিক্যাল স্যাম্পল (জৈব নমুনা) পাঠানোর বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। তবে ‘যথাযথ কর্তৃপক্ষের’ অনুমতি নিয়ে নমুনা পাঠানো যাবে। সোমবার (৫ মে) এ সংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
১৬ ঘণ্টা আগে