অনলাইন ডেস্ক
সন্ধ্যা থেকে রাজধানীসহ সারা দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে যৌথ বাহিনীর কম্বাইন্ড প্যাট্রলিং চলবে। আজ সোমবার বিকেলে সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কোর কমিটির বৈঠক শেষে এই তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
প্রেস সচিব বলেন, ‘কোর কমিটির মিটিংটা ছিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এখানে অনেকগুলো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। রাজধানীসহ যেসব স্থানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে, সেসব স্থানে টহল বাড়ানো হবে। টহল সোমবার সন্ধ্যা থেকে দেখা যাবে। এটার জন্য কম্বাইন্ড প্যাট্রল করা হবে। পুলিশ, সেনাবাহিনী, বিজিবি, নৌবাহিনী—এরা সবাই একসঙ্গে কম্বাইন্ড প্যাট্রল করবে। অনেক স্থানে চেকপোস্ট বসানো হবে।’
প্রেস সচিব বলেন, ‘রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে চেকপোস্ট করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি তদারক করা হবে। একই সঙ্গে ইন্টেলিজেন্ট জোরদার করাসহ বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। গোয়েন্দারা তাদের নিজেদের মতো করে তদারকি জোরদার করবে।’
প্রেস সচিব আরও বলেন, ‘তীব্র যানজটের কারণে কোথাও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কোনো ঘটনা ঘটলে সেখানে যেতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দেরি হচ্ছে। এ জন্য তাদেরকে প্রচুর মোটরসাইকেল দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে; যাতে তারা খুব দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছতে পারে।’
আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কতগুলো মোটরসাইকেল কেনা হচ্ছে—জানতে চাইলে প্রেস সচিব বলেন, ‘পুলিশের জন্য ১০০টি মোটরসাইকেল কেনা হচ্ছে। পরে আরও ১০০টি নেওয়া হবে। আইনশৃঙ্খলার কাজে নিয়োজিত অন্যদের জন্যও আরও ৫০টি মোটরসাইকেল কেনা হচ্ছে।’
কোর কমিটির বৈঠকের বিষয়ে জানতে চাইলে প্রেস সচিব বলেন, ‘সম্প্রতি দিনের পুরো পরিস্থিতি নিয়ে পর্যালোচনা করা হয়েছে। সভায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পদস্থ সবাই উপস্থিত ছিলেন। এখানে পুলিশ, র্যাব, সেনাবাহিনী, বিজিবি, নেভি, কোস্ট গার্ড এবং বিভিন্ন ইন্টেলিজেন্ট এজেন্সি ছিল। সবাই মিলে অনেকগুলো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
কম্বাইন্ড প্যাট্রলিং কি শুধু ঢাকা সিটির জন্য, নাকি সারা দেশে পরিচালিত হবে—জানতে চাইলে প্রেস সচিব বলেন, ‘ঢাকাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। সন্ধ্যা থেকে আগে দৃশ্যমান কিছু দেখা যাবে।’
নির্দিষ্ট কোনো স্থান চিহ্নিত করা হয়েছে কি না জানতে চাইলে প্রেস সচিব বলেন, ‘এ বিষয়ে গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হচ্ছে।’
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে সরকার কোনো উদ্বিগ্ন কি না এমন প্রশ্নের জবাবে শফিকুল আলম বলেন, ‘সরকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি গুরুত্বসহকারে নিচ্ছে বলেই মিটিংটা হয়েছে। এখানে সবাই ছিলেন, যাঁরা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে কাজ করেন, তাঁদের সবার প্রতিনিধি ছিলেন। প্রতিটি সংস্থার চিফরা এসেছেন। একটা হাই-লেভেলের সভা হয়েছে।’
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলো থেকে কোনো অসহযোগিতা দেখেছেন কি না জানতে চাইলে প্রেস সচিব বলেন, ‘এ রকম কিছু দেখছি না। আমাদের চাহিদা দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি যত দ্রুত সম্ভব উন্নত করা। কারণ, মানুষের জানমালের নিরাপত্তা দেওয়ার দায়িত্ব হচ্ছে সরকারের।’
হঠাৎ দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এমন হলো কেন? এমন প্রশ্নের জবাবে শফিকুল আলম বলেন, ‘আমরা বলছি তো আমরা ইন্টেলিজেন্ট গ্যাদার করছি। আজকে তাঁদের প্রতিনিধিও ছিলেন, তাঁরা আরও ডিটেইল রিপোর্ট দেবেন। আমরা গুরুত্বসহকারে এগুলো মনিটরিং করছি। আশা করছি, আপনারা দৃশ্যমান উন্নতি খুব দ্রুত দেখতে পাবেন।’
কক্সবাজার ইস্যুতে আজকে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না জানতে চাইলে প্রেস সচিব বলেন, ‘কক্সবাজারে এসপি ও সিকিউরিটি এজেন্সি আছে, তাদের কাছ থেকে প্রতিবেদন চাচ্ছি, তারা আমাদের দিলে আপনারা জানতে পারবেন।’
শফিকুল আলম সাংবাদিকদের বলেন, ‘সভায় প্রথম সিদ্ধান্ত হয়েছে, ঢাকা এবং যে সকল জায়গায় আমরা দেখছি আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কিছুটা অবনতি হয়েছে, সেসব জায়গায় টহল বাড়াব। এই টহল আজকে সন্ধ্যা থেকে আপনারা দেখবেন। পুরো ঢাকা শহরেই দেখবেন। এ জন্য যে জিনিসটা করা হচ্ছে, যৌথ টহল হবে। পুলিশ, সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিজিবির সমন্বয়ে যৌথ টহল হবে। জায়গায় জায়গায় চেকপোস্ট বসিয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি মনিটর করা হবে। তল্লাশির ব্যবস্থা করা হবে।’
গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে জানিয়ে প্রেস সচিব বলেন, ‘আমাদের ইন্টেলিজেন্স উইং, ইন্টেলিজেন্স এজেন্সি—তারা তাদের মতো করে নজরদারি করবে। সেই অনুযায়ী আমরা অ্যাকশনে যাব।’
সন্ধ্যা থেকে রাজধানীসহ সারা দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে যৌথ বাহিনীর কম্বাইন্ড প্যাট্রলিং চলবে। আজ সোমবার বিকেলে সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কোর কমিটির বৈঠক শেষে এই তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
প্রেস সচিব বলেন, ‘কোর কমিটির মিটিংটা ছিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এখানে অনেকগুলো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। রাজধানীসহ যেসব স্থানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে, সেসব স্থানে টহল বাড়ানো হবে। টহল সোমবার সন্ধ্যা থেকে দেখা যাবে। এটার জন্য কম্বাইন্ড প্যাট্রল করা হবে। পুলিশ, সেনাবাহিনী, বিজিবি, নৌবাহিনী—এরা সবাই একসঙ্গে কম্বাইন্ড প্যাট্রল করবে। অনেক স্থানে চেকপোস্ট বসানো হবে।’
প্রেস সচিব বলেন, ‘রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে চেকপোস্ট করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি তদারক করা হবে। একই সঙ্গে ইন্টেলিজেন্ট জোরদার করাসহ বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। গোয়েন্দারা তাদের নিজেদের মতো করে তদারকি জোরদার করবে।’
প্রেস সচিব আরও বলেন, ‘তীব্র যানজটের কারণে কোথাও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কোনো ঘটনা ঘটলে সেখানে যেতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দেরি হচ্ছে। এ জন্য তাদেরকে প্রচুর মোটরসাইকেল দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে; যাতে তারা খুব দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছতে পারে।’
আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কতগুলো মোটরসাইকেল কেনা হচ্ছে—জানতে চাইলে প্রেস সচিব বলেন, ‘পুলিশের জন্য ১০০টি মোটরসাইকেল কেনা হচ্ছে। পরে আরও ১০০টি নেওয়া হবে। আইনশৃঙ্খলার কাজে নিয়োজিত অন্যদের জন্যও আরও ৫০টি মোটরসাইকেল কেনা হচ্ছে।’
কোর কমিটির বৈঠকের বিষয়ে জানতে চাইলে প্রেস সচিব বলেন, ‘সম্প্রতি দিনের পুরো পরিস্থিতি নিয়ে পর্যালোচনা করা হয়েছে। সভায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পদস্থ সবাই উপস্থিত ছিলেন। এখানে পুলিশ, র্যাব, সেনাবাহিনী, বিজিবি, নেভি, কোস্ট গার্ড এবং বিভিন্ন ইন্টেলিজেন্ট এজেন্সি ছিল। সবাই মিলে অনেকগুলো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
কম্বাইন্ড প্যাট্রলিং কি শুধু ঢাকা সিটির জন্য, নাকি সারা দেশে পরিচালিত হবে—জানতে চাইলে প্রেস সচিব বলেন, ‘ঢাকাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। সন্ধ্যা থেকে আগে দৃশ্যমান কিছু দেখা যাবে।’
নির্দিষ্ট কোনো স্থান চিহ্নিত করা হয়েছে কি না জানতে চাইলে প্রেস সচিব বলেন, ‘এ বিষয়ে গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হচ্ছে।’
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে সরকার কোনো উদ্বিগ্ন কি না এমন প্রশ্নের জবাবে শফিকুল আলম বলেন, ‘সরকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি গুরুত্বসহকারে নিচ্ছে বলেই মিটিংটা হয়েছে। এখানে সবাই ছিলেন, যাঁরা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে কাজ করেন, তাঁদের সবার প্রতিনিধি ছিলেন। প্রতিটি সংস্থার চিফরা এসেছেন। একটা হাই-লেভেলের সভা হয়েছে।’
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলো থেকে কোনো অসহযোগিতা দেখেছেন কি না জানতে চাইলে প্রেস সচিব বলেন, ‘এ রকম কিছু দেখছি না। আমাদের চাহিদা দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি যত দ্রুত সম্ভব উন্নত করা। কারণ, মানুষের জানমালের নিরাপত্তা দেওয়ার দায়িত্ব হচ্ছে সরকারের।’
হঠাৎ দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এমন হলো কেন? এমন প্রশ্নের জবাবে শফিকুল আলম বলেন, ‘আমরা বলছি তো আমরা ইন্টেলিজেন্ট গ্যাদার করছি। আজকে তাঁদের প্রতিনিধিও ছিলেন, তাঁরা আরও ডিটেইল রিপোর্ট দেবেন। আমরা গুরুত্বসহকারে এগুলো মনিটরিং করছি। আশা করছি, আপনারা দৃশ্যমান উন্নতি খুব দ্রুত দেখতে পাবেন।’
কক্সবাজার ইস্যুতে আজকে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না জানতে চাইলে প্রেস সচিব বলেন, ‘কক্সবাজারে এসপি ও সিকিউরিটি এজেন্সি আছে, তাদের কাছ থেকে প্রতিবেদন চাচ্ছি, তারা আমাদের দিলে আপনারা জানতে পারবেন।’
শফিকুল আলম সাংবাদিকদের বলেন, ‘সভায় প্রথম সিদ্ধান্ত হয়েছে, ঢাকা এবং যে সকল জায়গায় আমরা দেখছি আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কিছুটা অবনতি হয়েছে, সেসব জায়গায় টহল বাড়াব। এই টহল আজকে সন্ধ্যা থেকে আপনারা দেখবেন। পুরো ঢাকা শহরেই দেখবেন। এ জন্য যে জিনিসটা করা হচ্ছে, যৌথ টহল হবে। পুলিশ, সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিজিবির সমন্বয়ে যৌথ টহল হবে। জায়গায় জায়গায় চেকপোস্ট বসিয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি মনিটর করা হবে। তল্লাশির ব্যবস্থা করা হবে।’
গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে জানিয়ে প্রেস সচিব বলেন, ‘আমাদের ইন্টেলিজেন্স উইং, ইন্টেলিজেন্স এজেন্সি—তারা তাদের মতো করে নজরদারি করবে। সেই অনুযায়ী আমরা অ্যাকশনে যাব।’
১৭ এপ্রিল তারিখটায় পৌঁছুতে হলে মেলে ধরতে হয় ইতিহাসের ডানা। এই দিনটিতে বৈদ্যনাথতলা হয়ে ওঠে মুজিবনগর। কেন মুজিবনগর? মুজিব তো তখন নেই। তাকে গ্রেপ্তার করে জেলে ভরেছে ইয়াহিয়া। বিচারের নাম করে শেখ মুজিবকে হত্যা করার তোড়জোড় চলছে তখন। কিন্তু বাংলাদেশ সরকারের শপথ নেওয়ার জন্য যে জায়গাটি বেছে নেওয়া হলো...
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ও পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মাতে আয়োজিত বৈঠকে বাংলাদেশের নেতৃত্ব দিচ্ছেন পররাষ্ট্রসচিব মো. জসীম উদ্দিন। আর পাকিস্তানের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন দেশটির পররাষ্ট্রসচিব আমনা বালুচ...
৫ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, ব্যক্তিতান্ত্রিক স্বৈরতন্ত্রের বিরুদ্ধে গণতান্ত্রিক শক্তিগুলোর সংগ্রামে বিএনপি অগ্রগণ্য ভূমিকা পালন করেছে। দেশে যেন আর ব্যক্তিতান্ত্রিক স্বৈরতন্ত্র ফিরতে না পারে এবং একটি স্থায়ী গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা যায় সে লক্ষ্যেই প্রণয়ন করা...
৬ ঘণ্টা আগেদাবিদাওয়া আদায়ে বিভিন্ন সময় আন্দোলনে নেমেছেন সরকারি কর্মচারীরা। গত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে সরকার পরিবর্তন হলে একের পর এক কর্মসূচি নিয়ে মাঠে ছিলেন তাঁরা। সরকারি কর্মচারীদের এমন দলবদ্ধ আন্দোলনের পথ বন্ধ করতে সরকারি চাকরি আইন সংশোধন করছে অন্তর্বর্তী সরকার।
১৪ ঘণ্টা আগে