আয়নাল হোসেন, ঢাকা
দেশে করোনা পরিস্থিতি কিছুটা ভালো হয়েছে। আক্রান্ত কমে আসায় হাসপাতালগুলোত রোগীর চাপ কমেছে। গুরুতর অসুস্থ রোগীর সংখ্যা কমে আসায় হাসপাতালে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রের (আইসিইউ) শয্যা নিয়ে থাকা এক সময়ের হাহাকার এখন আর নেই। বর্তমানে দেশের সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালের অধিকাংশ আইসিইউ শয্যাই ফাঁকা। বিশেষত বেসরকারি হাসপাতালের প্রায় ৮৬ শতাংশ আইসিইউ শয্যা ফাঁকা রয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করে এই তথ্য জানা গেছে।
মাসখানেক আগেও দেশের করোনা পরিস্থিতি ছিল ভয়াবহ। হাসপাতালগুলোতে আইসিইউ সংকট ছিল তীব্র। গুরুতর অসুস্থ রোগীদের নিয়ে স্বজনদের হাসপাতাল থেকে হাসপাতালে ঘুরে বেড়াতে হয়েছে। এক অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে চার-পাঁচটি হাসপাতাল ঘোরাটা ছিল একেবারে নৈমিত্তিক খবর। আইসিইউ শয্যা খালি পাওয়ার একমাত্র পথ হয়ে দাঁড়িয়েছিল, সেখানে থাকা অন্য কোনো রোগীর মৃত্যু। শুনতে যেমনই হোক, এটাই ছিল সে সময়ের বাস্তবতা। কিন্তু এখন পরিস্থিতি ভিন্ন।
ঢাকায় মৃত্যু ও রোগী শনাক্তের হার বুধবার কিছুটা বাড়লেও তা আগের চেয়ে ভালো। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে মৃত্যু হয়েছে ১৪ জনের। গতকাল মঙ্গলবার এ সংখ্যা ছিল ১১। গত ২৪ ঘণ্টায় ১৫ হাজার ৩৩০ জনের নমুনা পরীক্ষায় রোগী শনাক্ত হয় ১ হাজার ১০১ জন। এ হিসাবে গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ৭ দশমিক ১৮ শতাংশ। আগের দিন এ হার ছিল ৬ দশমিক ৬৬ শতাংশ। সব মিলিয়ে ঢাকায় এ পর্যন্ত করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৭ হাজার ৬১৬ জনের এবং রোগী শনাক্ত হয়েছে ৭ লাখ ৩৪ হাজার ৫১৪ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, করোনার মহামারি ব্যাপকভাবে বেড়ে যাওয়ায় সরকারিভাবে ১৭টি হাসপাতালের পাশাপাশি বেসরকারিভাবেও ২৯টি ডেডিকেটেড হাসপাতালে চিকিৎসা কার্যক্রম চালানো শুরু হয়। বুধবার পাঠানো তথ্য অনুযায়ী, বেসরকারি ২৯টি ডেডিকেটেড হাসপাতালে মোট আইসিইউ শয্যা রয়েছে ৪৭৭টি। এর মধ্যে ফাঁকা রয়েছে ৪০৯টি। অর্থাৎ, এসব হাসপাতালের মোট আইসিইউ শয্যার ৮৫ দশমিক ৭৪ শতাংশই এখন ফাঁকা পড়ে রয়েছে। অবশ্য সরকারি হাসপাতালের মোট আইসিইউ শয্যার ৪৬ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ খালি রয়েছে।
বেসরকারি হাসপাতালগুলোর সাধারণ শয্যার প্রায় ৮০ শতাংশ এখন ফাঁকা বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে মোট সাধারণ শয্যা রয়েছে ১ হাজার ৬৫০টি। বুধবার পর্যন্ত এ সব শয্যার মধ্যে ফাঁকা রয়েছে ১ হাজার ৩১০টি। অর্থাৎ, ৭৯ দশমিক ৩৯ শতাংশ শয্যাই ফাঁকা রয়েছে। অবশ্য সরকারি হাসপাতালের ক্ষেত্রে এ হার কিছুটা কম।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, সরকারি ১৭টি হাসপাতালে গত ১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সাধারণ শয্যা ছিল ৪ হাজার ২৭২টি। বুধবার তা কমে হয়েছে ৩ হাজার ৮৯০টি। এসব শয্যার মধ্যে খালি রয়েছে ২ হাজার ৭৮৩টি, যা মোট ডেডিকেটেড শয্যার ৭১ দশমিক ৫৪ শতাংশ।
দেশে করোনা পরিস্থিতি কিছুটা ভালো হয়েছে। আক্রান্ত কমে আসায় হাসপাতালগুলোত রোগীর চাপ কমেছে। গুরুতর অসুস্থ রোগীর সংখ্যা কমে আসায় হাসপাতালে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রের (আইসিইউ) শয্যা নিয়ে থাকা এক সময়ের হাহাকার এখন আর নেই। বর্তমানে দেশের সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালের অধিকাংশ আইসিইউ শয্যাই ফাঁকা। বিশেষত বেসরকারি হাসপাতালের প্রায় ৮৬ শতাংশ আইসিইউ শয্যা ফাঁকা রয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করে এই তথ্য জানা গেছে।
মাসখানেক আগেও দেশের করোনা পরিস্থিতি ছিল ভয়াবহ। হাসপাতালগুলোতে আইসিইউ সংকট ছিল তীব্র। গুরুতর অসুস্থ রোগীদের নিয়ে স্বজনদের হাসপাতাল থেকে হাসপাতালে ঘুরে বেড়াতে হয়েছে। এক অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে চার-পাঁচটি হাসপাতাল ঘোরাটা ছিল একেবারে নৈমিত্তিক খবর। আইসিইউ শয্যা খালি পাওয়ার একমাত্র পথ হয়ে দাঁড়িয়েছিল, সেখানে থাকা অন্য কোনো রোগীর মৃত্যু। শুনতে যেমনই হোক, এটাই ছিল সে সময়ের বাস্তবতা। কিন্তু এখন পরিস্থিতি ভিন্ন।
ঢাকায় মৃত্যু ও রোগী শনাক্তের হার বুধবার কিছুটা বাড়লেও তা আগের চেয়ে ভালো। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে মৃত্যু হয়েছে ১৪ জনের। গতকাল মঙ্গলবার এ সংখ্যা ছিল ১১। গত ২৪ ঘণ্টায় ১৫ হাজার ৩৩০ জনের নমুনা পরীক্ষায় রোগী শনাক্ত হয় ১ হাজার ১০১ জন। এ হিসাবে গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ৭ দশমিক ১৮ শতাংশ। আগের দিন এ হার ছিল ৬ দশমিক ৬৬ শতাংশ। সব মিলিয়ে ঢাকায় এ পর্যন্ত করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৭ হাজার ৬১৬ জনের এবং রোগী শনাক্ত হয়েছে ৭ লাখ ৩৪ হাজার ৫১৪ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, করোনার মহামারি ব্যাপকভাবে বেড়ে যাওয়ায় সরকারিভাবে ১৭টি হাসপাতালের পাশাপাশি বেসরকারিভাবেও ২৯টি ডেডিকেটেড হাসপাতালে চিকিৎসা কার্যক্রম চালানো শুরু হয়। বুধবার পাঠানো তথ্য অনুযায়ী, বেসরকারি ২৯টি ডেডিকেটেড হাসপাতালে মোট আইসিইউ শয্যা রয়েছে ৪৭৭টি। এর মধ্যে ফাঁকা রয়েছে ৪০৯টি। অর্থাৎ, এসব হাসপাতালের মোট আইসিইউ শয্যার ৮৫ দশমিক ৭৪ শতাংশই এখন ফাঁকা পড়ে রয়েছে। অবশ্য সরকারি হাসপাতালের মোট আইসিইউ শয্যার ৪৬ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ খালি রয়েছে।
বেসরকারি হাসপাতালগুলোর সাধারণ শয্যার প্রায় ৮০ শতাংশ এখন ফাঁকা বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে মোট সাধারণ শয্যা রয়েছে ১ হাজার ৬৫০টি। বুধবার পর্যন্ত এ সব শয্যার মধ্যে ফাঁকা রয়েছে ১ হাজার ৩১০টি। অর্থাৎ, ৭৯ দশমিক ৩৯ শতাংশ শয্যাই ফাঁকা রয়েছে। অবশ্য সরকারি হাসপাতালের ক্ষেত্রে এ হার কিছুটা কম।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, সরকারি ১৭টি হাসপাতালে গত ১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সাধারণ শয্যা ছিল ৪ হাজার ২৭২টি। বুধবার তা কমে হয়েছে ৩ হাজার ৮৯০টি। এসব শয্যার মধ্যে খালি রয়েছে ২ হাজার ৭৮৩টি, যা মোট ডেডিকেটেড শয্যার ৭১ দশমিক ৫৪ শতাংশ।
সরকারপ্রধান হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূস দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে বৈদেশিক সম্পর্কের নানা দিক সামাল দেওয়ার ক্ষেত্রে ঝামেলা তৈরি হচ্ছে। প্রধান উপদেষ্টা ও তাঁর দপ্তর মনে করছে, অন্তর্বর্তী সরকারের ধরন এবং সরকারপ্রধানের কাজের যে বৈচিত্র্য ও গতি, তার সঙ্গে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাল-লয় ঠিক রেখে চলতে পারছে না...
৩ ঘণ্টা আগেসর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থাকে আরও বাস্তবমুখী ও অন্তর্ভুক্তিমূলক করতে একাধিক পরিবর্তনের উদ্যোগ নিয়েছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ। এখন থেকে কোনো চাঁদাদাতা ৬০ বছর বয়স পূর্ণ করলেই তাঁর জমাকৃত অর্থের সর্বোচ্চ ৩০ শতাংশ এককালীন তোলার সুযোগ পাবেন; এটি প্রথমবারের মতো চালু হলো। পাশাপাশি প্রবাস ও প্রগতি স্কিমে মাসিক...
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) চারটি পদে নিয়োগের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে বুলেট গতিতে। সকালে ৩ হাজার ১০৫ জন চাকরি প্রার্থীর লিখিত পরীক্ষা নিয়ে রাতেই ফল প্রকাশ করা হয়েছে। ফল প্রকাশে এমন গতি, ডিআইএ কর্তৃপক্ষ প্রশ্নপত্র প্রণয়ন করায় এবং খাতা মূল্যায়নের...
৩ ঘণ্টা আগেযমুনার সামনে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সরে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম। বুধবার (১৪ মে) যমুনায় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংলাপের পর তিনি সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এই আহ্বান জানান। উপদেষ্টা মাহফুজ বলেন, ‘আপনারা যেন আন্দোলন...
৫ ঘণ্টা আগে