নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশের জনসংখ্যা এখন ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৮ কোটি ১৭ লাখ ১২ হাজার ৮২৪ জন এবং নারী ৮ কোটি ৩৩ লাখ ৪৭ হাজার ২০৬ জন। তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠী আছে ১২ হাজার ৬২৯ জন। নতুন জনশুমারি অনুযায়ী দেশে পুরুষের তুলনায় নারীর সংখ্যা বেশি।
আজ বুধবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) প্রথম ডিজিটাল ‘জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২’-এর প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশনা অনুষ্ঠানে এই ফলাফল জানানো হয়। অনুষ্ঠানে জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২-এর প্রাথমিক প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন প্রকল্প পরিচালক মো. দিলদার হোসেন। এর আগে স্বাগত বক্তব্য দেন পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব শাহনাজ আরেফিন। জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। সভাপতিত্ব করেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।
বিবিএসের প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০১১ সালের আদমশুমারি ও গৃহগণনা অনুযায়ী দেশে জনসংখ্যা ছিল ১৪ কোটি ৪০ লাখ ৪৩ হাজার ৬৯৭ জন। তখন পুরুষ ছিল ৭ কোটি ২১ লাখ ৯ হাজার ৭৯৬ জন। আর নারী ছিল ৭ কোটি ১৯ লাখ ৩৩ হাজার ৯০১ জন।
প্রতিবেদনে দেখা গেছে, জনসংখ্যার বর্তমান গড় বার্ষিক বৃদ্ধির হার ১ দশমিক ২২ শতাংশ, এক দশক আগে যা ছিল ১ দশমিক ৪৬ শতাংশ। দেশে প্রতি বর্গকিলোমিটারে জনসংখ্যার ঘনত্বের হার ১ হাজার ১১৯ জন, এক দশক আগে যা ছিল ৯৭৬ জন। মোট জনংখ্যার ৯১ দশমিক ০৪ শতাংশ মুসলিম, হিন্দু ৭ দশমিক ৯৫ শতাংশ। দেশে মোট সাক্ষরতার হার ৭৬ দশমিক ৬৬ শতাংশ। এ ছাড়া প্রতিবন্ধিতার হার ১ দশমিক ৪৩ শতাংশ। দেশের মোট জনসংখ্যার ১১ কোটি ৩০ লাখ ৬৩ হাজার ৫৮৭ জন গ্রামের বাসিন্দা। আর শহরের বাসিন্দা ৫ কোটি ২০ লাখ ৯ হাজার ৭২ জন। দেশে মোট খানার সংখ্যা ৪ কোটি ১০ লাখ ১০ হাজার ৫১টি।
প্রতিবেদনে দেখা গেছে, দেশে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর হার ৫৫ দশমিক ৮৯ শতাংশ এবং ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ৩০ দশমিক ৬৮ শতাংশ।
সারা দেশে গত ১৫ জুন একযোগে শুরু হয় জনশুমারি ও গৃহগণনা কার্যক্রম। গত ২১ জুন জনশুমারি শেষ হওয়ার কথা থাকলেও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জেলায় বন্যা শুরু হওয়ায় এসব জেলায় শুমারি কার্যক্রম ২৮ জুন পর্যন্ত চলে।

বাংলাদেশের জনসংখ্যা এখন ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৮ কোটি ১৭ লাখ ১২ হাজার ৮২৪ জন এবং নারী ৮ কোটি ৩৩ লাখ ৪৭ হাজার ২০৬ জন। তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠী আছে ১২ হাজার ৬২৯ জন। নতুন জনশুমারি অনুযায়ী দেশে পুরুষের তুলনায় নারীর সংখ্যা বেশি।
আজ বুধবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) প্রথম ডিজিটাল ‘জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২’-এর প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশনা অনুষ্ঠানে এই ফলাফল জানানো হয়। অনুষ্ঠানে জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২-এর প্রাথমিক প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন প্রকল্প পরিচালক মো. দিলদার হোসেন। এর আগে স্বাগত বক্তব্য দেন পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব শাহনাজ আরেফিন। জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। সভাপতিত্ব করেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।
বিবিএসের প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০১১ সালের আদমশুমারি ও গৃহগণনা অনুযায়ী দেশে জনসংখ্যা ছিল ১৪ কোটি ৪০ লাখ ৪৩ হাজার ৬৯৭ জন। তখন পুরুষ ছিল ৭ কোটি ২১ লাখ ৯ হাজার ৭৯৬ জন। আর নারী ছিল ৭ কোটি ১৯ লাখ ৩৩ হাজার ৯০১ জন।
প্রতিবেদনে দেখা গেছে, জনসংখ্যার বর্তমান গড় বার্ষিক বৃদ্ধির হার ১ দশমিক ২২ শতাংশ, এক দশক আগে যা ছিল ১ দশমিক ৪৬ শতাংশ। দেশে প্রতি বর্গকিলোমিটারে জনসংখ্যার ঘনত্বের হার ১ হাজার ১১৯ জন, এক দশক আগে যা ছিল ৯৭৬ জন। মোট জনংখ্যার ৯১ দশমিক ০৪ শতাংশ মুসলিম, হিন্দু ৭ দশমিক ৯৫ শতাংশ। দেশে মোট সাক্ষরতার হার ৭৬ দশমিক ৬৬ শতাংশ। এ ছাড়া প্রতিবন্ধিতার হার ১ দশমিক ৪৩ শতাংশ। দেশের মোট জনসংখ্যার ১১ কোটি ৩০ লাখ ৬৩ হাজার ৫৮৭ জন গ্রামের বাসিন্দা। আর শহরের বাসিন্দা ৫ কোটি ২০ লাখ ৯ হাজার ৭২ জন। দেশে মোট খানার সংখ্যা ৪ কোটি ১০ লাখ ১০ হাজার ৫১টি।
প্রতিবেদনে দেখা গেছে, দেশে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর হার ৫৫ দশমিক ৮৯ শতাংশ এবং ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ৩০ দশমিক ৬৮ শতাংশ।
সারা দেশে গত ১৫ জুন একযোগে শুরু হয় জনশুমারি ও গৃহগণনা কার্যক্রম। গত ২১ জুন জনশুমারি শেষ হওয়ার কথা থাকলেও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জেলায় বন্যা শুরু হওয়ায় এসব জেলায় শুমারি কার্যক্রম ২৮ জুন পর্যন্ত চলে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশের জনসংখ্যা এখন ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৮ কোটি ১৭ লাখ ১২ হাজার ৮২৪ জন এবং নারী ৮ কোটি ৩৩ লাখ ৪৭ হাজার ২০৬ জন। তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠী আছে ১২ হাজার ৬২৯ জন। নতুন জনশুমারি অনুযায়ী দেশে পুরুষের তুলনায় নারীর সংখ্যা বেশি।
আজ বুধবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) প্রথম ডিজিটাল ‘জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২’-এর প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশনা অনুষ্ঠানে এই ফলাফল জানানো হয়। অনুষ্ঠানে জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২-এর প্রাথমিক প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন প্রকল্প পরিচালক মো. দিলদার হোসেন। এর আগে স্বাগত বক্তব্য দেন পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব শাহনাজ আরেফিন। জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। সভাপতিত্ব করেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।
বিবিএসের প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০১১ সালের আদমশুমারি ও গৃহগণনা অনুযায়ী দেশে জনসংখ্যা ছিল ১৪ কোটি ৪০ লাখ ৪৩ হাজার ৬৯৭ জন। তখন পুরুষ ছিল ৭ কোটি ২১ লাখ ৯ হাজার ৭৯৬ জন। আর নারী ছিল ৭ কোটি ১৯ লাখ ৩৩ হাজার ৯০১ জন।
প্রতিবেদনে দেখা গেছে, জনসংখ্যার বর্তমান গড় বার্ষিক বৃদ্ধির হার ১ দশমিক ২২ শতাংশ, এক দশক আগে যা ছিল ১ দশমিক ৪৬ শতাংশ। দেশে প্রতি বর্গকিলোমিটারে জনসংখ্যার ঘনত্বের হার ১ হাজার ১১৯ জন, এক দশক আগে যা ছিল ৯৭৬ জন। মোট জনংখ্যার ৯১ দশমিক ০৪ শতাংশ মুসলিম, হিন্দু ৭ দশমিক ৯৫ শতাংশ। দেশে মোট সাক্ষরতার হার ৭৬ দশমিক ৬৬ শতাংশ। এ ছাড়া প্রতিবন্ধিতার হার ১ দশমিক ৪৩ শতাংশ। দেশের মোট জনসংখ্যার ১১ কোটি ৩০ লাখ ৬৩ হাজার ৫৮৭ জন গ্রামের বাসিন্দা। আর শহরের বাসিন্দা ৫ কোটি ২০ লাখ ৯ হাজার ৭২ জন। দেশে মোট খানার সংখ্যা ৪ কোটি ১০ লাখ ১০ হাজার ৫১টি।
প্রতিবেদনে দেখা গেছে, দেশে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর হার ৫৫ দশমিক ৮৯ শতাংশ এবং ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ৩০ দশমিক ৬৮ শতাংশ।
সারা দেশে গত ১৫ জুন একযোগে শুরু হয় জনশুমারি ও গৃহগণনা কার্যক্রম। গত ২১ জুন জনশুমারি শেষ হওয়ার কথা থাকলেও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জেলায় বন্যা শুরু হওয়ায় এসব জেলায় শুমারি কার্যক্রম ২৮ জুন পর্যন্ত চলে।

বাংলাদেশের জনসংখ্যা এখন ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৮ কোটি ১৭ লাখ ১২ হাজার ৮২৪ জন এবং নারী ৮ কোটি ৩৩ লাখ ৪৭ হাজার ২০৬ জন। তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠী আছে ১২ হাজার ৬২৯ জন। নতুন জনশুমারি অনুযায়ী দেশে পুরুষের তুলনায় নারীর সংখ্যা বেশি।
আজ বুধবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) প্রথম ডিজিটাল ‘জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২’-এর প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশনা অনুষ্ঠানে এই ফলাফল জানানো হয়। অনুষ্ঠানে জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২-এর প্রাথমিক প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন প্রকল্প পরিচালক মো. দিলদার হোসেন। এর আগে স্বাগত বক্তব্য দেন পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব শাহনাজ আরেফিন। জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। সভাপতিত্ব করেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।
বিবিএসের প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০১১ সালের আদমশুমারি ও গৃহগণনা অনুযায়ী দেশে জনসংখ্যা ছিল ১৪ কোটি ৪০ লাখ ৪৩ হাজার ৬৯৭ জন। তখন পুরুষ ছিল ৭ কোটি ২১ লাখ ৯ হাজার ৭৯৬ জন। আর নারী ছিল ৭ কোটি ১৯ লাখ ৩৩ হাজার ৯০১ জন।
প্রতিবেদনে দেখা গেছে, জনসংখ্যার বর্তমান গড় বার্ষিক বৃদ্ধির হার ১ দশমিক ২২ শতাংশ, এক দশক আগে যা ছিল ১ দশমিক ৪৬ শতাংশ। দেশে প্রতি বর্গকিলোমিটারে জনসংখ্যার ঘনত্বের হার ১ হাজার ১১৯ জন, এক দশক আগে যা ছিল ৯৭৬ জন। মোট জনংখ্যার ৯১ দশমিক ০৪ শতাংশ মুসলিম, হিন্দু ৭ দশমিক ৯৫ শতাংশ। দেশে মোট সাক্ষরতার হার ৭৬ দশমিক ৬৬ শতাংশ। এ ছাড়া প্রতিবন্ধিতার হার ১ দশমিক ৪৩ শতাংশ। দেশের মোট জনসংখ্যার ১১ কোটি ৩০ লাখ ৬৩ হাজার ৫৮৭ জন গ্রামের বাসিন্দা। আর শহরের বাসিন্দা ৫ কোটি ২০ লাখ ৯ হাজার ৭২ জন। দেশে মোট খানার সংখ্যা ৪ কোটি ১০ লাখ ১০ হাজার ৫১টি।
প্রতিবেদনে দেখা গেছে, দেশে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর হার ৫৫ দশমিক ৮৯ শতাংশ এবং ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ৩০ দশমিক ৬৮ শতাংশ।
সারা দেশে গত ১৫ জুন একযোগে শুরু হয় জনশুমারি ও গৃহগণনা কার্যক্রম। গত ২১ জুন জনশুমারি শেষ হওয়ার কথা থাকলেও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জেলায় বন্যা শুরু হওয়ায় এসব জেলায় শুমারি কার্যক্রম ২৮ জুন পর্যন্ত চলে।

শফিকুল আলম বলেন, প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার আসবে। নির্বাচনকে বানচাল করার জন্য দেশের ভেতর থেকে, বাইরে থেকে খুবই পরিকল্পিতভাবে নানারকম অপপ্রচার চালানো হবে। এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) দিয়ে ছবি, ভিডিও তৈরি করে ছেড়ে দেওয়া হবে। এসব সামাল দিতেই হবে। একটা অপপ্রচার রচনা হওয়া মাত্র সেটা
৬ মিনিট আগে
মিথ্যা তথ্য দিয়ে গেজেটভুক্ত হওয়ায় এবং গেজেটে একাধিকবার নাম থাকায় ১২৮ জন জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল করেছে সরকার। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, ১২৮ জন জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এই তথ্য জানিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের নারীরা ঘরে ও সমাজে প্রতিদিন জলবায়ু সহনশীলতার লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন। দুর্যোগে, দারিদ্র্যে কিংবা অনিশ্চয়তায় তাঁরা কখনো হার মানেননি। এই নারীদের সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় টেকসই পরিবর্তন আনা সম্ভব।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ‘চ্যালেঞ্জিং’ হবে জানিয়ে সব পরিস্থিতি মোকাবেলার প্রস্তুতি নিয়ে রাখার আহ্বান জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, ‘নির্বাচন বানচালের জন্য দেশের ভেতর থেকে, বাইরে থেকে অনেক শক্তি কাজ করবে। ছোটখাট না, বড় শক্তি নিয়ে নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করবে। হঠাৎ করে আক্রমণ চলে আসতে পারে। এই নির্বাচন চ্যালেঞ্জিং হবে। যত ঝড় আসুক না কেন, আমাদের সেটা অতিক্রম করতে হবে।’
নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে আজ বুধবার দুপুরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এক উচ্চপর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়, যার সভাপতিত্ব করেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
বৈঠক শেষে আলোচ্য বিষয় নিয়ে বিকেলে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলন করেন প্রেস সচিব শফিকুল আলম। সেখানে তিনি প্রধান উপদেষ্টার ওই আহ্বানের কথা জানান।
শফিকুল আলম বলেন, প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার আসবে। নির্বাচনকে বানচাল করার জন্য দেশের ভেতর থেকে, বাইরে থেকে খুবই পরিকল্পিতভাবে নানারকম অপপ্রচার চালানো হবে। এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) দিয়ে ছবি, ভিডিও তৈরি করে ছেড়ে দেওয়া হবে। এসব সামাল দিতেই হবে। একটা অপপ্রচার রচনা হওয়া মাত্র সেটা ঠেকাতে হবে, যেন ছড়াতে না পারে।
প্রেস সচিব বলেন, প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, আগামী নির্বাচন সুন্দর ও উৎসবমুখর করতে হলে মানুষের কাছে পৌঁছাতে হবে। নির্বাচনী নীতিমালা, ভোট কেন্দ্রের নিয়ম, কীভাবে ভোট প্রদান করতে হবে, কোথাও বিশৃঙ্খলা হলে কী করতে হবে–এসব বিষয়ে মানুষকে সচেতন করতে হবে। এই আলোকে তিনি নির্বাচন কমিশন ও সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়কে বলেছেন, এই বিষয়ে যত বেশি সম্ভব টিভিসি (টেলিভিশন কমার্শিয়াল) বা ডকুমেন্টারি (তথ্যচিত্র) তৈরি করতে এবং এসব যেন খুব দ্রুত ইউটিউব বা সোশ্যাল মিডিয়ায় আসে। সবাই যেন এসব দেখে নিজেরাই অনেক ক্ষেত্রে প্রস্তুত থাকতে পারে।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ‘চ্যালেঞ্জিং’ হবে জানিয়ে সব পরিস্থিতি মোকাবেলার প্রস্তুতি নিয়ে রাখার আহ্বান জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, ‘নির্বাচন বানচালের জন্য দেশের ভেতর থেকে, বাইরে থেকে অনেক শক্তি কাজ করবে। ছোটখাট না, বড় শক্তি নিয়ে নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করবে। হঠাৎ করে আক্রমণ চলে আসতে পারে। এই নির্বাচন চ্যালেঞ্জিং হবে। যত ঝড় আসুক না কেন, আমাদের সেটা অতিক্রম করতে হবে।’
নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে আজ বুধবার দুপুরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এক উচ্চপর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়, যার সভাপতিত্ব করেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
বৈঠক শেষে আলোচ্য বিষয় নিয়ে বিকেলে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলন করেন প্রেস সচিব শফিকুল আলম। সেখানে তিনি প্রধান উপদেষ্টার ওই আহ্বানের কথা জানান।
শফিকুল আলম বলেন, প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার আসবে। নির্বাচনকে বানচাল করার জন্য দেশের ভেতর থেকে, বাইরে থেকে খুবই পরিকল্পিতভাবে নানারকম অপপ্রচার চালানো হবে। এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) দিয়ে ছবি, ভিডিও তৈরি করে ছেড়ে দেওয়া হবে। এসব সামাল দিতেই হবে। একটা অপপ্রচার রচনা হওয়া মাত্র সেটা ঠেকাতে হবে, যেন ছড়াতে না পারে।
প্রেস সচিব বলেন, প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, আগামী নির্বাচন সুন্দর ও উৎসবমুখর করতে হলে মানুষের কাছে পৌঁছাতে হবে। নির্বাচনী নীতিমালা, ভোট কেন্দ্রের নিয়ম, কীভাবে ভোট প্রদান করতে হবে, কোথাও বিশৃঙ্খলা হলে কী করতে হবে–এসব বিষয়ে মানুষকে সচেতন করতে হবে। এই আলোকে তিনি নির্বাচন কমিশন ও সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়কে বলেছেন, এই বিষয়ে যত বেশি সম্ভব টিভিসি (টেলিভিশন কমার্শিয়াল) বা ডকুমেন্টারি (তথ্যচিত্র) তৈরি করতে এবং এসব যেন খুব দ্রুত ইউটিউব বা সোশ্যাল মিডিয়ায় আসে। সবাই যেন এসব দেখে নিজেরাই অনেক ক্ষেত্রে প্রস্তুত থাকতে পারে।

বাংলাদেশের জনসংখ্যা এখন ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৮ কোটি ১৭ লাখ ১২ হাজার ৮২৪ জন ও নারী ৮ কোটি ৩৩ লাখ ৪৭ হাজার ২০৬ জন। তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠী আছেন ১২ হাজার ৬২৯ জন। নতুন জনশুমারি অনুযায়ী দেশে পুরুষের তুলনায় নারীর সংখ্যা বেশি।
২৭ জুলাই ২০২২
মিথ্যা তথ্য দিয়ে গেজেটভুক্ত হওয়ায় এবং গেজেটে একাধিকবার নাম থাকায় ১২৮ জন জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল করেছে সরকার। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, ১২৮ জন জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এই তথ্য জানিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের নারীরা ঘরে ও সমাজে প্রতিদিন জলবায়ু সহনশীলতার লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন। দুর্যোগে, দারিদ্র্যে কিংবা অনিশ্চয়তায় তাঁরা কখনো হার মানেননি। এই নারীদের সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় টেকসই পরিবর্তন আনা সম্ভব।
৫ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

মিথ্যা তথ্য দিয়ে গেজেটভুক্ত হওয়ায় এবং গেজেটে একাধিকবার নাম থাকায় ১২৮ জন জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল করেছে সরকার।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, ১২৮ জন জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। প্রতারণার মাধ্যমে জুলাই যোদ্ধা হিসেবে তালিকাভুক্ত হয়ে যাঁরা সরকারের অর্থ আত্মসাৎ করেছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ময়মনসিংহ বিভাগের ২১, সিলেট বিভাগের ২৭, চট্টগ্রাম বিভাগের ৩৯, খুলনা বিভাগের ৯, রংপুর বিভাগের তিন, ঢাকা বিভাগের ১৪, রাজশাহী বিভাগের ১৩ ও বরিশাল বিভাগের দুজনের গেজেট বাতিল করা হয়েছে।
গণ-অভ্যুত্থানে আহত ব্যক্তিদের প্রকাশিত গেজেট তালিকায় কিছু কিছু জুলাই যোদ্ধা আহত নন, আন্দোলনে সম্পৃক্ত থেকে আহত হননি এবং কয়েকজনের নামে একাধিক গেজেট প্রকাশিত হওয়ায় ১২৮ জনের গেজেট বাতিলের জন্য জেলা কমিটি সুপারিশ করে। তাদের সুপারিশের ভিত্তিতে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় তাঁদের গেজেট বাতিল করেছে।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নিহত ব্যক্তিদের ‘জুলাই শহীদ’ এবং আহত ব্যক্তিদের ‘জুলাই যোদ্ধা’ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে সরকার। জুলাই শহীদ পরিবার ও জুলাই যোদ্ধাদের এককালীন অর্থসহায়তা ছাড়াও প্রতি মাসে ভাতা দেওয়া হচ্ছে। দুই দফায় ৮৪৪ জন জুলাই শহীদের নামে গেজেট প্রকাশ করে সরকার। এর আগে আটজনের গেজেট বাতিল করা হয়।

মিথ্যা তথ্য দিয়ে গেজেটভুক্ত হওয়ায় এবং গেজেটে একাধিকবার নাম থাকায় ১২৮ জন জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল করেছে সরকার।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, ১২৮ জন জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। প্রতারণার মাধ্যমে জুলাই যোদ্ধা হিসেবে তালিকাভুক্ত হয়ে যাঁরা সরকারের অর্থ আত্মসাৎ করেছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ময়মনসিংহ বিভাগের ২১, সিলেট বিভাগের ২৭, চট্টগ্রাম বিভাগের ৩৯, খুলনা বিভাগের ৯, রংপুর বিভাগের তিন, ঢাকা বিভাগের ১৪, রাজশাহী বিভাগের ১৩ ও বরিশাল বিভাগের দুজনের গেজেট বাতিল করা হয়েছে।
গণ-অভ্যুত্থানে আহত ব্যক্তিদের প্রকাশিত গেজেট তালিকায় কিছু কিছু জুলাই যোদ্ধা আহত নন, আন্দোলনে সম্পৃক্ত থেকে আহত হননি এবং কয়েকজনের নামে একাধিক গেজেট প্রকাশিত হওয়ায় ১২৮ জনের গেজেট বাতিলের জন্য জেলা কমিটি সুপারিশ করে। তাদের সুপারিশের ভিত্তিতে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় তাঁদের গেজেট বাতিল করেছে।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নিহত ব্যক্তিদের ‘জুলাই শহীদ’ এবং আহত ব্যক্তিদের ‘জুলাই যোদ্ধা’ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে সরকার। জুলাই শহীদ পরিবার ও জুলাই যোদ্ধাদের এককালীন অর্থসহায়তা ছাড়াও প্রতি মাসে ভাতা দেওয়া হচ্ছে। দুই দফায় ৮৪৪ জন জুলাই শহীদের নামে গেজেট প্রকাশ করে সরকার। এর আগে আটজনের গেজেট বাতিল করা হয়।

বাংলাদেশের জনসংখ্যা এখন ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৮ কোটি ১৭ লাখ ১২ হাজার ৮২৪ জন ও নারী ৮ কোটি ৩৩ লাখ ৪৭ হাজার ২০৬ জন। তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠী আছেন ১২ হাজার ৬২৯ জন। নতুন জনশুমারি অনুযায়ী দেশে পুরুষের তুলনায় নারীর সংখ্যা বেশি।
২৭ জুলাই ২০২২
শফিকুল আলম বলেন, প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার আসবে। নির্বাচনকে বানচাল করার জন্য দেশের ভেতর থেকে, বাইরে থেকে খুবই পরিকল্পিতভাবে নানারকম অপপ্রচার চালানো হবে। এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) দিয়ে ছবি, ভিডিও তৈরি করে ছেড়ে দেওয়া হবে। এসব সামাল দিতেই হবে। একটা অপপ্রচার রচনা হওয়া মাত্র সেটা
৬ মিনিট আগে
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এই তথ্য জানিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের নারীরা ঘরে ও সমাজে প্রতিদিন জলবায়ু সহনশীলতার লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন। দুর্যোগে, দারিদ্র্যে কিংবা অনিশ্চয়তায় তাঁরা কখনো হার মানেননি। এই নারীদের সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় টেকসই পরিবর্তন আনা সম্ভব।
৫ ঘণ্টা আগেবাসস, ঢাকা

নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে আজ বুধবার ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এক উচ্চপর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বলে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে।

নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে আজ বুধবার ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এক উচ্চপর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বলে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে।

বাংলাদেশের জনসংখ্যা এখন ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৮ কোটি ১৭ লাখ ১২ হাজার ৮২৪ জন ও নারী ৮ কোটি ৩৩ লাখ ৪৭ হাজার ২০৬ জন। তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠী আছেন ১২ হাজার ৬২৯ জন। নতুন জনশুমারি অনুযায়ী দেশে পুরুষের তুলনায় নারীর সংখ্যা বেশি।
২৭ জুলাই ২০২২
শফিকুল আলম বলেন, প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার আসবে। নির্বাচনকে বানচাল করার জন্য দেশের ভেতর থেকে, বাইরে থেকে খুবই পরিকল্পিতভাবে নানারকম অপপ্রচার চালানো হবে। এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) দিয়ে ছবি, ভিডিও তৈরি করে ছেড়ে দেওয়া হবে। এসব সামাল দিতেই হবে। একটা অপপ্রচার রচনা হওয়া মাত্র সেটা
৬ মিনিট আগে
মিথ্যা তথ্য দিয়ে গেজেটভুক্ত হওয়ায় এবং গেজেটে একাধিকবার নাম থাকায় ১২৮ জন জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল করেছে সরকার। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, ১২৮ জন জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের নারীরা ঘরে ও সমাজে প্রতিদিন জলবায়ু সহনশীলতার লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন। দুর্যোগে, দারিদ্র্যে কিংবা অনিশ্চয়তায় তাঁরা কখনো হার মানেননি। এই নারীদের সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় টেকসই পরিবর্তন আনা সম্ভব।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘পরিবর্তন আমাদের নিয়ন্ত্রণে না থাকলেও টিকে থাকার লড়াই আমাদের হাতেই। আর এই টিকে থাকার অনুপ্রেরণা পরিবারে সবচেয়ে বেশি দেন নারীরা। নারীদের অদম্য সাহসেই গড়ে উঠবে জলবায়ু সহনশীল বাংলাদেশ।’
আজ বুধবার রাজধানীর গুলশানে আলোকি কনভেনশন সেন্টারে অ্যানুয়াল কমিউনিটি অব প্র্যাকটিসেস (সিওপি) নেটওয়ার্ক কনভেনশন-২০২৫ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের নারীরা ঘরে ও সমাজে প্রতিদিন জলবায়ু সহনশীলতার লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন। দুর্যোগে, দারিদ্র্যে কিংবা অনিশ্চয়তায় তাঁরা কখনো হার মানেননি। এই নারীদের সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় টেকসই পরিবর্তন আনা সম্ভব।
উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আমাদের উন্নয়নের দর্শন বদলাতে হবে। বড় মেগা প্রকল্পে বিপুল অর্থ ব্যয়ের পাশাপাশি নদীভাঙন ও দুর্যোগপ্রবণ এলাকার মানুষদের সুরক্ষায় বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। প্রকৃত অর্থে টেকসই উন্নয়ন তখনই সম্ভব, যখন প্রতিটি দুর্বল ও প্রান্তিক মানুষ জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত থেকে সুরক্ষিত থাকবে।’
সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে ক্ষুদ্র অভিযোজন প্রকল্পগুলোকে বড় আকারে সম্প্রসারণ করতে হবে। স্থানীয় নারী উদ্যোক্তাদের উদ্ভাবনী প্রচেষ্টাগুলোকে জাতীয় উন্নয়নের পরিধিতে অন্তর্ভুক্ত করা সময়ের দাবি।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন সুইডেনের রাষ্ট্রদূত নিকোলাস উইকস, সুইজারল্যান্ড দূতাবাসের সহযোগিতা প্রধান ডিপাক এলমার, জাতিসংঘ নারী সংস্থার বাংলাদেশ প্রতিনিধি গীতাঞ্জলি সিং ও মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক শাহিন আনাম। অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ জেলার নারীদের জন্য কাজ করা ১০ অদম্য নারীকে পুরস্কার দেওয়া হয়।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘পরিবর্তন আমাদের নিয়ন্ত্রণে না থাকলেও টিকে থাকার লড়াই আমাদের হাতেই। আর এই টিকে থাকার অনুপ্রেরণা পরিবারে সবচেয়ে বেশি দেন নারীরা। নারীদের অদম্য সাহসেই গড়ে উঠবে জলবায়ু সহনশীল বাংলাদেশ।’
আজ বুধবার রাজধানীর গুলশানে আলোকি কনভেনশন সেন্টারে অ্যানুয়াল কমিউনিটি অব প্র্যাকটিসেস (সিওপি) নেটওয়ার্ক কনভেনশন-২০২৫ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের নারীরা ঘরে ও সমাজে প্রতিদিন জলবায়ু সহনশীলতার লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন। দুর্যোগে, দারিদ্র্যে কিংবা অনিশ্চয়তায় তাঁরা কখনো হার মানেননি। এই নারীদের সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় টেকসই পরিবর্তন আনা সম্ভব।
উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আমাদের উন্নয়নের দর্শন বদলাতে হবে। বড় মেগা প্রকল্পে বিপুল অর্থ ব্যয়ের পাশাপাশি নদীভাঙন ও দুর্যোগপ্রবণ এলাকার মানুষদের সুরক্ষায় বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। প্রকৃত অর্থে টেকসই উন্নয়ন তখনই সম্ভব, যখন প্রতিটি দুর্বল ও প্রান্তিক মানুষ জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত থেকে সুরক্ষিত থাকবে।’
সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে ক্ষুদ্র অভিযোজন প্রকল্পগুলোকে বড় আকারে সম্প্রসারণ করতে হবে। স্থানীয় নারী উদ্যোক্তাদের উদ্ভাবনী প্রচেষ্টাগুলোকে জাতীয় উন্নয়নের পরিধিতে অন্তর্ভুক্ত করা সময়ের দাবি।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন সুইডেনের রাষ্ট্রদূত নিকোলাস উইকস, সুইজারল্যান্ড দূতাবাসের সহযোগিতা প্রধান ডিপাক এলমার, জাতিসংঘ নারী সংস্থার বাংলাদেশ প্রতিনিধি গীতাঞ্জলি সিং ও মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক শাহিন আনাম। অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ জেলার নারীদের জন্য কাজ করা ১০ অদম্য নারীকে পুরস্কার দেওয়া হয়।

বাংলাদেশের জনসংখ্যা এখন ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৮ কোটি ১৭ লাখ ১২ হাজার ৮২৪ জন ও নারী ৮ কোটি ৩৩ লাখ ৪৭ হাজার ২০৬ জন। তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠী আছেন ১২ হাজার ৬২৯ জন। নতুন জনশুমারি অনুযায়ী দেশে পুরুষের তুলনায় নারীর সংখ্যা বেশি।
২৭ জুলাই ২০২২
শফিকুল আলম বলেন, প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার আসবে। নির্বাচনকে বানচাল করার জন্য দেশের ভেতর থেকে, বাইরে থেকে খুবই পরিকল্পিতভাবে নানারকম অপপ্রচার চালানো হবে। এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) দিয়ে ছবি, ভিডিও তৈরি করে ছেড়ে দেওয়া হবে। এসব সামাল দিতেই হবে। একটা অপপ্রচার রচনা হওয়া মাত্র সেটা
৬ মিনিট আগে
মিথ্যা তথ্য দিয়ে গেজেটভুক্ত হওয়ায় এবং গেজেটে একাধিকবার নাম থাকায় ১২৮ জন জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল করেছে সরকার। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, ১২৮ জন জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এই তথ্য জানিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে