নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর খসড়া প্রস্তুত করা হয়েছে। এ-সংক্রান্ত সংশোধনীসহ ধারণাপত্র আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এতে বিচার বিভাগীয় কর্মচারীদের সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়ের অধীনস্থ করতে প্রস্তাব করা হয়েছে। আজ সোমবার সংশোধনীসহ সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর খসড়া মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে বলে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন থেকে জানানো হয়।
খসড়ায় সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়ের প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো এবং ইকুইপমেন্ট নির্ধারণ, বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের পদ সৃষ্টি, বিলোপ, বিন্যাস, নিয়োগ, পদায়ন, পদোন্নতি, বদলি, শৃঙ্খলা, ছুটি, চাকরির শর্তাবলি নির্ধারণ, অধস্তন আদালত, তৎসংশ্লিষ্ট দপ্তর, সংস্থা-প্রতিষ্ঠান, কমিশন, ইনস্টিটিউট, একাডেমি প্রভৃতির কাঠামো এবং ইকুইপমেন্ট নির্ধারণ ও বাজেট ব্যবস্থাপনাকে সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়ের কার্যাবলি হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসনের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, খসড়ায় সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়ের কার্যাবলি বন, ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনার ক্ষেত্রে প্রধান বিচারপতিকে প্রয়োজনীয় বিধি, প্রবিধি, নীতিমালা প্রণয়নের ক্ষমতা অর্পণ করা হয়েছে। প্রস্তাবিত ‘সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় অধ্যাদেশ, ২০২৫’ এর খসড়ায় সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়ের বাজেটে বিচারকর্ম বিভাগে নিযুক্ত সকলের বেতন-ভাতাদির পাশাপাশি দেশের বিচার প্রশাসন পরিচালনার প্রশাসনিক ব্যয়, অধস্তন আদালত, তৎসংশ্লিষ্ট দপ্তর, সংস্থা, প্রতিষ্ঠান, কমিশন, ইনস্টিটিউট, একাডেমি প্রভৃতির উন্নয়ন ব্যয়, গবেষণা, প্রশিক্ষণ ও অন্যান্য আনুষঙ্গিক ব্যয় অন্তর্ভুক্ত করার বিধান সন্নিবেশ করা হয়েছে।
খসড়া অধ্যাদেশে সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়কে অধস্তন আদালত, তৎসংশ্লিষ্ট দপ্তর, সংস্থা, প্রতিষ্ঠান, কমিশন, ইনস্টিটিউট, একাডেমি প্রভৃতির উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ, অনুমোদন ও বাস্তবায়নের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।
দেওয়ানি ও ফৌজদারি এখতিয়ার অনুসারে পৃথক আদালত স্থাপন
প্রধান বিচারপতির ঘোষিত রোডম্যাপে দেওয়ানি ও ফৌজদারি এখতিয়ার অনুসারে পৃথক আদালত স্থাপনের কথা বলা হয়েছিল। দ্রুত মামলা নিষ্পত্তি এবং সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে দেওয়ানি ও ফৌজদারি এখতিয়ার অনুসারে পৃথক আদালত স্থাপন এবং প্রয়োজনীয় সংখ্যক পদ সৃষ্টি করতে সোমবার সুপ্রিম কোর্ট থেকে আইন মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেওয়ানি মামলা ও ফৌজদারি মামলার বিচার্য বিষয়, এজলাসের ধরন ও সাক্ষীর প্রকৃতি ভিন্ন। ফলে এ ধরনের মামলা নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে বিচারকের গভীর মনোনিবেশ প্রয়োজন হয়। বর্তমানে যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ, অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ এবং জেলা ও দায়রা জজ দেওয়ানি আপিল, দেওয়ানি রিভিশন, ফৌজদারি আপিল, ফৌজদারি রিভিশনের পাশাপাশি বিভিন্ন বিশেষ আদালত ও ট্রাইব্যুনালের বিচারক হিসেবে মামলা পরিচালনার দায়িত্ব পালন করছেন।
বিচারকের সদিচ্ছা থাকা সত্ত্বেও প্রত্যাশিত মামলা নিষ্পত্তি করা সম্ভব হচ্ছে না। ফলে মামলা জট ও দীর্ঘসূত্রতা দিন দিন বাড়ছে। বিশেষত দেওয়ানি মামলার ক্ষেত্রে দীর্ঘসূত্রতা সৃষ্টি হচ্ছে। এ জন্য পৃথক এখতিয়ার প্রয়োগের সুবিধার্থে এবং মামলাজট নিরসনের জন্য বিচার বিভাগের সাংগঠনিক কাঠামো পরিবর্তন করে পৃথক আদালত স্থাপন ও প্রয়োজনীয় সংখ্যক পদ সৃষ্টি করার জন্য এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর খসড়া প্রস্তুত করা হয়েছে। এ-সংক্রান্ত সংশোধনীসহ ধারণাপত্র আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এতে বিচার বিভাগীয় কর্মচারীদের সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়ের অধীনস্থ করতে প্রস্তাব করা হয়েছে। আজ সোমবার সংশোধনীসহ সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর খসড়া মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে বলে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন থেকে জানানো হয়।
খসড়ায় সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়ের প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো এবং ইকুইপমেন্ট নির্ধারণ, বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের পদ সৃষ্টি, বিলোপ, বিন্যাস, নিয়োগ, পদায়ন, পদোন্নতি, বদলি, শৃঙ্খলা, ছুটি, চাকরির শর্তাবলি নির্ধারণ, অধস্তন আদালত, তৎসংশ্লিষ্ট দপ্তর, সংস্থা-প্রতিষ্ঠান, কমিশন, ইনস্টিটিউট, একাডেমি প্রভৃতির কাঠামো এবং ইকুইপমেন্ট নির্ধারণ ও বাজেট ব্যবস্থাপনাকে সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়ের কার্যাবলি হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসনের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, খসড়ায় সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়ের কার্যাবলি বন, ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনার ক্ষেত্রে প্রধান বিচারপতিকে প্রয়োজনীয় বিধি, প্রবিধি, নীতিমালা প্রণয়নের ক্ষমতা অর্পণ করা হয়েছে। প্রস্তাবিত ‘সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় অধ্যাদেশ, ২০২৫’ এর খসড়ায় সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়ের বাজেটে বিচারকর্ম বিভাগে নিযুক্ত সকলের বেতন-ভাতাদির পাশাপাশি দেশের বিচার প্রশাসন পরিচালনার প্রশাসনিক ব্যয়, অধস্তন আদালত, তৎসংশ্লিষ্ট দপ্তর, সংস্থা, প্রতিষ্ঠান, কমিশন, ইনস্টিটিউট, একাডেমি প্রভৃতির উন্নয়ন ব্যয়, গবেষণা, প্রশিক্ষণ ও অন্যান্য আনুষঙ্গিক ব্যয় অন্তর্ভুক্ত করার বিধান সন্নিবেশ করা হয়েছে।
খসড়া অধ্যাদেশে সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়কে অধস্তন আদালত, তৎসংশ্লিষ্ট দপ্তর, সংস্থা, প্রতিষ্ঠান, কমিশন, ইনস্টিটিউট, একাডেমি প্রভৃতির উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ, অনুমোদন ও বাস্তবায়নের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।
দেওয়ানি ও ফৌজদারি এখতিয়ার অনুসারে পৃথক আদালত স্থাপন
প্রধান বিচারপতির ঘোষিত রোডম্যাপে দেওয়ানি ও ফৌজদারি এখতিয়ার অনুসারে পৃথক আদালত স্থাপনের কথা বলা হয়েছিল। দ্রুত মামলা নিষ্পত্তি এবং সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে দেওয়ানি ও ফৌজদারি এখতিয়ার অনুসারে পৃথক আদালত স্থাপন এবং প্রয়োজনীয় সংখ্যক পদ সৃষ্টি করতে সোমবার সুপ্রিম কোর্ট থেকে আইন মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেওয়ানি মামলা ও ফৌজদারি মামলার বিচার্য বিষয়, এজলাসের ধরন ও সাক্ষীর প্রকৃতি ভিন্ন। ফলে এ ধরনের মামলা নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে বিচারকের গভীর মনোনিবেশ প্রয়োজন হয়। বর্তমানে যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ, অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ এবং জেলা ও দায়রা জজ দেওয়ানি আপিল, দেওয়ানি রিভিশন, ফৌজদারি আপিল, ফৌজদারি রিভিশনের পাশাপাশি বিভিন্ন বিশেষ আদালত ও ট্রাইব্যুনালের বিচারক হিসেবে মামলা পরিচালনার দায়িত্ব পালন করছেন।
বিচারকের সদিচ্ছা থাকা সত্ত্বেও প্রত্যাশিত মামলা নিষ্পত্তি করা সম্ভব হচ্ছে না। ফলে মামলা জট ও দীর্ঘসূত্রতা দিন দিন বাড়ছে। বিশেষত দেওয়ানি মামলার ক্ষেত্রে দীর্ঘসূত্রতা সৃষ্টি হচ্ছে। এ জন্য পৃথক এখতিয়ার প্রয়োগের সুবিধার্থে এবং মামলাজট নিরসনের জন্য বিচার বিভাগের সাংগঠনিক কাঠামো পরিবর্তন করে পৃথক আদালত স্থাপন ও প্রয়োজনীয় সংখ্যক পদ সৃষ্টি করার জন্য এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের সক্ষম সদস্যদের সরকারি ও আধা সরকারি চাকরিতে অগ্রাধিকার দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। কিন্তু কীভাবে তাঁদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে, সেই পদক্ষেপ নেয়নি তারা। অভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের সদস্যদের চাকরিতে অগ্রাধিকারের বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে...
১ ঘণ্টা আগে৪৬তম বিসিএস-এর লিখিত পরীক্ষা সংক্রান্ত প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়া নিয়ে কিছু সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবরকে ‘মনগড়া, অনুমান ও ধারণাভিত্তিক, সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন’ বলে আখ্যায়িত করেছে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। একই সঙ্গে এ ধরনের মিথ্যা ও অসত্য তথ্য দ্বারা বিভ্রান্ত না হওয়ার...
৪ ঘণ্টা আগেধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, বিয়ের মাধ্যমে মানুষ পাপাচার থেকে বেঁচে থাকতে পারে। আদর্শ পরিবার গঠন, জৈবিক চাহিদা পূরণ ও মানসিক প্রশান্তির জন্য বিয়ের বিকল্প নেই। আজ সোমবার দুপুরে ঢাকার মিরপুরে পুলিশ স্টাফ কলেজ কনভেনশন হলে ওয়ার্ল্ড অ্যাসেম্বলি অব মুসলিম ইয়ুথ (ওয়ামি) কর্তৃক পিতৃহীন...
৪ ঘণ্টা আগেবগুড়া ও ফেনীতে আইসিটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টার করার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। আজ সোমবার সন্ধ্যায় নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে শেয়ার করা এক পোস্টে এ কথা জানান তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে