কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ ও দক্ষিণ কোরিয়ার দ্বিপক্ষীয় কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তিতে সম্পর্ককে এক ধাপ এগিয়ে কম্প্রিহেনসিভ বা বিস্তৃত অংশীদারত্বে নিতে সম্মত হয়েছে দুই দেশ। দুই দেশের পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের তৃতীয় বৈঠকে দুই দেশ এ সিদ্ধান্ত নেয়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে জানানো হয়, আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের তৃতীয় বৈঠক রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে যোগ দিতে প্রতিনিধি দল নিয়ে ঢাকা সফরে আছেন কোরিয়ার ফার্স্ট উপ পররাষ্ট্রমন্ত্রী চোই জং কুন। পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। দুই দেশের সম্পর্ককে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিতে সম্ভাব্য দিকগুলো খতিয়ে দেখতে রাজি দুই দেশ। এ ছাড়া দুই দেশের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, অবকাঠামোগত উন্নয়ন, মানবসম্পদ উন্নয়ন, প্রতিরক্ষা, কৃষি, মৎস্য খাত এবং জীব প্রযুক্তি খাতে সহযোগিতা বাড়াতে একমত হয়েছে। সেই সঙ্গে আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক ইস্যুসহ অভিন্ন স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো বৈশ্বিক শান্তি ও নিরাপত্তা, জলবায়ু পরিবর্তনেও একত্রে কাজ করবে দুই দেশ।
উন্নয়ন সফলতা এবং স্বল্পোন্নত দেশের কাতার থেকে উত্তরণে বাংলাদেশের বেশ প্রশংসা করেছেন চোই জং কুন। ক্রমবর্ধমান আর্থসামাজিক অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে বাংলাদেশের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে বলেও নিশ্চিত করেছেন তিনি। প্রযুক্তি ও সাইবার নিরাপত্তা, কারিগরি শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ, জাহাজ নির্মাণ এবং পরিষ্কার জ্বালানি খাতে সহযোগিতা বাড়াতে রাজি হয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। এ সময়ে বাংলাদেশে দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগ উন্নয়নে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ বলে জানিয়েছেন মাসুদ বিন মোমেন।
বৈঠকে দুই দেশ সম্পর্কের সার্বিক বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন। ২০২৩ সালে ৫০ বছর সম্পর্কের ক্ষণে দুই দেশের মধ্যে উচ্চ রাজনৈতিক পর্যায়ে সফরের বিষয়ে বৈঠকে একমত হয়। কোরীয় পেনিনসুলায় পরমাণু নিরস্ত্রীকরণের বাংলাদেশ সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে বলে নিশ্চিত করেছে। এ ছাড়া সার্ক ও আইওআরএতে দক্ষিণ কোরিয়ার অবদানকে সাধুবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ।
রোহিঙ্গায় দক্ষিণ কোরিয়ার মানবিক সহায়তার জন্য সাধুবাদ জানায় বাংলাদেশ। আঞ্চলিক শান্তি ও উন্নয়নে এ সংকটের শান্তিপূর্ণ সমাধানে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়সহ দক্ষিণ কোরিয়ার সরকারকে অবদান রাখার আহ্বান জানায় বাংলাদেশ।
বৈশ্বিক শান্তি ও নিরাপত্তায় অবদান ও জলবায়ুতে বাংলাদেশের নেতৃত্বকে সাধুবাদ জানিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। শান্তিরক্ষা ও শান্তি প্রতিষ্ঠা, সবুজায়নে দুই দেশের সহযোগিতা বাড়ানো হবে বলেও বৈঠকে একমত হয় দুই দেশ।
বাংলাদেশ ও দক্ষিণ কোরিয়ার দ্বিপক্ষীয় কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তিতে সম্পর্ককে এক ধাপ এগিয়ে কম্প্রিহেনসিভ বা বিস্তৃত অংশীদারত্বে নিতে সম্মত হয়েছে দুই দেশ। দুই দেশের পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের তৃতীয় বৈঠকে দুই দেশ এ সিদ্ধান্ত নেয়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে জানানো হয়, আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের তৃতীয় বৈঠক রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে যোগ দিতে প্রতিনিধি দল নিয়ে ঢাকা সফরে আছেন কোরিয়ার ফার্স্ট উপ পররাষ্ট্রমন্ত্রী চোই জং কুন। পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। দুই দেশের সম্পর্ককে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিতে সম্ভাব্য দিকগুলো খতিয়ে দেখতে রাজি দুই দেশ। এ ছাড়া দুই দেশের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, অবকাঠামোগত উন্নয়ন, মানবসম্পদ উন্নয়ন, প্রতিরক্ষা, কৃষি, মৎস্য খাত এবং জীব প্রযুক্তি খাতে সহযোগিতা বাড়াতে একমত হয়েছে। সেই সঙ্গে আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক ইস্যুসহ অভিন্ন স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো বৈশ্বিক শান্তি ও নিরাপত্তা, জলবায়ু পরিবর্তনেও একত্রে কাজ করবে দুই দেশ।
উন্নয়ন সফলতা এবং স্বল্পোন্নত দেশের কাতার থেকে উত্তরণে বাংলাদেশের বেশ প্রশংসা করেছেন চোই জং কুন। ক্রমবর্ধমান আর্থসামাজিক অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে বাংলাদেশের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে বলেও নিশ্চিত করেছেন তিনি। প্রযুক্তি ও সাইবার নিরাপত্তা, কারিগরি শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ, জাহাজ নির্মাণ এবং পরিষ্কার জ্বালানি খাতে সহযোগিতা বাড়াতে রাজি হয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। এ সময়ে বাংলাদেশে দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগ উন্নয়নে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ বলে জানিয়েছেন মাসুদ বিন মোমেন।
বৈঠকে দুই দেশ সম্পর্কের সার্বিক বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন। ২০২৩ সালে ৫০ বছর সম্পর্কের ক্ষণে দুই দেশের মধ্যে উচ্চ রাজনৈতিক পর্যায়ে সফরের বিষয়ে বৈঠকে একমত হয়। কোরীয় পেনিনসুলায় পরমাণু নিরস্ত্রীকরণের বাংলাদেশ সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে বলে নিশ্চিত করেছে। এ ছাড়া সার্ক ও আইওআরএতে দক্ষিণ কোরিয়ার অবদানকে সাধুবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ।
রোহিঙ্গায় দক্ষিণ কোরিয়ার মানবিক সহায়তার জন্য সাধুবাদ জানায় বাংলাদেশ। আঞ্চলিক শান্তি ও উন্নয়নে এ সংকটের শান্তিপূর্ণ সমাধানে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়সহ দক্ষিণ কোরিয়ার সরকারকে অবদান রাখার আহ্বান জানায় বাংলাদেশ।
বৈশ্বিক শান্তি ও নিরাপত্তায় অবদান ও জলবায়ুতে বাংলাদেশের নেতৃত্বকে সাধুবাদ জানিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। শান্তিরক্ষা ও শান্তি প্রতিষ্ঠা, সবুজায়নে দুই দেশের সহযোগিতা বাড়ানো হবে বলেও বৈঠকে একমত হয় দুই দেশ।
হাসপাতালগুলোর সার্বিক ব্যবস্থাপনার জন্য সচিব, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের নেতৃত্বে এবং স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের প্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্ট অন্য সদস্যদের সমন্বয়ে একটি কেন্দ্রীয় ব্যবস্থাপনা কমিটি থাকবে এবং প্রতিটি হাসপাতালের জন্য পৃথক স্থানীয় যৌথ ব্যবস্থাপনা কমিটি থাকবে। এই ব্যবস্থাপনা কমিটির গঠন ও কার্যপরিধি সরকার..
৪ মিনিট আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, সংস্কার কমিশনগুলোর উদ্দেশ্য বাংলাদেশ যেন এমন একটা ব্যবস্থা তৈরি করা, যাতে করে পুনরায় কোন অবস্থাতে ফ্যাসিবাদী শাসন প্রতিষ্ঠিত হতে না পারে।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস চার দিনের সরকারি সফরে কাতার যাচ্ছেন। আজ সোমবার সন্ধ্যায় কাতারের রাজধানী দোহার উদ্দেশে রওনা দেবেন তিনি। সেখানে তিনি ‘আর্থনা সামিট-২০২৫’–এ যোগ দেবেন।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার সম্প্রতি চীন সফরের ফলাফল পর্যালোচনা এবং বাংলাদেশ-চীন সহযোগিতা দ্রুততর করতে চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। আজ রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তাঁরা এ সাক্ষাৎ করেন।
১৪ ঘণ্টা আগে