নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে পারিবারিক মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান প্যাকেজেস করপোরেশন লিমিটেডকে বেআইনিভাবে গ্রামীণ ব্যাংক থেকে সাড়ে ৯ কোটি টাকা ঋণ দেওয়া, ঋণ মওকুফ ও কার্যাদেশ প্রদানের অভিযোগ তুলেছে ব্যাংকটির বর্তমান পরিচালনা পর্ষদ।
আজ রোববার দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) প্রধান কার্যালয়ে সংস্থাটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহর বরাবর গ্রামীণ ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) প্রদীপ কুমার কুমার সাহার নেতৃত্ব একটি দল এ অভিযোগ দায়ের করেন। এ সময় গ্রামীণ ব্যাংকের আইন উপদেষ্টা মাসুদ আখতারসহ প্রতিষ্ঠানটির অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অভিযোগের বিষয়ে প্রদীপ কুমার সাহা সাংবাদিকদের বলেন, ড. মুহাম্মদ ইউনুস প্রায়শ বলে থাকেন তিনি গ্রামীণ ব্যাংক থেকে কখনো ব্যক্তিগত ও পারিবারিক সুবিধা গ্রহণ করেননি। কিন্তু গ্রামীণ ব্যাংক সম্পর্কিত বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ পরিদর্শন প্রতিবেদনে নিজ পারিবারিক প্রতিষ্ঠান চট্টগ্রামে অবস্থিত প্যাকেজেস করপোরেশন লিমিটেডকে দাতা সংস্থার শর্ত লঙ্ঘন করে গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনায় আনা এবং উক্ত প্রতিষ্ঠানকে অর্থায়ন করার বিষয়ে আপত্তি উত্থাপিত হয়। প্রতিষ্ঠানটির মালিক তার বাবা দুলা মিয়া, তিনি নিজে এবং তার অপর দুই ভাই আব্দুস সালাম ও মুহাম্মদ ইব্রাহীম।
এছাড়াও অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ কর্তৃক গঠিত উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন রিভিউ কমিটির প্রতিবেদন এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের তালিকাভুক্ত স্বনামধন্য নিরীক্ষা ফার্ম কর্তৃক ১৯৮৩ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ৪০ বছরের কম্প্রিহেনসিভ নিরীক্ষা রিপোর্টে ড. মুহাম্মদ ইউনুসের নিজ ও পরিবারের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান প্যাকেজেস করপোরেশনকে বেআইনিভাবে ঋণ প্রদান, ঋণ মওকুফ ও কোটি কোটি টাকার কার্যাদেশ প্রদান সম্পর্কিত ব্যাপক দুর্নীতির দালিলিক তথ্য পাওয়া গেছে। যেখানে অরিজিনাল ভাউচার, অ্যাডভাইস, ড. মুহাম্মদ ইউনূস কর্তৃক ঋণ ও বিলের অনুমোদন পত্রের প্রমাণ পাওয়া গেছে বলে দাবি করেন তিনি।
ডিএমডি প্রদীপ আরও বলেন, ড. মুহাম্মদ ইউনুস গ্রামীণ ব্যাংকের এমডি থাকাকালীন সময়ে ব্যক্তিগত ও পারিবারিক আর্থিক সুবিধা প্রাপ্তির লক্ষ্যে আইন ভঙ্গ, ক্ষমতার অপব্যবহার এবং গ্রামীণ ব্যাংক পরিচালনা পর্ষদ কর্তৃক অর্পিত দায়িত্বের চূড়ান্ত অবমাননা করে ১৯৯০ সাল থেকে নিজের পারিবারিক ছাপাখানা প্রতিষ্ঠান প্যাকেজেস করপোরেশনকে সাড়ে ৯ কোটি টাকা অবৈধ সুবিধা প্রদান করেছেন। গ্রামীণ ব্যাংক অধ্যাদেশ-১৯৮৩ অনুযায়ী গ্রামীণ ব্যাংকের ঋণ সুবিধা শুধুমাত্র ভূমিহীন দরিদ্র ঋণগ্রহীতাদের জন্য সীমাবদ্ধ থাকলেও তিনি আইন ভঙ্গ করে তার পারিবারিক রুগ্ন ও লোকসানি প্রতিষ্ঠান প্যাকেজেস করপোরেশনকে বিপুল অঙ্কের ঋণ প্রদান করেছেন। পরবর্তীতে প্রতিষ্ঠানটি ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হলে তিনি ক্ষমতার অপব্যবহার করে সুদ, এমনকি আসলেরও কিছু অংশ সুকৌশলে মওকুফ করিয়ে নিয়েছেন।
গত জানুয়ারির শেষ সপ্তাহে গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক-কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিলের ২৫ কোটি ২২ লাখ টাকা আত্মসাতে গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেছে দুদক। পরে এ মামলার অভিযোগ গঠন করে বিচারও শুরু হয়েছে।
গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে পারিবারিক মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান প্যাকেজেস করপোরেশন লিমিটেডকে বেআইনিভাবে গ্রামীণ ব্যাংক থেকে সাড়ে ৯ কোটি টাকা ঋণ দেওয়া, ঋণ মওকুফ ও কার্যাদেশ প্রদানের অভিযোগ তুলেছে ব্যাংকটির বর্তমান পরিচালনা পর্ষদ।
আজ রোববার দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) প্রধান কার্যালয়ে সংস্থাটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহর বরাবর গ্রামীণ ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) প্রদীপ কুমার কুমার সাহার নেতৃত্ব একটি দল এ অভিযোগ দায়ের করেন। এ সময় গ্রামীণ ব্যাংকের আইন উপদেষ্টা মাসুদ আখতারসহ প্রতিষ্ঠানটির অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অভিযোগের বিষয়ে প্রদীপ কুমার সাহা সাংবাদিকদের বলেন, ড. মুহাম্মদ ইউনুস প্রায়শ বলে থাকেন তিনি গ্রামীণ ব্যাংক থেকে কখনো ব্যক্তিগত ও পারিবারিক সুবিধা গ্রহণ করেননি। কিন্তু গ্রামীণ ব্যাংক সম্পর্কিত বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ পরিদর্শন প্রতিবেদনে নিজ পারিবারিক প্রতিষ্ঠান চট্টগ্রামে অবস্থিত প্যাকেজেস করপোরেশন লিমিটেডকে দাতা সংস্থার শর্ত লঙ্ঘন করে গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনায় আনা এবং উক্ত প্রতিষ্ঠানকে অর্থায়ন করার বিষয়ে আপত্তি উত্থাপিত হয়। প্রতিষ্ঠানটির মালিক তার বাবা দুলা মিয়া, তিনি নিজে এবং তার অপর দুই ভাই আব্দুস সালাম ও মুহাম্মদ ইব্রাহীম।
এছাড়াও অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ কর্তৃক গঠিত উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন রিভিউ কমিটির প্রতিবেদন এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের তালিকাভুক্ত স্বনামধন্য নিরীক্ষা ফার্ম কর্তৃক ১৯৮৩ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ৪০ বছরের কম্প্রিহেনসিভ নিরীক্ষা রিপোর্টে ড. মুহাম্মদ ইউনুসের নিজ ও পরিবারের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান প্যাকেজেস করপোরেশনকে বেআইনিভাবে ঋণ প্রদান, ঋণ মওকুফ ও কোটি কোটি টাকার কার্যাদেশ প্রদান সম্পর্কিত ব্যাপক দুর্নীতির দালিলিক তথ্য পাওয়া গেছে। যেখানে অরিজিনাল ভাউচার, অ্যাডভাইস, ড. মুহাম্মদ ইউনূস কর্তৃক ঋণ ও বিলের অনুমোদন পত্রের প্রমাণ পাওয়া গেছে বলে দাবি করেন তিনি।
ডিএমডি প্রদীপ আরও বলেন, ড. মুহাম্মদ ইউনুস গ্রামীণ ব্যাংকের এমডি থাকাকালীন সময়ে ব্যক্তিগত ও পারিবারিক আর্থিক সুবিধা প্রাপ্তির লক্ষ্যে আইন ভঙ্গ, ক্ষমতার অপব্যবহার এবং গ্রামীণ ব্যাংক পরিচালনা পর্ষদ কর্তৃক অর্পিত দায়িত্বের চূড়ান্ত অবমাননা করে ১৯৯০ সাল থেকে নিজের পারিবারিক ছাপাখানা প্রতিষ্ঠান প্যাকেজেস করপোরেশনকে সাড়ে ৯ কোটি টাকা অবৈধ সুবিধা প্রদান করেছেন। গ্রামীণ ব্যাংক অধ্যাদেশ-১৯৮৩ অনুযায়ী গ্রামীণ ব্যাংকের ঋণ সুবিধা শুধুমাত্র ভূমিহীন দরিদ্র ঋণগ্রহীতাদের জন্য সীমাবদ্ধ থাকলেও তিনি আইন ভঙ্গ করে তার পারিবারিক রুগ্ন ও লোকসানি প্রতিষ্ঠান প্যাকেজেস করপোরেশনকে বিপুল অঙ্কের ঋণ প্রদান করেছেন। পরবর্তীতে প্রতিষ্ঠানটি ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হলে তিনি ক্ষমতার অপব্যবহার করে সুদ, এমনকি আসলেরও কিছু অংশ সুকৌশলে মওকুফ করিয়ে নিয়েছেন।
গত জানুয়ারির শেষ সপ্তাহে গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক-কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিলের ২৫ কোটি ২২ লাখ টাকা আত্মসাতে গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেছে দুদক। পরে এ মামলার অভিযোগ গঠন করে বিচারও শুরু হয়েছে।
কোরবানির ঈদ উপলক্ষে সীমান্তপথে কুরবানির পশুর চামড়া পাচারের আশঙ্কায় কড়া অবস্থান নিয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। সীমান্তের নিরাপত্তা বিধান ও দেশের অভ্যন্তরীণ আইনশৃঙ্খলা রক্ষার পাশাপাশি এবার বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে চামড়া পাচার প্রতিরোধে।
১ ঘণ্টা আগেপবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে আজ শনিবার দুপুরে রাষ্ট্রীয় অতিথিভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সস্ত্রীক সাক্ষাৎ করেছেন সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান।
৪ ঘণ্টা আগেমুসলমানদের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসবের মধ্যে একটি হলো ঈদুল আজহা। যথাযোগ্য মর্যাদা, ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য এবং ত্যাগের মহিমায় সারা দেশে এবারের ঈদ উদ্যাপিত হচ্ছে। বাংলাদেশে এটি কোরবানির ঈদ নামেও পরিচিত। যুগ যুগ ধরে এই ঈদ ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের ত্যাগের আদর্শে উদ্ভাসিত করে আসছে।
৫ ঘণ্টা আগে‘পশু নয়, কোরবানি হোক অহংকার, হিংসা ও অবিচারের।’ ঈদুল আজহা উপলক্ষে নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে এ কথা বলেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
৬ ঘণ্টা আগে