ফিচার ডেস্ক
জার্মান যুবক মারকুস ভালোবাসেন ভেসপায় চড়ে ভ্রমণ করতে। শুধু ভালোবাসেন বললে কম বলা হয়। বলা ভালো, তাঁর জীবনযাপনের অংশ ভেসপা। এমনকি ভেসপায় চড়ে ভ্রমণের সব স্মৃতি সংগ্রহে রেখেছেন তিনি। তৈরি করেছেন ‘লা ভিডা ভেসপা’ নামে একটি ব্যক্তিগত ব্লগ সাইট।
সে ব্লগ সাইটে নিজের সম্পর্কে মারকুস লিখেছেন, ‘ছোটবেলায় রোমাঞ্চকর ভ্রমণ কাহিনি আমার বেশ ভালো লাগত। যেমন জুল ভার্নের ‘অ্যারাউন্ড দ্য ওয়ার্ল্ড ইন এইটি ডেজ’। তখন থেকে স্বপ্ন দেখতাম রোমাঞ্চকর ভ্রমণের। আর ১৬ বছর বয়সে আমি ভেসপার প্রেমে পড়ি। তখন থেকে এখন পর্যন্ত ব্যক্তিগত যাতায়াতে ভেসপা ব্যবহার করি।’
২০১৮ সালে ভেসপায় চড়ে ৮০ দিনে বিশ্বভ্রমণের সিদ্ধান্ত নেন মারকুস। যেমন পরিকল্পনা, তেমন কাজ। একই বছর ৩০ জুন স্পেনের মাদ্রিদ শহর থেকে শুরু হয় মারকুসের বিশ্বভ্রমণ। ৮০ দিনের বিশ্বভ্রমণে তিন মহাদেশের ১৮টি দেশ ভ্রমণ করেন তিনি। এতে ৪৭ হাজার ২২৩ কিলোমিটার পথ ভেসপায় অতিক্রম করেন মারকুস।
স্পেন থেকে মারকুস পাড়ি দেন ফ্রান্স, ইতালি, স্লোভেনিয়া, ক্রোয়েশিয়া, সার্বিয়া, মন্টেনেগ্রো, আলবেনিয়া, গ্রিস, তুরস্ক, জর্জিয়া, আজারবাইজান, কাজাখস্তান, রাশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, নেদারল্যান্ডস, বেলজিয়াম ও ফ্রান্স। সেখান থেকে ফিরে আসেন স্পেনে, ঠিক ৮০ দিনের মাথায়।
বিশ্বভ্রমণে মারকুসের সঙ্গী ছিল তিনটি ভেসপা। এ ছাড়া চারবার বিমানে চড়তে হয়েছে তাঁকে। তিনি অভিজ্ঞতা জানাতে গিয়ে বলেছেন, ‘পুরো ভ্রমণে ভেসপার মেরামত নিয়ে একটা চিন্তা আগে থেকেই কাজ করছিল। তাই সব সরঞ্জাম সঙ্গে নিয়ে নিই। কারণ, আমি যেসব দেশের ওপর দিয়ে গিয়েছি, বেশির ভাগ দেশের রাস্তায় কখনো এ ধরনের ভেসপা চলেনি।’
ভ্রমণে বেরিয়ে হোটেলে থাকার চেয়ে তাঁবু টাঙিয়ে থাকা মারকুসের পছন্দ। তাই পুরো ভ্রমণে সঙ্গে ছিল ৪০ থেকে ৫০ কেজি লাগেজ। কারণ, বিছানা বা পোশাক ছাড়াও রান্নার সব সরঞ্জাম থাকত সেখানে। পুরো বিশ্বভ্রমণে মোট ২৫ হাজার ইউরো ব্যয় হয়েছে তাঁর।
এ ভ্রমণে বিভিন্ন প্রতিকূল পরিস্থিতিতে পড়তে হয়েছিল মারকুসকে। পথে পড়তে হয়েছে হারিকেন ও টর্নেডোর মুখে। রাস্তায় হারিয়েছেন রাইডিং জ্যাকেট, পাওয়ার ব্যাংক ও টুপি। এমনকি দুবার দুর্ঘটনার কবলে পড়েছেন।
ভেসপায় চড়ে মারকুসের এই বিশ্বভ্রমণ এবারই প্রথম নয়। এর আগেও ইউরোপ ও আফ্রিকার ৩২টি দেশে তিনি ঘুরেছেন। এখন পর্যন্ত মোট চারটি মহাদেশের ৪৪টি দেশ ভেসপায় ভ্রমণ করেছেন মারকুস।
সূত্র: মিডিয়াম
জার্মান যুবক মারকুস ভালোবাসেন ভেসপায় চড়ে ভ্রমণ করতে। শুধু ভালোবাসেন বললে কম বলা হয়। বলা ভালো, তাঁর জীবনযাপনের অংশ ভেসপা। এমনকি ভেসপায় চড়ে ভ্রমণের সব স্মৃতি সংগ্রহে রেখেছেন তিনি। তৈরি করেছেন ‘লা ভিডা ভেসপা’ নামে একটি ব্যক্তিগত ব্লগ সাইট।
সে ব্লগ সাইটে নিজের সম্পর্কে মারকুস লিখেছেন, ‘ছোটবেলায় রোমাঞ্চকর ভ্রমণ কাহিনি আমার বেশ ভালো লাগত। যেমন জুল ভার্নের ‘অ্যারাউন্ড দ্য ওয়ার্ল্ড ইন এইটি ডেজ’। তখন থেকে স্বপ্ন দেখতাম রোমাঞ্চকর ভ্রমণের। আর ১৬ বছর বয়সে আমি ভেসপার প্রেমে পড়ি। তখন থেকে এখন পর্যন্ত ব্যক্তিগত যাতায়াতে ভেসপা ব্যবহার করি।’
২০১৮ সালে ভেসপায় চড়ে ৮০ দিনে বিশ্বভ্রমণের সিদ্ধান্ত নেন মারকুস। যেমন পরিকল্পনা, তেমন কাজ। একই বছর ৩০ জুন স্পেনের মাদ্রিদ শহর থেকে শুরু হয় মারকুসের বিশ্বভ্রমণ। ৮০ দিনের বিশ্বভ্রমণে তিন মহাদেশের ১৮টি দেশ ভ্রমণ করেন তিনি। এতে ৪৭ হাজার ২২৩ কিলোমিটার পথ ভেসপায় অতিক্রম করেন মারকুস।
স্পেন থেকে মারকুস পাড়ি দেন ফ্রান্স, ইতালি, স্লোভেনিয়া, ক্রোয়েশিয়া, সার্বিয়া, মন্টেনেগ্রো, আলবেনিয়া, গ্রিস, তুরস্ক, জর্জিয়া, আজারবাইজান, কাজাখস্তান, রাশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, নেদারল্যান্ডস, বেলজিয়াম ও ফ্রান্স। সেখান থেকে ফিরে আসেন স্পেনে, ঠিক ৮০ দিনের মাথায়।
বিশ্বভ্রমণে মারকুসের সঙ্গী ছিল তিনটি ভেসপা। এ ছাড়া চারবার বিমানে চড়তে হয়েছে তাঁকে। তিনি অভিজ্ঞতা জানাতে গিয়ে বলেছেন, ‘পুরো ভ্রমণে ভেসপার মেরামত নিয়ে একটা চিন্তা আগে থেকেই কাজ করছিল। তাই সব সরঞ্জাম সঙ্গে নিয়ে নিই। কারণ, আমি যেসব দেশের ওপর দিয়ে গিয়েছি, বেশির ভাগ দেশের রাস্তায় কখনো এ ধরনের ভেসপা চলেনি।’
ভ্রমণে বেরিয়ে হোটেলে থাকার চেয়ে তাঁবু টাঙিয়ে থাকা মারকুসের পছন্দ। তাই পুরো ভ্রমণে সঙ্গে ছিল ৪০ থেকে ৫০ কেজি লাগেজ। কারণ, বিছানা বা পোশাক ছাড়াও রান্নার সব সরঞ্জাম থাকত সেখানে। পুরো বিশ্বভ্রমণে মোট ২৫ হাজার ইউরো ব্যয় হয়েছে তাঁর।
এ ভ্রমণে বিভিন্ন প্রতিকূল পরিস্থিতিতে পড়তে হয়েছিল মারকুসকে। পথে পড়তে হয়েছে হারিকেন ও টর্নেডোর মুখে। রাস্তায় হারিয়েছেন রাইডিং জ্যাকেট, পাওয়ার ব্যাংক ও টুপি। এমনকি দুবার দুর্ঘটনার কবলে পড়েছেন।
ভেসপায় চড়ে মারকুসের এই বিশ্বভ্রমণ এবারই প্রথম নয়। এর আগেও ইউরোপ ও আফ্রিকার ৩২টি দেশে তিনি ঘুরেছেন। এখন পর্যন্ত মোট চারটি মহাদেশের ৪৪টি দেশ ভেসপায় ভ্রমণ করেছেন মারকুস।
সূত্র: মিডিয়াম
চায়ের কথা শুনলেই মন কেমন প্রশান্তিতে ছেয়ে যায়, তাই না? তবে চায়ের আছে অনেক ধরন— গ্রিন টি, লাল চা, দুধ চা, লেবু চা, মশলা চা আরও কত কি! এর মধ্যে আবার অনেকে পছন্দ করেন ধোঁয়া ওঠা গরম চা, অনেকে গরম চা ঠান্ডা করে খেতে পছন্দ করেন আবার কেউ ভালোবাসেন বরফ দেওয়া চা। এমন হরেক রকমের পছন্দের কথা বলতে গিয়ে এবার
৮ ঘণ্টা আগেঅনেকেই আছেন যাদের বারবার ক্ষুধা পায়। সারা দিনই কিছু না কিছু খেতে ইচ্ছা হয়। প্রাথমিকভাবে এতে ওজন বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। এমন অবস্থা থেকে উদ্ধার পাওয়ার সহজ সমাধান হতে পারে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া। প্রোটিন শরীরকে দীর্ঘ সময় পরিপূর্ণ রাখে, ক্ষুধা কমায় এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ...
৮ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদ প্রতিনিয়ত পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। সেই পরিবর্তনের সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ নিদর্শন হচ্ছে কিং আবদুল্লাহ ফাইন্যান্সিয়াল ডিস্ট্রিক্ট (কেএএফডি)—একটি উচ্চাভিলাষী মেগা প্রকল্প, যা ব্যবসা, প্রযুক্তি, পরিবেশবান্ধব নগরায়ণ ও আধুনিক জীবনযাত্রার এক অনন্য মিশ্রণ।
১ দিন আগেঘড়ি কেবল সময় দেখার যন্ত্র নয়। বহু আগেই ফ্যাশনের অনুষঙ্গ হয়ে উঠেছে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে ঘড়ির ভিন্ন রূপে ফিরে আসা নিয়ে ‘ওয়াচেস অ্যান্ড ওয়ান্ডার্স’ নামের বিশেষ প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে জেনেভায়। যেখানে নামীদামি সব ব্র্যান্ড নিজেদের ঘড়ির পসরা সাজিয়ে বসেছে।
২ দিন আগে