আজকের পত্রিকা ডেস্ক

মেষ
আপনার তেজ আজ তুঙ্গে! মনে হবে, পুরো পৃথিবীটা একাই সামলে নিতে পারবেন। তবে সাবধান, এই তেজ যেন বাড়িতে টিভি রিমোট নিয়ে ঝগড়া পর্যন্ত না পৌঁছায়। আজ আপনার সবচেয়ে বড় অ্যাডভেঞ্চার হতে পারে ফ্রিজের ভেতরে কী আছে, সেটা খুঁজে বের করা। কর্মক্ষেত্রে কোনো মিটিংয়ে এমন একটি আইডিয়া দেবেন, যা হয় মহৎ হবে, নয়তো হাসির খোরাক। মাঝখানে কিছু নেই। সঙ্গী আপনার ডায়েট চার্ট নিয়ে একটি কড়া মন্তব্য করতে পারেন। পাল্টা জবাব দিন—‘আমি রাগী, কিন্তু ক্ষুধার্ত নই!’ তিনবার ‘ধৈর্য’ শব্দটি উচ্চারণ করে, তারপর একটা লম্বা ঘুম দিন।
বৃষ
আরাম-বিলাসিতা আপনার প্রধান আকর্ষণ। বিছানা আপনাকে চুম্বকের মতো টানবে, বিশেষ করে যখন জরুরি কাজ করার কথা। অলসতা আজ এতই বাড়বে যে কফির কাপ থেকে মুখ সরিয়ে নিতেও দ্বিতীয়বার ভাবতে হবে। একটা অপ্রত্যাশিত উৎস থেকে টাকা আসতে পারে; যেমন পুরোনো প্যান্টের পকেটে পড়ে থাকা ১০ টাকার নোট! বেশি খাওয়া বা বেশি ঘুমানো, যেকোনো একটি বেছে নিতে হতে পারে। দুটো একসঙ্গে করতে গেলে হজমের গ্রহ রুষ্ট হবেন। সঙ্গীর কাছে মিষ্টি কথায় আবদার করুন। না হলে খাবার টেবিলে ডাল-ভাত জুটবে, কিন্তু মাংস নয়।
মিথুন
দ্বৈত সত্তা আজ তুঙ্গে। একই সঙ্গে শপিং করতে চাইবেন, আবার বাড়িতে বসে নেটফ্লিক্স দেখতে চাইবেন। শেষমেশ রাস্তায় দাঁড়িয়ে নেটফ্লিক্স দেখবেন এবং দুটো শার্ট কিনবেন—একটি পরার জন্য, অন্যটি দ্বিধা নিয়ে তাকিয়ে থাকার জন্য। কর্মক্ষেত্রে আপনার দ্রুত পরিবর্তনশীল মতামতে সহকর্মীরা বিভ্রান্ত হবেন। যা বলতে চান, তা কাগজে লিখে, তারপর একবার পড়ে দেখুন। আজ এমন একজনকে মেসেজ করবেন, যাকে ভুলে গিয়েছিলেন। সে হয়তো রিপ্লাই দেবে, ‘কে আপনি?’
কর্কট
আপনার সংবেদনশীলতা আজ চরম পর্যায়ে। পুরোনো অ্যালবামের পাতা উল্টাতে গিয়ে কেঁদে ফেলতে পারেন, অথবা বিজ্ঞাপনে দুঃখের গল্প দেখে হাউমাউ করে কাঁদতে পারেন। আজ রান্নাঘরে পেঁয়াজ কাটতে যাবেন না। কারণ, ওটা আপনার ইমোশনাল ডায়েরির পাতা খুলে দেবে। আত্মীয়দের কাছ থেকে অপ্রত্যাশিত ফোন আসতে পারে, যেখানে আপনার ওজন বা ক্যারিয়ার নিয়ে প্রশ্ন করা হবে। এড়িয়ে যান! ঘরের আসবাব মনোযোগ চাইবে। হয়তো পুরোনো একটি টেবিল আপনাকে ডেকে বলবে, ‘আজ একটু ধুলো ঝেড়ে দাও না, প্লিজ!’ অতিরিক্ত মিষ্টি খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। আবেগের ভারে এমনিতেই আপনার মন ভারী!
সিংহ
আপনার ‘আমিই স্টার’ মোড আজ পুরো দমে চলবে। চাইবেন সবাই আপনার দিকে তাকিয়ে থাকুক। হয়তো অফিসের সিঁড়িতে দাঁড়িয়ে এমন ভাব করবেন যেন আপনি কোনো হলিউড চলচ্চিত্রের প্রিমিয়ারে হাঁটছেন। কর্মক্ষেত্রে বস আপনার প্রশংসায় পঞ্চমুখ হতে পারেন, অথবা আপনার অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসের জন্য টিপ্পনিও কাটতে পারেন। ঝুঁকি নিন! এমন একটি জিনিস কিনবেন, যার কোনো দরকার ছিল না, কিন্তু ‘দেখে ভালো লাগছিল’ তাই কিনেছেন। এটাকেই রাজকীয় খরচ বলে! আজ পার্টনারের কাছ থেকে একটু বেশি অ্যাটেনশন না পেলে, মনে হতে পারে পৃথিবী আপনার সঙ্গে ষড়যন্ত্র করছে।
কন্যা
খুঁতখুঁতে স্বভাব আজ আপনাকে শান্তি দেবে না। বাড়ির ফ্রিজ বা রান্নাঘরের মসলার কৌটা বর্ণানুক্রমে সাজাতে শুরু করতে পারেন। আজকের দিনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো, কোনো একটি কাজ নিখুঁতভাবে না হলেও মেনে নেওয়া। স্বাস্থ্য নিয়ে অতিরিক্ত চিন্তা করবেন না। অনলাইন সিম্পটম চেকার আজ আপনাকে ১০টি নতুন রোগ ধরিয়ে দিতে পারে। কর্মক্ষেত্রে একটি ছোট্ট ভুল অন্য কারও বড় ভুল ধরিয়ে দিতে পারে। আপনি হচ্ছেন সেই গোয়েন্দা, যার কাজ শুধু ভুল খোঁজা। জীবনসঙ্গী যদি আপনাকে বলেন, ‘অত ভেবো না তো!’—রেগে যাবেন না, এটাই আজকের দিনের সেরা টিপস।
তুলা
ভারসাম্যের খোঁজে আজ আপনি এতটা অস্থির থাকবেন যে ঠিক করতে পারবেন না ভাত খাবেন নাকি রুটি। শেষমেশ হয়তো ম্যাগি রান্না করে বলবেন, ‘এটাই জীবনের চরম ভারসাম্য!’ প্রেমের জীবন আজ ঠিক একটা তুলা যন্ত্রের মতো–একবার ওপরে, একবার নিচে। সঙ্গীকে গোলাপ দেবেন, নাকি চকলেট? এই নিয়ে রাতের ঘুম হারাম হতে পারে। খরচের খাতায় আজ ‘অতিরিক্ত ভাবনা’ লিখে রাখুন। সিদ্ধান্তহীনতার কারণে আজ কিছু টাকা সেভ হতে পারে।
বৃশ্চিক
গোয়েন্দা মন আজ সক্রিয়। হয়তো পোষা বিড়ালের চোখের দিকে তাকিয়ে ভাববেন, সে কী গোপন ষড়যন্ত্র করছে; বা আপনার পাশের বাড়ির লোকের হাসি দেখে মনে হতে পারে, এর পেছনে কোনো রহস্য লুকিয়ে আছে। কর্মক্ষেত্রে বস আপনাকে একটা সহজ কাজ দেবেন, কিন্তু সেটাকে জটিল করে তুলে প্রমাণ করবেন যে আপনি একজন ‘ডিপ থিংকার’! আজ কাউকে টাকা ধার দেবেন না। যদি দেন, তবে ধরে নিন সেটা একটা ‘বিনিয়োগ’ যা আর ফেরত আসবে না। তীব্র আবেগ আজ সঙ্গীকে অভিভূত করবে। হয়তো ভালোবাসায়, নয়তো আপনার অতিরিক্ত সন্দেহপ্রবণতায়।
ধনু
মন আজ ভ্রমণের জন্য ব্যাকুল, কিন্তু ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বলছে ‘বাড়ি থেকে বেরোনো বারণ!’ হয়তো ট্রাফিকে আটকে আছেন, আর সেই সময় জীবনের অর্থ নিয়ে গভীর চিন্তায় ডুবে আছেন। আজকের দিনের সেরা ভ্রমণ হবে রান্নাঘর থেকে শোয়ার ঘর পর্যন্ত। তবে প্ল্যানিংটা আন্তর্জাতিক মানের হতে পারে। আজ এমন কিছু শিখবেন যা আপনার কোনো কাজে লাগবে না, তবে বন্ধুদের সঙ্গে আলোচনার সময় সেটা গর্বের সঙ্গে বলতে পারবেন। অতিরিক্ত আশাবাদী হবেন না। বস কিন্তু আপনার নিয়মিত দেরি করে অফিসে আসাটাকে ‘দার্শনিক যাত্রা’ বলে মানবেন না।
মকর
কাজ আর দায়িত্ব আপনার কাছে ইবাদতের মতো। আজ কর্মক্ষেত্রে এতটাই ডুবে থাকবেন যে পরিবারের মনে হতে পারে আপনি তাদের ‘সপ্তাহান্তে দেখা যায় এমন অতিথি’। কর্মক্ষেত্রে আজ এমনভাবে কাজ করবেন যেন আপনার পেছনে ডেডলাইন নামক একটি দুষ্টু দৈত্য তাড়া করছে। সঙ্গী আপনার মনোযোগ চাইতে পারে। মনোযোগ দিন, না হলে পরে ‘মনোযোগের মূল্য’ দিতে হতে পারে! আজ জোর করে দশ মিনিটের জন্য আরাম করুন। পৃথিবী ধ্বংস হবে না, বিশ্বাস করুন! আপনার কফি কাপটা আরামের সাক্ষী হবে।
কুম্ভ
মাথা আজ নতুন নতুন উদ্ভট আইডিয়াতে ভরা। হয়তো এমন একটি আবিষ্কারের কথা ভাবছেন যা মানুষের জীবন বদলে দেবে, যেমন: মোজার জোড়া খোঁজার একটি স্বয়ংক্রিয় যন্ত্র! বন্ধুবান্ধব হয়তো আপনার এই বিপ্লবী চিন্তা বুঝতে পারছেন না, কিন্তু আপনি তাতে খুশি। পুরোনো বন্ধুরা আজ আপনাকে ‘অদ্ভুত’ উপাধি দিতে পারে। এটাকে সম্মান হিসেবে গ্রহণ করুন। আজ টাকা নিয়ে খুব বেশি চিন্তা করবেন না। আপনার ধারণাগুলো বিক্রি হলে, একদিন বিল গেটসের মতো পিৎজা কিনে খেতে পারবেন।
মীন
আপনি আজ পুরো দিন স্বপ্ন আর বাস্তবতার মাঝখানে সাঁতার কাটবেন। কেউ কিছু বললে হয়তো বলবেন, ‘হ্যাঁ, আমি শুনছি...তবে আমি আসলে একটা মেঘের ওপর বসে কটন ক্যান্ডি খাচ্ছিলাম।’ আজ আবেগপ্রবণতা বেড়ে যাওয়ায়, আপনি হয়তো পোষা মাছকেও ‘বেস্ট ফ্রেন্ড’ বলে ঘোষণা করতে পারেন। কর্মক্ষেত্রে কাজের সময় দিবাস্বপ্ন দেখা আপনার জন্য স্বাভাবিক। তবে বস যদি জিজ্ঞাসা করেন, আপনি কী করছেন, বলুন ‘ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা’ করছেন। আজ পানি থেকে দূরে থাকুন। গভীর জলে যাওয়া নিষেধ। আপনার ভাগ্য আজ অগভীর পুকুরেই লুকিয়ে আছে।

মেষ
আপনার তেজ আজ তুঙ্গে! মনে হবে, পুরো পৃথিবীটা একাই সামলে নিতে পারবেন। তবে সাবধান, এই তেজ যেন বাড়িতে টিভি রিমোট নিয়ে ঝগড়া পর্যন্ত না পৌঁছায়। আজ আপনার সবচেয়ে বড় অ্যাডভেঞ্চার হতে পারে ফ্রিজের ভেতরে কী আছে, সেটা খুঁজে বের করা। কর্মক্ষেত্রে কোনো মিটিংয়ে এমন একটি আইডিয়া দেবেন, যা হয় মহৎ হবে, নয়তো হাসির খোরাক। মাঝখানে কিছু নেই। সঙ্গী আপনার ডায়েট চার্ট নিয়ে একটি কড়া মন্তব্য করতে পারেন। পাল্টা জবাব দিন—‘আমি রাগী, কিন্তু ক্ষুধার্ত নই!’ তিনবার ‘ধৈর্য’ শব্দটি উচ্চারণ করে, তারপর একটা লম্বা ঘুম দিন।
বৃষ
আরাম-বিলাসিতা আপনার প্রধান আকর্ষণ। বিছানা আপনাকে চুম্বকের মতো টানবে, বিশেষ করে যখন জরুরি কাজ করার কথা। অলসতা আজ এতই বাড়বে যে কফির কাপ থেকে মুখ সরিয়ে নিতেও দ্বিতীয়বার ভাবতে হবে। একটা অপ্রত্যাশিত উৎস থেকে টাকা আসতে পারে; যেমন পুরোনো প্যান্টের পকেটে পড়ে থাকা ১০ টাকার নোট! বেশি খাওয়া বা বেশি ঘুমানো, যেকোনো একটি বেছে নিতে হতে পারে। দুটো একসঙ্গে করতে গেলে হজমের গ্রহ রুষ্ট হবেন। সঙ্গীর কাছে মিষ্টি কথায় আবদার করুন। না হলে খাবার টেবিলে ডাল-ভাত জুটবে, কিন্তু মাংস নয়।
মিথুন
দ্বৈত সত্তা আজ তুঙ্গে। একই সঙ্গে শপিং করতে চাইবেন, আবার বাড়িতে বসে নেটফ্লিক্স দেখতে চাইবেন। শেষমেশ রাস্তায় দাঁড়িয়ে নেটফ্লিক্স দেখবেন এবং দুটো শার্ট কিনবেন—একটি পরার জন্য, অন্যটি দ্বিধা নিয়ে তাকিয়ে থাকার জন্য। কর্মক্ষেত্রে আপনার দ্রুত পরিবর্তনশীল মতামতে সহকর্মীরা বিভ্রান্ত হবেন। যা বলতে চান, তা কাগজে লিখে, তারপর একবার পড়ে দেখুন। আজ এমন একজনকে মেসেজ করবেন, যাকে ভুলে গিয়েছিলেন। সে হয়তো রিপ্লাই দেবে, ‘কে আপনি?’
কর্কট
আপনার সংবেদনশীলতা আজ চরম পর্যায়ে। পুরোনো অ্যালবামের পাতা উল্টাতে গিয়ে কেঁদে ফেলতে পারেন, অথবা বিজ্ঞাপনে দুঃখের গল্প দেখে হাউমাউ করে কাঁদতে পারেন। আজ রান্নাঘরে পেঁয়াজ কাটতে যাবেন না। কারণ, ওটা আপনার ইমোশনাল ডায়েরির পাতা খুলে দেবে। আত্মীয়দের কাছ থেকে অপ্রত্যাশিত ফোন আসতে পারে, যেখানে আপনার ওজন বা ক্যারিয়ার নিয়ে প্রশ্ন করা হবে। এড়িয়ে যান! ঘরের আসবাব মনোযোগ চাইবে। হয়তো পুরোনো একটি টেবিল আপনাকে ডেকে বলবে, ‘আজ একটু ধুলো ঝেড়ে দাও না, প্লিজ!’ অতিরিক্ত মিষ্টি খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। আবেগের ভারে এমনিতেই আপনার মন ভারী!
সিংহ
আপনার ‘আমিই স্টার’ মোড আজ পুরো দমে চলবে। চাইবেন সবাই আপনার দিকে তাকিয়ে থাকুক। হয়তো অফিসের সিঁড়িতে দাঁড়িয়ে এমন ভাব করবেন যেন আপনি কোনো হলিউড চলচ্চিত্রের প্রিমিয়ারে হাঁটছেন। কর্মক্ষেত্রে বস আপনার প্রশংসায় পঞ্চমুখ হতে পারেন, অথবা আপনার অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসের জন্য টিপ্পনিও কাটতে পারেন। ঝুঁকি নিন! এমন একটি জিনিস কিনবেন, যার কোনো দরকার ছিল না, কিন্তু ‘দেখে ভালো লাগছিল’ তাই কিনেছেন। এটাকেই রাজকীয় খরচ বলে! আজ পার্টনারের কাছ থেকে একটু বেশি অ্যাটেনশন না পেলে, মনে হতে পারে পৃথিবী আপনার সঙ্গে ষড়যন্ত্র করছে।
কন্যা
খুঁতখুঁতে স্বভাব আজ আপনাকে শান্তি দেবে না। বাড়ির ফ্রিজ বা রান্নাঘরের মসলার কৌটা বর্ণানুক্রমে সাজাতে শুরু করতে পারেন। আজকের দিনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো, কোনো একটি কাজ নিখুঁতভাবে না হলেও মেনে নেওয়া। স্বাস্থ্য নিয়ে অতিরিক্ত চিন্তা করবেন না। অনলাইন সিম্পটম চেকার আজ আপনাকে ১০টি নতুন রোগ ধরিয়ে দিতে পারে। কর্মক্ষেত্রে একটি ছোট্ট ভুল অন্য কারও বড় ভুল ধরিয়ে দিতে পারে। আপনি হচ্ছেন সেই গোয়েন্দা, যার কাজ শুধু ভুল খোঁজা। জীবনসঙ্গী যদি আপনাকে বলেন, ‘অত ভেবো না তো!’—রেগে যাবেন না, এটাই আজকের দিনের সেরা টিপস।
তুলা
ভারসাম্যের খোঁজে আজ আপনি এতটা অস্থির থাকবেন যে ঠিক করতে পারবেন না ভাত খাবেন নাকি রুটি। শেষমেশ হয়তো ম্যাগি রান্না করে বলবেন, ‘এটাই জীবনের চরম ভারসাম্য!’ প্রেমের জীবন আজ ঠিক একটা তুলা যন্ত্রের মতো–একবার ওপরে, একবার নিচে। সঙ্গীকে গোলাপ দেবেন, নাকি চকলেট? এই নিয়ে রাতের ঘুম হারাম হতে পারে। খরচের খাতায় আজ ‘অতিরিক্ত ভাবনা’ লিখে রাখুন। সিদ্ধান্তহীনতার কারণে আজ কিছু টাকা সেভ হতে পারে।
বৃশ্চিক
গোয়েন্দা মন আজ সক্রিয়। হয়তো পোষা বিড়ালের চোখের দিকে তাকিয়ে ভাববেন, সে কী গোপন ষড়যন্ত্র করছে; বা আপনার পাশের বাড়ির লোকের হাসি দেখে মনে হতে পারে, এর পেছনে কোনো রহস্য লুকিয়ে আছে। কর্মক্ষেত্রে বস আপনাকে একটা সহজ কাজ দেবেন, কিন্তু সেটাকে জটিল করে তুলে প্রমাণ করবেন যে আপনি একজন ‘ডিপ থিংকার’! আজ কাউকে টাকা ধার দেবেন না। যদি দেন, তবে ধরে নিন সেটা একটা ‘বিনিয়োগ’ যা আর ফেরত আসবে না। তীব্র আবেগ আজ সঙ্গীকে অভিভূত করবে। হয়তো ভালোবাসায়, নয়তো আপনার অতিরিক্ত সন্দেহপ্রবণতায়।
ধনু
মন আজ ভ্রমণের জন্য ব্যাকুল, কিন্তু ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বলছে ‘বাড়ি থেকে বেরোনো বারণ!’ হয়তো ট্রাফিকে আটকে আছেন, আর সেই সময় জীবনের অর্থ নিয়ে গভীর চিন্তায় ডুবে আছেন। আজকের দিনের সেরা ভ্রমণ হবে রান্নাঘর থেকে শোয়ার ঘর পর্যন্ত। তবে প্ল্যানিংটা আন্তর্জাতিক মানের হতে পারে। আজ এমন কিছু শিখবেন যা আপনার কোনো কাজে লাগবে না, তবে বন্ধুদের সঙ্গে আলোচনার সময় সেটা গর্বের সঙ্গে বলতে পারবেন। অতিরিক্ত আশাবাদী হবেন না। বস কিন্তু আপনার নিয়মিত দেরি করে অফিসে আসাটাকে ‘দার্শনিক যাত্রা’ বলে মানবেন না।
মকর
কাজ আর দায়িত্ব আপনার কাছে ইবাদতের মতো। আজ কর্মক্ষেত্রে এতটাই ডুবে থাকবেন যে পরিবারের মনে হতে পারে আপনি তাদের ‘সপ্তাহান্তে দেখা যায় এমন অতিথি’। কর্মক্ষেত্রে আজ এমনভাবে কাজ করবেন যেন আপনার পেছনে ডেডলাইন নামক একটি দুষ্টু দৈত্য তাড়া করছে। সঙ্গী আপনার মনোযোগ চাইতে পারে। মনোযোগ দিন, না হলে পরে ‘মনোযোগের মূল্য’ দিতে হতে পারে! আজ জোর করে দশ মিনিটের জন্য আরাম করুন। পৃথিবী ধ্বংস হবে না, বিশ্বাস করুন! আপনার কফি কাপটা আরামের সাক্ষী হবে।
কুম্ভ
মাথা আজ নতুন নতুন উদ্ভট আইডিয়াতে ভরা। হয়তো এমন একটি আবিষ্কারের কথা ভাবছেন যা মানুষের জীবন বদলে দেবে, যেমন: মোজার জোড়া খোঁজার একটি স্বয়ংক্রিয় যন্ত্র! বন্ধুবান্ধব হয়তো আপনার এই বিপ্লবী চিন্তা বুঝতে পারছেন না, কিন্তু আপনি তাতে খুশি। পুরোনো বন্ধুরা আজ আপনাকে ‘অদ্ভুত’ উপাধি দিতে পারে। এটাকে সম্মান হিসেবে গ্রহণ করুন। আজ টাকা নিয়ে খুব বেশি চিন্তা করবেন না। আপনার ধারণাগুলো বিক্রি হলে, একদিন বিল গেটসের মতো পিৎজা কিনে খেতে পারবেন।
মীন
আপনি আজ পুরো দিন স্বপ্ন আর বাস্তবতার মাঝখানে সাঁতার কাটবেন। কেউ কিছু বললে হয়তো বলবেন, ‘হ্যাঁ, আমি শুনছি...তবে আমি আসলে একটা মেঘের ওপর বসে কটন ক্যান্ডি খাচ্ছিলাম।’ আজ আবেগপ্রবণতা বেড়ে যাওয়ায়, আপনি হয়তো পোষা মাছকেও ‘বেস্ট ফ্রেন্ড’ বলে ঘোষণা করতে পারেন। কর্মক্ষেত্রে কাজের সময় দিবাস্বপ্ন দেখা আপনার জন্য স্বাভাবিক। তবে বস যদি জিজ্ঞাসা করেন, আপনি কী করছেন, বলুন ‘ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা’ করছেন। আজ পানি থেকে দূরে থাকুন। গভীর জলে যাওয়া নিষেধ। আপনার ভাগ্য আজ অগভীর পুকুরেই লুকিয়ে আছে।

‘হাওয়া বদল’ শব্দ দুটি চমৎকার; কিন্তু বিলুপ্তপ্রায় প্রথা। এটি ছিল একধরনের প্রাচীন চিকিৎসা। আজ থেকে ৬০ বা ৭০ বছর আগেও শারীরিক বা মানসিক সমস্যা যত জটিলই হোক না কেন, চিকিৎসক কোনো ওষুধ দেওয়ার আগে একবার হলেও হাওয়া বদলের পরামর্শ দিতেন। কিন্তু সুস্থ থাকার এই প্রক্রিয়া বিলুপ্ত হয়ে গেল কেন? এখানে তার কিছু...
১ ঘণ্টা আগে
ত্বক ও চুলের অকৃত্রিম বন্ধু নারকেল তেল। বিশেষ করে শীতের দিনে ত্বক ও চুল শুষ্কতার হাত থেকে রক্ষা করতে নারকেল তেল বহুল ব্যবহৃত। আজকাল বিশেষজ্ঞরা ত্বকের ক্ষয়ক্ষতি মেরামত করার জন্য উন্নত মানের এক্সট্রা ভার্জিন নারকেল তেল ব্যবহারের পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এটিকে এখন ত্বকে পুষ্টি সরবরাহ করার অব্যর্থ উৎস...
৫ ঘণ্টা আগে
আন্তর্জাতিক সংস্থা ওইসিডি-এর তালিকায় দেখা গেছে পেরু, মেক্সিকো এবং কোস্টারিকার মতো লাতিন আমেরিকার দেশগুলোতে কর্মীরা বেশি সময় কাজ করেন। জার্মানি ও অন্যান্য স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলো কর্মজীবন ভারসাম্যের ক্ষেত্রে এগিয়ে রয়েছে। ইউরোপের মধ্যে তুলনামূলকভাবে কম কর্মঘণ্টা পশ্চিম ও উত্তর ইউরোপের অনেক দেশে।...
৭ ঘণ্টা আগে
ডেঙ্গু ভাইরাসবাহিত রোগ। এটি ছড়ায় সংক্রমিত এডিস মশার মাধ্যমে। প্রতিবছর পৃথিবীতে ১০০-৪০০ মিলিয়ন মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়। এখন বিশ্বের প্রায় অর্ধেক মানুষ ঝুঁকির মধ্যে আছে। বাড়ির আশপাশে জমে থাকা পানি এডিস মশাকে আকর্ষণ করে। তাই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা খুব জরুরি। পাশাপাশি এমন কিছু গাছ আছে, যেগুলো...
৯ ঘণ্টা আগেফারিয়া রহমান খান, ঢাকা

কথায় বলে, ‘যে পরিবেশে থেকে অসুস্থ হয়েছেন, সে পরিবেশে থেকে সুস্থ হতে পারবেন না। হলেও তার গতি হবে ধীর।’ এ কারণেই আগেকার দিনে রোগীদের সুস্থ হওয়ার উপায় হিসেবে ওষুধের পাশাপাশি চিকিৎসকেরা হাওয়া বদলের পরামর্শ দিতেন। তবে অসুখে পড়লে আজকাল আর কেউ বলে না, ‘হাওয়াটা বদলাও, সব ঠিক হয়ে যাবে।’
প্রকৃতির সান্নিধ্যে গেলে শরীরে অক্সিজেনের সরবরাহ বেড়ে যায়। খোলামেলা পরিবেশে প্রচুর অক্সিজেন থাকে, ফলে শরীর ও মন ভালো হয়। হাওয়া বদলের ফলে সাধারণত ২ থেকে ৩ সপ্তাহের মধ্যেই শরীর আরোগ্য় লাভ করে। সাধারণ অসুখের ক্ষেত্রে যেকোনো চিকিৎসকের কাছে বা মনোরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে যাওয়ার চেয়েও ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ বেশি কার্যকর এই হাওয়া বদল। এমনিতে সুস্থ থাকতেও প্রতি ২ থেকে ৩ মাস পরপর হাওয়া বদল করা উচিত। এতে অসুস্থ হওয়ার আশঙ্কা কমে। ডা. তাহরিয়াত আহমেদ শরীফ, সহকারী রেজিস্ট্রার, মেডিসিন বিভাগ, কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতাল, ঢাকা।
‘হাওয়া বদল’ শব্দ দুটি চমৎকার; কিন্তু বিলুপ্তপ্রায় প্রথা। এটি ছিল একধরনের প্রাচীন চিকিৎসা। আজ থেকে ৬০ বা ৭০ বছর আগেও শারীরিক বা মানসিক সমস্যা যত জটিলই হোক না কেন, চিকিৎসক কোনো ওষুধ দেওয়ার আগে একবার হলেও হাওয়া বদলের পরামর্শ দিতেন।
কারও ঘন ঘন জ্বর আসছে? হাওয়া বদল করুন, সুস্থ হয়ে যাবেন। অরুচি? উপায় একটাই, হাওয়া বদল। মানসিকভাবে বিপর্যস্ত? চিকিৎসা হাওয়া বদল। অসুখ যেমনই হোক না কেন, এক সপ্তাহ বা এক মাসের জন্য পরিবেশ পরিবর্তনের এ পরামর্শ খুবই জনপ্রিয় ছিল একসময়।
এ ধারণার শুরুটা কোথায়?
উনিশ ও বিশ শতকের প্রথমার্ধে ব্রিটিশরা এ ধারণাটি ভারতবর্ষে নিয়ে আসেন। গ্রীষ্মের গরমে ক্লান্ত ব্রিটিশরা ভারতের ঠান্ডা প্রদেশগুলোতে গিয়ে বিশ্রাম নিতেন এবং সুস্থ হওয়ার চেষ্টা করতেন। জলবায়ু ও পোকামাকড়ের কারণে ভারতের পরিবেশ তাঁদের কাছে কিছুটা অস্বাস্থ্যকর ঠেকত। তাই তাঁরা এই হাওয়া বদলকে একধরনের নিরাময় ও মৌসুমি রোগবালাই থেকে সুস্থ থাকার উপায় হিসেবে দেখতেন। ধীরে ধীরে এ প্রথা স্থানীয়দের মধ্যেও ছড়িয়ে পড়ে এবং বিপুল জনপ্রিয়তা লাভ করে।

হাওয়া বদল কীভাবে কাজ করে
হাওয়া বদল আসলে দৈনন্দিন জীবনের একঘেয়েমি থেকে ছুটি দেয়। নতুন গন্তব্যে গিয়ে প্রকৃতির সান্নিধ্যে মানুষ মুক্তির স্বাদ খুঁজে পায়, পায় একধরনের আরাম। চারপাশে খোলামেলা আকাশ, সবুজ প্রকৃতি, মুক্ত বাতাস, সঙ্গে পাহাড়, সমুদ্র কিংবা অবারিত নৈঃশব্দ্য—এ সবকিছু মানুষকে মুগ্ধ করে। পরিচিত গণ্ডির বাইরে কোলাহলমুক্ত জায়গায় মানুষ জীবন নতুনভাবে দেখতে ও বুঝতে শেখার সময় পায়। একই আকাশ, কিন্তু তার রং যেন মনে হয় আরও সুন্দর হয়ে ওঠে। সবকিছুই ভিন্ন রঙে ধরা দিতে শুরু করে।
এ পরিবর্তনটাই মনকে সতেজ করে তোলে, মানুষ ইতিবাচক দৃষ্টিতে আবার জীবন দেখার সুযোগ পায়। শরীরে ভালো হরমোন নিঃসৃত হতে থাকে। ফলে ধীরে ধীরে রোগমুক্তি হয়; কিংবা তার প্রকোপ কমে যায়। এই ‘হাওয়া বদল’ কেবল যে শারীরিক অবসাদ ও ক্লান্তি দূর করে, তা-ই নয়। এটি মানসিক চাপ থেকেও দেয় মুক্তি। এটি শরীর ও মন দুয়ের জন্যই থেরাপি হিসেবে কাজ করে।
হাওয়া বদলের চল কেন হারিয়ে গেল?
আকাশছোঁয়া খরচ
আগে হাওয়া বদল করা অপেক্ষাকৃত সহজ ছিল। সবারই দূরে দূরে আত্মীয়স্বজন থাকত। দীর্ঘ সময় পর বেড়াতে যাওয়া মানুষদের আন্তরিকভাবে বরণ করত তারা। এমনকি যারা বাংলোয়, নিজেদের অন্য বাড়িতে বা পরিচিত কারও বাড়িতে উঠত, তাদের জন্যও যাতায়াত, থাকা-খাওয়ার খরচ এত আকাশছোঁয়া ছিল না। মানুষ চাইলেই দূরে কোনো জায়গায় গিয়ে কিছুদিন কাটিয়ে আসতে পারত। কিন্তু এখন হাওয়া বদল করতে গেলে থাকা-খাওয়া বাবদ বেশ মোটা অঙ্কের অর্থ খরচ হয়ে যায়, যা অনেকের পক্ষেই বহন করা কঠিন।
সময়ের অভাব
এখন মানুষ এতটাই ব্যস্ত ও আধুনিক; যে তাদের কাছে হাওয়া বদল নিছকই ছেলেমানুষি। এখন আধুনিক মানুষের অর্থ থাকলেও সময় নেই। টানা এক সপ্তাহের ছুটি মেলাও অনেকের কাছে দুরূহ ব্যাপার।
ম্যাজিক পিলের খোঁজ
বর্তমানে সবকিছুর জন্যই চাই সহজ ও দ্রুত সমাধান বা ম্যাজিক পোশন। চিকিৎসকের ওষুধেই সুস্থ হতে হবে—এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কী হতে পারে, তা নিয়ে ভাববার সময় নেই। প্রাকৃতিক নিরাময়কে এখনকার মানুষ ধীরগতির বলেই মনে করছে। বিজ্ঞানও তাই দ্রুত ব্যথা কমানো আর জীবাণু ধ্বংসকারী ওষুধ নিয়ে গবেষণা চালাচ্ছে। ফলে মাত্র ৫ মিনিটে ব্যথা নিরাময় আর ৩ থেকে ৫ দিনে মৌসুমি অসুখ সেরে যাচ্ছে। ফলে হাওয়া বদল হয়ে উঠেছে প্রাচীন প্রথা। হয়ে গেছে বিলুপ্ত।
সূত্র: দ্য পয়েন্টিং ম্যাগ ডটকম

কথায় বলে, ‘যে পরিবেশে থেকে অসুস্থ হয়েছেন, সে পরিবেশে থেকে সুস্থ হতে পারবেন না। হলেও তার গতি হবে ধীর।’ এ কারণেই আগেকার দিনে রোগীদের সুস্থ হওয়ার উপায় হিসেবে ওষুধের পাশাপাশি চিকিৎসকেরা হাওয়া বদলের পরামর্শ দিতেন। তবে অসুখে পড়লে আজকাল আর কেউ বলে না, ‘হাওয়াটা বদলাও, সব ঠিক হয়ে যাবে।’
প্রকৃতির সান্নিধ্যে গেলে শরীরে অক্সিজেনের সরবরাহ বেড়ে যায়। খোলামেলা পরিবেশে প্রচুর অক্সিজেন থাকে, ফলে শরীর ও মন ভালো হয়। হাওয়া বদলের ফলে সাধারণত ২ থেকে ৩ সপ্তাহের মধ্যেই শরীর আরোগ্য় লাভ করে। সাধারণ অসুখের ক্ষেত্রে যেকোনো চিকিৎসকের কাছে বা মনোরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে যাওয়ার চেয়েও ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ বেশি কার্যকর এই হাওয়া বদল। এমনিতে সুস্থ থাকতেও প্রতি ২ থেকে ৩ মাস পরপর হাওয়া বদল করা উচিত। এতে অসুস্থ হওয়ার আশঙ্কা কমে। ডা. তাহরিয়াত আহমেদ শরীফ, সহকারী রেজিস্ট্রার, মেডিসিন বিভাগ, কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতাল, ঢাকা।
‘হাওয়া বদল’ শব্দ দুটি চমৎকার; কিন্তু বিলুপ্তপ্রায় প্রথা। এটি ছিল একধরনের প্রাচীন চিকিৎসা। আজ থেকে ৬০ বা ৭০ বছর আগেও শারীরিক বা মানসিক সমস্যা যত জটিলই হোক না কেন, চিকিৎসক কোনো ওষুধ দেওয়ার আগে একবার হলেও হাওয়া বদলের পরামর্শ দিতেন।
কারও ঘন ঘন জ্বর আসছে? হাওয়া বদল করুন, সুস্থ হয়ে যাবেন। অরুচি? উপায় একটাই, হাওয়া বদল। মানসিকভাবে বিপর্যস্ত? চিকিৎসা হাওয়া বদল। অসুখ যেমনই হোক না কেন, এক সপ্তাহ বা এক মাসের জন্য পরিবেশ পরিবর্তনের এ পরামর্শ খুবই জনপ্রিয় ছিল একসময়।
এ ধারণার শুরুটা কোথায়?
উনিশ ও বিশ শতকের প্রথমার্ধে ব্রিটিশরা এ ধারণাটি ভারতবর্ষে নিয়ে আসেন। গ্রীষ্মের গরমে ক্লান্ত ব্রিটিশরা ভারতের ঠান্ডা প্রদেশগুলোতে গিয়ে বিশ্রাম নিতেন এবং সুস্থ হওয়ার চেষ্টা করতেন। জলবায়ু ও পোকামাকড়ের কারণে ভারতের পরিবেশ তাঁদের কাছে কিছুটা অস্বাস্থ্যকর ঠেকত। তাই তাঁরা এই হাওয়া বদলকে একধরনের নিরাময় ও মৌসুমি রোগবালাই থেকে সুস্থ থাকার উপায় হিসেবে দেখতেন। ধীরে ধীরে এ প্রথা স্থানীয়দের মধ্যেও ছড়িয়ে পড়ে এবং বিপুল জনপ্রিয়তা লাভ করে।

হাওয়া বদল কীভাবে কাজ করে
হাওয়া বদল আসলে দৈনন্দিন জীবনের একঘেয়েমি থেকে ছুটি দেয়। নতুন গন্তব্যে গিয়ে প্রকৃতির সান্নিধ্যে মানুষ মুক্তির স্বাদ খুঁজে পায়, পায় একধরনের আরাম। চারপাশে খোলামেলা আকাশ, সবুজ প্রকৃতি, মুক্ত বাতাস, সঙ্গে পাহাড়, সমুদ্র কিংবা অবারিত নৈঃশব্দ্য—এ সবকিছু মানুষকে মুগ্ধ করে। পরিচিত গণ্ডির বাইরে কোলাহলমুক্ত জায়গায় মানুষ জীবন নতুনভাবে দেখতে ও বুঝতে শেখার সময় পায়। একই আকাশ, কিন্তু তার রং যেন মনে হয় আরও সুন্দর হয়ে ওঠে। সবকিছুই ভিন্ন রঙে ধরা দিতে শুরু করে।
এ পরিবর্তনটাই মনকে সতেজ করে তোলে, মানুষ ইতিবাচক দৃষ্টিতে আবার জীবন দেখার সুযোগ পায়। শরীরে ভালো হরমোন নিঃসৃত হতে থাকে। ফলে ধীরে ধীরে রোগমুক্তি হয়; কিংবা তার প্রকোপ কমে যায়। এই ‘হাওয়া বদল’ কেবল যে শারীরিক অবসাদ ও ক্লান্তি দূর করে, তা-ই নয়। এটি মানসিক চাপ থেকেও দেয় মুক্তি। এটি শরীর ও মন দুয়ের জন্যই থেরাপি হিসেবে কাজ করে।
হাওয়া বদলের চল কেন হারিয়ে গেল?
আকাশছোঁয়া খরচ
আগে হাওয়া বদল করা অপেক্ষাকৃত সহজ ছিল। সবারই দূরে দূরে আত্মীয়স্বজন থাকত। দীর্ঘ সময় পর বেড়াতে যাওয়া মানুষদের আন্তরিকভাবে বরণ করত তারা। এমনকি যারা বাংলোয়, নিজেদের অন্য বাড়িতে বা পরিচিত কারও বাড়িতে উঠত, তাদের জন্যও যাতায়াত, থাকা-খাওয়ার খরচ এত আকাশছোঁয়া ছিল না। মানুষ চাইলেই দূরে কোনো জায়গায় গিয়ে কিছুদিন কাটিয়ে আসতে পারত। কিন্তু এখন হাওয়া বদল করতে গেলে থাকা-খাওয়া বাবদ বেশ মোটা অঙ্কের অর্থ খরচ হয়ে যায়, যা অনেকের পক্ষেই বহন করা কঠিন।
সময়ের অভাব
এখন মানুষ এতটাই ব্যস্ত ও আধুনিক; যে তাদের কাছে হাওয়া বদল নিছকই ছেলেমানুষি। এখন আধুনিক মানুষের অর্থ থাকলেও সময় নেই। টানা এক সপ্তাহের ছুটি মেলাও অনেকের কাছে দুরূহ ব্যাপার।
ম্যাজিক পিলের খোঁজ
বর্তমানে সবকিছুর জন্যই চাই সহজ ও দ্রুত সমাধান বা ম্যাজিক পোশন। চিকিৎসকের ওষুধেই সুস্থ হতে হবে—এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কী হতে পারে, তা নিয়ে ভাববার সময় নেই। প্রাকৃতিক নিরাময়কে এখনকার মানুষ ধীরগতির বলেই মনে করছে। বিজ্ঞানও তাই দ্রুত ব্যথা কমানো আর জীবাণু ধ্বংসকারী ওষুধ নিয়ে গবেষণা চালাচ্ছে। ফলে মাত্র ৫ মিনিটে ব্যথা নিরাময় আর ৩ থেকে ৫ দিনে মৌসুমি অসুখ সেরে যাচ্ছে। ফলে হাওয়া বদল হয়ে উঠেছে প্রাচীন প্রথা। হয়ে গেছে বিলুপ্ত।
সূত্র: দ্য পয়েন্টিং ম্যাগ ডটকম

আপনার তেজ আজ তুঙ্গে! মনে হবে, পুরো পৃথিবীটা একাই সামলে নিতে পারবেন। তবে সাবধান, এই তেজ যেন বাড়িতে টিভি রিমোট নিয়ে ঝগড়া পর্যন্ত না পৌঁছায়। আজ আপনার সবচেয়ে বড় অ্যাডভেঞ্চার হতে পারে ফ্রিজের ভেতরে কী আছে, সেটা খুঁজে বের করা।
৮ ঘণ্টা আগে
ত্বক ও চুলের অকৃত্রিম বন্ধু নারকেল তেল। বিশেষ করে শীতের দিনে ত্বক ও চুল শুষ্কতার হাত থেকে রক্ষা করতে নারকেল তেল বহুল ব্যবহৃত। আজকাল বিশেষজ্ঞরা ত্বকের ক্ষয়ক্ষতি মেরামত করার জন্য উন্নত মানের এক্সট্রা ভার্জিন নারকেল তেল ব্যবহারের পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এটিকে এখন ত্বকে পুষ্টি সরবরাহ করার অব্যর্থ উৎস...
৫ ঘণ্টা আগে
আন্তর্জাতিক সংস্থা ওইসিডি-এর তালিকায় দেখা গেছে পেরু, মেক্সিকো এবং কোস্টারিকার মতো লাতিন আমেরিকার দেশগুলোতে কর্মীরা বেশি সময় কাজ করেন। জার্মানি ও অন্যান্য স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলো কর্মজীবন ভারসাম্যের ক্ষেত্রে এগিয়ে রয়েছে। ইউরোপের মধ্যে তুলনামূলকভাবে কম কর্মঘণ্টা পশ্চিম ও উত্তর ইউরোপের অনেক দেশে।...
৭ ঘণ্টা আগে
ডেঙ্গু ভাইরাসবাহিত রোগ। এটি ছড়ায় সংক্রমিত এডিস মশার মাধ্যমে। প্রতিবছর পৃথিবীতে ১০০-৪০০ মিলিয়ন মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়। এখন বিশ্বের প্রায় অর্ধেক মানুষ ঝুঁকির মধ্যে আছে। বাড়ির আশপাশে জমে থাকা পানি এডিস মশাকে আকর্ষণ করে। তাই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা খুব জরুরি। পাশাপাশি এমন কিছু গাছ আছে, যেগুলো...
৯ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক, ঢাকা

ছোটবেলা থেকে এখন পর্যন্ত ড্রেসিং টেবিলের ওপর ঠায় বসে থাকতে দেখা সৌন্দর্য উপকরণটির নাম নারকেল তেল। ত্বক ও চুলের অকৃত্রিম বন্ধু বলা চলে একে। বিশেষ করে শীতের দিনে ত্বক ও চুল শুষ্কতার হাত থেকে রক্ষা করতে নারকেল তেল বহুল ব্যবহৃত।
আজকাল বিশেষজ্ঞরা ত্বকের ক্ষয়ক্ষতি মেরামত করার জন্য উন্নত মানের এক্সট্রা ভার্জিন নারকেল তেল ব্যবহারের পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এটিকে এখন ত্বকে পুষ্টি সরবরাহ করার অব্যর্থ উৎস হিসেবেও সংজ্ঞায়িত করা হচ্ছে।
যেসব কারণে ত্বকের যত্নে নারকেল তেল অনন্য
ধরন বুঝে কিনুন ও ব্যবহার করুন
এখন বাজারে মূলত দুই ধরনের নারকেল তেল পাওয়া যায়। এক্সট্রা ভার্জিন ও কোল্ড প্রেসড নারকেল তেল। এক্সট্রা ভার্জিন নারকেল তেল কোনো ধরনের তাপ ছাড়াই তৈরি করা হয়। তাজা নারকেলের গুঁড়া থেকে তেল বের করার পর কোনো ব্লিচিং বা রিফাইনিং পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় না। এ কারণে এক্সট্রা ভার্জিন নারকেল তেল দেখতে কিছুটা ঘোলাটে হয়। এ ছাড়া এর সুগন্ধও থাকে অনেক। এক্সট্রা ভার্জিন নারকেল তেলের মেয়াদও কিন্তু অন্য়ান্য নারকেল তেলের চেয়ে কম থাকে।

এবার আসা যাক কোল্ড প্রেসড নারকেল তেলের কথায়। এ ধরনের নারকেল তেল ন্যূনতম তাপ বা কোনো কোনো ক্ষেত্রে তাপ ছাড়াই তৈরি করা হয়। শুধু যান্ত্রিক চাপ পদ্ধতিতে তৈরি বলে এ ধরনের নারকেল তেলেও যথেষ্ট পুষ্টি থাকে। বিশেষজ্ঞদের মতে, ভালো ফলাফলের জন্য ত্বক ও চুলে ব্যবহারের জন্য কোল্ড প্রেসড নারকেল তেল সেরা।
এর বাইরে বাজারে সাধারণত যেসব নারকেল তেল পাওয়া যায়, সেগুলো পরিশোধিত ও উচ্চ মাত্রার তাপ ব্যবহার করে তৈরি করা হয়। ফলে অনেক বেশি পরিমাণে উৎপাদন হলেও এ প্রক্রিয়ায় তেলের অধিকাংশ গুনাগুণই নষ্ট হয়ে যায়।
ত্বকে নারকেল তেল ব্যবহারের উপকারিতা
সৌন্দর্য ও চর্মরোগ বিশেষজ্ঞদের মতে, সেরা প্রাকৃতিক ময়শ্চারাইজারগুলোর মধ্যে নারকেল তেল ত্বকে খুব সহজে শোষিত হয় এবং গভীর স্তরে প্রবেশ করে। ফলে ত্বক দীর্ঘ সময় ধরে আর্দ্র থাকে। এক্সট্রা ভার্জিন নারকেল তেলে প্রাকৃতিক অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে, যা ত্বকের প্রদাহ, কাটা দাগ, ক্ষত এবং অন্যান্য ত্বকের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। এ ছাড়া নারকেল তেল ব্যবহারে যেসব উপকারিতা পাওয়া যায় সেগুলো হলো:
শীতকালে মুখ ও শরীরে নারকেল তেল ব্যবহারের ৫ উপায়
শীতকালে ত্বকে নারকেল তেলের কিছু চমৎকার ব্যবহার জেনে নিন:
ময়শ্চারাইজার হিসেবে
নারকেল তেলের ফ্যাটি অ্যাসিড ত্বকের শুষ্কতা দূর করে ত্বক নরম ও কোমল রাখে। ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতেও এর জুড়ি নেই।
লিপ বাম হিসেবে
শীতকালে ঠোঁটের শুষ্কতা একটি বড় দুশ্চিন্তার বিষয়। নারকেল তেল প্রাকৃতিক লিপ বাম হিসেবে কাজ করে। এটি ব্যবহারে ঠোঁট হাইড্রেটেড থাকে।
ক্লিনজার হিসেবে
মেকআপ তুলতে ও ত্বকের গভীর থেকে ময়লা পরিষ্কার করতে নারকেল তেল রোজ ব্যবহার করতে পারেন। এর কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।
প্রাকৃতিক এক্সফোলিয়েটর হিসেবে
এটি মৃদু এক্সফোলিয়েটর হিসেবে পরিচিত। গোসলের ১ ঘণ্টা আগে পুরো শরীরে নারকেল তেল মাখুন। তেল ত্বকে বসে গেলে কুসুম গরম পানি ও বডিওয়াশ দিয়ে গোসল সেরে নিন। ছোট তোয়ালেতে বডিওয়াশ নিয়ে গা ঘষলে আরও ভালো ফল পাওয়া যাবে। এতে শরীরের সব মৃত কোষ ঝরে গিয়ে ত্বক উজ্জ্বল হয়ে উঠবে।
ত্বকের আরামদায়ক বস্তু হিসেবে
এর প্রাকৃতিক প্রদাহবিরোধী বৈশিষ্ট্যের কারণে নারকেল তেল ফুসকুড়ি, ক্ষত ও পোড়া নিরাময়ে কার্যকর ভূমিকা রাখে। শেভিং ও ওয়াক্সিংয়ের পর ত্বকের জ্বালা কমাতে সাহায্য করে এই তেল।
সূত্র: হেলথ লাইন, কামা আয়ুর্বেদ ও অন্যান্য

ছোটবেলা থেকে এখন পর্যন্ত ড্রেসিং টেবিলের ওপর ঠায় বসে থাকতে দেখা সৌন্দর্য উপকরণটির নাম নারকেল তেল। ত্বক ও চুলের অকৃত্রিম বন্ধু বলা চলে একে। বিশেষ করে শীতের দিনে ত্বক ও চুল শুষ্কতার হাত থেকে রক্ষা করতে নারকেল তেল বহুল ব্যবহৃত।
আজকাল বিশেষজ্ঞরা ত্বকের ক্ষয়ক্ষতি মেরামত করার জন্য উন্নত মানের এক্সট্রা ভার্জিন নারকেল তেল ব্যবহারের পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এটিকে এখন ত্বকে পুষ্টি সরবরাহ করার অব্যর্থ উৎস হিসেবেও সংজ্ঞায়িত করা হচ্ছে।
যেসব কারণে ত্বকের যত্নে নারকেল তেল অনন্য
ধরন বুঝে কিনুন ও ব্যবহার করুন
এখন বাজারে মূলত দুই ধরনের নারকেল তেল পাওয়া যায়। এক্সট্রা ভার্জিন ও কোল্ড প্রেসড নারকেল তেল। এক্সট্রা ভার্জিন নারকেল তেল কোনো ধরনের তাপ ছাড়াই তৈরি করা হয়। তাজা নারকেলের গুঁড়া থেকে তেল বের করার পর কোনো ব্লিচিং বা রিফাইনিং পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় না। এ কারণে এক্সট্রা ভার্জিন নারকেল তেল দেখতে কিছুটা ঘোলাটে হয়। এ ছাড়া এর সুগন্ধও থাকে অনেক। এক্সট্রা ভার্জিন নারকেল তেলের মেয়াদও কিন্তু অন্য়ান্য নারকেল তেলের চেয়ে কম থাকে।

এবার আসা যাক কোল্ড প্রেসড নারকেল তেলের কথায়। এ ধরনের নারকেল তেল ন্যূনতম তাপ বা কোনো কোনো ক্ষেত্রে তাপ ছাড়াই তৈরি করা হয়। শুধু যান্ত্রিক চাপ পদ্ধতিতে তৈরি বলে এ ধরনের নারকেল তেলেও যথেষ্ট পুষ্টি থাকে। বিশেষজ্ঞদের মতে, ভালো ফলাফলের জন্য ত্বক ও চুলে ব্যবহারের জন্য কোল্ড প্রেসড নারকেল তেল সেরা।
এর বাইরে বাজারে সাধারণত যেসব নারকেল তেল পাওয়া যায়, সেগুলো পরিশোধিত ও উচ্চ মাত্রার তাপ ব্যবহার করে তৈরি করা হয়। ফলে অনেক বেশি পরিমাণে উৎপাদন হলেও এ প্রক্রিয়ায় তেলের অধিকাংশ গুনাগুণই নষ্ট হয়ে যায়।
ত্বকে নারকেল তেল ব্যবহারের উপকারিতা
সৌন্দর্য ও চর্মরোগ বিশেষজ্ঞদের মতে, সেরা প্রাকৃতিক ময়শ্চারাইজারগুলোর মধ্যে নারকেল তেল ত্বকে খুব সহজে শোষিত হয় এবং গভীর স্তরে প্রবেশ করে। ফলে ত্বক দীর্ঘ সময় ধরে আর্দ্র থাকে। এক্সট্রা ভার্জিন নারকেল তেলে প্রাকৃতিক অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে, যা ত্বকের প্রদাহ, কাটা দাগ, ক্ষত এবং অন্যান্য ত্বকের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। এ ছাড়া নারকেল তেল ব্যবহারে যেসব উপকারিতা পাওয়া যায় সেগুলো হলো:
শীতকালে মুখ ও শরীরে নারকেল তেল ব্যবহারের ৫ উপায়
শীতকালে ত্বকে নারকেল তেলের কিছু চমৎকার ব্যবহার জেনে নিন:
ময়শ্চারাইজার হিসেবে
নারকেল তেলের ফ্যাটি অ্যাসিড ত্বকের শুষ্কতা দূর করে ত্বক নরম ও কোমল রাখে। ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতেও এর জুড়ি নেই।
লিপ বাম হিসেবে
শীতকালে ঠোঁটের শুষ্কতা একটি বড় দুশ্চিন্তার বিষয়। নারকেল তেল প্রাকৃতিক লিপ বাম হিসেবে কাজ করে। এটি ব্যবহারে ঠোঁট হাইড্রেটেড থাকে।
ক্লিনজার হিসেবে
মেকআপ তুলতে ও ত্বকের গভীর থেকে ময়লা পরিষ্কার করতে নারকেল তেল রোজ ব্যবহার করতে পারেন। এর কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।
প্রাকৃতিক এক্সফোলিয়েটর হিসেবে
এটি মৃদু এক্সফোলিয়েটর হিসেবে পরিচিত। গোসলের ১ ঘণ্টা আগে পুরো শরীরে নারকেল তেল মাখুন। তেল ত্বকে বসে গেলে কুসুম গরম পানি ও বডিওয়াশ দিয়ে গোসল সেরে নিন। ছোট তোয়ালেতে বডিওয়াশ নিয়ে গা ঘষলে আরও ভালো ফল পাওয়া যাবে। এতে শরীরের সব মৃত কোষ ঝরে গিয়ে ত্বক উজ্জ্বল হয়ে উঠবে।
ত্বকের আরামদায়ক বস্তু হিসেবে
এর প্রাকৃতিক প্রদাহবিরোধী বৈশিষ্ট্যের কারণে নারকেল তেল ফুসকুড়ি, ক্ষত ও পোড়া নিরাময়ে কার্যকর ভূমিকা রাখে। শেভিং ও ওয়াক্সিংয়ের পর ত্বকের জ্বালা কমাতে সাহায্য করে এই তেল।
সূত্র: হেলথ লাইন, কামা আয়ুর্বেদ ও অন্যান্য

আপনার তেজ আজ তুঙ্গে! মনে হবে, পুরো পৃথিবীটা একাই সামলে নিতে পারবেন। তবে সাবধান, এই তেজ যেন বাড়িতে টিভি রিমোট নিয়ে ঝগড়া পর্যন্ত না পৌঁছায়। আজ আপনার সবচেয়ে বড় অ্যাডভেঞ্চার হতে পারে ফ্রিজের ভেতরে কী আছে, সেটা খুঁজে বের করা।
৮ ঘণ্টা আগে
‘হাওয়া বদল’ শব্দ দুটি চমৎকার; কিন্তু বিলুপ্তপ্রায় প্রথা। এটি ছিল একধরনের প্রাচীন চিকিৎসা। আজ থেকে ৬০ বা ৭০ বছর আগেও শারীরিক বা মানসিক সমস্যা যত জটিলই হোক না কেন, চিকিৎসক কোনো ওষুধ দেওয়ার আগে একবার হলেও হাওয়া বদলের পরামর্শ দিতেন। কিন্তু সুস্থ থাকার এই প্রক্রিয়া বিলুপ্ত হয়ে গেল কেন? এখানে তার কিছু...
১ ঘণ্টা আগে
আন্তর্জাতিক সংস্থা ওইসিডি-এর তালিকায় দেখা গেছে পেরু, মেক্সিকো এবং কোস্টারিকার মতো লাতিন আমেরিকার দেশগুলোতে কর্মীরা বেশি সময় কাজ করেন। জার্মানি ও অন্যান্য স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলো কর্মজীবন ভারসাম্যের ক্ষেত্রে এগিয়ে রয়েছে। ইউরোপের মধ্যে তুলনামূলকভাবে কম কর্মঘণ্টা পশ্চিম ও উত্তর ইউরোপের অনেক দেশে।...
৭ ঘণ্টা আগে
ডেঙ্গু ভাইরাসবাহিত রোগ। এটি ছড়ায় সংক্রমিত এডিস মশার মাধ্যমে। প্রতিবছর পৃথিবীতে ১০০-৪০০ মিলিয়ন মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়। এখন বিশ্বের প্রায় অর্ধেক মানুষ ঝুঁকির মধ্যে আছে। বাড়ির আশপাশে জমে থাকা পানি এডিস মশাকে আকর্ষণ করে। তাই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা খুব জরুরি। পাশাপাশি এমন কিছু গাছ আছে, যেগুলো...
৯ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক, ঢাকা

বেশির ভাগ মানুষ মনে করেন, শুধু তাঁদেরই অতিরিক্ত কাজ করতে হয়। তাঁরা ভাবেন, তাঁদের জন্য বরাদ্দ রাখা সপ্তাহান্তের ছুটি যথেষ্ট নয়। কিন্তু আন্তর্জাতিক সংস্থা অর্গানাইজেশন ফর ইকোনমিক কো-অপারেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (ওইসিডি) তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কর্মীদের কাজের সময়কে বার্ষিক গড় কর্মঘণ্টার ভিত্তিতে তুলনা করা হয়েছে। এই গড় বার্ষিক কর্মঘণ্টা পরিমাপ করার সময় সরকারি ছুটি, বার্ষিক বেতনসহ ছুটি, অসুস্থতার ছুটি ইত্যাদি বাদ দেওয়া হয়েছে। এ তথ্যগুলো মহাদেশভেদে বিশ্লেষণ করলে কর্মজীবনের একটি ভিন্ন চিত্র সামনে আসে।
তালিকায় দেখা গেছে, পেরু, মেক্সিকো এবং কোস্টারিকার মতো লাতিন আমেরিকার দেশগুলোতে কর্মীরা বেশি সময় কাজ করেন, যেখানে জার্মানি ও অন্যান্য স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলো কর্মজীবন ভারসাম্যের ক্ষেত্রে এগিয়ে রয়েছে।
কঠোর পরিশ্রমের শীর্ষে লাতিন আমেরিকা
দৈনিক বা সাপ্তাহিক কাজের সময় বিবেচনায় লাতিন আমেরিকার দেশগুলো তালিকায় শীর্ষে রয়েছে। এই অঞ্চলের কর্মীরা বছরে অন্যান্য মহাদেশের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি সময় কাজ করেন। তালিকায় শীর্ষে রয়েছে পেরু। তালিকায় থাকা ৪০টি দেশের মধ্যে পেরুর অবস্থান প্রথম। দেশটিতে একজন কর্মী বছরে গড়ে ২ হাজার ২৬৩ ঘণ্টা কাজ করেন, যা সপ্তাহে প্রায় ৪৩ দশমিক ৫ ঘণ্টা। এর পরই রয়েছে মেক্সিকোর নাম। দেশটিতে গড় বার্ষিক কর্মঘণ্টা ২ হাজার ১৯৩, অর্থাৎ সপ্তাহে ৪২ দশমিক ২ ঘণ্টা। এরপর তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে কোস্টারিকা। সে দেশটিতেও কর্মীরা দীর্ঘ সময় কাজ করেন। সেখানকার বার্ষিক গড় কর্মঘণ্টা ২ হাজার ১৪৯, যা সপ্তাহে প্রায় ৪১ দশমিক ৩ ঘণ্টা। এই মহাদেশের আরেকটি দেশ চিলিতে কর্মীরা বছরে ১ হাজার ৯১৯ ঘণ্টা কাজ করেন, যা সপ্তাহে প্রায় ৩৬ দশমিক ৯ ঘণ্টা।
কর্ম-ব্যক্তি জীবনের ভারসাম্যের দিকে ঝোঁক ইউরোপে

ইউরোপ মহাদেশে কর্মঘণ্টার ক্ষেত্রে বিশাল বৈচিত্র্য দেখা যায়। তবে জার্মানির মতো অনেক দেশেই কর্মীদের কাজের সময় তুলনামূলকভাবে কম। ইউরোপীয় দেশগুলোর মধ্যে ক্রোয়েশিয়ায় বার্ষিক গড় কর্মঘণ্টা সবচেয়ে বেশি। সেখানে ১ হাজার ৯৫৬ ঘণ্টা বা সপ্তাহে ৩৭ দশমিক ৬ ঘণ্টা কাজ করতে হয় কর্মীদের। গ্রিসের কর্মীরা বছরে ১ হাজার ৮৯৮ ঘণ্টা কাজ করেন, যা সপ্তাহে ৩৬ দশমিক ৫ ঘণ্টা। পূর্ব ইউরোপের দেশ রোমানিয়ায় বার্ষিক কাজের সময় ১ হাজার ৮২৯, সপ্তাহে ৩৫ দশমিক ২ ঘণ্টা এবং মাল্টায় বার্ষিক ১ হাজার ৮১৯, তথা প্রতি সপ্তাহে ৩৫ ঘণ্টা। পোল্যান্ডে কর্মীরা বছরে ১ হাজার ৭৮৫ ঘণ্টা বা সপ্তাহে ৩৪ দশমিক ৩ ঘণ্টা কাজ করেন। চেক প্রজাতন্ত্র, পর্তুগাল এবং ইতালিতেও কাজের সময় বেশ দীর্ঘ। চেক প্রজাতন্ত্রে ১ হাজার ৭৭১, পর্তুগালে ১ হাজার ৭১৬ এবং ইতালিতে ১ হাজার ৭০৯ ঘণ্টা প্রতিবছর।
ইউরোপের মধ্যে তুলনামূলকভাবে কম কর্মঘণ্টা পশ্চিম ও উত্তর ইউরোপের অনেক দেশে। সেখানে কাজের সময় উল্লেখযোগ্যভাবে কম। যেমন ফিনল্যান্ডে ১ হাজার ৫০৯, ফ্রান্সে ১ হাজার ৪৯১ এবং নেদারল্যান্ডসে ১ হাজার ৪৫৫ ঘণ্টা কাজ করেন কর্মীরা। স্বল্প কর্মঘণ্টার জন্য পরিচিত দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে অস্ট্রিয়া (১ হাজার ৪৩২ ঘণ্টা), সুইডেন (১ হাজার ৪৩১ ঘণ্টা), নরওয়ে (১ হাজার ৪০৭ ঘণ্টা) এবং ডেনমার্ক (১ হাজার ৩৭৯ ঘণ্টা)। এই মহাদেশে সবচেয়ে কম সময় কাজ করেন জার্মানির কর্মীরা। সেখানে বছরে মাত্র ১ হাজার ৩৩১ ঘণ্টা (সপ্তাহে ২৫ দশমিক ৬ ঘণ্টা) কাজ করতে হয়।
মধ্যম অবস্থানে উত্তর আমেরিকা ও ওশেনিয়া
উত্তর আমেরিকা এবং ওশেনিয়ার দেশগুলোতে কাজের সময় লাতিন আমেরিকা বা ইউরোপের মাঝামাঝি অবস্থানে রয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কর্মীরা বছরে ১ হাজার ৭৯৬ ঘণ্টা কাজ করেন, যা সপ্তাহে প্রায় ৩৪ দশমিক ৫ ঘণ্টা। কানাডায় বার্ষিক কর্মঘণ্টা ১ হাজার ৬৯৭ বা সপ্তাহে ৩২ দশমিক ৬ ঘণ্টা। ওশেনিয়ার দেশগুলোর মধ্যে নিউজিল্যান্ডের কর্মীরা বছরে ১ হাজার ৭৪১ ঘণ্টা বা সপ্তাহে ৩৩ দশমিক ৫ ঘণ্টা কাজ করেন। অস্ট্রেলিয়ায় কাজের সময় তুলনামূলকভাবে কম। বছরে ১ হাজার ৬২৭ ঘণ্টা বা সপ্তাহে ৩১ দশমিক ৩ ঘণ্টা।
কর্মব্যস্ততায় এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্য
এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে বার্ষিক কর্মঘণ্টা বেশ দীর্ঘ। মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ইসরায়েলে কর্মীরা বছরে ১ হাজার ৮৭৭ ঘণ্টা কাজ করেন, যা সপ্তাহে প্রায় ৩৬ দশমিক ১ ঘণ্টা। দক্ষিণ কোরিয়ার কর্মীদের কাজের সময়ও অনেক দীর্ঘ। দেশটিতে বার্ষিক কাজের সময় ১ হাজার ৮৬৫ ঘণ্টা বা সপ্তাহে ৩৫ দশমিক ৯ ঘণ্টা। জাপান তার কঠোর কর্মসংস্কৃতির জন্য পরিচিত দেশ। সেখানে গড় বার্ষিক কর্মঘণ্টা ১ হাজার ৬১৭, অর্থাৎ সপ্তাহে প্রায় ৩১ ঘণ্টা।
সূত্র: অর্গানাইজেশন ফর ইকোনমিক কো-অপারেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট

বেশির ভাগ মানুষ মনে করেন, শুধু তাঁদেরই অতিরিক্ত কাজ করতে হয়। তাঁরা ভাবেন, তাঁদের জন্য বরাদ্দ রাখা সপ্তাহান্তের ছুটি যথেষ্ট নয়। কিন্তু আন্তর্জাতিক সংস্থা অর্গানাইজেশন ফর ইকোনমিক কো-অপারেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (ওইসিডি) তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কর্মীদের কাজের সময়কে বার্ষিক গড় কর্মঘণ্টার ভিত্তিতে তুলনা করা হয়েছে। এই গড় বার্ষিক কর্মঘণ্টা পরিমাপ করার সময় সরকারি ছুটি, বার্ষিক বেতনসহ ছুটি, অসুস্থতার ছুটি ইত্যাদি বাদ দেওয়া হয়েছে। এ তথ্যগুলো মহাদেশভেদে বিশ্লেষণ করলে কর্মজীবনের একটি ভিন্ন চিত্র সামনে আসে।
তালিকায় দেখা গেছে, পেরু, মেক্সিকো এবং কোস্টারিকার মতো লাতিন আমেরিকার দেশগুলোতে কর্মীরা বেশি সময় কাজ করেন, যেখানে জার্মানি ও অন্যান্য স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলো কর্মজীবন ভারসাম্যের ক্ষেত্রে এগিয়ে রয়েছে।
কঠোর পরিশ্রমের শীর্ষে লাতিন আমেরিকা
দৈনিক বা সাপ্তাহিক কাজের সময় বিবেচনায় লাতিন আমেরিকার দেশগুলো তালিকায় শীর্ষে রয়েছে। এই অঞ্চলের কর্মীরা বছরে অন্যান্য মহাদেশের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি সময় কাজ করেন। তালিকায় শীর্ষে রয়েছে পেরু। তালিকায় থাকা ৪০টি দেশের মধ্যে পেরুর অবস্থান প্রথম। দেশটিতে একজন কর্মী বছরে গড়ে ২ হাজার ২৬৩ ঘণ্টা কাজ করেন, যা সপ্তাহে প্রায় ৪৩ দশমিক ৫ ঘণ্টা। এর পরই রয়েছে মেক্সিকোর নাম। দেশটিতে গড় বার্ষিক কর্মঘণ্টা ২ হাজার ১৯৩, অর্থাৎ সপ্তাহে ৪২ দশমিক ২ ঘণ্টা। এরপর তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে কোস্টারিকা। সে দেশটিতেও কর্মীরা দীর্ঘ সময় কাজ করেন। সেখানকার বার্ষিক গড় কর্মঘণ্টা ২ হাজার ১৪৯, যা সপ্তাহে প্রায় ৪১ দশমিক ৩ ঘণ্টা। এই মহাদেশের আরেকটি দেশ চিলিতে কর্মীরা বছরে ১ হাজার ৯১৯ ঘণ্টা কাজ করেন, যা সপ্তাহে প্রায় ৩৬ দশমিক ৯ ঘণ্টা।
কর্ম-ব্যক্তি জীবনের ভারসাম্যের দিকে ঝোঁক ইউরোপে

ইউরোপ মহাদেশে কর্মঘণ্টার ক্ষেত্রে বিশাল বৈচিত্র্য দেখা যায়। তবে জার্মানির মতো অনেক দেশেই কর্মীদের কাজের সময় তুলনামূলকভাবে কম। ইউরোপীয় দেশগুলোর মধ্যে ক্রোয়েশিয়ায় বার্ষিক গড় কর্মঘণ্টা সবচেয়ে বেশি। সেখানে ১ হাজার ৯৫৬ ঘণ্টা বা সপ্তাহে ৩৭ দশমিক ৬ ঘণ্টা কাজ করতে হয় কর্মীদের। গ্রিসের কর্মীরা বছরে ১ হাজার ৮৯৮ ঘণ্টা কাজ করেন, যা সপ্তাহে ৩৬ দশমিক ৫ ঘণ্টা। পূর্ব ইউরোপের দেশ রোমানিয়ায় বার্ষিক কাজের সময় ১ হাজার ৮২৯, সপ্তাহে ৩৫ দশমিক ২ ঘণ্টা এবং মাল্টায় বার্ষিক ১ হাজার ৮১৯, তথা প্রতি সপ্তাহে ৩৫ ঘণ্টা। পোল্যান্ডে কর্মীরা বছরে ১ হাজার ৭৮৫ ঘণ্টা বা সপ্তাহে ৩৪ দশমিক ৩ ঘণ্টা কাজ করেন। চেক প্রজাতন্ত্র, পর্তুগাল এবং ইতালিতেও কাজের সময় বেশ দীর্ঘ। চেক প্রজাতন্ত্রে ১ হাজার ৭৭১, পর্তুগালে ১ হাজার ৭১৬ এবং ইতালিতে ১ হাজার ৭০৯ ঘণ্টা প্রতিবছর।
ইউরোপের মধ্যে তুলনামূলকভাবে কম কর্মঘণ্টা পশ্চিম ও উত্তর ইউরোপের অনেক দেশে। সেখানে কাজের সময় উল্লেখযোগ্যভাবে কম। যেমন ফিনল্যান্ডে ১ হাজার ৫০৯, ফ্রান্সে ১ হাজার ৪৯১ এবং নেদারল্যান্ডসে ১ হাজার ৪৫৫ ঘণ্টা কাজ করেন কর্মীরা। স্বল্প কর্মঘণ্টার জন্য পরিচিত দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে অস্ট্রিয়া (১ হাজার ৪৩২ ঘণ্টা), সুইডেন (১ হাজার ৪৩১ ঘণ্টা), নরওয়ে (১ হাজার ৪০৭ ঘণ্টা) এবং ডেনমার্ক (১ হাজার ৩৭৯ ঘণ্টা)। এই মহাদেশে সবচেয়ে কম সময় কাজ করেন জার্মানির কর্মীরা। সেখানে বছরে মাত্র ১ হাজার ৩৩১ ঘণ্টা (সপ্তাহে ২৫ দশমিক ৬ ঘণ্টা) কাজ করতে হয়।
মধ্যম অবস্থানে উত্তর আমেরিকা ও ওশেনিয়া
উত্তর আমেরিকা এবং ওশেনিয়ার দেশগুলোতে কাজের সময় লাতিন আমেরিকা বা ইউরোপের মাঝামাঝি অবস্থানে রয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কর্মীরা বছরে ১ হাজার ৭৯৬ ঘণ্টা কাজ করেন, যা সপ্তাহে প্রায় ৩৪ দশমিক ৫ ঘণ্টা। কানাডায় বার্ষিক কর্মঘণ্টা ১ হাজার ৬৯৭ বা সপ্তাহে ৩২ দশমিক ৬ ঘণ্টা। ওশেনিয়ার দেশগুলোর মধ্যে নিউজিল্যান্ডের কর্মীরা বছরে ১ হাজার ৭৪১ ঘণ্টা বা সপ্তাহে ৩৩ দশমিক ৫ ঘণ্টা কাজ করেন। অস্ট্রেলিয়ায় কাজের সময় তুলনামূলকভাবে কম। বছরে ১ হাজার ৬২৭ ঘণ্টা বা সপ্তাহে ৩১ দশমিক ৩ ঘণ্টা।
কর্মব্যস্ততায় এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্য
এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে বার্ষিক কর্মঘণ্টা বেশ দীর্ঘ। মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ইসরায়েলে কর্মীরা বছরে ১ হাজার ৮৭৭ ঘণ্টা কাজ করেন, যা সপ্তাহে প্রায় ৩৬ দশমিক ১ ঘণ্টা। দক্ষিণ কোরিয়ার কর্মীদের কাজের সময়ও অনেক দীর্ঘ। দেশটিতে বার্ষিক কাজের সময় ১ হাজার ৮৬৫ ঘণ্টা বা সপ্তাহে ৩৫ দশমিক ৯ ঘণ্টা। জাপান তার কঠোর কর্মসংস্কৃতির জন্য পরিচিত দেশ। সেখানে গড় বার্ষিক কর্মঘণ্টা ১ হাজার ৬১৭, অর্থাৎ সপ্তাহে প্রায় ৩১ ঘণ্টা।
সূত্র: অর্গানাইজেশন ফর ইকোনমিক কো-অপারেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট

আপনার তেজ আজ তুঙ্গে! মনে হবে, পুরো পৃথিবীটা একাই সামলে নিতে পারবেন। তবে সাবধান, এই তেজ যেন বাড়িতে টিভি রিমোট নিয়ে ঝগড়া পর্যন্ত না পৌঁছায়। আজ আপনার সবচেয়ে বড় অ্যাডভেঞ্চার হতে পারে ফ্রিজের ভেতরে কী আছে, সেটা খুঁজে বের করা।
৮ ঘণ্টা আগে
‘হাওয়া বদল’ শব্দ দুটি চমৎকার; কিন্তু বিলুপ্তপ্রায় প্রথা। এটি ছিল একধরনের প্রাচীন চিকিৎসা। আজ থেকে ৬০ বা ৭০ বছর আগেও শারীরিক বা মানসিক সমস্যা যত জটিলই হোক না কেন, চিকিৎসক কোনো ওষুধ দেওয়ার আগে একবার হলেও হাওয়া বদলের পরামর্শ দিতেন। কিন্তু সুস্থ থাকার এই প্রক্রিয়া বিলুপ্ত হয়ে গেল কেন? এখানে তার কিছু...
১ ঘণ্টা আগে
ত্বক ও চুলের অকৃত্রিম বন্ধু নারকেল তেল। বিশেষ করে শীতের দিনে ত্বক ও চুল শুষ্কতার হাত থেকে রক্ষা করতে নারকেল তেল বহুল ব্যবহৃত। আজকাল বিশেষজ্ঞরা ত্বকের ক্ষয়ক্ষতি মেরামত করার জন্য উন্নত মানের এক্সট্রা ভার্জিন নারকেল তেল ব্যবহারের পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এটিকে এখন ত্বকে পুষ্টি সরবরাহ করার অব্যর্থ উৎস...
৫ ঘণ্টা আগে
ডেঙ্গু ভাইরাসবাহিত রোগ। এটি ছড়ায় সংক্রমিত এডিস মশার মাধ্যমে। প্রতিবছর পৃথিবীতে ১০০-৪০০ মিলিয়ন মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়। এখন বিশ্বের প্রায় অর্ধেক মানুষ ঝুঁকির মধ্যে আছে। বাড়ির আশপাশে জমে থাকা পানি এডিস মশাকে আকর্ষণ করে। তাই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা খুব জরুরি। পাশাপাশি এমন কিছু গাছ আছে, যেগুলো...
৯ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক, ঢাকা

ডেঙ্গু ভাইরাসবাহিত রোগ। এটি ছড়ায় সংক্রমিত এডিস মশার মাধ্যমে। প্রতিবছর পৃথিবীতে ১০০-৪০০ মিলিয়ন মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়। এখন বিশ্বের প্রায় অর্ধেক মানুষ ঝুঁকির মধ্যে আছে। বাড়ির আশপাশে জমে থাকা পানি এডিস মশাকে আকর্ষণ করে। তাই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা খুব জরুরি। পাশাপাশি এমন কিছু গাছ আছে, যেগুলো স্বাভাবিকভাবেই মশা দূরে রাখে।
হঠাৎ জ্বর, তীব্র মাথাব্যথা, চোখের পেছনে ব্যথা, বমি ভাব, র্যাশ, দুর্বলতা—এগুলো ডেঙ্গুর উপসর্গ। এই উপসর্গ ২ থেকে ৭ দিন পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে।
মশা থেকে দূরে থাকার বা মশা দমনের বিভিন্ন উপায় আছে। তবে এমন কিছু গাছ রয়েছে, যেগুলো প্রাকৃতিকভাবে আপনার বাসার মশা দূর করতে সাহায্য করবে।

পুদিনা
পুদিনার মেন্থলযুক্ত গন্ধ মশা অপছন্দ করে। এই পাতার রস চেপে ত্বকে লাগানো যেতে পারে। তবে অ্যালার্জি আছে কি না তা পরীক্ষা করে নেওয়া জরুরি। পুদিনার গন্ধ দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে, তাই এটি টবে লাগানো ভালো। এটি ঘর সতেজ করে এবং চা-শরবত ইত্যাদি পানীয় তৈরি ও বিভিন্ন খাবার রান্নায় এটি ব্যবহার করা যায়।
তুলসী
তুলসীর ইউজিনল ও এস্ট্রাগোল নামের উপাদান দুটি মশা দূরে রাখে। জানালা বা দরজার কাছে রোদ পড়ে এমন জায়গায় তুলসী রাখলে ঘরে মশা কম আসে। এ ছাড়া তুলসী রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং হজমশক্তি ভালো রাখে। নিয়মিত পানি দেওয়ার পাশাপাশি গাছ বড় হলে ছাঁটাই করে দিতে হয়।
গাঁদা ফুল
গাঁদা ফুলে পাইরেথ্রাম থাকে, যা মশা ও মাছিকে দূরে রাখে। এই ফুল বাগানের সীমানায়, জানালার পাশে বা দরজার কাছে লাগাতে পারেন। ফুল কেটে ঘরে রাখলেও গন্ধে মশা কমে। গাঁদা ফুল রঙিন ও সুন্দর হওয়ায় বাগানের সৌন্দর্যও বাড়ায়। গাঁদা ফুল সাধারণত সারা বছরই চাষ করা যায়। তবে শীতকালে এর ফলন ভালো হয়। শীতকালীন ফুল হিসেবে এ সময় গাঁদা ফুলের চারা লাগাতে পারেন বারান্দার টবে কিংবা বাগানে।

সিট্রোনেলা ঘাস
সিট্রোনেলার তীব্র গন্ধের কারণে মশা কাছে আসে না। এটি ঘরে বা বাগানে লাগানো যায়। এ ছাড়া এর গন্ধযুক্ত মোমবাতি, স্প্রে এবং এর তেলও ব্যবহার করা হয়। রোদ পড়ে এমন জায়গায় এটি রোপণ করতে হবে।
ল্যাভেন্ডার
ল্যাভেন্ডারে থাকা লিনালুল নামের উপাদানটি মশা অপছন্দ করে। মানুষের কাছে সুগন্ধি হলেও মশা এ গন্ধ থেকে দূরে থাকে। জানালার পাশে টবে বা বাগানে লাগানো যায় এই ফুল। এর শুকনো পাতা ঘরে রাখলে দীর্ঘক্ষণ সুগন্ধ ছড়ায়। ল্যাভেন্ডার মানসিক চাপ কমাতে এবং ঘুম ভালো করতে সাহায্য করে।

লেমন বাম
লেমন বাম বা মেলিসা গাছের সাইট্রোনেলাল ও জেরানিওলের কারণে মশা দূরে থাকে। বাসায় বা বাগানে রোপণ করতে পারেন এটি। পাতা চেপে গন্ধ বের করা যায়। সেটিও মশা দূরে রাখতে কার্যকর।
রোজমেরি
রোজমেরি গাছের তীব্র গন্ধে ক্যামফর ও রোজমারিনিক অ্যাসিড থাকে। এগুলোর কারণে মশা এ গাছ থেকে দূরে থাকে। এটি ঘরে বা বাগানে লাগানো যায়। এর ডাল জ্বালিয়ে ধোঁয়া তৈরি করেও মশা তাড়ানো সম্ভব। রোজমেরি রান্নায় মসলা হিসেবে ব্যবহার করা যায়।
গাছগুলোর যত্নে যেসব বিষয় অবশ্যই মানতে হবে
টপে পানি জমতে দেবেন না: টব বা ট্রেতে পানি জমে থাকলে মশা ডিম পাড়ে। তাই এগুলোতে পানি জমতে দেওয়া যাবে না।
সঠিক ড্রেনেজ: পানি বের হওয়ার ছিদ্রযুক্ত টব ব্যবহার করুন।
নিয়মিত ছাঁটাই: গাছ বড় হয়ে গেলে তাতে পোকা বাড়ে, বাতাস চলাচল কমে। তাই নিয়মিত গাছ ছাঁটাই করা জরুরি।
অতিরিক্ত পানি নয়: বেশি পানি দিলে মাটি ভিজা থাকে, যা মশার জন্য উপযোগী পরিবেশ তৈরি করে।
ডেঙ্গুর ঝুঁকি কমাতে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা জরুরি। পুদিনা থেকে রোজমেরি—প্রতিটি গাছই স্বাভাবিকভাবে মশা প্রতিরোধে কাজ দেয়। এগুলো সহজে পরিচর্যা করা যায় এবং ঘরের পরিবেশও সতেজ রাখে। মনে রাখতে হবে, গাছ লাগানোর পাশাপাশি পানি জমে থাকা দূর করা, নিয়মিত ছাঁটাই করা এবং সঠিক ড্রেনেজ বজায় রাখা সমান গুরুত্বপূর্ণ।
সূত্র: হেলথশট

ডেঙ্গু ভাইরাসবাহিত রোগ। এটি ছড়ায় সংক্রমিত এডিস মশার মাধ্যমে। প্রতিবছর পৃথিবীতে ১০০-৪০০ মিলিয়ন মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়। এখন বিশ্বের প্রায় অর্ধেক মানুষ ঝুঁকির মধ্যে আছে। বাড়ির আশপাশে জমে থাকা পানি এডিস মশাকে আকর্ষণ করে। তাই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা খুব জরুরি। পাশাপাশি এমন কিছু গাছ আছে, যেগুলো স্বাভাবিকভাবেই মশা দূরে রাখে।
হঠাৎ জ্বর, তীব্র মাথাব্যথা, চোখের পেছনে ব্যথা, বমি ভাব, র্যাশ, দুর্বলতা—এগুলো ডেঙ্গুর উপসর্গ। এই উপসর্গ ২ থেকে ৭ দিন পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে।
মশা থেকে দূরে থাকার বা মশা দমনের বিভিন্ন উপায় আছে। তবে এমন কিছু গাছ রয়েছে, যেগুলো প্রাকৃতিকভাবে আপনার বাসার মশা দূর করতে সাহায্য করবে।

পুদিনা
পুদিনার মেন্থলযুক্ত গন্ধ মশা অপছন্দ করে। এই পাতার রস চেপে ত্বকে লাগানো যেতে পারে। তবে অ্যালার্জি আছে কি না তা পরীক্ষা করে নেওয়া জরুরি। পুদিনার গন্ধ দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে, তাই এটি টবে লাগানো ভালো। এটি ঘর সতেজ করে এবং চা-শরবত ইত্যাদি পানীয় তৈরি ও বিভিন্ন খাবার রান্নায় এটি ব্যবহার করা যায়।
তুলসী
তুলসীর ইউজিনল ও এস্ট্রাগোল নামের উপাদান দুটি মশা দূরে রাখে। জানালা বা দরজার কাছে রোদ পড়ে এমন জায়গায় তুলসী রাখলে ঘরে মশা কম আসে। এ ছাড়া তুলসী রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং হজমশক্তি ভালো রাখে। নিয়মিত পানি দেওয়ার পাশাপাশি গাছ বড় হলে ছাঁটাই করে দিতে হয়।
গাঁদা ফুল
গাঁদা ফুলে পাইরেথ্রাম থাকে, যা মশা ও মাছিকে দূরে রাখে। এই ফুল বাগানের সীমানায়, জানালার পাশে বা দরজার কাছে লাগাতে পারেন। ফুল কেটে ঘরে রাখলেও গন্ধে মশা কমে। গাঁদা ফুল রঙিন ও সুন্দর হওয়ায় বাগানের সৌন্দর্যও বাড়ায়। গাঁদা ফুল সাধারণত সারা বছরই চাষ করা যায়। তবে শীতকালে এর ফলন ভালো হয়। শীতকালীন ফুল হিসেবে এ সময় গাঁদা ফুলের চারা লাগাতে পারেন বারান্দার টবে কিংবা বাগানে।

সিট্রোনেলা ঘাস
সিট্রোনেলার তীব্র গন্ধের কারণে মশা কাছে আসে না। এটি ঘরে বা বাগানে লাগানো যায়। এ ছাড়া এর গন্ধযুক্ত মোমবাতি, স্প্রে এবং এর তেলও ব্যবহার করা হয়। রোদ পড়ে এমন জায়গায় এটি রোপণ করতে হবে।
ল্যাভেন্ডার
ল্যাভেন্ডারে থাকা লিনালুল নামের উপাদানটি মশা অপছন্দ করে। মানুষের কাছে সুগন্ধি হলেও মশা এ গন্ধ থেকে দূরে থাকে। জানালার পাশে টবে বা বাগানে লাগানো যায় এই ফুল। এর শুকনো পাতা ঘরে রাখলে দীর্ঘক্ষণ সুগন্ধ ছড়ায়। ল্যাভেন্ডার মানসিক চাপ কমাতে এবং ঘুম ভালো করতে সাহায্য করে।

লেমন বাম
লেমন বাম বা মেলিসা গাছের সাইট্রোনেলাল ও জেরানিওলের কারণে মশা দূরে থাকে। বাসায় বা বাগানে রোপণ করতে পারেন এটি। পাতা চেপে গন্ধ বের করা যায়। সেটিও মশা দূরে রাখতে কার্যকর।
রোজমেরি
রোজমেরি গাছের তীব্র গন্ধে ক্যামফর ও রোজমারিনিক অ্যাসিড থাকে। এগুলোর কারণে মশা এ গাছ থেকে দূরে থাকে। এটি ঘরে বা বাগানে লাগানো যায়। এর ডাল জ্বালিয়ে ধোঁয়া তৈরি করেও মশা তাড়ানো সম্ভব। রোজমেরি রান্নায় মসলা হিসেবে ব্যবহার করা যায়।
গাছগুলোর যত্নে যেসব বিষয় অবশ্যই মানতে হবে
টপে পানি জমতে দেবেন না: টব বা ট্রেতে পানি জমে থাকলে মশা ডিম পাড়ে। তাই এগুলোতে পানি জমতে দেওয়া যাবে না।
সঠিক ড্রেনেজ: পানি বের হওয়ার ছিদ্রযুক্ত টব ব্যবহার করুন।
নিয়মিত ছাঁটাই: গাছ বড় হয়ে গেলে তাতে পোকা বাড়ে, বাতাস চলাচল কমে। তাই নিয়মিত গাছ ছাঁটাই করা জরুরি।
অতিরিক্ত পানি নয়: বেশি পানি দিলে মাটি ভিজা থাকে, যা মশার জন্য উপযোগী পরিবেশ তৈরি করে।
ডেঙ্গুর ঝুঁকি কমাতে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা জরুরি। পুদিনা থেকে রোজমেরি—প্রতিটি গাছই স্বাভাবিকভাবে মশা প্রতিরোধে কাজ দেয়। এগুলো সহজে পরিচর্যা করা যায় এবং ঘরের পরিবেশও সতেজ রাখে। মনে রাখতে হবে, গাছ লাগানোর পাশাপাশি পানি জমে থাকা দূর করা, নিয়মিত ছাঁটাই করা এবং সঠিক ড্রেনেজ বজায় রাখা সমান গুরুত্বপূর্ণ।
সূত্র: হেলথশট

আপনার তেজ আজ তুঙ্গে! মনে হবে, পুরো পৃথিবীটা একাই সামলে নিতে পারবেন। তবে সাবধান, এই তেজ যেন বাড়িতে টিভি রিমোট নিয়ে ঝগড়া পর্যন্ত না পৌঁছায়। আজ আপনার সবচেয়ে বড় অ্যাডভেঞ্চার হতে পারে ফ্রিজের ভেতরে কী আছে, সেটা খুঁজে বের করা।
৮ ঘণ্টা আগে
‘হাওয়া বদল’ শব্দ দুটি চমৎকার; কিন্তু বিলুপ্তপ্রায় প্রথা। এটি ছিল একধরনের প্রাচীন চিকিৎসা। আজ থেকে ৬০ বা ৭০ বছর আগেও শারীরিক বা মানসিক সমস্যা যত জটিলই হোক না কেন, চিকিৎসক কোনো ওষুধ দেওয়ার আগে একবার হলেও হাওয়া বদলের পরামর্শ দিতেন। কিন্তু সুস্থ থাকার এই প্রক্রিয়া বিলুপ্ত হয়ে গেল কেন? এখানে তার কিছু...
১ ঘণ্টা আগে
ত্বক ও চুলের অকৃত্রিম বন্ধু নারকেল তেল। বিশেষ করে শীতের দিনে ত্বক ও চুল শুষ্কতার হাত থেকে রক্ষা করতে নারকেল তেল বহুল ব্যবহৃত। আজকাল বিশেষজ্ঞরা ত্বকের ক্ষয়ক্ষতি মেরামত করার জন্য উন্নত মানের এক্সট্রা ভার্জিন নারকেল তেল ব্যবহারের পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এটিকে এখন ত্বকে পুষ্টি সরবরাহ করার অব্যর্থ উৎস...
৫ ঘণ্টা আগে
আন্তর্জাতিক সংস্থা ওইসিডি-এর তালিকায় দেখা গেছে পেরু, মেক্সিকো এবং কোস্টারিকার মতো লাতিন আমেরিকার দেশগুলোতে কর্মীরা বেশি সময় কাজ করেন। জার্মানি ও অন্যান্য স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলো কর্মজীবন ভারসাম্যের ক্ষেত্রে এগিয়ে রয়েছে। ইউরোপের মধ্যে তুলনামূলকভাবে কম কর্মঘণ্টা পশ্চিম ও উত্তর ইউরোপের অনেক দেশে।...
৭ ঘণ্টা আগে