আজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারতীয় চলচ্চিত্রের ইতিহাসে ‘হি-ম্যান’ নামে পরিচিত কিংবদন্তি অভিনেতা ধর্মেন্দ্র ৮৯ বছর বয়সে মারা গেলেন। তাঁর ছয় দশকের বর্ণময় ক্যারিয়ারের পাশাপাশি ধর্মেন্দ্র রেখে গেছেন বলিউডের অন্যতম বিস্তৃত এবং সম্মানিত পারিবারিক সাম্রাজ্য। এই সাম্রাজ্য এখন তৃতীয় প্রজন্ম পর্যন্ত বিস্তৃত।
লুধিয়ানা জেলার নাসরানি গ্রামের স্কুলশিক্ষক কেবল কৃষ্ণ সিং দেওল এবং সতবন্ত কাউরের সন্তান ধর্মেন্দ্র ১৯৫৪ সালে মাত্র ১৯ বছর বয়সে প্রকাশ কাউরকে বিয়ে করেন। সিনেমা জগতে আসার আগেই এই বিয়ে হয়। এই দম্পতির চার সন্তান—দুই ছেলে ও দুই মেয়ে।
ধর্মেন্দ্রের প্রথম পরিবার:
সানি দেওল: জ্যেষ্ঠ পুত্র, অভিনেতা, পরিচালক ও রাজনীতিবিদ। তাঁর দুই পুত্র—অভিনেতা করণ দেওল (স্ত্রী দ্রিশা আচার্য) এবং অভিনেতা রাজবীর দেওল (চলচ্চিত্র ‘দোনো’ দিয়ে অভিষেক)।
ববি দেওল: কনিষ্ঠ পুত্র, অভিনেতা ও প্রযোজক। তাঁর দুই পুত্র—আর্যমান দেওল এবং ধর্ম দেওল (ধর্মেন্দ্রের নামানুসারে)। ববি দেওলের স্ত্রী তানিয়া আহুজা পেশায় ইন্টেরিয়র ডিজাইনার।
বিজয়তা দেওল ও অজিতা দেওল: দুই কন্যা বিজয়তা ও অজিতা মূলত প্রচারের আলো থেকে দূরে থাকেন। বিজয়তা বিয়ে করেছেন বিবেক গিলকে; তাঁদের দুই সন্তান প্রেরণা ও সাহিল গিল। অজিতা ক্যালিফোর্নিয়ায় বসবাস করেন এবং তাঁর দুই কন্যা ডা. নিকিতা মিনা এবং ডা. প্রিয়াঙ্কা চৌধুরী।
১৯৮০ সালে ধর্মেন্দ্র তাঁর বহু হিট ছবির সহ-অভিনেত্রী হেমা মালিনীকে বিয়ে করেন। ‘সীতা অউর গীতা’, ‘রাজা জানি’, ‘জুগনু’ এবং ‘শোলে’-এর মতো ছবিতে তাঁরা একসঙ্গে কাজ করেছেন। প্রকাশ কাউরের সঙ্গে আইনত বিবাহবদ্ধ থাকা সত্ত্বেও এই সম্পর্ক নিয়ে জনসমক্ষে প্রচুর আলোচনা হলেও তাঁদের বিয়ে টিকে ছিল। এই দম্পতির দুই কন্যা।

ধর্মেন্দ্রের দ্বিতীয় পরিবার:
এষা দেওল: অভিনেত্রী। ব্যবসায়ী ভারত তখতানির সঙ্গে তাঁর বিবাহ বিচ্ছেদ হয়েছে; তাঁদের দুই কন্যা—রাধ্যা ও মিরায়া তখতানি।
আহানা দেওল: শাস্ত্রীয় নৃত্যশিল্পী ও উদ্যোক্তা। তাঁর স্বামী বৈভব বোহরা; তাঁদের এক পুত্র দ্যারিয়েন এবং দুই যমজ কন্যা আস্ত্রাইয়া ও আদিয়া।
হেমা মালিনী ও তাঁর কন্যারা মুম্বাইয়ে আলাদা বাস করলেও ধর্মেন্দ্র তাঁর প্রথম পরিবারের সঙ্গেই থাকতেন। তবে গুরুত্বপূর্ণ পারিবারিক অনুষ্ঠানে তিনি উপস্থিত থাকতেন।
দেওলদের সাম্রাজ্য
ধর্মেন্দ্রের ছোট ভাই অজিত সিং দেওলও অভিনেতা ও প্রযোজক। তাঁর পুত্র অভয় দেওল (‘দেব ডি’, ‘জিন্দেগি না মিলেগি দোবারা’) বর্তমানে হিন্দি সিনেমার অন্যতম পরিচিত মুখ। অভয় দেওল সানি ও ববি দেওলের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ এবং ধর্মেন্দ্রকে বাবার মতোই শ্রদ্ধা করেন।
তৃতীয় প্রজন্মের উত্তরাধিকার:
ধর্মেন্দ্রের নাতি-নাতনিদের অনেকেই ধীরে ধীরে অভিনয় জগতে প্রবেশ করছেন। সানি দেওলের পুত্র করণ দেওল ও রাজবীর দেওল এখন হিন্দি ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে তৃতীয় প্রজন্মের দেওলদের প্রতিনিধিত্ব করছেন। ববি দেওলের পুত্র আর্যমান ও ধর্ম দেওল এখনো পড়াশোনা করছেন, তবে ভবিষ্যতে তাঁরাও বিনোদন জগতে প্রবেশ করবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ধর্মেন্দ্রের আনুমানিক নিট সম্পত্তির পরিমাণ ৩৩৫ কোটি থেকে ৪৫০ কোটি রুপির মধ্যে। ছয় দশকের ক্যারিয়ারে বিচক্ষণ বিনিয়োগ এবং অত্যন্ত শৃঙ্খলাপূর্ণ জীবনের কারণে তিনি এই বিপুল সম্পদ অর্জন করেন। ধারণা করা হয়, দেওল পরিবারের সম্মিলিত সম্পত্তির পরিমাণ ১ হাজার কোটি রুপি ছাড়িয়েছে। বলতে গেলে ভারতের অন্যতম প্রভাবশালী সিনেমাটিক রাজবংশ এই দেওলরা।

ভারতীয় চলচ্চিত্রের ইতিহাসে ‘হি-ম্যান’ নামে পরিচিত কিংবদন্তি অভিনেতা ধর্মেন্দ্র ৮৯ বছর বয়সে মারা গেলেন। তাঁর ছয় দশকের বর্ণময় ক্যারিয়ারের পাশাপাশি ধর্মেন্দ্র রেখে গেছেন বলিউডের অন্যতম বিস্তৃত এবং সম্মানিত পারিবারিক সাম্রাজ্য। এই সাম্রাজ্য এখন তৃতীয় প্রজন্ম পর্যন্ত বিস্তৃত।
লুধিয়ানা জেলার নাসরানি গ্রামের স্কুলশিক্ষক কেবল কৃষ্ণ সিং দেওল এবং সতবন্ত কাউরের সন্তান ধর্মেন্দ্র ১৯৫৪ সালে মাত্র ১৯ বছর বয়সে প্রকাশ কাউরকে বিয়ে করেন। সিনেমা জগতে আসার আগেই এই বিয়ে হয়। এই দম্পতির চার সন্তান—দুই ছেলে ও দুই মেয়ে।
ধর্মেন্দ্রের প্রথম পরিবার:
সানি দেওল: জ্যেষ্ঠ পুত্র, অভিনেতা, পরিচালক ও রাজনীতিবিদ। তাঁর দুই পুত্র—অভিনেতা করণ দেওল (স্ত্রী দ্রিশা আচার্য) এবং অভিনেতা রাজবীর দেওল (চলচ্চিত্র ‘দোনো’ দিয়ে অভিষেক)।
ববি দেওল: কনিষ্ঠ পুত্র, অভিনেতা ও প্রযোজক। তাঁর দুই পুত্র—আর্যমান দেওল এবং ধর্ম দেওল (ধর্মেন্দ্রের নামানুসারে)। ববি দেওলের স্ত্রী তানিয়া আহুজা পেশায় ইন্টেরিয়র ডিজাইনার।
বিজয়তা দেওল ও অজিতা দেওল: দুই কন্যা বিজয়তা ও অজিতা মূলত প্রচারের আলো থেকে দূরে থাকেন। বিজয়তা বিয়ে করেছেন বিবেক গিলকে; তাঁদের দুই সন্তান প্রেরণা ও সাহিল গিল। অজিতা ক্যালিফোর্নিয়ায় বসবাস করেন এবং তাঁর দুই কন্যা ডা. নিকিতা মিনা এবং ডা. প্রিয়াঙ্কা চৌধুরী।
১৯৮০ সালে ধর্মেন্দ্র তাঁর বহু হিট ছবির সহ-অভিনেত্রী হেমা মালিনীকে বিয়ে করেন। ‘সীতা অউর গীতা’, ‘রাজা জানি’, ‘জুগনু’ এবং ‘শোলে’-এর মতো ছবিতে তাঁরা একসঙ্গে কাজ করেছেন। প্রকাশ কাউরের সঙ্গে আইনত বিবাহবদ্ধ থাকা সত্ত্বেও এই সম্পর্ক নিয়ে জনসমক্ষে প্রচুর আলোচনা হলেও তাঁদের বিয়ে টিকে ছিল। এই দম্পতির দুই কন্যা।

ধর্মেন্দ্রের দ্বিতীয় পরিবার:
এষা দেওল: অভিনেত্রী। ব্যবসায়ী ভারত তখতানির সঙ্গে তাঁর বিবাহ বিচ্ছেদ হয়েছে; তাঁদের দুই কন্যা—রাধ্যা ও মিরায়া তখতানি।
আহানা দেওল: শাস্ত্রীয় নৃত্যশিল্পী ও উদ্যোক্তা। তাঁর স্বামী বৈভব বোহরা; তাঁদের এক পুত্র দ্যারিয়েন এবং দুই যমজ কন্যা আস্ত্রাইয়া ও আদিয়া।
হেমা মালিনী ও তাঁর কন্যারা মুম্বাইয়ে আলাদা বাস করলেও ধর্মেন্দ্র তাঁর প্রথম পরিবারের সঙ্গেই থাকতেন। তবে গুরুত্বপূর্ণ পারিবারিক অনুষ্ঠানে তিনি উপস্থিত থাকতেন।
দেওলদের সাম্রাজ্য
ধর্মেন্দ্রের ছোট ভাই অজিত সিং দেওলও অভিনেতা ও প্রযোজক। তাঁর পুত্র অভয় দেওল (‘দেব ডি’, ‘জিন্দেগি না মিলেগি দোবারা’) বর্তমানে হিন্দি সিনেমার অন্যতম পরিচিত মুখ। অভয় দেওল সানি ও ববি দেওলের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ এবং ধর্মেন্দ্রকে বাবার মতোই শ্রদ্ধা করেন।
তৃতীয় প্রজন্মের উত্তরাধিকার:
ধর্মেন্দ্রের নাতি-নাতনিদের অনেকেই ধীরে ধীরে অভিনয় জগতে প্রবেশ করছেন। সানি দেওলের পুত্র করণ দেওল ও রাজবীর দেওল এখন হিন্দি ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে তৃতীয় প্রজন্মের দেওলদের প্রতিনিধিত্ব করছেন। ববি দেওলের পুত্র আর্যমান ও ধর্ম দেওল এখনো পড়াশোনা করছেন, তবে ভবিষ্যতে তাঁরাও বিনোদন জগতে প্রবেশ করবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ধর্মেন্দ্রের আনুমানিক নিট সম্পত্তির পরিমাণ ৩৩৫ কোটি থেকে ৪৫০ কোটি রুপির মধ্যে। ছয় দশকের ক্যারিয়ারে বিচক্ষণ বিনিয়োগ এবং অত্যন্ত শৃঙ্খলাপূর্ণ জীবনের কারণে তিনি এই বিপুল সম্পদ অর্জন করেন। ধারণা করা হয়, দেওল পরিবারের সম্মিলিত সম্পত্তির পরিমাণ ১ হাজার কোটি রুপি ছাড়িয়েছে। বলতে গেলে ভারতের অন্যতম প্রভাবশালী সিনেমাটিক রাজবংশ এই দেওলরা।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারতীয় চলচ্চিত্রের ইতিহাসে ‘হি-ম্যান’ নামে পরিচিত কিংবদন্তি অভিনেতা ধর্মেন্দ্র ৮৯ বছর বয়সে মারা গেলেন। তাঁর ছয় দশকের বর্ণময় ক্যারিয়ারের পাশাপাশি ধর্মেন্দ্র রেখে গেছেন বলিউডের অন্যতম বিস্তৃত এবং সম্মানিত পারিবারিক সাম্রাজ্য। এই সাম্রাজ্য এখন তৃতীয় প্রজন্ম পর্যন্ত বিস্তৃত।
লুধিয়ানা জেলার নাসরানি গ্রামের স্কুলশিক্ষক কেবল কৃষ্ণ সিং দেওল এবং সতবন্ত কাউরের সন্তান ধর্মেন্দ্র ১৯৫৪ সালে মাত্র ১৯ বছর বয়সে প্রকাশ কাউরকে বিয়ে করেন। সিনেমা জগতে আসার আগেই এই বিয়ে হয়। এই দম্পতির চার সন্তান—দুই ছেলে ও দুই মেয়ে।
ধর্মেন্দ্রের প্রথম পরিবার:
সানি দেওল: জ্যেষ্ঠ পুত্র, অভিনেতা, পরিচালক ও রাজনীতিবিদ। তাঁর দুই পুত্র—অভিনেতা করণ দেওল (স্ত্রী দ্রিশা আচার্য) এবং অভিনেতা রাজবীর দেওল (চলচ্চিত্র ‘দোনো’ দিয়ে অভিষেক)।
ববি দেওল: কনিষ্ঠ পুত্র, অভিনেতা ও প্রযোজক। তাঁর দুই পুত্র—আর্যমান দেওল এবং ধর্ম দেওল (ধর্মেন্দ্রের নামানুসারে)। ববি দেওলের স্ত্রী তানিয়া আহুজা পেশায় ইন্টেরিয়র ডিজাইনার।
বিজয়তা দেওল ও অজিতা দেওল: দুই কন্যা বিজয়তা ও অজিতা মূলত প্রচারের আলো থেকে দূরে থাকেন। বিজয়তা বিয়ে করেছেন বিবেক গিলকে; তাঁদের দুই সন্তান প্রেরণা ও সাহিল গিল। অজিতা ক্যালিফোর্নিয়ায় বসবাস করেন এবং তাঁর দুই কন্যা ডা. নিকিতা মিনা এবং ডা. প্রিয়াঙ্কা চৌধুরী।
১৯৮০ সালে ধর্মেন্দ্র তাঁর বহু হিট ছবির সহ-অভিনেত্রী হেমা মালিনীকে বিয়ে করেন। ‘সীতা অউর গীতা’, ‘রাজা জানি’, ‘জুগনু’ এবং ‘শোলে’-এর মতো ছবিতে তাঁরা একসঙ্গে কাজ করেছেন। প্রকাশ কাউরের সঙ্গে আইনত বিবাহবদ্ধ থাকা সত্ত্বেও এই সম্পর্ক নিয়ে জনসমক্ষে প্রচুর আলোচনা হলেও তাঁদের বিয়ে টিকে ছিল। এই দম্পতির দুই কন্যা।

ধর্মেন্দ্রের দ্বিতীয় পরিবার:
এষা দেওল: অভিনেত্রী। ব্যবসায়ী ভারত তখতানির সঙ্গে তাঁর বিবাহ বিচ্ছেদ হয়েছে; তাঁদের দুই কন্যা—রাধ্যা ও মিরায়া তখতানি।
আহানা দেওল: শাস্ত্রীয় নৃত্যশিল্পী ও উদ্যোক্তা। তাঁর স্বামী বৈভব বোহরা; তাঁদের এক পুত্র দ্যারিয়েন এবং দুই যমজ কন্যা আস্ত্রাইয়া ও আদিয়া।
হেমা মালিনী ও তাঁর কন্যারা মুম্বাইয়ে আলাদা বাস করলেও ধর্মেন্দ্র তাঁর প্রথম পরিবারের সঙ্গেই থাকতেন। তবে গুরুত্বপূর্ণ পারিবারিক অনুষ্ঠানে তিনি উপস্থিত থাকতেন।
দেওলদের সাম্রাজ্য
ধর্মেন্দ্রের ছোট ভাই অজিত সিং দেওলও অভিনেতা ও প্রযোজক। তাঁর পুত্র অভয় দেওল (‘দেব ডি’, ‘জিন্দেগি না মিলেগি দোবারা’) বর্তমানে হিন্দি সিনেমার অন্যতম পরিচিত মুখ। অভয় দেওল সানি ও ববি দেওলের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ এবং ধর্মেন্দ্রকে বাবার মতোই শ্রদ্ধা করেন।
তৃতীয় প্রজন্মের উত্তরাধিকার:
ধর্মেন্দ্রের নাতি-নাতনিদের অনেকেই ধীরে ধীরে অভিনয় জগতে প্রবেশ করছেন। সানি দেওলের পুত্র করণ দেওল ও রাজবীর দেওল এখন হিন্দি ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে তৃতীয় প্রজন্মের দেওলদের প্রতিনিধিত্ব করছেন। ববি দেওলের পুত্র আর্যমান ও ধর্ম দেওল এখনো পড়াশোনা করছেন, তবে ভবিষ্যতে তাঁরাও বিনোদন জগতে প্রবেশ করবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ধর্মেন্দ্রের আনুমানিক নিট সম্পত্তির পরিমাণ ৩৩৫ কোটি থেকে ৪৫০ কোটি রুপির মধ্যে। ছয় দশকের ক্যারিয়ারে বিচক্ষণ বিনিয়োগ এবং অত্যন্ত শৃঙ্খলাপূর্ণ জীবনের কারণে তিনি এই বিপুল সম্পদ অর্জন করেন। ধারণা করা হয়, দেওল পরিবারের সম্মিলিত সম্পত্তির পরিমাণ ১ হাজার কোটি রুপি ছাড়িয়েছে। বলতে গেলে ভারতের অন্যতম প্রভাবশালী সিনেমাটিক রাজবংশ এই দেওলরা।

ভারতীয় চলচ্চিত্রের ইতিহাসে ‘হি-ম্যান’ নামে পরিচিত কিংবদন্তি অভিনেতা ধর্মেন্দ্র ৮৯ বছর বয়সে মারা গেলেন। তাঁর ছয় দশকের বর্ণময় ক্যারিয়ারের পাশাপাশি ধর্মেন্দ্র রেখে গেছেন বলিউডের অন্যতম বিস্তৃত এবং সম্মানিত পারিবারিক সাম্রাজ্য। এই সাম্রাজ্য এখন তৃতীয় প্রজন্ম পর্যন্ত বিস্তৃত।
লুধিয়ানা জেলার নাসরানি গ্রামের স্কুলশিক্ষক কেবল কৃষ্ণ সিং দেওল এবং সতবন্ত কাউরের সন্তান ধর্মেন্দ্র ১৯৫৪ সালে মাত্র ১৯ বছর বয়সে প্রকাশ কাউরকে বিয়ে করেন। সিনেমা জগতে আসার আগেই এই বিয়ে হয়। এই দম্পতির চার সন্তান—দুই ছেলে ও দুই মেয়ে।
ধর্মেন্দ্রের প্রথম পরিবার:
সানি দেওল: জ্যেষ্ঠ পুত্র, অভিনেতা, পরিচালক ও রাজনীতিবিদ। তাঁর দুই পুত্র—অভিনেতা করণ দেওল (স্ত্রী দ্রিশা আচার্য) এবং অভিনেতা রাজবীর দেওল (চলচ্চিত্র ‘দোনো’ দিয়ে অভিষেক)।
ববি দেওল: কনিষ্ঠ পুত্র, অভিনেতা ও প্রযোজক। তাঁর দুই পুত্র—আর্যমান দেওল এবং ধর্ম দেওল (ধর্মেন্দ্রের নামানুসারে)। ববি দেওলের স্ত্রী তানিয়া আহুজা পেশায় ইন্টেরিয়র ডিজাইনার।
বিজয়তা দেওল ও অজিতা দেওল: দুই কন্যা বিজয়তা ও অজিতা মূলত প্রচারের আলো থেকে দূরে থাকেন। বিজয়তা বিয়ে করেছেন বিবেক গিলকে; তাঁদের দুই সন্তান প্রেরণা ও সাহিল গিল। অজিতা ক্যালিফোর্নিয়ায় বসবাস করেন এবং তাঁর দুই কন্যা ডা. নিকিতা মিনা এবং ডা. প্রিয়াঙ্কা চৌধুরী।
১৯৮০ সালে ধর্মেন্দ্র তাঁর বহু হিট ছবির সহ-অভিনেত্রী হেমা মালিনীকে বিয়ে করেন। ‘সীতা অউর গীতা’, ‘রাজা জানি’, ‘জুগনু’ এবং ‘শোলে’-এর মতো ছবিতে তাঁরা একসঙ্গে কাজ করেছেন। প্রকাশ কাউরের সঙ্গে আইনত বিবাহবদ্ধ থাকা সত্ত্বেও এই সম্পর্ক নিয়ে জনসমক্ষে প্রচুর আলোচনা হলেও তাঁদের বিয়ে টিকে ছিল। এই দম্পতির দুই কন্যা।

ধর্মেন্দ্রের দ্বিতীয় পরিবার:
এষা দেওল: অভিনেত্রী। ব্যবসায়ী ভারত তখতানির সঙ্গে তাঁর বিবাহ বিচ্ছেদ হয়েছে; তাঁদের দুই কন্যা—রাধ্যা ও মিরায়া তখতানি।
আহানা দেওল: শাস্ত্রীয় নৃত্যশিল্পী ও উদ্যোক্তা। তাঁর স্বামী বৈভব বোহরা; তাঁদের এক পুত্র দ্যারিয়েন এবং দুই যমজ কন্যা আস্ত্রাইয়া ও আদিয়া।
হেমা মালিনী ও তাঁর কন্যারা মুম্বাইয়ে আলাদা বাস করলেও ধর্মেন্দ্র তাঁর প্রথম পরিবারের সঙ্গেই থাকতেন। তবে গুরুত্বপূর্ণ পারিবারিক অনুষ্ঠানে তিনি উপস্থিত থাকতেন।
দেওলদের সাম্রাজ্য
ধর্মেন্দ্রের ছোট ভাই অজিত সিং দেওলও অভিনেতা ও প্রযোজক। তাঁর পুত্র অভয় দেওল (‘দেব ডি’, ‘জিন্দেগি না মিলেগি দোবারা’) বর্তমানে হিন্দি সিনেমার অন্যতম পরিচিত মুখ। অভয় দেওল সানি ও ববি দেওলের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ এবং ধর্মেন্দ্রকে বাবার মতোই শ্রদ্ধা করেন।
তৃতীয় প্রজন্মের উত্তরাধিকার:
ধর্মেন্দ্রের নাতি-নাতনিদের অনেকেই ধীরে ধীরে অভিনয় জগতে প্রবেশ করছেন। সানি দেওলের পুত্র করণ দেওল ও রাজবীর দেওল এখন হিন্দি ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে তৃতীয় প্রজন্মের দেওলদের প্রতিনিধিত্ব করছেন। ববি দেওলের পুত্র আর্যমান ও ধর্ম দেওল এখনো পড়াশোনা করছেন, তবে ভবিষ্যতে তাঁরাও বিনোদন জগতে প্রবেশ করবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ধর্মেন্দ্রের আনুমানিক নিট সম্পত্তির পরিমাণ ৩৩৫ কোটি থেকে ৪৫০ কোটি রুপির মধ্যে। ছয় দশকের ক্যারিয়ারে বিচক্ষণ বিনিয়োগ এবং অত্যন্ত শৃঙ্খলাপূর্ণ জীবনের কারণে তিনি এই বিপুল সম্পদ অর্জন করেন। ধারণা করা হয়, দেওল পরিবারের সম্মিলিত সম্পত্তির পরিমাণ ১ হাজার কোটি রুপি ছাড়িয়েছে। বলতে গেলে ভারতের অন্যতম প্রভাবশালী সিনেমাটিক রাজবংশ এই দেওলরা।

একের পর এক অভিযোগে কোণঠাসা হয়ে পড়েছেন অভিনেত্রী তানজিন তিশা। সম্প্রতি দুটি ফ্যাশন হাউস তাঁর বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ এনে মামলা করেছে। এবার ভারতীয় এক প্রযোজক তিশার বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ এনেছেন। সেই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল অফিশিয়াল বিবৃতি দিয়েছেন তিশা।
১ ঘণ্টা আগে
পূজার স্বামী শুভংকর সেন পেশায় একজন মডেল এবং চাকরিজীবী। এক বছর ধরে শুভংকরের সঙ্গে বাঁধনের পরিচয়। সেই পরিচয় থেকেই বন্ধুত্ব এবং বিয়ে।
২ ঘণ্টা আগে
আসামের কিংবদন্তি গায়ক জুবিন গার্গের মৃত্যু কোনো ‘দুর্ঘটনা’ নয়, বরং এটাকে ‘সরাসরি খুন’ বলা যায় বলে মন্তব্য করেছেন প্রদেশটির মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। আজ মঙ্গলবার আসাম বিধানসভায় জুবিন গার্গের মৃত্যুর বিষয়ে বিরোধীদের আনা স্থগিতাদেশ প্রস্তাবের আলোচনায় এ কথা বলেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
ভারতীয় সিনেমার স্বর্ণযুগের ‘হি-ম্যান’, কিংবদন্তি অভিনেতা ধর্মেন্দ্র ৮৯ বছর বয়সে মারা গেলেন। বলিউডের এই তারকার প্রয়াণে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। তবে এর চেয়েও এক মর্মান্তিক সমাপতন ঘটেছে: ধর্মেন্দ্রর মৃত্যুর দিনেই তাঁর সুপারহিট ছবিগুলোর চিত্রনাট্যকার সেলিম খান তাঁর ৯০তম জন্মদিন পালন করছিলেন।
৮ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

সম্প্রতি সিনেমায় নাম লিখিয়েছেন তানজিন তিশা। ইতিমধ্যে শুরু করেছেন নিজের প্রথম সিনেমার শুটিং। এর মধ্যেই একের পর এক অভিযোগে কোণঠাসা হয়ে পড়েছেন এই অভিনেত্রী। দুটি ফ্যাশন হাউসের প্রতারণার অভিযোগের পর এবার তিশার বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ করেছেন ভারতীয় এক প্রযোজক। ‘ভালোবাসার মরশুম’ নামের ওই সিনেমার প্রযোজক শরীফ খানের দাবি, তাঁর প্রায় সাড়ে ৪ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছেন তিশা। এ পরিস্থিতিতে সোশ্যাল মিডিয়ায় তানজিন তিশা আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দিয়ে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন।
ফেসবুকে তানজিন তিশা লেখেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে ভারতীয় পরিচালক এম এন রাজের সঙ্গে আমার “ভালোবাসার মরশুম” সিনেমাটি করার কথা ছিল। এ বিষয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় কিছু ভুল তথ্য ছড়িয়েছে। বিষয়টি আমার নজরে এসেছে, যা আদতে সম্পূর্ণ মিথ্যা ও রটানো। আমি যখন সিনেমাটি সাইন করি, আমার আইনজীবীর মাধ্যমে চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করি। সেখানে পরিষ্কারভাবে উল্লেখ ছিল, আমার বিদেশ ভ্রমণসম্পর্কিত সব দায়িত্ব ডিরেক্টর এবং প্রডিউসারের। অর্থাৎ ভিসা করানো, ফ্লাইটের জন্য টিকিট এবং সেখানে থাকা-খাওয়ার সব দায়দায়িত্ব তাঁদের। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক ব্যাপার, তাঁরা আমার ভিসা করিয়ে দিতে পারেননি। এমনকি আমি নিজেও ব্যক্তিগতভাবে চেষ্টা করেছি; কিন্তু ভিসাপ্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে ব্যর্থ হই।’
ভিসা-সংক্রান্ত জটিলতার জন্য নির্মাতাকে দায়ী করে তিশা লেখেন, ‘ভিসা-সংক্রান্ত জটিলতা যেহেতু চুক্তিপত্র অনুযায়ী ডিরেক্টরের দায়িত্ব, তাই এ বিষয়ের জন্য আইন অনুযায়ী কোনো দায় আমার হতে পারে না। এটি ডিরেক্টরের ব্যর্থতা। ওই সময় ২ মাস ভিসার জন্য অপেক্ষা করেছি এবং এর মধ্যে ভিসা হয়নি। ফলে এর মধ্যে তাঁরা অন্য একজনকে আমার সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ চরিত্রটির জন্য ইনক্লুড করেন এবং তাঁকে দিয়ে অভিনয় করান। আমি পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের একটি সিনেমায় চুক্তিবদ্ধ হই, বর্তমানে যার শুটিং চলমান। সিনেমা আমার জন্য পেশাগত সম্মানের একটি জায়গা, যা আমি কখনোই নষ্ট করতে চাইনি, চাইব না। কিন্তু যেহেতু পরিচালক তাঁর ব্যর্থতার জন্য শিডিউল অনুযায়ী কাজ শুরু করতে পারেননি এবং নতুন একজনকে সেখানে চুক্তিবদ্ধ করে নিয়েছেন, তাই বাধ্য হয়েই আমাকে সেখান থেকে সরে আসতে হয়েছে।’
প্রযোজক শরিফ খানের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে তিশা লেখেন, ‘লাইন প্রডিউসার শরিফ একবার আমাকে বলছেন, এক-তৃতীয়াংশ টাকা ফেরত দিতে, আবার আমার আইনজীবীকে বলছেন কিছু টাকা ফেরত দিলেই হবে, আবার সাংবাদিকদের ভুল তথ্য দিয়ে আমার ক্যারিয়ার ক্ষতিগ্রস্ত করে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছেন, যা একটি অপচেষ্টা মাত্র।’
তিশা আরও লেখেন, ‘আমার যে চুক্তিপত্র হয়েছে, সেখানে ডিরেক্টরের দোষে কোনো সমস্যা হলে আমাকে টাকা ফেরত দিতে হবে—এমন কোনো ক্লজ নেই। আমি সর্বদা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল একজন মানুষ, আইন-আদালতে যদি তাঁরা প্রমাণ করতে পারেন, আমি টাকা ফেরত দিতে বাধ্য এবং আদালত যদি এমন নির্দেশনা প্রদান করেন, তাহলে আমি অবশ্যই তা মেনে নেব এবং টাকা ফেরত দেব।’

সম্প্রতি সিনেমায় নাম লিখিয়েছেন তানজিন তিশা। ইতিমধ্যে শুরু করেছেন নিজের প্রথম সিনেমার শুটিং। এর মধ্যেই একের পর এক অভিযোগে কোণঠাসা হয়ে পড়েছেন এই অভিনেত্রী। দুটি ফ্যাশন হাউসের প্রতারণার অভিযোগের পর এবার তিশার বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ করেছেন ভারতীয় এক প্রযোজক। ‘ভালোবাসার মরশুম’ নামের ওই সিনেমার প্রযোজক শরীফ খানের দাবি, তাঁর প্রায় সাড়ে ৪ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছেন তিশা। এ পরিস্থিতিতে সোশ্যাল মিডিয়ায় তানজিন তিশা আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দিয়ে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন।
ফেসবুকে তানজিন তিশা লেখেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে ভারতীয় পরিচালক এম এন রাজের সঙ্গে আমার “ভালোবাসার মরশুম” সিনেমাটি করার কথা ছিল। এ বিষয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় কিছু ভুল তথ্য ছড়িয়েছে। বিষয়টি আমার নজরে এসেছে, যা আদতে সম্পূর্ণ মিথ্যা ও রটানো। আমি যখন সিনেমাটি সাইন করি, আমার আইনজীবীর মাধ্যমে চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করি। সেখানে পরিষ্কারভাবে উল্লেখ ছিল, আমার বিদেশ ভ্রমণসম্পর্কিত সব দায়িত্ব ডিরেক্টর এবং প্রডিউসারের। অর্থাৎ ভিসা করানো, ফ্লাইটের জন্য টিকিট এবং সেখানে থাকা-খাওয়ার সব দায়দায়িত্ব তাঁদের। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক ব্যাপার, তাঁরা আমার ভিসা করিয়ে দিতে পারেননি। এমনকি আমি নিজেও ব্যক্তিগতভাবে চেষ্টা করেছি; কিন্তু ভিসাপ্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে ব্যর্থ হই।’
ভিসা-সংক্রান্ত জটিলতার জন্য নির্মাতাকে দায়ী করে তিশা লেখেন, ‘ভিসা-সংক্রান্ত জটিলতা যেহেতু চুক্তিপত্র অনুযায়ী ডিরেক্টরের দায়িত্ব, তাই এ বিষয়ের জন্য আইন অনুযায়ী কোনো দায় আমার হতে পারে না। এটি ডিরেক্টরের ব্যর্থতা। ওই সময় ২ মাস ভিসার জন্য অপেক্ষা করেছি এবং এর মধ্যে ভিসা হয়নি। ফলে এর মধ্যে তাঁরা অন্য একজনকে আমার সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ চরিত্রটির জন্য ইনক্লুড করেন এবং তাঁকে দিয়ে অভিনয় করান। আমি পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের একটি সিনেমায় চুক্তিবদ্ধ হই, বর্তমানে যার শুটিং চলমান। সিনেমা আমার জন্য পেশাগত সম্মানের একটি জায়গা, যা আমি কখনোই নষ্ট করতে চাইনি, চাইব না। কিন্তু যেহেতু পরিচালক তাঁর ব্যর্থতার জন্য শিডিউল অনুযায়ী কাজ শুরু করতে পারেননি এবং নতুন একজনকে সেখানে চুক্তিবদ্ধ করে নিয়েছেন, তাই বাধ্য হয়েই আমাকে সেখান থেকে সরে আসতে হয়েছে।’
প্রযোজক শরিফ খানের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে তিশা লেখেন, ‘লাইন প্রডিউসার শরিফ একবার আমাকে বলছেন, এক-তৃতীয়াংশ টাকা ফেরত দিতে, আবার আমার আইনজীবীকে বলছেন কিছু টাকা ফেরত দিলেই হবে, আবার সাংবাদিকদের ভুল তথ্য দিয়ে আমার ক্যারিয়ার ক্ষতিগ্রস্ত করে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছেন, যা একটি অপচেষ্টা মাত্র।’
তিশা আরও লেখেন, ‘আমার যে চুক্তিপত্র হয়েছে, সেখানে ডিরেক্টরের দোষে কোনো সমস্যা হলে আমাকে টাকা ফেরত দিতে হবে—এমন কোনো ক্লজ নেই। আমি সর্বদা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল একজন মানুষ, আইন-আদালতে যদি তাঁরা প্রমাণ করতে পারেন, আমি টাকা ফেরত দিতে বাধ্য এবং আদালত যদি এমন নির্দেশনা প্রদান করেন, তাহলে আমি অবশ্যই তা মেনে নেব এবং টাকা ফেরত দেব।’

ভারতীয় চলচ্চিত্রের ইতিহাসে ‘হি-ম্যান’ নামে পরিচিত কিংবদন্তি অভিনেতা ধর্মেন্দ্র ৮৯ বছর বয়সে মারা গেলেন। তাঁর ছয় দশকের বর্ণময় ক্যারিয়ারের পাশাপাশি ধর্মেন্দ্র রেখে গেছেন বলিউডের অন্যতম বিস্তৃত এবং সম্মানিত পারিবারিক সাম্রাজ্য। এই সাম্রাজ্য এখন তৃতীয় প্রজন্ম পর্যন্ত বিস্তৃত।
৭ ঘণ্টা আগে
পূজার স্বামী শুভংকর সেন পেশায় একজন মডেল এবং চাকরিজীবী। এক বছর ধরে শুভংকরের সঙ্গে বাঁধনের পরিচয়। সেই পরিচয় থেকেই বন্ধুত্ব এবং বিয়ে।
২ ঘণ্টা আগে
আসামের কিংবদন্তি গায়ক জুবিন গার্গের মৃত্যু কোনো ‘দুর্ঘটনা’ নয়, বরং এটাকে ‘সরাসরি খুন’ বলা যায় বলে মন্তব্য করেছেন প্রদেশটির মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। আজ মঙ্গলবার আসাম বিধানসভায় জুবিন গার্গের মৃত্যুর বিষয়ে বিরোধীদের আনা স্থগিতাদেশ প্রস্তাবের আলোচনায় এ কথা বলেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
ভারতীয় সিনেমার স্বর্ণযুগের ‘হি-ম্যান’, কিংবদন্তি অভিনেতা ধর্মেন্দ্র ৮৯ বছর বয়সে মারা গেলেন। বলিউডের এই তারকার প্রয়াণে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। তবে এর চেয়েও এক মর্মান্তিক সমাপতন ঘটেছে: ধর্মেন্দ্রর মৃত্যুর দিনেই তাঁর সুপারহিট ছবিগুলোর চিত্রনাট্যকার সেলিম খান তাঁর ৯০তম জন্মদিন পালন করছিলেন।
৮ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

বিয়ে করলেন সংগীতশিল্পী বাঁধন সরকার পূজা। পাত্রের নাম শুভংকর সেন। ২৪ নভেম্বর তাঁদের বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন পূজা। স্বামী শুভংকর সেন পেশায় একজন মডেল এবং চাকরিজীবী।
পূজা জানান, এক বছর আগে শুভংকর সেনের সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয়। সেখান থেকেই তৈরি হয় বন্ধুত্ব। এরপর দুই পরিবারকে জানালে পারিবারিকভাবেই বিয়ের আয়োজন করা হয়।
পূজা বলেন, ‘শুভংকর অত্যন্ত ভালো মনের মানুষ। তার মতো মানুষকে জীবনসঙ্গী হিসেবে পেয়ে আমি অনেক খুশি। সবাই আমাদের জন্য দোয়া করবেন।’
এটি পূজার দ্বিতীয় বিয়ে। ২০১৭ সালে তিনি মডেল অর্ণব দাস অন্তুকে বিয়ে করেছিলেন। ২০২১ সালে তাঁদের ডিভোর্স হয়।
বাংলাদেশ টেলিভিশনের প্রতিভা অন্বেষণ প্রতিযোগিতা নতুন কুঁড়ি দিয়ে শোবিজে পথচলা শুরু হয়েছিল পূজার। ২০০৮ সালে সংগীতবিষয়ক রিয়্যালিটি শো চ্যানেল আই সেরাকণ্ঠ দিয়ে পান পরিচিতি। এরপর নিয়মিত গান করে যাচ্ছেন তিনি। এখন পর্যন্ত তাঁর গাওয়া ১০টির বেশি গানের ভিউ কোটির ঘর ছাড়িয়েছে। এই তালিকায় রয়েছে—‘তুমি দূরে দূরে আর থেকো না’, ‘সাত জনম’, ‘এত কাছে, চুপি চুপি’, ‘একটাই তুমি’, ‘তোমার আমার ভালোবাসা’, ‘তুমি ছাড়া’, ‘কেন বারে বারে’, ‘মানে না মন’ ইত্যাদি।

বিয়ে করলেন সংগীতশিল্পী বাঁধন সরকার পূজা। পাত্রের নাম শুভংকর সেন। ২৪ নভেম্বর তাঁদের বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন পূজা। স্বামী শুভংকর সেন পেশায় একজন মডেল এবং চাকরিজীবী।
পূজা জানান, এক বছর আগে শুভংকর সেনের সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয়। সেখান থেকেই তৈরি হয় বন্ধুত্ব। এরপর দুই পরিবারকে জানালে পারিবারিকভাবেই বিয়ের আয়োজন করা হয়।
পূজা বলেন, ‘শুভংকর অত্যন্ত ভালো মনের মানুষ। তার মতো মানুষকে জীবনসঙ্গী হিসেবে পেয়ে আমি অনেক খুশি। সবাই আমাদের জন্য দোয়া করবেন।’
এটি পূজার দ্বিতীয় বিয়ে। ২০১৭ সালে তিনি মডেল অর্ণব দাস অন্তুকে বিয়ে করেছিলেন। ২০২১ সালে তাঁদের ডিভোর্স হয়।
বাংলাদেশ টেলিভিশনের প্রতিভা অন্বেষণ প্রতিযোগিতা নতুন কুঁড়ি দিয়ে শোবিজে পথচলা শুরু হয়েছিল পূজার। ২০০৮ সালে সংগীতবিষয়ক রিয়্যালিটি শো চ্যানেল আই সেরাকণ্ঠ দিয়ে পান পরিচিতি। এরপর নিয়মিত গান করে যাচ্ছেন তিনি। এখন পর্যন্ত তাঁর গাওয়া ১০টির বেশি গানের ভিউ কোটির ঘর ছাড়িয়েছে। এই তালিকায় রয়েছে—‘তুমি দূরে দূরে আর থেকো না’, ‘সাত জনম’, ‘এত কাছে, চুপি চুপি’, ‘একটাই তুমি’, ‘তোমার আমার ভালোবাসা’, ‘তুমি ছাড়া’, ‘কেন বারে বারে’, ‘মানে না মন’ ইত্যাদি।

ভারতীয় চলচ্চিত্রের ইতিহাসে ‘হি-ম্যান’ নামে পরিচিত কিংবদন্তি অভিনেতা ধর্মেন্দ্র ৮৯ বছর বয়সে মারা গেলেন। তাঁর ছয় দশকের বর্ণময় ক্যারিয়ারের পাশাপাশি ধর্মেন্দ্র রেখে গেছেন বলিউডের অন্যতম বিস্তৃত এবং সম্মানিত পারিবারিক সাম্রাজ্য। এই সাম্রাজ্য এখন তৃতীয় প্রজন্ম পর্যন্ত বিস্তৃত।
৭ ঘণ্টা আগে
একের পর এক অভিযোগে কোণঠাসা হয়ে পড়েছেন অভিনেত্রী তানজিন তিশা। সম্প্রতি দুটি ফ্যাশন হাউস তাঁর বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ এনে মামলা করেছে। এবার ভারতীয় এক প্রযোজক তিশার বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ এনেছেন। সেই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল অফিশিয়াল বিবৃতি দিয়েছেন তিশা।
১ ঘণ্টা আগে
আসামের কিংবদন্তি গায়ক জুবিন গার্গের মৃত্যু কোনো ‘দুর্ঘটনা’ নয়, বরং এটাকে ‘সরাসরি খুন’ বলা যায় বলে মন্তব্য করেছেন প্রদেশটির মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। আজ মঙ্গলবার আসাম বিধানসভায় জুবিন গার্গের মৃত্যুর বিষয়ে বিরোধীদের আনা স্থগিতাদেশ প্রস্তাবের আলোচনায় এ কথা বলেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
ভারতীয় সিনেমার স্বর্ণযুগের ‘হি-ম্যান’, কিংবদন্তি অভিনেতা ধর্মেন্দ্র ৮৯ বছর বয়সে মারা গেলেন। বলিউডের এই তারকার প্রয়াণে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। তবে এর চেয়েও এক মর্মান্তিক সমাপতন ঘটেছে: ধর্মেন্দ্রর মৃত্যুর দিনেই তাঁর সুপারহিট ছবিগুলোর চিত্রনাট্যকার সেলিম খান তাঁর ৯০তম জন্মদিন পালন করছিলেন।
৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আসামের কিংবদন্তি গায়ক জুবিন গার্গের মৃত্যু কোনো ‘দুর্ঘটনা’ নয়, বরং এটাকে ‘সরাসরি খুন’ বলা যায় বলে মন্তব্য করেছেন প্রদেশটির মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। আজ মঙ্গলবার আসাম বিধানসভায় জুবিন গার্গের মৃত্যুর বিষয়ে বিরোধীদের আনা স্থগিতাদেশ প্রস্তাবের আলোচনায় এ কথা বলেন তিনি।
ভারতের সাংস্কৃতিক উৎসব নর্থ ইস্ট ইন্ডিয়া ফেস্টিভ্যালে (এনইআইএফ) অংশ নিতে সিঙ্গাপুরে গিয়েছিলেন জুবিন গার্গ। গত ১৯ সেপ্টেম্বর সিঙ্গাপুরে স্কুবা ডাইভিং করতে গিয়ে ৫২ বছর বয়সে মারা যান এই জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী-সুরকার।
হিমন্ত শর্মা বলেন, “প্রাথমিক তদন্তের পর আসাম পুলিশ নিশ্চিত হয়েছে যে এটা কোনো অপ আসাম পুলিশ নিশ্চিত হয় যে এটি কোনো ‘গাফিলতির কারণে মৃত্যু’ নয়, এটি সোজাসাপটা খুন।”
শর্মা আরও দাবি করেন, ‘অভিযুক্তদের একজন গার্গকে হত্যা করেছে, আর অন্যরা তাকে সহযোগিতা করেছে। এই হত্যা মামলায় চার থেকে পাঁচজনকে আসামি করা হচ্ছে।’
গার্গের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে রাজ্যের বিভিন্ন স্থানে ৬০টিরও বেশি মামলা করা হয়েছে। সরকার ঘটনাটি তদন্তে আসাম পুলিশের অপরাধ তদন্ত দপ্তরের অধীনে একটি বিশেষ তদন্ত দল এসআইটি গঠন করে। এ ছাড়া গৌহাটি হাইকোর্টের বর্তমান বিচারপতি সৌমিত্র সাইকার নেতৃত্বে এক সদস্যের বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিশনও গঠন করা হয়।
এ ঘটনায় সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে নর্থ ইস্ট ইন্ডিয়া ফেস্টিভালের আয়োজক শ্যামকানু মহন্ত, গায়কের ব্যবস্থাপক সিদ্ধার্থ শর্মা, ব্যান্ডের দুই সদস্য শেখর জ্যোতি গোস্বামী ও অমৃত প্রভা মহন্ত এবং গার্গের চাচাতো ভাই আসাম পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সন্দীপন গার্গকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গার্গের ব্যক্তিগত নিরাপত্তাকর্মী নন্দেশ্বর বরা ও প্রবীন বৈশ্যকেও গ্রেপ্তার করা হয়। তদন্তে তাদের ব্যাংক হিসাবে ১ কোটি ১০ লাখ রুপির বেশি আর্থিক লেনদেনের তথ্য পাওয়ার পর এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়।
গ্রেপ্তার সাতজনের বিরুদ্ধে ভারতীয় ন্যায় সংহিতার বিভিন্ন ধারায় অভিযোগ আনা হয় যার মধ্যে রয়েছে— খুন, খুন বলে গণ্য নয় এমন হত্যা, অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র এবং অবহেলাজনিত মৃত্যু ঘটানো।
হিমন্ত শর্মা বলেন, ‘বিশেষ তদন্ত দল এমন অভেদ্য চার্জশিট দাখিল করবে এবং ঘটনার পেছনের উদ্দেশ্য রাজ্যের মানুষকে বিস্মিত করবে।’
তিনি আরও জানান, ডিসেম্বরে হত্যা মামলার অভিযোগপত্র জমা দেওয়ার পর তদন্তের পরিধি বাড়ানো হবে যাতে অবহেলা, অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গ এবং অন্যান্য দিকগুলোও অন্তর্ভুক্ত করা যায়।
গতকাল সোমবার কমিশন বিবৃতি রেকর্ড ও প্রমাণ জমা দেওয়ার সময়সীমা ১২ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়েছে। কমিশন গত ৩ নভেম্বর থেকে ওই ঘটনার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিবৃতি গ্রহণ এবং প্রমাণ সংগ্রহ শুরু করে। এর আগের নির্ধারিত শেষ সময় ছিল ২১ নভেম্বর।
অন্যদিকে সিঙ্গাপুর পুলিশ বাহিনীও গার্গের মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত করছে।
এর আগে জুবিন গার্গকে বিষ প্রয়োগে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন ব্যান্ড সদস্য এবং মূল সাক্ষী শেখর জ্যোতি গোস্বামী। রিমান্ড নোটে জুবিনের ম্যানেজার সিদ্ধার্থ শর্মা এবং ইভেন্ট ম্যানেজার শ্যামকানু মহন্তের বিরুদ্ধে এই হত্যার ষড়যন্ত্রে জড়িত থাকার অভিযোগ তোলেন গোস্বামী।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, গোস্বামী দাবি করেছেন, জুবিন গার্গের মৃত্যু একটি সুপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র। হত্যাকে দুর্ঘটনা বলে চালানোর জন্যই সিঙ্গাপুরের একটি নিরিবিলি স্থান, বিশেষ করে প্যান প্যাসিফিক হোটেলকে বেছে নেওয়া হয়েছিল।

আসামের কিংবদন্তি গায়ক জুবিন গার্গের মৃত্যু কোনো ‘দুর্ঘটনা’ নয়, বরং এটাকে ‘সরাসরি খুন’ বলা যায় বলে মন্তব্য করেছেন প্রদেশটির মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। আজ মঙ্গলবার আসাম বিধানসভায় জুবিন গার্গের মৃত্যুর বিষয়ে বিরোধীদের আনা স্থগিতাদেশ প্রস্তাবের আলোচনায় এ কথা বলেন তিনি।
ভারতের সাংস্কৃতিক উৎসব নর্থ ইস্ট ইন্ডিয়া ফেস্টিভ্যালে (এনইআইএফ) অংশ নিতে সিঙ্গাপুরে গিয়েছিলেন জুবিন গার্গ। গত ১৯ সেপ্টেম্বর সিঙ্গাপুরে স্কুবা ডাইভিং করতে গিয়ে ৫২ বছর বয়সে মারা যান এই জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী-সুরকার।
হিমন্ত শর্মা বলেন, “প্রাথমিক তদন্তের পর আসাম পুলিশ নিশ্চিত হয়েছে যে এটা কোনো অপ আসাম পুলিশ নিশ্চিত হয় যে এটি কোনো ‘গাফিলতির কারণে মৃত্যু’ নয়, এটি সোজাসাপটা খুন।”
শর্মা আরও দাবি করেন, ‘অভিযুক্তদের একজন গার্গকে হত্যা করেছে, আর অন্যরা তাকে সহযোগিতা করেছে। এই হত্যা মামলায় চার থেকে পাঁচজনকে আসামি করা হচ্ছে।’
গার্গের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে রাজ্যের বিভিন্ন স্থানে ৬০টিরও বেশি মামলা করা হয়েছে। সরকার ঘটনাটি তদন্তে আসাম পুলিশের অপরাধ তদন্ত দপ্তরের অধীনে একটি বিশেষ তদন্ত দল এসআইটি গঠন করে। এ ছাড়া গৌহাটি হাইকোর্টের বর্তমান বিচারপতি সৌমিত্র সাইকার নেতৃত্বে এক সদস্যের বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিশনও গঠন করা হয়।
এ ঘটনায় সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে নর্থ ইস্ট ইন্ডিয়া ফেস্টিভালের আয়োজক শ্যামকানু মহন্ত, গায়কের ব্যবস্থাপক সিদ্ধার্থ শর্মা, ব্যান্ডের দুই সদস্য শেখর জ্যোতি গোস্বামী ও অমৃত প্রভা মহন্ত এবং গার্গের চাচাতো ভাই আসাম পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সন্দীপন গার্গকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গার্গের ব্যক্তিগত নিরাপত্তাকর্মী নন্দেশ্বর বরা ও প্রবীন বৈশ্যকেও গ্রেপ্তার করা হয়। তদন্তে তাদের ব্যাংক হিসাবে ১ কোটি ১০ লাখ রুপির বেশি আর্থিক লেনদেনের তথ্য পাওয়ার পর এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়।
গ্রেপ্তার সাতজনের বিরুদ্ধে ভারতীয় ন্যায় সংহিতার বিভিন্ন ধারায় অভিযোগ আনা হয় যার মধ্যে রয়েছে— খুন, খুন বলে গণ্য নয় এমন হত্যা, অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র এবং অবহেলাজনিত মৃত্যু ঘটানো।
হিমন্ত শর্মা বলেন, ‘বিশেষ তদন্ত দল এমন অভেদ্য চার্জশিট দাখিল করবে এবং ঘটনার পেছনের উদ্দেশ্য রাজ্যের মানুষকে বিস্মিত করবে।’
তিনি আরও জানান, ডিসেম্বরে হত্যা মামলার অভিযোগপত্র জমা দেওয়ার পর তদন্তের পরিধি বাড়ানো হবে যাতে অবহেলা, অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গ এবং অন্যান্য দিকগুলোও অন্তর্ভুক্ত করা যায়।
গতকাল সোমবার কমিশন বিবৃতি রেকর্ড ও প্রমাণ জমা দেওয়ার সময়সীমা ১২ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়েছে। কমিশন গত ৩ নভেম্বর থেকে ওই ঘটনার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিবৃতি গ্রহণ এবং প্রমাণ সংগ্রহ শুরু করে। এর আগের নির্ধারিত শেষ সময় ছিল ২১ নভেম্বর।
অন্যদিকে সিঙ্গাপুর পুলিশ বাহিনীও গার্গের মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত করছে।
এর আগে জুবিন গার্গকে বিষ প্রয়োগে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন ব্যান্ড সদস্য এবং মূল সাক্ষী শেখর জ্যোতি গোস্বামী। রিমান্ড নোটে জুবিনের ম্যানেজার সিদ্ধার্থ শর্মা এবং ইভেন্ট ম্যানেজার শ্যামকানু মহন্তের বিরুদ্ধে এই হত্যার ষড়যন্ত্রে জড়িত থাকার অভিযোগ তোলেন গোস্বামী।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, গোস্বামী দাবি করেছেন, জুবিন গার্গের মৃত্যু একটি সুপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র। হত্যাকে দুর্ঘটনা বলে চালানোর জন্যই সিঙ্গাপুরের একটি নিরিবিলি স্থান, বিশেষ করে প্যান প্যাসিফিক হোটেলকে বেছে নেওয়া হয়েছিল।

ভারতীয় চলচ্চিত্রের ইতিহাসে ‘হি-ম্যান’ নামে পরিচিত কিংবদন্তি অভিনেতা ধর্মেন্দ্র ৮৯ বছর বয়সে মারা গেলেন। তাঁর ছয় দশকের বর্ণময় ক্যারিয়ারের পাশাপাশি ধর্মেন্দ্র রেখে গেছেন বলিউডের অন্যতম বিস্তৃত এবং সম্মানিত পারিবারিক সাম্রাজ্য। এই সাম্রাজ্য এখন তৃতীয় প্রজন্ম পর্যন্ত বিস্তৃত।
৭ ঘণ্টা আগে
একের পর এক অভিযোগে কোণঠাসা হয়ে পড়েছেন অভিনেত্রী তানজিন তিশা। সম্প্রতি দুটি ফ্যাশন হাউস তাঁর বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ এনে মামলা করেছে। এবার ভারতীয় এক প্রযোজক তিশার বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ এনেছেন। সেই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল অফিশিয়াল বিবৃতি দিয়েছেন তিশা।
১ ঘণ্টা আগে
পূজার স্বামী শুভংকর সেন পেশায় একজন মডেল এবং চাকরিজীবী। এক বছর ধরে শুভংকরের সঙ্গে বাঁধনের পরিচয়। সেই পরিচয় থেকেই বন্ধুত্ব এবং বিয়ে।
২ ঘণ্টা আগে
ভারতীয় সিনেমার স্বর্ণযুগের ‘হি-ম্যান’, কিংবদন্তি অভিনেতা ধর্মেন্দ্র ৮৯ বছর বয়সে মারা গেলেন। বলিউডের এই তারকার প্রয়াণে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। তবে এর চেয়েও এক মর্মান্তিক সমাপতন ঘটেছে: ধর্মেন্দ্রর মৃত্যুর দিনেই তাঁর সুপারহিট ছবিগুলোর চিত্রনাট্যকার সেলিম খান তাঁর ৯০তম জন্মদিন পালন করছিলেন।
৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারতীয় সিনেমার স্বর্ণযুগের ‘হি-ম্যান’, কিংবদন্তি অভিনেতা ধর্মেন্দ্র ৮৯ বছর বয়সে মারা গেলেন। বলিউডের এই তারকার প্রয়াণে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। তবে এর চেয়েও এক মর্মান্তিক সমাপতন ঘটেছে: ধর্মেন্দ্রর মৃত্যুর দিনেই তাঁর সুপারহিট ছবিগুলোর চিত্রনাট্যকার সেলিম খান তাঁর ৯০তম জন্মদিন পালন করছিলেন।
১৯৩৫ সালে জন্মগ্রহণ করেন এই দুই কিংবদন্তি। তাঁদের জন্মদিন মাত্র কয়েক দিনের ব্যবধানে। আগামী ৮ ডিসেম্বর ধর্মেন্দ্রও ৯০ বছর পূর্ণ করতেন।
সেলিম-জাভেদ জুটি বলিউডের আইকনিক চিত্রনাট্যকার। সেলিম খান ধর্মেন্দ্রর সঙ্গে প্রথম কাজ করেন ১৯৭২ সালের হিট ছবি ‘সীতা অউর গীতা’-তে। এই ছবিতে ধর্মেন্দ্রর ভবিষ্যৎ স্ত্রী হেমা মালিনী দ্বৈত চরিত্রে অভিনয় করেন।
এরপর ধর্মেন্দ্র, সেলিম খান এবং জাভেদ আখতার মিলে আরও তিনটি ছবিতে কাজ করেন। যার মধ্যে রয়েছে হিন্দি সিনেমার ইতিহাসে মাইলফলক হয়ে থাকা ‘শোলে’, যা চলতি বছর ৫০ বছর পূর্ণ করেছে। এ ছাড়া তাঁরা ‘ইয়াদো কি বারাত’ (১৯৭৩) এবং ‘চাচা ভাতিজা’ (১৯৭৭) ছবিতে একসঙ্গে কাজ করেছেন।
তবে ‘শোলে’ ছবিটিই অমরত্ব লাভ করে। পরিচালক রমেশ সিপ্পির এই ছবিতে ধর্মেন্দ্র ‘বীরু’ চরিত্রে অভিনয় করেন। ডাকাত গাব্বার সিংয়ের (আমজাদ খান) হাতে বন্দী থাকার সময় ‘বীরু’ তাঁর প্রেমিকা বাসন্তীকে (হেমা মালিনী) উদ্দেশ করে বলেছিলেন, ‘ইন কুত্তো কে সামনে মাত নাচনা’। এই সংলাপ আজও দর্শকদের মুখে মুখে ফেরে।
৫০ বছরের বেশি সময় আগে শুরু হওয়া সেলিম-ধর্মেন্দ্রর পেশাগত সম্পর্কটি সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ব্যক্তিগত বন্ধনে পরিণত হয়।
এক পুরোনো ‘বিহাইন্ড দ্য সিন’ ক্লিপে সেলিম খান ধর্মেন্দ্রর সঙ্গে তাঁর দীর্ঘদিনের সম্পর্কের কথা স্মরণ করে বলেছিলেন, ‘ধর্ম জি এবং আমি বহু বছর ধরে একসঙ্গে। আমাদের সম্পর্ক ১৯৫৮-৫৯ সালের...আমরা দুজনেই একসঙ্গে অনেক সংগ্রাম দেখেছি। অনেক কিছুই আমাদের মধ্যে মিল ছিল। তিনি একজন অসাধারণ মানুষ এবং আমাদের পরিবারের সদস্য, বড় ভাইয়ের মতো।’
ধর্মেন্দ্র ১৯৯৮ সালে সেলিম খানের ছোট ছেলে সোহেল খান পরিচালিত ‘প্যায়ার কিয়া তো ডরনা ক্যায়া’ ছবিতে বাবা-তুল্য চরিত্রে অভিনয় করেন। এই ছবিতে সালমান খান মুখ্য ভূমিকায় ছিলেন। বডি বিল্ডিংয়ের অনুপ্রেরণা হিসেবে সালমান খান সব সময় ধর্মেন্দ্রকে কৃতিত্ব দিয়ে এসেছেন। সম্প্রতি কাতারে একটি অনুষ্ঠানে সালমান খান ধর্মেন্দ্রর প্রতি তাঁর ভালোবাসা প্রকাশ করে বলেন, ‘মেরে আনে সে পেহেলে এক হি সাকস থে, ওহ হ্যায় ধর্ম জি। হি ইজ মাই ফাদার, দ্যাটস দি এন্ড। আই লাভ দ্যাট ম্যান...।’
বাবার ৯০তম জন্মদিনে সালমান খান এবং সেলিম খান দুজনেই সোমবার বিকেলে পবন হংস শ্মশানে প্রয়াত অভিনেতার শেষকৃত্যে উপস্থিত ছিলেন। দিনটি সেলিম খানের পরিবারের জন্য শুরু হয়েছিল জন্মদিনের উদ্যাপন দিয়ে, আর শেষ হয়েছে এক প্রিয়জনকে হারানোর গভীর শোকের মধ্য দিয়ে।

ভারতীয় সিনেমার স্বর্ণযুগের ‘হি-ম্যান’, কিংবদন্তি অভিনেতা ধর্মেন্দ্র ৮৯ বছর বয়সে মারা গেলেন। বলিউডের এই তারকার প্রয়াণে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। তবে এর চেয়েও এক মর্মান্তিক সমাপতন ঘটেছে: ধর্মেন্দ্রর মৃত্যুর দিনেই তাঁর সুপারহিট ছবিগুলোর চিত্রনাট্যকার সেলিম খান তাঁর ৯০তম জন্মদিন পালন করছিলেন।
১৯৩৫ সালে জন্মগ্রহণ করেন এই দুই কিংবদন্তি। তাঁদের জন্মদিন মাত্র কয়েক দিনের ব্যবধানে। আগামী ৮ ডিসেম্বর ধর্মেন্দ্রও ৯০ বছর পূর্ণ করতেন।
সেলিম-জাভেদ জুটি বলিউডের আইকনিক চিত্রনাট্যকার। সেলিম খান ধর্মেন্দ্রর সঙ্গে প্রথম কাজ করেন ১৯৭২ সালের হিট ছবি ‘সীতা অউর গীতা’-তে। এই ছবিতে ধর্মেন্দ্রর ভবিষ্যৎ স্ত্রী হেমা মালিনী দ্বৈত চরিত্রে অভিনয় করেন।
এরপর ধর্মেন্দ্র, সেলিম খান এবং জাভেদ আখতার মিলে আরও তিনটি ছবিতে কাজ করেন। যার মধ্যে রয়েছে হিন্দি সিনেমার ইতিহাসে মাইলফলক হয়ে থাকা ‘শোলে’, যা চলতি বছর ৫০ বছর পূর্ণ করেছে। এ ছাড়া তাঁরা ‘ইয়াদো কি বারাত’ (১৯৭৩) এবং ‘চাচা ভাতিজা’ (১৯৭৭) ছবিতে একসঙ্গে কাজ করেছেন।
তবে ‘শোলে’ ছবিটিই অমরত্ব লাভ করে। পরিচালক রমেশ সিপ্পির এই ছবিতে ধর্মেন্দ্র ‘বীরু’ চরিত্রে অভিনয় করেন। ডাকাত গাব্বার সিংয়ের (আমজাদ খান) হাতে বন্দী থাকার সময় ‘বীরু’ তাঁর প্রেমিকা বাসন্তীকে (হেমা মালিনী) উদ্দেশ করে বলেছিলেন, ‘ইন কুত্তো কে সামনে মাত নাচনা’। এই সংলাপ আজও দর্শকদের মুখে মুখে ফেরে।
৫০ বছরের বেশি সময় আগে শুরু হওয়া সেলিম-ধর্মেন্দ্রর পেশাগত সম্পর্কটি সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ব্যক্তিগত বন্ধনে পরিণত হয়।
এক পুরোনো ‘বিহাইন্ড দ্য সিন’ ক্লিপে সেলিম খান ধর্মেন্দ্রর সঙ্গে তাঁর দীর্ঘদিনের সম্পর্কের কথা স্মরণ করে বলেছিলেন, ‘ধর্ম জি এবং আমি বহু বছর ধরে একসঙ্গে। আমাদের সম্পর্ক ১৯৫৮-৫৯ সালের...আমরা দুজনেই একসঙ্গে অনেক সংগ্রাম দেখেছি। অনেক কিছুই আমাদের মধ্যে মিল ছিল। তিনি একজন অসাধারণ মানুষ এবং আমাদের পরিবারের সদস্য, বড় ভাইয়ের মতো।’
ধর্মেন্দ্র ১৯৯৮ সালে সেলিম খানের ছোট ছেলে সোহেল খান পরিচালিত ‘প্যায়ার কিয়া তো ডরনা ক্যায়া’ ছবিতে বাবা-তুল্য চরিত্রে অভিনয় করেন। এই ছবিতে সালমান খান মুখ্য ভূমিকায় ছিলেন। বডি বিল্ডিংয়ের অনুপ্রেরণা হিসেবে সালমান খান সব সময় ধর্মেন্দ্রকে কৃতিত্ব দিয়ে এসেছেন। সম্প্রতি কাতারে একটি অনুষ্ঠানে সালমান খান ধর্মেন্দ্রর প্রতি তাঁর ভালোবাসা প্রকাশ করে বলেন, ‘মেরে আনে সে পেহেলে এক হি সাকস থে, ওহ হ্যায় ধর্ম জি। হি ইজ মাই ফাদার, দ্যাটস দি এন্ড। আই লাভ দ্যাট ম্যান...।’
বাবার ৯০তম জন্মদিনে সালমান খান এবং সেলিম খান দুজনেই সোমবার বিকেলে পবন হংস শ্মশানে প্রয়াত অভিনেতার শেষকৃত্যে উপস্থিত ছিলেন। দিনটি সেলিম খানের পরিবারের জন্য শুরু হয়েছিল জন্মদিনের উদ্যাপন দিয়ে, আর শেষ হয়েছে এক প্রিয়জনকে হারানোর গভীর শোকের মধ্য দিয়ে।

ভারতীয় চলচ্চিত্রের ইতিহাসে ‘হি-ম্যান’ নামে পরিচিত কিংবদন্তি অভিনেতা ধর্মেন্দ্র ৮৯ বছর বয়সে মারা গেলেন। তাঁর ছয় দশকের বর্ণময় ক্যারিয়ারের পাশাপাশি ধর্মেন্দ্র রেখে গেছেন বলিউডের অন্যতম বিস্তৃত এবং সম্মানিত পারিবারিক সাম্রাজ্য। এই সাম্রাজ্য এখন তৃতীয় প্রজন্ম পর্যন্ত বিস্তৃত।
৭ ঘণ্টা আগে
একের পর এক অভিযোগে কোণঠাসা হয়ে পড়েছেন অভিনেত্রী তানজিন তিশা। সম্প্রতি দুটি ফ্যাশন হাউস তাঁর বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ এনে মামলা করেছে। এবার ভারতীয় এক প্রযোজক তিশার বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ এনেছেন। সেই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল অফিশিয়াল বিবৃতি দিয়েছেন তিশা।
১ ঘণ্টা আগে
পূজার স্বামী শুভংকর সেন পেশায় একজন মডেল এবং চাকরিজীবী। এক বছর ধরে শুভংকরের সঙ্গে বাঁধনের পরিচয়। সেই পরিচয় থেকেই বন্ধুত্ব এবং বিয়ে।
২ ঘণ্টা আগে
আসামের কিংবদন্তি গায়ক জুবিন গার্গের মৃত্যু কোনো ‘দুর্ঘটনা’ নয়, বরং এটাকে ‘সরাসরি খুন’ বলা যায় বলে মন্তব্য করেছেন প্রদেশটির মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। আজ মঙ্গলবার আসাম বিধানসভায় জুবিন গার্গের মৃত্যুর বিষয়ে বিরোধীদের আনা স্থগিতাদেশ প্রস্তাবের আলোচনায় এ কথা বলেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে