বাংলাদেশ কেবল মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক শ্রমবাজারে নির্ভরশীল থাকবে না। ইউরোপ, জাপান ও অন্যান্য উন্নত দেশের অভিবাসন খাতে দক্ষ কর্মী পাঠিয়ে নতুন গতি সৃষ্টির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। জাপানে বর্তমানে পাঁচ লাখের বেশি কর্মীর চাহিদা রয়েছে। আগামী পাঁচ বছরে জাপানে এক লাখ কর্মী পাঠানোর লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে।
বিদেশে শ্রম বাজার বাড়ানো, অভিবাসন প্রত্যাশী কর্মীদের দক্ষতা উন্নয়ন এবং বিদেশফেরত কর্মীদের রি-ইন্ট্রিগ্রেশন প্রক্রিয়ায় অন্তর্ভুক্ত করার সুপারিশ দিতে ‘বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি’ গঠন করেছে সরকার।
দেশে এক বছরের ব্যবধানে বেকারের সংখ্যা বেড়েছে ১ লাখ ৬০ হাজার। একই সঙ্গে কমেছে কর্মক্ষম ও কর্মে নিয়োজিত জনগোষ্ঠী। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) প্রকাশিত শ্রমশক্তি জরিপ ২০২৪-এ উঠে এসেছে এ চিত্র।
বাংলাদেশের শ্রমিকদের জন্য ফের উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার। আগামী ৬ বছরের ব্যবধানে দেশটি বাংলাদেশ থেকে ১২ লাখ শ্রমিক নেবে বলে আশা করছে অন্তর্বর্তী সরকার। তাঁদের মধ্যে প্রায় ২০ হাজার শ্রমিক নেবে বিনা খরচে।