ফিচার ডেস্ক
আমাদের এই পৃথিবী দ্রুত নগরায়ণের দিকে এগোচ্ছে। বিশ্বজুড়ে শহরগুলো এখন জনসংখ্যা, অর্থনীতি ও সংস্কৃতির কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। শহরগুলো কানায় কানায় ভরে উঠছে কোটি কোটি মানুষে। যারা একসঙ্গে জীবন যাপন করছে। ইউএন-ওয়ার্ল্ড হ্যাবিট্যাট ও অন্যান্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, ২০২৫ সালে বিশ্বের জনবহুল শহরগুলোর একটি তালিকা পাওয়া যায়। সেই তালিকার প্রথমে আছে জাপানের রাজধানী টোকিও। তালিকাটি একঝলকে দেখলে বোঝা যায়, এশিয়া মহাদেশ এই তালিকায় একচ্ছত্র আধিপত্য বজায় রেখেছে। এই তালিকায় ঢাকার অবস্থান কত, তা ভাবছেন তো?
শীর্ষ স্থানগুলো এশিয়ার দখলে
এ বছর শীর্ষ ২০টি জনবহুল শহরের মধ্যে ১৩টিই এশিয়ায় অবস্থিত। এই মেগা শহরগুলো থেকে তৈরি হচ্ছে বিভিন্ন বৈশ্বিক প্রবণতা। ১৩টি দেশের মধ্যে প্রথম চারটিই এশিয়া মহাদেশের বিভিন্ন দেশে অবস্থিত।
টোকিও: তালিকার প্রথম শহর টোকিও। জনসংখ্যার হার ক্রমেই নিম্নমুখী হলেও জাপানের রাজধানী শহরটিতে বসবাস করে প্রায় ৩৭ মিলিয়ন বা ৩ কোটি ৭০ লাখ মানুষ। বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল এই শহর প্রাচীন মন্দির ও আধুনিক অবকাঠামোর সংমিশ্রণে গড়ে উঠেছে। এর সুশৃঙ্খল গণপরিবহন ও অর্থনৈতিক সুযোগ একে শীর্ষ স্থানে রেখেছে।
নয়াদিল্লি: ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির বর্তমান জনসংখ্যা আনুমানিক ৩৪ দশমিক ৬ মিলিয়ন। শহরটি দ্রুত নগরায়ণের সঙ্গে প্রাচীন ঐতিহ্যকেও ধরে রেখেছে। নয়ডা ও গুরু গ্রামের মতো উপশহরগুলোকে নিয়ে গঠিত এর ন্যাশনাল ক্যাপিটাল রিজিওন তীব্র যানজট ও দূষণের মুখেও সংস্কৃতির প্রাণকেন্দ্র।
সাংহাই: চীনের সাংহাই শহর তালিকায় তৃতীয় স্থানে আছে। শহরটির জনসংখ্যা ৩০ দশমিক ৪ মিলিয়ন। শহরটি চীনের অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তি কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। এর আকাশচুম্বী অট্টালিকা, আধুনিক অবকাঠামো এবং দেশটির বিভিন্ন প্রদেশ থেকে আসা অভিবাসীরা শহরটিকে সব সময় কর্মচঞ্চল রাখে।
ঢাকা: ২৪ দশমিক ৬ মিলিয়ন জনসংখ্যা নিয়ে তালিকায় চতুর্থ অবস্থানে আছে ঢাকা। বিশ্বের অন্যতম ঘনবসতিপূর্ণ ও দ্রুত বর্ধনশীল শহর এটি। পোশাকশিল্প ও অনানুষ্ঠানিক খাতে চাকরির সন্ধানে আসা মানুষের স্রোত শহরটিকে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক হৃৎপিণ্ডে পরিণত করেছে। তবে ঢাকা এখন আবাসন ও যানজটের মতো চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি।
অন্যান্য এশীয় নগরীর অবস্থান ও জনসংখ্যা
তালিকায় নবম অবস্থানে আছে ভারতের মুম্বাই। এই শহরের জনসংখ্যা ২২ মিলিয়ন। ব্রিটিশ শাসনের গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র থেকে দেশের বর্তমান শহুরে গতিশীলতা ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের প্রতীকে পরিণত হয়েছে এই শহর। দশম অবস্থানে আছে জাপানের ওসাকা। শহরটির জনসংখ্যা ১৮ দশমিক ৯ মিলিয়ন। এটি জাপানের হনশুতে অবস্থিত প্রধান বন্দর ও বাণিজ্যিক কেন্দ্র; যা আধুনিক স্থাপত্য ও প্রাণবন্ত স্ট্রিট ফুডের জন্য পরিচিত।
এই শীর্ষ ১০-এর বাইরেও এশিয়ার জনবহুল শহরগুলোর মধ্যে রয়েছে গুয়াংঝু (চীন, ১৮ দশমিক ২ মিলিয়ন), করাচি (পাকিস্তান, ১৮ দশমিক ১ মিলিয়ন), কলকাতা (ভারত, ১৫ দশমিক ৮ মিলিয়ন), ম্যানিলা (ফিলিপাইন, ১৫ দশমিক ২ মিলিয়ন) এবং তিয়ানজিন (চীন, ১৪ দশমিক ৭ মিলিয়ন)।
অন্যান্য অঞ্চলের মেগাসিটি
বিশ্বের ২০টি বৃহত্তম শহরের তালিকায় এশিয়া প্রাধান্য বিস্তার করলেও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রয়েছে মেগাসিটি। সেগুলোর মধ্যে মিসরের কায়রো আছে তালিকায় পঞ্চম অবস্থানে। শহরটির জনসংখ্যা ২৩ মিলিয়ন। আফ্রিকার সবচেয়ে জনবহুল ও ঐতিহাসিক কেন্দ্র এটি। কিংবদন্তির নীলনদের তীরে অবস্থিত এই শহর সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ। যানজট নিরসনে নতুন প্রশাসনিক রাজধানী তৈরি করছে মিসর।
দক্ষিণ আমেরিকা: তালিকায় এই মহাদেশের দুটি শহর আছে। এর একটি হলো ব্রাজিলের প্রাণবন্ত আর্থিক কেন্দ্র সাও পাওলো। শহরটির জনসংখ্যা ২২ দশমিক ৯ মিলিয়ন। তার সঙ্গে আছে আর্জেন্টিনার বুয়েনস এইরেস। সে শহরের জনসংখ্যা ১৫ দশমিক ৮ মিলিয়ন।
উত্তর আমেরিকা: এই মহাদেশের একটি শহর তালিকায় প্রথম ২০টি শহরের মধ্যে জায়গা করে নিয়েছে। সেটি হলো মেক্সিকোর রাজধানী মেক্সিকো সিটি। শহরটির জনসংখ্যা ২২ দশমিক ৭ মিলিয়ন। এটি এই মহাদেশের অন্যতম প্রাচীন রাজধানী এবং অ্যাজটেক সাম্রাজ্যের টেনোচটিটলানের ধ্বংসাবশেষের ওপর নির্মিত।
আফ্রিকা: এই মহাদেশের তিনটি শহর তালিকায় স্থান পেয়েছে। মিসরের রাজধানী কায়রোর পাশাপাশি তালিকায় রয়েছে ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর রাজধানী কিনশাসা। শহরটির জনসংখ্যা ১৭ দশমিক ৮ মিলিয়ন। এ ছাড়া নাইজেরিয়ার লাগোস তালিকায় আছে ১৭ দশমিক ২ মিলিয়ন জনসংখ্যা নিয়ে।
ইউরোপ: ইউরোপের একটি শহর আছে জনবহুল শহরের তালিকায়। সেটি হলো তুরস্কের গুরুত্বপূর্ণ শহর ইস্তাম্বুল। এর জনসংখ্যা ১৬ দশমিক ২ মিলিয়ন। এটি বিশ্বের ১৫তম বৃহত্তম শহর এবং ইউরোপের বৃহত্তম নগরী।
জনসংখ্যা বৃদ্ধি ও ভবিষ্যতের প্রবণতা
জাতিসংঘের অনুমান, এ বছর বিশ্বের জনসংখ্যা ৮ দশমিক ২ বিলিয়নে পৌঁছাবে। ২০৫০ সালের মধ্যে তা ৯ দশমিক ৭ বিলিয়নে উন্নীত হবে। নগরায়ণ দ্রুত হচ্ছে এবং বিশ্বের এক-চতুর্থাংশ মানুষ বর্তমানে এমন জায়গায় বাস করে, যেখানে জনসংখ্যা সর্বোচ্চ বা তার কাছাকাছি পর্যায়ে আছে। এদিকে ভারত এ বছর ১ দশমিক ৪২ বিলিয়ন জনসংখ্যা নিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ হিসেবে তার স্থান ধরে রেখেছে। সংখ্যাটি ২০২৩ সালে চীনের জনসংখ্যাকেও ছাড়িয়ে যায়। অন্যদিকে মস্কো ও প্যারিসের মতো ইউরোপের কিছু প্রধান নগরীর জনসংখ্যা কমে যাচ্ছে।
এই মেগা শহরগুলো শুধু জনসংখ্যার পরিসংখ্যানে নয়, এগুলো মানব ইতিহাসের গতিশীলতা, অর্থনীতি ও সংস্কৃতির একে অপরের সঙ্গে মিশে যাওয়ার জীবন্ত উদাহরণ।
সূত্র: ইউএন, ওয়ার্ল্ড হ্যাবিট্যাট, দ্য ইকোনমিক টাইমস
আমাদের এই পৃথিবী দ্রুত নগরায়ণের দিকে এগোচ্ছে। বিশ্বজুড়ে শহরগুলো এখন জনসংখ্যা, অর্থনীতি ও সংস্কৃতির কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। শহরগুলো কানায় কানায় ভরে উঠছে কোটি কোটি মানুষে। যারা একসঙ্গে জীবন যাপন করছে। ইউএন-ওয়ার্ল্ড হ্যাবিট্যাট ও অন্যান্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, ২০২৫ সালে বিশ্বের জনবহুল শহরগুলোর একটি তালিকা পাওয়া যায়। সেই তালিকার প্রথমে আছে জাপানের রাজধানী টোকিও। তালিকাটি একঝলকে দেখলে বোঝা যায়, এশিয়া মহাদেশ এই তালিকায় একচ্ছত্র আধিপত্য বজায় রেখেছে। এই তালিকায় ঢাকার অবস্থান কত, তা ভাবছেন তো?
শীর্ষ স্থানগুলো এশিয়ার দখলে
এ বছর শীর্ষ ২০টি জনবহুল শহরের মধ্যে ১৩টিই এশিয়ায় অবস্থিত। এই মেগা শহরগুলো থেকে তৈরি হচ্ছে বিভিন্ন বৈশ্বিক প্রবণতা। ১৩টি দেশের মধ্যে প্রথম চারটিই এশিয়া মহাদেশের বিভিন্ন দেশে অবস্থিত।
টোকিও: তালিকার প্রথম শহর টোকিও। জনসংখ্যার হার ক্রমেই নিম্নমুখী হলেও জাপানের রাজধানী শহরটিতে বসবাস করে প্রায় ৩৭ মিলিয়ন বা ৩ কোটি ৭০ লাখ মানুষ। বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল এই শহর প্রাচীন মন্দির ও আধুনিক অবকাঠামোর সংমিশ্রণে গড়ে উঠেছে। এর সুশৃঙ্খল গণপরিবহন ও অর্থনৈতিক সুযোগ একে শীর্ষ স্থানে রেখেছে।
নয়াদিল্লি: ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির বর্তমান জনসংখ্যা আনুমানিক ৩৪ দশমিক ৬ মিলিয়ন। শহরটি দ্রুত নগরায়ণের সঙ্গে প্রাচীন ঐতিহ্যকেও ধরে রেখেছে। নয়ডা ও গুরু গ্রামের মতো উপশহরগুলোকে নিয়ে গঠিত এর ন্যাশনাল ক্যাপিটাল রিজিওন তীব্র যানজট ও দূষণের মুখেও সংস্কৃতির প্রাণকেন্দ্র।
সাংহাই: চীনের সাংহাই শহর তালিকায় তৃতীয় স্থানে আছে। শহরটির জনসংখ্যা ৩০ দশমিক ৪ মিলিয়ন। শহরটি চীনের অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তি কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। এর আকাশচুম্বী অট্টালিকা, আধুনিক অবকাঠামো এবং দেশটির বিভিন্ন প্রদেশ থেকে আসা অভিবাসীরা শহরটিকে সব সময় কর্মচঞ্চল রাখে।
ঢাকা: ২৪ দশমিক ৬ মিলিয়ন জনসংখ্যা নিয়ে তালিকায় চতুর্থ অবস্থানে আছে ঢাকা। বিশ্বের অন্যতম ঘনবসতিপূর্ণ ও দ্রুত বর্ধনশীল শহর এটি। পোশাকশিল্প ও অনানুষ্ঠানিক খাতে চাকরির সন্ধানে আসা মানুষের স্রোত শহরটিকে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক হৃৎপিণ্ডে পরিণত করেছে। তবে ঢাকা এখন আবাসন ও যানজটের মতো চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি।
অন্যান্য এশীয় নগরীর অবস্থান ও জনসংখ্যা
তালিকায় নবম অবস্থানে আছে ভারতের মুম্বাই। এই শহরের জনসংখ্যা ২২ মিলিয়ন। ব্রিটিশ শাসনের গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র থেকে দেশের বর্তমান শহুরে গতিশীলতা ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের প্রতীকে পরিণত হয়েছে এই শহর। দশম অবস্থানে আছে জাপানের ওসাকা। শহরটির জনসংখ্যা ১৮ দশমিক ৯ মিলিয়ন। এটি জাপানের হনশুতে অবস্থিত প্রধান বন্দর ও বাণিজ্যিক কেন্দ্র; যা আধুনিক স্থাপত্য ও প্রাণবন্ত স্ট্রিট ফুডের জন্য পরিচিত।
এই শীর্ষ ১০-এর বাইরেও এশিয়ার জনবহুল শহরগুলোর মধ্যে রয়েছে গুয়াংঝু (চীন, ১৮ দশমিক ২ মিলিয়ন), করাচি (পাকিস্তান, ১৮ দশমিক ১ মিলিয়ন), কলকাতা (ভারত, ১৫ দশমিক ৮ মিলিয়ন), ম্যানিলা (ফিলিপাইন, ১৫ দশমিক ২ মিলিয়ন) এবং তিয়ানজিন (চীন, ১৪ দশমিক ৭ মিলিয়ন)।
অন্যান্য অঞ্চলের মেগাসিটি
বিশ্বের ২০টি বৃহত্তম শহরের তালিকায় এশিয়া প্রাধান্য বিস্তার করলেও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রয়েছে মেগাসিটি। সেগুলোর মধ্যে মিসরের কায়রো আছে তালিকায় পঞ্চম অবস্থানে। শহরটির জনসংখ্যা ২৩ মিলিয়ন। আফ্রিকার সবচেয়ে জনবহুল ও ঐতিহাসিক কেন্দ্র এটি। কিংবদন্তির নীলনদের তীরে অবস্থিত এই শহর সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ। যানজট নিরসনে নতুন প্রশাসনিক রাজধানী তৈরি করছে মিসর।
দক্ষিণ আমেরিকা: তালিকায় এই মহাদেশের দুটি শহর আছে। এর একটি হলো ব্রাজিলের প্রাণবন্ত আর্থিক কেন্দ্র সাও পাওলো। শহরটির জনসংখ্যা ২২ দশমিক ৯ মিলিয়ন। তার সঙ্গে আছে আর্জেন্টিনার বুয়েনস এইরেস। সে শহরের জনসংখ্যা ১৫ দশমিক ৮ মিলিয়ন।
উত্তর আমেরিকা: এই মহাদেশের একটি শহর তালিকায় প্রথম ২০টি শহরের মধ্যে জায়গা করে নিয়েছে। সেটি হলো মেক্সিকোর রাজধানী মেক্সিকো সিটি। শহরটির জনসংখ্যা ২২ দশমিক ৭ মিলিয়ন। এটি এই মহাদেশের অন্যতম প্রাচীন রাজধানী এবং অ্যাজটেক সাম্রাজ্যের টেনোচটিটলানের ধ্বংসাবশেষের ওপর নির্মিত।
আফ্রিকা: এই মহাদেশের তিনটি শহর তালিকায় স্থান পেয়েছে। মিসরের রাজধানী কায়রোর পাশাপাশি তালিকায় রয়েছে ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর রাজধানী কিনশাসা। শহরটির জনসংখ্যা ১৭ দশমিক ৮ মিলিয়ন। এ ছাড়া নাইজেরিয়ার লাগোস তালিকায় আছে ১৭ দশমিক ২ মিলিয়ন জনসংখ্যা নিয়ে।
ইউরোপ: ইউরোপের একটি শহর আছে জনবহুল শহরের তালিকায়। সেটি হলো তুরস্কের গুরুত্বপূর্ণ শহর ইস্তাম্বুল। এর জনসংখ্যা ১৬ দশমিক ২ মিলিয়ন। এটি বিশ্বের ১৫তম বৃহত্তম শহর এবং ইউরোপের বৃহত্তম নগরী।
জনসংখ্যা বৃদ্ধি ও ভবিষ্যতের প্রবণতা
জাতিসংঘের অনুমান, এ বছর বিশ্বের জনসংখ্যা ৮ দশমিক ২ বিলিয়নে পৌঁছাবে। ২০৫০ সালের মধ্যে তা ৯ দশমিক ৭ বিলিয়নে উন্নীত হবে। নগরায়ণ দ্রুত হচ্ছে এবং বিশ্বের এক-চতুর্থাংশ মানুষ বর্তমানে এমন জায়গায় বাস করে, যেখানে জনসংখ্যা সর্বোচ্চ বা তার কাছাকাছি পর্যায়ে আছে। এদিকে ভারত এ বছর ১ দশমিক ৪২ বিলিয়ন জনসংখ্যা নিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ হিসেবে তার স্থান ধরে রেখেছে। সংখ্যাটি ২০২৩ সালে চীনের জনসংখ্যাকেও ছাড়িয়ে যায়। অন্যদিকে মস্কো ও প্যারিসের মতো ইউরোপের কিছু প্রধান নগরীর জনসংখ্যা কমে যাচ্ছে।
এই মেগা শহরগুলো শুধু জনসংখ্যার পরিসংখ্যানে নয়, এগুলো মানব ইতিহাসের গতিশীলতা, অর্থনীতি ও সংস্কৃতির একে অপরের সঙ্গে মিশে যাওয়ার জীবন্ত উদাহরণ।
সূত্র: ইউএন, ওয়ার্ল্ড হ্যাবিট্যাট, দ্য ইকোনমিক টাইমস
বিকেল বেলা ছাদে ফুরফুরে হাওয়া খেতে যাচ্ছেন? খালি হাতে যাবেন নাকি? সঙ্গে জিবে জল আনা টক-ঝাল-মিষ্টি কিছু নেবেন না? এখন পেয়ারার মৌসুম। এক বাটি মসলামাখা পেয়ারা সঙ্গে নিয়ে ছাদে বসে খান। গল্পও জমবে, সময়টাও ভালো কাটবে। আপনাদের জন্য টক-ঝাল-মিষ্টি পেয়ারা মাখার রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক
৫ ঘণ্টা আগেজিমে গিয়ে নতুন ওয়ার্কআউট সেশন নিচ্ছেন, কিন্তু দিনের পর দিন কঠোর পরিশ্রম করেও কাঙ্ক্ষিত ফল পাচ্ছেন না। এমন হলে হতাশ তো হতেই হয়। বাড়তি ওজন ঝরানো ও শক্তি বৃদ্ধির জন্য সুপরিকল্পিত ওয়ার্কআউট পরিকল্পনা গুরুত্বপূর্ণ। তবে ফিটনেসের লক্ষ্য অর্জনের জন্য ব্যায়ামই একমাত্র উপায় নয়; ব্যায়ামের সঙ্গে জীবনযাপনের আরও
৭ ঘণ্টা আগেতারকাদের এয়ারপোর্ট স্টাইল যতই প্রশংসা করি না কেন, যখন বিমান ভ্রমণের জন্য পোশাক বাছতে হয়, তখন কী পরা উচিত, তা ঠিক করা সব সময় সহজ নয়। যেমন ফ্লিপ ফ্লপ স্যান্ডেল যেকোনো সৈকত ছুটির জন্য অপরিহার্য অনুষঙ্গ। কিন্তু বিমান ভ্রমণের জন্য ফ্লিপ ফ্লপ ধরণেনের জুতা বা স্যান্ডেল পরা উচিত নয়।
৮ ঘণ্টা আগেকি প্রেমে, কি আন্দোলনে, জেন-জি প্রজন্মের উপস্থিতি সবখানে। ফলে ‘জেন-জি’ শব্দটি শুনলেই এখন এক দ্রোহী প্রজন্মের তারুণ্যের প্রতিচ্ছবি চোখে ভাসে। কয়েক বছর ধরে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে এই প্রজন্মের তরুণদের কর্মকাণ্ড এমন ছবিই তৈরি করেছে আমাদের মনে।
৯ ঘণ্টা আগে