আজকের পত্রিকা ডেস্ক
যুগে যুগে ফ্যাশন পরিবর্তন হয়েছে। ইউরোপে একসময় পিঠে কেপ, গলায় রাফল ও করসেট ছিল প্রচলিত পোশাক। এখন এসব হারিয়ে গেলেও নতুন নতুন ফ্যাশনের উদ্ভব ঘটছে। চীনে বর্তমানে এমনই এক নতুন ফ্যাশন ট্রেন্ড দেখা যাচ্ছে—‘ফেসকিনি’।
সুরক্ষার পাশাপাশি এই ফেসকিনি এখন ফ্যাশনের অনুষঙ্গ হয়ে উঠেছে। আগে যা ব্যাংক ডাকাতদের মুখোশের মতো দেখাত, এখন তা রীতিমতো ডিজাইনার মুখঢাকা পোশাক। চীনের বিশাল সূর্যরশ্মি প্রতিরোধী পোশাক বাজারে। এর চাহিদা বাড়ছে হু হু করে।
করোনা-১৯ মহামারির সময় ব্যবহৃত সার্জিক্যাল মাস্কের চেয়ে এসব সূর্যরশ্মি প্রতিরোধী মাস্ক একেবারে আলাদা। সিনথেটিক কাপড়ে তৈরি এই মাস্কগুলো ধোয়া যায় এবং পুনরায় ব্যবহারের উপযোগী। কিছু মাস্ক কেবল নিচের মুখ ঢাকে, আবার কিছু কপাল, গলা ও বুক পর্যন্ত ঢেকে রাখে। দাম কয়েক ডলার থেকে শুরু হয়ে ৫০ ডলার পর্যন্ত হয়ে থাকে।
চীনে ‘ইউভি’ পোশাকের বাজার এখন ৮০ বিলিয়ন ইউয়ান বা প্রায় ১১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের। গবেষণা প্রতিষ্ঠান ডাস্যু কনসালটিং জানিয়েছে, গত জুলাই পর্যন্ত এক বছরে শুধু ফেসকিনির বিক্রি বেড়েছে প্রায় ৫০ শতাংশ। আর ইউভি স্লিভসের বিক্রি দ্বিগুণ হয়েছে। এটি পুরুষদের মধ্যে বেশি জনপ্রিয়।
ফেসকিনি একসময় মূলত সমুদ্রসৈকতে ব্যবহৃত হতো, বিশেষ করে বয়স্ক নারীরা সাঁতার কাটার সময় ত্বকে রোদ লাগা এড়াতে এটি পরতেন। তবে কোভিড-১৯-এর সময় সার্জিক্যাল মাস্ক ব্যবহারের অভ্যাস থেকে এই পণ্যের ব্যাপকতা বাড়ে। এখন তরুণ প্রজন্মের কাছে ফেসকিনি হয়ে উঠেছে ফ্যাশনেবল এক অনুষঙ্গ।
ডাস্যু কনসালটিংয়ের লাই মিং ই জানিয়েছেন, এখন অনেকে অফিস ড্রেস বা বাইরে যাওয়ার পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে ফেসকিনি কিনছেন; বিশেষ করে নারীদের কাছে এটি স্কিন কেয়ারের অংশ হিসেবে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে—সুন্দর ও ফরসা ত্বক ধরে রাখার জন্য তাঁরা এটি ব্যবহার করছেন।
এই প্রবণতা থেকে লাভবান হচ্ছে বিভিন্ন কোম্পানি। সবচেয়ে বেশি লাভবান হয়েছে চীনের শেনজেনে প্রতিষ্ঠিত ১২ বছর পুরোনো প্রতিষ্ঠান বেনেআন্ডার (Beneunder)। তারা ফেসকিনি ও ইউভি রশ্মি প্রতিরোধী পোশাকের একটি সম্পূর্ণ লাইন তৈরি করেছে। এ ছাড়া আন্টা ও লি-নিংয়ের মতো চীনা স্পোর্টসওয়্যার কোম্পানিও ইউভি প্রতিরোধী পণ্যের বাজারে ঢুকে পড়েছে।
তবে চীনের কমিউনিস্ট পার্টি এই ফ্যাশন নিয়ে সন্তুষ্ট নয়। সরকারি সংবাদমাধ্যম পিপলস ডেইলি সম্প্রতি সূর্যরশ্মি সুরক্ষা নিয়ে উদ্বেগের সমালোচনা করে বলেছে, মানুষ কীভাবে তাদের ত্বক রক্ষা করবে, তা নিয়ে বিভ্রান্ত।
তথ্যসূত্র: দ্য ইকোনমিস্ট
যুগে যুগে ফ্যাশন পরিবর্তন হয়েছে। ইউরোপে একসময় পিঠে কেপ, গলায় রাফল ও করসেট ছিল প্রচলিত পোশাক। এখন এসব হারিয়ে গেলেও নতুন নতুন ফ্যাশনের উদ্ভব ঘটছে। চীনে বর্তমানে এমনই এক নতুন ফ্যাশন ট্রেন্ড দেখা যাচ্ছে—‘ফেসকিনি’।
সুরক্ষার পাশাপাশি এই ফেসকিনি এখন ফ্যাশনের অনুষঙ্গ হয়ে উঠেছে। আগে যা ব্যাংক ডাকাতদের মুখোশের মতো দেখাত, এখন তা রীতিমতো ডিজাইনার মুখঢাকা পোশাক। চীনের বিশাল সূর্যরশ্মি প্রতিরোধী পোশাক বাজারে। এর চাহিদা বাড়ছে হু হু করে।
করোনা-১৯ মহামারির সময় ব্যবহৃত সার্জিক্যাল মাস্কের চেয়ে এসব সূর্যরশ্মি প্রতিরোধী মাস্ক একেবারে আলাদা। সিনথেটিক কাপড়ে তৈরি এই মাস্কগুলো ধোয়া যায় এবং পুনরায় ব্যবহারের উপযোগী। কিছু মাস্ক কেবল নিচের মুখ ঢাকে, আবার কিছু কপাল, গলা ও বুক পর্যন্ত ঢেকে রাখে। দাম কয়েক ডলার থেকে শুরু হয়ে ৫০ ডলার পর্যন্ত হয়ে থাকে।
চীনে ‘ইউভি’ পোশাকের বাজার এখন ৮০ বিলিয়ন ইউয়ান বা প্রায় ১১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের। গবেষণা প্রতিষ্ঠান ডাস্যু কনসালটিং জানিয়েছে, গত জুলাই পর্যন্ত এক বছরে শুধু ফেসকিনির বিক্রি বেড়েছে প্রায় ৫০ শতাংশ। আর ইউভি স্লিভসের বিক্রি দ্বিগুণ হয়েছে। এটি পুরুষদের মধ্যে বেশি জনপ্রিয়।
ফেসকিনি একসময় মূলত সমুদ্রসৈকতে ব্যবহৃত হতো, বিশেষ করে বয়স্ক নারীরা সাঁতার কাটার সময় ত্বকে রোদ লাগা এড়াতে এটি পরতেন। তবে কোভিড-১৯-এর সময় সার্জিক্যাল মাস্ক ব্যবহারের অভ্যাস থেকে এই পণ্যের ব্যাপকতা বাড়ে। এখন তরুণ প্রজন্মের কাছে ফেসকিনি হয়ে উঠেছে ফ্যাশনেবল এক অনুষঙ্গ।
ডাস্যু কনসালটিংয়ের লাই মিং ই জানিয়েছেন, এখন অনেকে অফিস ড্রেস বা বাইরে যাওয়ার পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে ফেসকিনি কিনছেন; বিশেষ করে নারীদের কাছে এটি স্কিন কেয়ারের অংশ হিসেবে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে—সুন্দর ও ফরসা ত্বক ধরে রাখার জন্য তাঁরা এটি ব্যবহার করছেন।
এই প্রবণতা থেকে লাভবান হচ্ছে বিভিন্ন কোম্পানি। সবচেয়ে বেশি লাভবান হয়েছে চীনের শেনজেনে প্রতিষ্ঠিত ১২ বছর পুরোনো প্রতিষ্ঠান বেনেআন্ডার (Beneunder)। তারা ফেসকিনি ও ইউভি রশ্মি প্রতিরোধী পোশাকের একটি সম্পূর্ণ লাইন তৈরি করেছে। এ ছাড়া আন্টা ও লি-নিংয়ের মতো চীনা স্পোর্টসওয়্যার কোম্পানিও ইউভি প্রতিরোধী পণ্যের বাজারে ঢুকে পড়েছে।
তবে চীনের কমিউনিস্ট পার্টি এই ফ্যাশন নিয়ে সন্তুষ্ট নয়। সরকারি সংবাদমাধ্যম পিপলস ডেইলি সম্প্রতি সূর্যরশ্মি সুরক্ষা নিয়ে উদ্বেগের সমালোচনা করে বলেছে, মানুষ কীভাবে তাদের ত্বক রক্ষা করবে, তা নিয়ে বিভ্রান্ত।
তথ্যসূত্র: দ্য ইকোনমিস্ট
হাঁসের মাংস খেতে ইচ্ছা হলে বাড়িতেই রেঁধে ফেলা ভালো। আপনাদের জন্য সুস্বাদু উপায়ে হাঁসের মাংস রান্নার রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী ওমাম রায়হান।
৬ ঘণ্টা আগেচীনের প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য এই মনোমুগ্ধকর দৃশ্য সব সময় ভ্রমণপিয়াসি ও অ্যাডভেঞ্চারপ্রেমীদের আকর্ষণ করে এসেছে। মহাপ্রাচীর থেকে শুরু করে পোড়ামাটির সৈন্যবাহিনী মতো স্থাপনা—প্রতিটি পর্যটন গন্তব্যে আছে অনন্য অভিজ্ঞতার হাতছানি। এসবের পাশাপাশি আরও একটি বিস্ময়কর প্রাকৃতিক ঘটনা ঘটে চীনের পূর্বাঞ্চলীয় চচিয়া
৯ ঘণ্টা আগেবিশ্বের যেকোনো আন্তর্জাতিক বিমানযাত্রার ক্ষেত্রে যাত্রীদের নিরাপত্তা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এই নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক নিয়মাবলি এবং বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের নির্দিষ্ট নির্দেশনা অনুযায়ী কিছু জিনিস কেবিন ব্যাগে বহন করা যায় না।
১০ ঘণ্টা আগেপ্রযুক্তি আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অংশ। আমরা অনেকে মোবাইল ফোন বাড়িতে ফেলে এলে মনে করি, শরীরের একটা অংশ নেই! আমাদের আশপাশে তাকালেই দেখা যায়, সবাই তাদের স্ক্রিনে মুখ গুঁজে বসে আছে। বাসে কিংবা যেকোনো বাহনেও সবাই একই রকম কাজ করে যায়। মুখ তুলে বাইরে কেউ দেখেই না আজকাল! পরিবার কিংবা বন্ধুদের আড্ডাতেও
১ দিন আগে