জীবনধারা ডেস্ক
অফিসে ক্যাজুয়াল ডে মানেই পোলো শার্ট গায়ে চড়িয়ে বেরিয়ে পড়া। তাছাড়া বিশ্ববিদ্য়ালয়ে প্রতিদিন ক্লাসে যাওয়া বা শহরের বাইরে ভ্রমণে যাওয়া থেকে শুরু করে এই গরমে কোনো দাওয়াতে গেলেও শার্ট, পাঞ্জাবির চেয়ে পোলো শার্টেই যেন ভরসা রাখা যায়।
এই সময়টায় গরমের কথা চিন্তা করে দেশীয় ব্র্যান্ডগুলোও নতুন নতুন পোলো শার্ট নিয়ে এসেছে। একরঙা ও স্ট্রাইপের এসব পোলো শার্টের রং হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে শীতল রংগুলোকে। প্রাধান্য পেয়েছে নেভি ব্লু, আকাশি, বেগুনি, ল্যাভেন্ডার, লেবুরং, সাদা, ধূসর ইত্যাদি রং।
ট্রেন্ড মেনে এখন নারীদের মতো পুরুষরাও একটু ঢিলেঢালা পোশাক পরেন। পোলো শার্টের বেলাতেও তরুণরা কিছুটা ঢোলা ও লম্বা পোলো শার্ট বেছে নিচ্ছেন। তবে বডি ফিটিং পোলো শার্টগুলোর চাহিদাও কম নয়।
পোলো শার্টের রং ও নকশায় বৈচিত্র্য থাকে বলে জিনস, গ্যাবার্ডিন বা চিনো সব ধরনের প্যান্টের সঙ্গেই পরা যায়। হালকা রঙের পোলো শার্টের সঙ্গে নীল, কালো বা ছাই রঙের প্যান্ট বেশি মানায়। ফরমাল বা সেমি ফরমাল লুক পেতে পোলো শার্টের সঙ্গে পরতে পারেন গ্যাবার্ডিন বা ফরমাল প্যান্ট। আবার গাঢ় রংয়ের পোলো শার্টের সঙ্গে হালকা রংয়ের প্যান্ট মানায়। এই ধরনের আউটফিটের সঙ্গে পায়ে গলিয়ে নেওয়া যেত পারে লোফার, কনভার্স জুতা বা ফিতাওয়ালা স্যান্ডেল।
ব্র্যান্ডভেদে পোলো শার্টের কাপড়, বোতামের কাঁচামাল ও নকশায় ভিন্নতা রয়েছে। ফাইবারের বোতামের পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের ধাতব বোতামও ব্যবহৃত হচ্ছে। সাধারণত পোলো শার্টে ব্যবহার করা হয় আরামদায়ক নিট ফেব্রিক। গরমে স্টেচিং নিট কাপড়ের পোলো শার্টই সবচেয়ে আরামদায়ক। ১১০ থেকে ১৫০ জিএসএমের নিটেড শার্ট বেছে নেওয়া ভালো। এতে কাপড়ের ভেতর দিয়ে সহজে বাতাস চলাচল করতে পারে। এমন কাপড়ের পোলো যেমন আরামদায়ক, তেমনি তাপ নিরোধক।
কোথায় পাবেন
গরমে পরার উপযোগী পোলো শার্ট পাওয়া যাবে বার্ডস আই, আড়ং, ইয়েলো, লা রিভ, মেনজ ক্লাব, ইজি, ব্যাঙ, দেশীদশ, দর্জিবাড়ি, মেনজ ক্লাব, রিচম্যান, ওয়েস্টেক্স, টেক্সমার্ট, কে-ক্রাফট, ফ্রিল্যান্ড, ডিমান্ড, মুসলিম কালেকশনসহ আরও বেশ কিছু ফ্যাশন হাউস। এ ছাড়া নিউমার্কেট, বসুন্ধরা সিটি মার্কেট, যমুনা ফিউচার পার্ক মার্কেট, নূরজাহান সুপার মার্কেট, শাহবাগের আজিজ সুপার মার্কেট, মৌচাক, বেইলি রোড, উত্তরা, মিরপুরসহ রাজধানী ঢাকা ও সারা দেশের সব সুপারমার্কেটেই পোলো শার্ট পাওয়া যায়।
দরদাম
ব্র্যান্ডভেদে পোলো টি-শার্টের দামে রয়েছে ভিন্নতা। ব্র্যান্ডের পোলো শার্ট কিনলে গুনতে হবে ৯৫০ থেকে ৩০০০ টাকা। নন-ব্র্যান্ডের পোলো টি-শার্ট পাওয়া যাবে ৩৫০ থেকে ১০০০ টাকার মধ্য়েই।
অফিসে ক্যাজুয়াল ডে মানেই পোলো শার্ট গায়ে চড়িয়ে বেরিয়ে পড়া। তাছাড়া বিশ্ববিদ্য়ালয়ে প্রতিদিন ক্লাসে যাওয়া বা শহরের বাইরে ভ্রমণে যাওয়া থেকে শুরু করে এই গরমে কোনো দাওয়াতে গেলেও শার্ট, পাঞ্জাবির চেয়ে পোলো শার্টেই যেন ভরসা রাখা যায়।
এই সময়টায় গরমের কথা চিন্তা করে দেশীয় ব্র্যান্ডগুলোও নতুন নতুন পোলো শার্ট নিয়ে এসেছে। একরঙা ও স্ট্রাইপের এসব পোলো শার্টের রং হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে শীতল রংগুলোকে। প্রাধান্য পেয়েছে নেভি ব্লু, আকাশি, বেগুনি, ল্যাভেন্ডার, লেবুরং, সাদা, ধূসর ইত্যাদি রং।
ট্রেন্ড মেনে এখন নারীদের মতো পুরুষরাও একটু ঢিলেঢালা পোশাক পরেন। পোলো শার্টের বেলাতেও তরুণরা কিছুটা ঢোলা ও লম্বা পোলো শার্ট বেছে নিচ্ছেন। তবে বডি ফিটিং পোলো শার্টগুলোর চাহিদাও কম নয়।
পোলো শার্টের রং ও নকশায় বৈচিত্র্য থাকে বলে জিনস, গ্যাবার্ডিন বা চিনো সব ধরনের প্যান্টের সঙ্গেই পরা যায়। হালকা রঙের পোলো শার্টের সঙ্গে নীল, কালো বা ছাই রঙের প্যান্ট বেশি মানায়। ফরমাল বা সেমি ফরমাল লুক পেতে পোলো শার্টের সঙ্গে পরতে পারেন গ্যাবার্ডিন বা ফরমাল প্যান্ট। আবার গাঢ় রংয়ের পোলো শার্টের সঙ্গে হালকা রংয়ের প্যান্ট মানায়। এই ধরনের আউটফিটের সঙ্গে পায়ে গলিয়ে নেওয়া যেত পারে লোফার, কনভার্স জুতা বা ফিতাওয়ালা স্যান্ডেল।
ব্র্যান্ডভেদে পোলো শার্টের কাপড়, বোতামের কাঁচামাল ও নকশায় ভিন্নতা রয়েছে। ফাইবারের বোতামের পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের ধাতব বোতামও ব্যবহৃত হচ্ছে। সাধারণত পোলো শার্টে ব্যবহার করা হয় আরামদায়ক নিট ফেব্রিক। গরমে স্টেচিং নিট কাপড়ের পোলো শার্টই সবচেয়ে আরামদায়ক। ১১০ থেকে ১৫০ জিএসএমের নিটেড শার্ট বেছে নেওয়া ভালো। এতে কাপড়ের ভেতর দিয়ে সহজে বাতাস চলাচল করতে পারে। এমন কাপড়ের পোলো যেমন আরামদায়ক, তেমনি তাপ নিরোধক।
কোথায় পাবেন
গরমে পরার উপযোগী পোলো শার্ট পাওয়া যাবে বার্ডস আই, আড়ং, ইয়েলো, লা রিভ, মেনজ ক্লাব, ইজি, ব্যাঙ, দেশীদশ, দর্জিবাড়ি, মেনজ ক্লাব, রিচম্যান, ওয়েস্টেক্স, টেক্সমার্ট, কে-ক্রাফট, ফ্রিল্যান্ড, ডিমান্ড, মুসলিম কালেকশনসহ আরও বেশ কিছু ফ্যাশন হাউস। এ ছাড়া নিউমার্কেট, বসুন্ধরা সিটি মার্কেট, যমুনা ফিউচার পার্ক মার্কেট, নূরজাহান সুপার মার্কেট, শাহবাগের আজিজ সুপার মার্কেট, মৌচাক, বেইলি রোড, উত্তরা, মিরপুরসহ রাজধানী ঢাকা ও সারা দেশের সব সুপারমার্কেটেই পোলো শার্ট পাওয়া যায়।
দরদাম
ব্র্যান্ডভেদে পোলো টি-শার্টের দামে রয়েছে ভিন্নতা। ব্র্যান্ডের পোলো শার্ট কিনলে গুনতে হবে ৯৫০ থেকে ৩০০০ টাকা। নন-ব্র্যান্ডের পোলো টি-শার্ট পাওয়া যাবে ৩৫০ থেকে ১০০০ টাকার মধ্য়েই।
তাই হাই গ্রামের বাসিন্দারা ২২ বছর ধরে একসঙ্গে তিন বেলা খাওয়াদাওয়া করে। ২০১৪ সালে ভিয়েতনামের থাই গুয়েন প্রদেশ সরকার এই গ্রামকে আনুষ্ঠানিক পর্যটনকেন্দ্র ঘোষণা করে। ২০২২ সালে জাতিসংঘের বিশ্ব পর্যটন সংস্থা তাই হাই-কে বিশ্বের অন্যতম সেরা পর্যটন গ্রামের মর্যাদা দেয়।
২ ঘণ্টা আগেআমরা সবাই কখনো না কখনো রেগে যাই। কারও ওপর, নিজের ওপর, পরিস্থিতির ওপর, কিংবা কখনো এমনকি অজানা এক শূন্যতার ওপরও। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, মানুষ কেন রেগে যায়? রাগ কি কেবলই একটি আবেগ, নাকি এর পেছনে লুকিয়ে থাকে বহুস্তর বিশ্লেষণ, অতীত অভিজ্ঞতা, অসহায়ত্ব, অপূর্ণতা এবং একধরনের মানসিক প্রতিক্রিয়া?
১১ ঘণ্টা আগেঅনেকে কাঁকড়া খেতে ভালোবাসেন। তবে যাঁরা এই প্রথম বাজার থেকে কাঁকড়া কিনে এনেছেন রাঁধবেন বলে, তাঁদের জন্য কাঁকড়া ভুনার রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী ওমাম রায়হান।
১ দিন আগেশহরটির বয়স প্রায় ১১০ বছর। ‘ম্যাড ম্যাক্স বিয়ন্ড থান্ডারডোম’, ‘প্রিসিলা’, ‘ডেজার্ট কুইন’ ও ‘রেড প্ল্যানেট’ চলচ্চিত্র যাঁরা দেখেছেন, বিস্তারিত না জানলেও তাঁরা এই শহর এবং তার পরিবেশের সঙ্গে পরিচিত। কারণ, এই চলচ্চিত্রগুলো শতবর্ষী শহরটিতেই চিত্রায়িত হয়েছিল।
১ দিন আগে