নাহিন আশরাফ
আশি-নব্বইয়ের দশকের স্মৃতিচারণার জন্য ছবির অ্যালবাম খুললে ড্রইংরুম কিংবা বাড়ির আঙিনায় সাজানো বেতের আসবাব চোখে পড়বে। সেই সময়ে মধ্যবিত্ত থেকে অভিজাত—ঘর সাজানোর জন্য সাধারণভাবে বেছে নিত বেতের আসবাব। দামে সাশ্রয়ী ও টেকসই হওয়ার কারণে বেতের আসবাব তখন বেশ জনপ্রিয় ছিল। সেই পুরোনো বেতের আসবাব আবারও ফিরে আসছে নতুন রূপে।
সময়ের সঙ্গে বেতের আসবাবের নকশায় এসেছে ভিন্নতা। আবার কাঠের আসবাবের মধ্যেও রাখা হচ্ছে বেতের মিশ্রণ। এখন যেকোনো আসবাবে কাঠের ব্যবহার কিছুটা কমিয়ে কাঠ ও বেতের মিশ্রণে বৈচিত্র্য আনার চেষ্টা চলছে।
বসার ঘর বড় হলে সেখানে রাখা যেতে পারে বেতের আর্মচেয়ার। এগুলোর হ্যান্ড রেস্ট কিংবা পায়ায় কাঠের ব্যবহার করা হলেও সিটে থাকছে বেত। কাঠের চেয়ারের সঙ্গে ব্যবহার করা হচ্ছে বেতের জালি, যা চেয়ারের নকশা পুরোপুরি পরিবর্তন করে দিচ্ছে। কাঠের বুকশেলফের নকশা করা হচ্ছে বেত দিয়ে। ঘর সাজাতে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে বেতের ফ্রেমে তৈরি আয়না। এগুলোর কোথাও আবার ব্যবহার করা হচ্ছে কাঠ। ফলে সেগুলো হচ্ছে দৃষ্টিনন্দন, তাতে ফুটে উঠছে আভিজাত্য। আসবাবের ক্ষেত্রে পুরোনো আমলের নকশা এখনো বেশ জনপ্রিয়। সে জন্য চিরাচরিত কাঠের খাটের মধ্যেও বেতের স্পর্শ নিয়ে আসা হচ্ছে। খাটের হেড বোর্ডের মধ্যে জুড়ে দেওয়া হচ্ছে বেত। দেয়াল সাজানোর জন্য কাঠের ফ্রেমের মধ্যে ব্যবহার করা হয় বেতের জালি।
সৃজনশীল নকশা, ওজনে হালকা, টেকসই ও দাম সাধ্যের মধ্য়ে হওয়ায় বর্তমানে বেতের আসবাব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এগুলো মেরামতের ঝামেলাও কম। বাঁধন খুলে গেলে বা ছিঁড়ে গেলে বাঁশ ও বেতের দোকান থেকে খুব সহজে ঠিক করে নেওয়া যায়।
রুম্মান আরা ফারুকী
প্রধান স্থপতি, স্থাপত্য ও ইন্টেরিয়র ডিজাইন, স্টুডিও স্বয়ং
বড় বড় আসবাব ছাড়াও ঘরের কোণে গাছ রাখার প্ল্যান্টার, খাবার পরিবেশনের ট্রে, টুকিটাকি জিনিস রাখার স্টোরেজ, ল্যাম্পশেড ইত্যাদি তৈরি হচ্ছে বেত দিয়ে। এতে বাড়িতে ব্যতিক্রমী লুক তো আসছেই, সঙ্গে থাকছে ঐতিহ্যের ছোঁয়া।
ব্যবহারের টিপস
আশি-নব্বইয়ের দশকের স্মৃতিচারণার জন্য ছবির অ্যালবাম খুললে ড্রইংরুম কিংবা বাড়ির আঙিনায় সাজানো বেতের আসবাব চোখে পড়বে। সেই সময়ে মধ্যবিত্ত থেকে অভিজাত—ঘর সাজানোর জন্য সাধারণভাবে বেছে নিত বেতের আসবাব। দামে সাশ্রয়ী ও টেকসই হওয়ার কারণে বেতের আসবাব তখন বেশ জনপ্রিয় ছিল। সেই পুরোনো বেতের আসবাব আবারও ফিরে আসছে নতুন রূপে।
সময়ের সঙ্গে বেতের আসবাবের নকশায় এসেছে ভিন্নতা। আবার কাঠের আসবাবের মধ্যেও রাখা হচ্ছে বেতের মিশ্রণ। এখন যেকোনো আসবাবে কাঠের ব্যবহার কিছুটা কমিয়ে কাঠ ও বেতের মিশ্রণে বৈচিত্র্য আনার চেষ্টা চলছে।
বসার ঘর বড় হলে সেখানে রাখা যেতে পারে বেতের আর্মচেয়ার। এগুলোর হ্যান্ড রেস্ট কিংবা পায়ায় কাঠের ব্যবহার করা হলেও সিটে থাকছে বেত। কাঠের চেয়ারের সঙ্গে ব্যবহার করা হচ্ছে বেতের জালি, যা চেয়ারের নকশা পুরোপুরি পরিবর্তন করে দিচ্ছে। কাঠের বুকশেলফের নকশা করা হচ্ছে বেত দিয়ে। ঘর সাজাতে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে বেতের ফ্রেমে তৈরি আয়না। এগুলোর কোথাও আবার ব্যবহার করা হচ্ছে কাঠ। ফলে সেগুলো হচ্ছে দৃষ্টিনন্দন, তাতে ফুটে উঠছে আভিজাত্য। আসবাবের ক্ষেত্রে পুরোনো আমলের নকশা এখনো বেশ জনপ্রিয়। সে জন্য চিরাচরিত কাঠের খাটের মধ্যেও বেতের স্পর্শ নিয়ে আসা হচ্ছে। খাটের হেড বোর্ডের মধ্যে জুড়ে দেওয়া হচ্ছে বেত। দেয়াল সাজানোর জন্য কাঠের ফ্রেমের মধ্যে ব্যবহার করা হয় বেতের জালি।
সৃজনশীল নকশা, ওজনে হালকা, টেকসই ও দাম সাধ্যের মধ্য়ে হওয়ায় বর্তমানে বেতের আসবাব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এগুলো মেরামতের ঝামেলাও কম। বাঁধন খুলে গেলে বা ছিঁড়ে গেলে বাঁশ ও বেতের দোকান থেকে খুব সহজে ঠিক করে নেওয়া যায়।
রুম্মান আরা ফারুকী
প্রধান স্থপতি, স্থাপত্য ও ইন্টেরিয়র ডিজাইন, স্টুডিও স্বয়ং
বড় বড় আসবাব ছাড়াও ঘরের কোণে গাছ রাখার প্ল্যান্টার, খাবার পরিবেশনের ট্রে, টুকিটাকি জিনিস রাখার স্টোরেজ, ল্যাম্পশেড ইত্যাদি তৈরি হচ্ছে বেত দিয়ে। এতে বাড়িতে ব্যতিক্রমী লুক তো আসছেই, সঙ্গে থাকছে ঐতিহ্যের ছোঁয়া।
ব্যবহারের টিপস
খেজুর অত্যন্ত পুষ্টিকর ফল। আজকাল এটি ‘সুপার ফুড’ হিসেবে পরিচিত। সারা বিশ্বে খেজুরের বিভিন্ন ধরনের প্রজাতি রয়েছে। প্রতিটির পুষ্টিগুণ কিছুটা আলাদা হলেও সব ধরনের খেজুর সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। তবে খেজুরের গুণমান নিশ্চিত করার জন্য কিছু বিষয় জেনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ।
১ ঘণ্টা আগেবলিউড পাড়ায় নতুন খবর, ‘মা হতে যাচ্ছেন কিয়ারা আদভানি’। সম্প্রতি সিদ্ধার্থ মালহোত্রা ও কিয়ারা আদভানি দম্পতি ঘোষণা করেছেন, তাঁদের কোল আলো করে সন্তান আসতে চলেছে। এখন বেশ ফুরফুরে মেজাজে আছেন এ দম্পতি।
১ দিন আগেআশি কিংবা নব্বইয়ের দশকের বাংলা সিনেমা দেখে এই প্রজন্মের অনেক মেয়েরই চোখ ছানাবড়া হবে। না না, নেতিবাচক অর্থে বলছি না। সে সময় দুই গালে মেয়েরা লালচে আভার ব্লাশন ব্যবহার করত। খানিকটা বাড়তি ব্লাশন ব্যবহারই ছিল সে সময়কার ট্রেন্ড। ওই যে লোকে বলে না, তুষারকন্যার গাল ছিল আপেলের মতো লাল! তাই রাজকুমারীর মতো...
২ দিন আগেবাঙালি কম তেলে রাঁধতে জানে না, এ কথা স্বীকার করতে হবে গড়িমসি করে হলেও। বাড়িতে দাওয়াত রয়েছে মানে কড়াইয়ে নিত্যদিনের তুলনায় একটু বেশি তেল ঢেলে ফেলি। তেল জবজবে খাবার মানে কি সুস্বাদু? আর যদি হয়ও, তবে তা কোনোভাবেই স্বাস্থ্যকর নয়।
২ দিন আগে