শারমিন কচি
দেবীপক্ষ শুরু হয়ে গেছে। রাত পোহালেই ষষ্ঠীর বোধন। সাজগোজের বিষয়ে একটা লম্বা ফর্দ তো করতেই হয়। ষষ্ঠী থেকে দশমী, পূজার আমেজে থাকে ভিন্নতা। তাই সাজেও চাই ভিন্ন ভিন্ন রূপ। গাঢ় রঙের কাতান কবে আর স্নিগ্ধরঙা সিল্ক শাড়িটা কোন দিন পরবেন, তাই নিয়ে ভাবনা। তার ওপর মেকআপ আর অলংকার কেমন হবে, তা নিয়ে চিন্তার ভাঁজ তো কপালে আছেই। চিন্তা না করে চোখ বুলিয়ে নিন ষষ্ঠী থেকে দশমীর সাজে।
স্নিগ্ধ ষষ্ঠী
ষষ্ঠীর দিন থেকেই মূলত শারদীয় দুর্গাপূজার উৎসব শুরু হয়। সাদা, গোলাপি কিংবা যেকোনো হালকা রঙের পোশাক বেছে নিন ষষ্ঠীর দিন। সঙ্গে হালকা সাজটাই মানাবে ভালো। ফাউন্ডেশন-ফেসপাউডার, হালকা লিপস্টিক আর চোখে কাজল দিয়েই সাজ শেষ করতে পারেন। বেশি কিছুর প্রয়োজন নেই।
সপ্তমী থেকে নবমীতে মিলমিশ
সপ্তমীর দিন থেকে নবমী পর্যন্ত সকালে পূজার অঞ্জলি দিতে যাওয়ার সময় সুতি শাড়ি বেছে নিন। সাদা বা ঘিয়ে রঙের শাড়িতে লাল পাড় ভালো মানাবে। কোনো ধর্মীয় অনুশাসন না থাকলেও এ সময়গুলোতে সাদা জমিনে লাল পাড় সুতি বা গরদ শাড়ি পরার চল বহু পুরোনো। অবশ্য সোনালি পাড়ের সাদা শাড়িও হতে পারে। তবে বিকেল বা সন্ধ্যার দিকে একটু ভারী সাজতে পারেন। এ সময়টা মূলত ঘোরাঘুরির, পূজা দেখতে যাওয়ার। ফলে এ সময় এমন কাপড় বেছে নিন, যেগুলো দীর্ঘ সময় পরে থাকলেও ভালো থাকবে, ক্রাশ করবে না। রাতের বেলা আত্মীয়স্বজনদের বাসায় ঘুরতে যাওয়া হয়। তাই এ সময় সাজ একটু গাঢ় হতেই পারে। শাড়িটা হতে পারে সিল্ক বা কাতানের।
দশমীতে মনের মতো
পূজার সাজে দশমীর দিন সাজা চাই একেবারে মনের মতো করে। এদিন সিঁদুর খেলা হয়। তাই লাল বা গাঢ় রঙের পোশাক বেছে নেওয়াই ভালো। দশমীর দিন বেছে নিন তাঁত, জামদানি বা ঐতিহ্যবাহী গরদের শাড়ি। মেকআপের জন্য এদিন দিনের বেলায় মুখে, গলায় ও ঘাড়ে ফাউন্ডেশন হালকা করে লাগিয়ে নিন। এর ওপর আলতো করে পাউডার এবং সামান্য বেজ কমপ্যাক্ট বুলিয়ে নিন। চোখের পুরো পাতায় আইশ্যাডো লাগান। চোখের ওপরের পাতায় আইলাইনার দিয়ে লাইন টেনে নিন। দুই গালে ব্লাসন বুলিয়ে দিন। লিপস্টিকের বদলে লাগান লিপগ্লস। আগেই চুল সেট করে নিন। খোঁপা করে ফুল দিতে পারেন অথবা ব্লো ডাই করে খুলে রাখতে পারেন।
রাতের সাজের সময় কোনো বাধা নেই। তবে সাজুন সময় ও যত্ন নিয়ে। প্রথমে মুখ পরিষ্কার করে টোনিং করুন। ওয়াটার বেজড ফাউন্ডেশন মুখে, গলায় ও ঘাড়ে লাগিয়ে ভালো করে ব্লেন্ড করে নিন। এর ওপর কমপ্যাক্ট পাউডার দিন।
শাড়ির সঙ্গে মিলিয়ে চোখে গাঢ় রঙের শ্যাডো লাগিয়ে নিন। চোখের নিচে কাজল দিন। চোখের ওপরের পাতায় আইলাইনার দিয়ে মোটা করে লাইন টেনে নিন। দুইবার করে মাসকারা লাগান।
ঠোঁট এঁকে গাঢ় রঙের লিপস্টিক লাগিয়ে নিন। শাড়ি পরলে মানানসই টিপ পরুন সঙ্গে হাতভর্তি কাচের চুড়ি। পূজা দেখার সময় অনেক হাঁটতে হয়। তাই আরামদায়ক স্যান্ডেল পরুন। এক প্যাঁচে শাড়ি পরুন, দেখতে ভালো লাগবে। আরেকটি কথা, বাইরে ঘুরে মজা করে যত রাতেই বাড়ি ফিরুন আর যতই ক্লান্ত থাকুন না কেন, মেকআপ না তুলে শুতে যাওয়া যাবে না।
দেবীপক্ষ শুরু হয়ে গেছে। রাত পোহালেই ষষ্ঠীর বোধন। সাজগোজের বিষয়ে একটা লম্বা ফর্দ তো করতেই হয়। ষষ্ঠী থেকে দশমী, পূজার আমেজে থাকে ভিন্নতা। তাই সাজেও চাই ভিন্ন ভিন্ন রূপ। গাঢ় রঙের কাতান কবে আর স্নিগ্ধরঙা সিল্ক শাড়িটা কোন দিন পরবেন, তাই নিয়ে ভাবনা। তার ওপর মেকআপ আর অলংকার কেমন হবে, তা নিয়ে চিন্তার ভাঁজ তো কপালে আছেই। চিন্তা না করে চোখ বুলিয়ে নিন ষষ্ঠী থেকে দশমীর সাজে।
স্নিগ্ধ ষষ্ঠী
ষষ্ঠীর দিন থেকেই মূলত শারদীয় দুর্গাপূজার উৎসব শুরু হয়। সাদা, গোলাপি কিংবা যেকোনো হালকা রঙের পোশাক বেছে নিন ষষ্ঠীর দিন। সঙ্গে হালকা সাজটাই মানাবে ভালো। ফাউন্ডেশন-ফেসপাউডার, হালকা লিপস্টিক আর চোখে কাজল দিয়েই সাজ শেষ করতে পারেন। বেশি কিছুর প্রয়োজন নেই।
সপ্তমী থেকে নবমীতে মিলমিশ
সপ্তমীর দিন থেকে নবমী পর্যন্ত সকালে পূজার অঞ্জলি দিতে যাওয়ার সময় সুতি শাড়ি বেছে নিন। সাদা বা ঘিয়ে রঙের শাড়িতে লাল পাড় ভালো মানাবে। কোনো ধর্মীয় অনুশাসন না থাকলেও এ সময়গুলোতে সাদা জমিনে লাল পাড় সুতি বা গরদ শাড়ি পরার চল বহু পুরোনো। অবশ্য সোনালি পাড়ের সাদা শাড়িও হতে পারে। তবে বিকেল বা সন্ধ্যার দিকে একটু ভারী সাজতে পারেন। এ সময়টা মূলত ঘোরাঘুরির, পূজা দেখতে যাওয়ার। ফলে এ সময় এমন কাপড় বেছে নিন, যেগুলো দীর্ঘ সময় পরে থাকলেও ভালো থাকবে, ক্রাশ করবে না। রাতের বেলা আত্মীয়স্বজনদের বাসায় ঘুরতে যাওয়া হয়। তাই এ সময় সাজ একটু গাঢ় হতেই পারে। শাড়িটা হতে পারে সিল্ক বা কাতানের।
দশমীতে মনের মতো
পূজার সাজে দশমীর দিন সাজা চাই একেবারে মনের মতো করে। এদিন সিঁদুর খেলা হয়। তাই লাল বা গাঢ় রঙের পোশাক বেছে নেওয়াই ভালো। দশমীর দিন বেছে নিন তাঁত, জামদানি বা ঐতিহ্যবাহী গরদের শাড়ি। মেকআপের জন্য এদিন দিনের বেলায় মুখে, গলায় ও ঘাড়ে ফাউন্ডেশন হালকা করে লাগিয়ে নিন। এর ওপর আলতো করে পাউডার এবং সামান্য বেজ কমপ্যাক্ট বুলিয়ে নিন। চোখের পুরো পাতায় আইশ্যাডো লাগান। চোখের ওপরের পাতায় আইলাইনার দিয়ে লাইন টেনে নিন। দুই গালে ব্লাসন বুলিয়ে দিন। লিপস্টিকের বদলে লাগান লিপগ্লস। আগেই চুল সেট করে নিন। খোঁপা করে ফুল দিতে পারেন অথবা ব্লো ডাই করে খুলে রাখতে পারেন।
রাতের সাজের সময় কোনো বাধা নেই। তবে সাজুন সময় ও যত্ন নিয়ে। প্রথমে মুখ পরিষ্কার করে টোনিং করুন। ওয়াটার বেজড ফাউন্ডেশন মুখে, গলায় ও ঘাড়ে লাগিয়ে ভালো করে ব্লেন্ড করে নিন। এর ওপর কমপ্যাক্ট পাউডার দিন।
শাড়ির সঙ্গে মিলিয়ে চোখে গাঢ় রঙের শ্যাডো লাগিয়ে নিন। চোখের নিচে কাজল দিন। চোখের ওপরের পাতায় আইলাইনার দিয়ে মোটা করে লাইন টেনে নিন। দুইবার করে মাসকারা লাগান।
ঠোঁট এঁকে গাঢ় রঙের লিপস্টিক লাগিয়ে নিন। শাড়ি পরলে মানানসই টিপ পরুন সঙ্গে হাতভর্তি কাচের চুড়ি। পূজা দেখার সময় অনেক হাঁটতে হয়। তাই আরামদায়ক স্যান্ডেল পরুন। এক প্যাঁচে শাড়ি পরুন, দেখতে ভালো লাগবে। আরেকটি কথা, বাইরে ঘুরে মজা করে যত রাতেই বাড়ি ফিরুন আর যতই ক্লান্ত থাকুন না কেন, মেকআপ না তুলে শুতে যাওয়া যাবে না।
কত নামে ডাকবেন তাকে। গুগলে সন্ধান করলে চমকে উঠতে হবে। এর নাম দেখাবে হেয়ার আইল্যান্ড। মনে হবে, আটলান্টিক মহাসাগর কিংবা ক্যারিবীয় কোনো নির্জন দ্বীপের নাম দেখছেন। কিন্তু আপনার ভুল ভাঙবে স্থানীয়দের ডাকা নামটি শুনলে। বুঝবেন, আপনি আছেন কলাগাছিয়ার চরে।
২ দিন আগেযতই উন্মুক্ত হচ্ছে, ততই যেন পুরো পৃথিবীকে তাক লাগিয়ে দিচ্ছে সৌদি আরব। দেশটাই একটা চমকজাগানিয়া। মরুভূমি, প্রাচীন বৃক্ষের বন, প্রাচীন জনপদ ও সংস্কৃতি—সবই আছে সৌদি আরবে। আছে নিওম নামের অত্যাধুনিক প্রযুক্তির বিলাসবহুল মেগাসিটি।
২ দিন আগেচীনে চলছে বসন্ত উৎসব কিংবা চান্দ্র নববর্ষের আনন্দমুখর আয়োজন। সারা দেশে এই উৎসব ঐতিহ্যবাহী প্রথা, বাহারি খাবার, সজ্জা, সাংস্কৃতিক পরিবেশনা এবং নানান রীতি-রেওয়াজের মধ্য দিয়ে উদ্যাপিত হচ্ছে।
২ দিন আগেচীনা নববর্ষের ইতিহাস ৩ হাজার বছরেরও বেশি পুরোনো বলে ধারণা করা হয়। এটি শুরু হয়েছিল চীনের প্রাচীন কৃষি ভিত্তিক সমাজে। দেবতা এবং পূর্বপুরুষদের সম্মান, ভালো ফসলের প্রার্থনা এবং মন্দ আত্মা তাড়ানোর সামাজিক প্রথা থেকে এ উৎসবের সূচনা হয়েছিল। প্রায় ১৫ দিন ধরে চলা এ উৎসবের মূলে থাকে পরিবার।
২ দিন আগে