আমিনুল ইসলাম নাবিল, ঢাকা
চল্লিশের ঘর ছাড়িয়ে যাচ্ছে—না, বয়স নয়, তাপমাত্রা। রোদের তেজে ওষ্ঠাগত প্রাণ। গলা শুকিয়ে কাঠ। হন্যে হয়ে পানীয় খুঁজে বেড়াচ্ছে মানুষ। তার ওপর পুষ্টিবিদেরা সমানে বলে যাচ্ছেন, তরল খাবার খেতে হবে। এই গরমে স্বাস্থ্যকর তাজা ফলের রস এ ক্ষেত্রে ভালো সমাধান। রাজধানীর আজিমপুরের পলাশী এলাকার কয়েকটি জুসবারের সন্ধান থাকছে এখানে।
দ্য টেস্টি জোন
পলাশী মোড়ের বুয়েট মার্কেটে ২০১৬ সালে চালু হয় দ্য টেস্টি জোন। বুয়েটের শিক্ষার্থীরাই এখানে বেশি আসেন। এই জুসবারের মূল আকর্ষণ জামের জুস। দাম প্রতি গ্লাস মাত্র ৬০ টাকা। শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় এই জুসবারে দাম বেশ সাশ্রয়ী। এখানে সর্বনিম্ন ৩০ থেকে সর্বোচ্চ ১০০ টাকায় তাজা ফলের জুস পাওয়া যায়।
দোকানমালিক মো. ইকবাল হোসেন বলেন, ‘মাত্র ৩০ টাকায় লেমন মিন্ট দিচ্ছি। আমাদের এখানে ৩০টির বেশি আইটেম আছে। ড্রাগন মিল্ক শেক, ম্যাঙ্গো লাচ্ছি ১০০ টাকায় পাওয়া যায়।’ পলাশী মোড়ের এই দোকান প্রতিদিন বেলা ১১টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
ড্রিম জুসবার
পলাশী মোড় থেকে কিছুটা এগোলে ঢাকেশ্বরী রোডে পেয়ে যাবেন ড্রিম জুসবার। এ দোকানটি বেশি পুরোনো নয়। ২০১৬ সালে এর যাত্রা শুরু। ক্রেতাদের সামনেই তাজা ফলের জুস বানানো হয়। এখানে পানি ফিল্টারিংয়ের জন্য নিজস্ব ব্যবস্থা রয়েছে। নিজেরাই বরফ তৈরি করেন বলে জানান দোকানের লোকজন।
এই জুসবারে ৩৫ থেকে শুরু করে ১০০ টাকায় জুস পাওয়া যায়। মাত্র ৩৫ টাকায় এখানে মেলে জলপাই, পাকা বেল ও লেমন মিন্ট জুস। ফলের জুসের পাশাপাশি এখানে পাওয়া যায় কাজু ও পেস্তা মিল্ক শেকের মতো পুষ্টিকর পানীয়। বেলা ১টা থেকে রাত ১টা পর্যন্ত দোকানটি খোলা থাকে।
ঢাকেশ্বরী জুস কর্নার
আজিমপুর রোডের স্যার সলিমুল্লাহ মুসলিম এতিমখানা মার্কেটে এই জুসবারের অবস্থান। দূর-দূরান্ত থেকে অসংখ্য মানুষ এখানে আসেন জুস পান করতে। দাম ৩০ টাকা থেকে শুরু। পাওয়া যায় জলপাই, জিরাপানি, লেমন মিন্ট, কাঁচা আম ও তরমুজের জুস। ৪০ টাকায় পাওয়া যায় আপেল, বানানা মিল্ক মিক্সড, গাজর মিল্ক শেক, আনারস, পেঁপে, জাম্বুরা ও কতবেলের জুস। ৫০ টাকার আইটেমগুলোর মধ্যে রয়েছে জাম, পেয়ারা, খেজুর ও সফেদা মিল্ক শেক।
এখানকার সবচেয়ে দামি আইটেম বেদানার জুস। পাওয়া যায় ১৫০ টাকায়। এ ছাড়া ঢাকেশ্বরী জুস কর্নারে ১০০ টাকায় পাওয়া যায় পেস্তা ও অ্যাভোকাডো মিল্ক শেক, ড্রাগন ফ্রুট জুস, কিউই জুস, পার্সিমন ও ত্বিন ফল মিল্ক শেক।
চল্লিশের ঘর ছাড়িয়ে যাচ্ছে—না, বয়স নয়, তাপমাত্রা। রোদের তেজে ওষ্ঠাগত প্রাণ। গলা শুকিয়ে কাঠ। হন্যে হয়ে পানীয় খুঁজে বেড়াচ্ছে মানুষ। তার ওপর পুষ্টিবিদেরা সমানে বলে যাচ্ছেন, তরল খাবার খেতে হবে। এই গরমে স্বাস্থ্যকর তাজা ফলের রস এ ক্ষেত্রে ভালো সমাধান। রাজধানীর আজিমপুরের পলাশী এলাকার কয়েকটি জুসবারের সন্ধান থাকছে এখানে।
দ্য টেস্টি জোন
পলাশী মোড়ের বুয়েট মার্কেটে ২০১৬ সালে চালু হয় দ্য টেস্টি জোন। বুয়েটের শিক্ষার্থীরাই এখানে বেশি আসেন। এই জুসবারের মূল আকর্ষণ জামের জুস। দাম প্রতি গ্লাস মাত্র ৬০ টাকা। শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় এই জুসবারে দাম বেশ সাশ্রয়ী। এখানে সর্বনিম্ন ৩০ থেকে সর্বোচ্চ ১০০ টাকায় তাজা ফলের জুস পাওয়া যায়।
দোকানমালিক মো. ইকবাল হোসেন বলেন, ‘মাত্র ৩০ টাকায় লেমন মিন্ট দিচ্ছি। আমাদের এখানে ৩০টির বেশি আইটেম আছে। ড্রাগন মিল্ক শেক, ম্যাঙ্গো লাচ্ছি ১০০ টাকায় পাওয়া যায়।’ পলাশী মোড়ের এই দোকান প্রতিদিন বেলা ১১টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
ড্রিম জুসবার
পলাশী মোড় থেকে কিছুটা এগোলে ঢাকেশ্বরী রোডে পেয়ে যাবেন ড্রিম জুসবার। এ দোকানটি বেশি পুরোনো নয়। ২০১৬ সালে এর যাত্রা শুরু। ক্রেতাদের সামনেই তাজা ফলের জুস বানানো হয়। এখানে পানি ফিল্টারিংয়ের জন্য নিজস্ব ব্যবস্থা রয়েছে। নিজেরাই বরফ তৈরি করেন বলে জানান দোকানের লোকজন।
এই জুসবারে ৩৫ থেকে শুরু করে ১০০ টাকায় জুস পাওয়া যায়। মাত্র ৩৫ টাকায় এখানে মেলে জলপাই, পাকা বেল ও লেমন মিন্ট জুস। ফলের জুসের পাশাপাশি এখানে পাওয়া যায় কাজু ও পেস্তা মিল্ক শেকের মতো পুষ্টিকর পানীয়। বেলা ১টা থেকে রাত ১টা পর্যন্ত দোকানটি খোলা থাকে।
ঢাকেশ্বরী জুস কর্নার
আজিমপুর রোডের স্যার সলিমুল্লাহ মুসলিম এতিমখানা মার্কেটে এই জুসবারের অবস্থান। দূর-দূরান্ত থেকে অসংখ্য মানুষ এখানে আসেন জুস পান করতে। দাম ৩০ টাকা থেকে শুরু। পাওয়া যায় জলপাই, জিরাপানি, লেমন মিন্ট, কাঁচা আম ও তরমুজের জুস। ৪০ টাকায় পাওয়া যায় আপেল, বানানা মিল্ক মিক্সড, গাজর মিল্ক শেক, আনারস, পেঁপে, জাম্বুরা ও কতবেলের জুস। ৫০ টাকার আইটেমগুলোর মধ্যে রয়েছে জাম, পেয়ারা, খেজুর ও সফেদা মিল্ক শেক।
এখানকার সবচেয়ে দামি আইটেম বেদানার জুস। পাওয়া যায় ১৫০ টাকায়। এ ছাড়া ঢাকেশ্বরী জুস কর্নারে ১০০ টাকায় পাওয়া যায় পেস্তা ও অ্যাভোকাডো মিল্ক শেক, ড্রাগন ফ্রুট জুস, কিউই জুস, পার্সিমন ও ত্বিন ফল মিল্ক শেক।
তাই হাই গ্রামের বাসিন্দারা ২২ বছর ধরে একসঙ্গে তিন বেলা খাওয়াদাওয়া করে। ২০১৪ সালে ভিয়েতনামের থাই গুয়েন প্রদেশ সরকার এই গ্রামকে আনুষ্ঠানিক পর্যটনকেন্দ্র ঘোষণা করে। ২০২২ সালে জাতিসংঘের বিশ্ব পর্যটন সংস্থা তাই হাই-কে বিশ্বের অন্যতম সেরা পর্যটন গ্রামের মর্যাদা দেয়।
৩ ঘণ্টা আগেআমরা সবাই কখনো না কখনো রেগে যাই। কারও ওপর, নিজের ওপর, পরিস্থিতির ওপর, কিংবা কখনো এমনকি অজানা এক শূন্যতার ওপরও। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, মানুষ কেন রেগে যায়? রাগ কি কেবলই একটি আবেগ, নাকি এর পেছনে লুকিয়ে থাকে বহুস্তর বিশ্লেষণ, অতীত অভিজ্ঞতা, অসহায়ত্ব, অপূর্ণতা এবং একধরনের মানসিক প্রতিক্রিয়া?
১২ ঘণ্টা আগেঅনেকে কাঁকড়া খেতে ভালোবাসেন। তবে যাঁরা এই প্রথম বাজার থেকে কাঁকড়া কিনে এনেছেন রাঁধবেন বলে, তাঁদের জন্য কাঁকড়া ভুনার রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী ওমাম রায়হান।
১ দিন আগেশহরটির বয়স প্রায় ১১০ বছর। ‘ম্যাড ম্যাক্স বিয়ন্ড থান্ডারডোম’, ‘প্রিসিলা’, ‘ডেজার্ট কুইন’ ও ‘রেড প্ল্যানেট’ চলচ্চিত্র যাঁরা দেখেছেন, বিস্তারিত না জানলেও তাঁরা এই শহর এবং তার পরিবেশের সঙ্গে পরিচিত। কারণ, এই চলচ্চিত্রগুলো শতবর্ষী শহরটিতেই চিত্রায়িত হয়েছিল।
১ দিন আগে