জীবনধারা ডেস্ক
ঢাকা: ঈদ একেবারে দোরগোড়ায়। ঈদে নতুন পোশাক না হলে কি চলে! যদিও করোনাকালে ঈদ উৎযাপনে আগের আমেজ পাওয়া যাবে না, তবু কেনাকাটা একেবারে বন্ধ নেই। ঈদের আনন্দকে ঘরে বসে উদ্যাপনের জন্য হলেও নতুন জামার বিকল্প নেই। সেইসঙ্গে পরিবারের সদস্য ও আত্মীয়দের উপহার প্রদান তো আছেই।
নারীদের পোশাক
গরমে ঈদের পোশাক হিসেবে সুতি কাপড় বেছে নেওয়া উত্তম। কারণ, বাইরে কড়া রোদ। আর রোদের তাপে ঘরের ভেতরটাও অনেক গরম থাকে। এবারের ঈদে শরদিন্দু, ফ্যাশনেবল ড্রেসেস, হুর নুসরাত, শাহীন ফ্যাশন ওয়ার্ল্ড, সুকায়নাস ড্রিম, অভিরুপা ইত্যাদি থেকে বিভিন্ন পোশাক কিনতে পারেন।
শরদিন্দুতে পাবেন ভিন্ন ধারার কিছু সালোয়ার কামিজ ও কুর্তি। যাঁরা রুচিশীল ও স্বতন্ত্রভাবে নিজেকে উপস্থাপন করতে চান, তাঁরা শরদিন্দু থেকে পোশাক কিনতে পারেন। এখান থেকে আপনি সুতি পোশাক, জর্জেট ও সিল্কের পোশাক কিনতে পারবেন। পাবেন শাড়িও। শরদিন্দুর পোশাক কিনতে পারবেন ২৫০০-৩০০০ টাকার মধ্যে।
হুর নুসরাতের সিগনেচার পণ্য হলো চুমকি শাড়ি। প্রতিষ্ঠানটির পেজ থেকে আপনি বিভিন্ন নতুন শাড়ি কিনতে পারবেন। সুতি, সিল্ক, হাফ সিল্কের শাড়িগুলো বেশ চলে। গরমে পরতেও বেশ আরাম। এখান থেকে আপনি কিনতে পারবেন নতুন কিছু হ্যান্ডলুমের ওয়ানপিস, থ্রিপিসও। দামও সাধ্যের মধ্যে।
যাঁরা বুটিকস ও হ্যান্ডলুমের পোশাক পরতে পছন্দ করেন, তাঁরা সুকায়নাস ড্রিম থেকে পোশাক কিনতে পারেন। গরমে পরার জন্য আরামদায়ক পোশাক এখানে পাবেন। দামও খুব বেশি নয়। এখানে বিভিন্ন ডিজাইনের শাড়িও পাবেন। তবে এদের বাটিকের শাড়িগুলো বেশ ভালো।
যাঁরা শাড়ি পরতে ভালোবাসেন কিংবা প্রিয়জনকে শাড়ি উপহার দিতে চান, তাঁরা অভিরুপার পেজ থেকে কিনতে পারেন। এখানে আপনি পাবেন জর্জেট, সুতি, সিল্কের বিভিন্ন ধরনের শাড়ি। পাবেন এমব্রয়ডারি ও মনিপুরী শাড়িও। শাড়িগুলোর ডিজাইনেও স্বতন্ত্র আমেজ রয়েছে। অভিরুপার পেজ শাড়ির জন্য পরিচিতি পেলেও এখানে সালোয়ার-কামিজও রয়েছে। ১৫০০ থেকে ২৫০০ টাকার মধ্যে শাড়ি ও থ্রিপিসগুলো পেয়ে যাবেন।
এ ছাড়া আড়ং, কে ক্রাফট, বাসন্তী, দেশিদশ, স্পাইডার, লামিয়া প্রভৃতি ফ্যাশন হাউজ কিংবা ঢাকার নিউমার্কেট থেকে পোশাক কিনতে পারেন।
পুরুষের পোশাক
বিভিন্ন ডিজাইনের পাঞ্জাবি, পায়জামা, শার্ট, টি-শার্ট প্রভৃতি অনলাইন কিংবা অফলাইন থেকে কিনতে পারেন। রাজধানীর নিউমার্কেট, বসুন্ধরা সিটি, টোকিও স্কয়ার, মৌচাক মার্কেট, শ্যামলী স্কয়ারে পুরুষদের বিভিন্ন পোশাক পাওয়া যায়। মোহাম্মদপুরের বিভিন্ন ফ্যাশন হাউজ যেমন বাসন্তী, লামিয়া, ফড়িং ইত্যাদি থেকেও কিনতে পারবেন। অনলাইন থেকে কিনতে চাইলে শরদিন্দু, সাতকাহন থেকে কিনতে পারেন। এখানে কাপল সেটও পাবেন। সাতকাহনে ছেলেদের বিভিন্ন ধরনের পাঞ্জাবি পাবেন। দামও খুব বেশি নয়।
ইয়েলো, আড়ং, রিচম্যান, নিউমার্কেট, হকার্স মার্কেট থেকে মনের মতো পাঞ্জাবি, শার্ট কিংবা টি-শার্ট কিনতে পারবেন।
শিশুদের পোশাক
পোশাক ছাড়া শিশুদের ঈদের কথা ভাবাই যায় না। শিশুদের পোশাকের ক্ষেত্রে অবশ্যই আরামের দিকটি বিবেচনায় রাখতে হবে। এই ঈদে শিশুদের জন্য কিনতে পারেন ফ্রক, শার্ট, প্যান্ট, স্কার্ট, টপস, কামিজ ও কুর্তা। দেশীয় ফ্যাশন হাউজগুলো ঈদকে কেন্দ্র করে বাহারি ডিজাইনের পোশাক নিয়ে এসেছে।
শিশুদের পোশাক কিনতে পারেন কে ক্রাফট, আড়ং, লা রিভ, দেশিদশ, নিপুণ থেকে। এ ছাড়া গাউছিয়া, নিউমার্কেট, মৌচাক মার্কেট, মিরপুর স্টেডিয়াম মার্কেট থেকে এসব কিনতে পারেন।
ঢাকা: ঈদ একেবারে দোরগোড়ায়। ঈদে নতুন পোশাক না হলে কি চলে! যদিও করোনাকালে ঈদ উৎযাপনে আগের আমেজ পাওয়া যাবে না, তবু কেনাকাটা একেবারে বন্ধ নেই। ঈদের আনন্দকে ঘরে বসে উদ্যাপনের জন্য হলেও নতুন জামার বিকল্প নেই। সেইসঙ্গে পরিবারের সদস্য ও আত্মীয়দের উপহার প্রদান তো আছেই।
নারীদের পোশাক
গরমে ঈদের পোশাক হিসেবে সুতি কাপড় বেছে নেওয়া উত্তম। কারণ, বাইরে কড়া রোদ। আর রোদের তাপে ঘরের ভেতরটাও অনেক গরম থাকে। এবারের ঈদে শরদিন্দু, ফ্যাশনেবল ড্রেসেস, হুর নুসরাত, শাহীন ফ্যাশন ওয়ার্ল্ড, সুকায়নাস ড্রিম, অভিরুপা ইত্যাদি থেকে বিভিন্ন পোশাক কিনতে পারেন।
শরদিন্দুতে পাবেন ভিন্ন ধারার কিছু সালোয়ার কামিজ ও কুর্তি। যাঁরা রুচিশীল ও স্বতন্ত্রভাবে নিজেকে উপস্থাপন করতে চান, তাঁরা শরদিন্দু থেকে পোশাক কিনতে পারেন। এখান থেকে আপনি সুতি পোশাক, জর্জেট ও সিল্কের পোশাক কিনতে পারবেন। পাবেন শাড়িও। শরদিন্দুর পোশাক কিনতে পারবেন ২৫০০-৩০০০ টাকার মধ্যে।
হুর নুসরাতের সিগনেচার পণ্য হলো চুমকি শাড়ি। প্রতিষ্ঠানটির পেজ থেকে আপনি বিভিন্ন নতুন শাড়ি কিনতে পারবেন। সুতি, সিল্ক, হাফ সিল্কের শাড়িগুলো বেশ চলে। গরমে পরতেও বেশ আরাম। এখান থেকে আপনি কিনতে পারবেন নতুন কিছু হ্যান্ডলুমের ওয়ানপিস, থ্রিপিসও। দামও সাধ্যের মধ্যে।
যাঁরা বুটিকস ও হ্যান্ডলুমের পোশাক পরতে পছন্দ করেন, তাঁরা সুকায়নাস ড্রিম থেকে পোশাক কিনতে পারেন। গরমে পরার জন্য আরামদায়ক পোশাক এখানে পাবেন। দামও খুব বেশি নয়। এখানে বিভিন্ন ডিজাইনের শাড়িও পাবেন। তবে এদের বাটিকের শাড়িগুলো বেশ ভালো।
যাঁরা শাড়ি পরতে ভালোবাসেন কিংবা প্রিয়জনকে শাড়ি উপহার দিতে চান, তাঁরা অভিরুপার পেজ থেকে কিনতে পারেন। এখানে আপনি পাবেন জর্জেট, সুতি, সিল্কের বিভিন্ন ধরনের শাড়ি। পাবেন এমব্রয়ডারি ও মনিপুরী শাড়িও। শাড়িগুলোর ডিজাইনেও স্বতন্ত্র আমেজ রয়েছে। অভিরুপার পেজ শাড়ির জন্য পরিচিতি পেলেও এখানে সালোয়ার-কামিজও রয়েছে। ১৫০০ থেকে ২৫০০ টাকার মধ্যে শাড়ি ও থ্রিপিসগুলো পেয়ে যাবেন।
এ ছাড়া আড়ং, কে ক্রাফট, বাসন্তী, দেশিদশ, স্পাইডার, লামিয়া প্রভৃতি ফ্যাশন হাউজ কিংবা ঢাকার নিউমার্কেট থেকে পোশাক কিনতে পারেন।
পুরুষের পোশাক
বিভিন্ন ডিজাইনের পাঞ্জাবি, পায়জামা, শার্ট, টি-শার্ট প্রভৃতি অনলাইন কিংবা অফলাইন থেকে কিনতে পারেন। রাজধানীর নিউমার্কেট, বসুন্ধরা সিটি, টোকিও স্কয়ার, মৌচাক মার্কেট, শ্যামলী স্কয়ারে পুরুষদের বিভিন্ন পোশাক পাওয়া যায়। মোহাম্মদপুরের বিভিন্ন ফ্যাশন হাউজ যেমন বাসন্তী, লামিয়া, ফড়িং ইত্যাদি থেকেও কিনতে পারবেন। অনলাইন থেকে কিনতে চাইলে শরদিন্দু, সাতকাহন থেকে কিনতে পারেন। এখানে কাপল সেটও পাবেন। সাতকাহনে ছেলেদের বিভিন্ন ধরনের পাঞ্জাবি পাবেন। দামও খুব বেশি নয়।
ইয়েলো, আড়ং, রিচম্যান, নিউমার্কেট, হকার্স মার্কেট থেকে মনের মতো পাঞ্জাবি, শার্ট কিংবা টি-শার্ট কিনতে পারবেন।
শিশুদের পোশাক
পোশাক ছাড়া শিশুদের ঈদের কথা ভাবাই যায় না। শিশুদের পোশাকের ক্ষেত্রে অবশ্যই আরামের দিকটি বিবেচনায় রাখতে হবে। এই ঈদে শিশুদের জন্য কিনতে পারেন ফ্রক, শার্ট, প্যান্ট, স্কার্ট, টপস, কামিজ ও কুর্তা। দেশীয় ফ্যাশন হাউজগুলো ঈদকে কেন্দ্র করে বাহারি ডিজাইনের পোশাক নিয়ে এসেছে।
শিশুদের পোশাক কিনতে পারেন কে ক্রাফট, আড়ং, লা রিভ, দেশিদশ, নিপুণ থেকে। এ ছাড়া গাউছিয়া, নিউমার্কেট, মৌচাক মার্কেট, মিরপুর স্টেডিয়াম মার্কেট থেকে এসব কিনতে পারেন।
বাঘ, সিংহ, হাতি, সাম্বার হরিণ, জলহস্তী, মায়া হরিণ, চিত্রা হরিণ, জিরাফ, জেব্রা, ভালুক, নীলগাই, গয়াল, কুমিরসহ বিভিন্ন প্রাণী অবাধে ঘুরে বেড়াচ্ছে। নিরাপদে এই দৃশ্য দেখা যায় আমাদের দেশে। আর দেখতে হলে এক দিনের জন্য ঘুরে আসা যাবে গাজীপুর সাফারি পার্ক।
৪ ঘণ্টা আগেআধুনিকতা ও ঐতিহ্যের মিশেল ঝকমকে শহর সৌদি আরবের জেদ্দা। এ শহরে পুরোনো ইতিহাসের স্বাদ নিতে যেতে হবে আল-বালাদ। শত শত বছরের ঐতিহ্য বহন করে চলেছে শহরটি। সময়ের সঙ্গে আধুনিকায়নের ঢেউ এলেও এলাকাটি এখনো ধরে রেখেছে অতীত ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও স্থাপত্যশৈলীর সৌন্দর্য।
৫ ঘণ্টা আগেঅনেক বছর পর অবশেষে বিদেশি পর্যটকদের জন্য সীমান্ত খুলতে যাচ্ছে উত্তর কোরিয়া। কোভিড-১৯ মহামারির কারণে দেশটি বিদেশিদের জন্য সব প্রবেশপথ বন্ধ করে দিয়েছিল। তবে উত্তর কোরিয়া কর্তৃপক্ষ বলছে, তারা এখন পর্যটকদের স্বাগত জানাতে প্রস্তুত।
৫ ঘণ্টা আগেজেন-জির ভ্রমণের অভ্যাস কিছুটা ভিন্ন। সিঙ্গাপুরভিত্তিক ট্রাভেল এজেন্সি ‘আগোডা’ তাদের একটি জরিপ প্রকাশ করে জেন-জির পাঁচটি ভ্রমণ বৈশিষ্ট্য জানিয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে