চুলের যত্নে তেলের প্রয়োজনীয়তা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। চুলের স্বাভাবিক বৃদ্ধি, উজ্জ্বলতা ও নমনীয়তা ধরে রাখতে নানান ধরনের তেল ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এসব তেলের মধ্যে তিলের তেল অন্যতম। তিল থেকে তৈরি এই তেল প্রাকৃতিক অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের গুরুত্বপূর্ণ উৎস। এতে রয়েছে ভিটামিন ই, বি কমপ্লেক্স, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস, রিবোফ্লাভিন, থায়ামিন, প্যানটোথেনিক অ্যাসিড, নিয়াসিন, ফলিক অ্যাসিড, লোহা, সেলেনিয়াম, জিংক ও প্রোটিন। এগুলো চুলের গোড়ায় পুষ্টি জোগায় ও চুল ভেঙে যাওয়া থেকে রক্ষা করে।
তিলের তেলের উপকারিতা
চুল গজাতে সহায়তা করে
আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞদের মতে, আগের তুলনায় বর্তমান সময়ে নারীরা অনেক বেশি চুল পড়ার সমস্যায় ভুগছেন। সে ক্ষেত্রে চুলের গোড়ায় যদি তিলের তেল খুব ভালোভাবে ম্যাসাজ করা যায়, তাহলে চুল পড়ার সমস্যা রোধ হওয়ার পাশাপাশি গজাবে নতুন চুল। তা ছাড়া, পারলারে রাসায়নিক উপাদানমিশ্রিত পণ্য দিয়ে হেয়ার ট্রিটমেন্ট বা রং করার ফলে চুলের যে ক্ষতি হয়, তা-ও রোধ করতে পারে তিলের তেল।
অকালে চুল পেকে যাওয়া রোধ করে
চুলের স্বাভাবিক রং ধরে রাখতে তিলের তেল খুব উপকারী ভূমিকা রাখে। এই তেলের মধ্যকার উপাদান ধূসর হয়ে আসা চুলের রং গাঢ় করতে সহায়তা করে।
ফাঙ্গাল ও ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন প্রতিরোধ করে
তিলের তেলে রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান। ফাঙ্গাস ও ব্যাকটেরিয়াজনিত সমস্যা থাকলে চুলে রোজ তিলের তেল ম্যাসাজ করলে উপকার পাওয়া যায়। উকুন ও চুলে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণজনিত যেকোনো সমস্যার সমাধান হিসেবে বেছে নিতে পারেন এই তেল।
চুলের আর্দ্রতা ধরে রাখে
শুষ্ক আবহাওয়া ও রৌদ্রতাপে চুল হারায় স্বাভাবিক জৌলুশ। আর্দ্রতা হারিয়ে চুল একেবারেই ফ্যাকাশে হয়ে যায়। এ সমস্যা এড়াতে চুলের গোড়া ও ডগায় তিলের তেল ব্যবহার করা যেতে পারে।
ডিপ কন্ডিশনিং
দুই টেবিল চামচ তিলের তেলের সঙ্গে এক চা-চামচ আদার রস মিশিয়ে চুলের গোড়া থেকে ডগা পর্যন্ত আলতো করে ম্যাসাজ করুন। এবার সহনীয় মাত্রার গরম পানিতে তোয়ালে ভিজিয়ে চুলে জড়িয়ে রাখুন আধঘণ্টা। এরপর কোমল শ্যাম্পু দিয়ে স্বাভাবিক নিয়মে চুল ধুয়ে নিন। এভাবে সপ্তাহে তিন দিন
যত্ন নিন।
সূত্র: ফেমিনা
চুলের যত্নে তেলের প্রয়োজনীয়তা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। চুলের স্বাভাবিক বৃদ্ধি, উজ্জ্বলতা ও নমনীয়তা ধরে রাখতে নানান ধরনের তেল ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এসব তেলের মধ্যে তিলের তেল অন্যতম। তিল থেকে তৈরি এই তেল প্রাকৃতিক অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের গুরুত্বপূর্ণ উৎস। এতে রয়েছে ভিটামিন ই, বি কমপ্লেক্স, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস, রিবোফ্লাভিন, থায়ামিন, প্যানটোথেনিক অ্যাসিড, নিয়াসিন, ফলিক অ্যাসিড, লোহা, সেলেনিয়াম, জিংক ও প্রোটিন। এগুলো চুলের গোড়ায় পুষ্টি জোগায় ও চুল ভেঙে যাওয়া থেকে রক্ষা করে।
তিলের তেলের উপকারিতা
চুল গজাতে সহায়তা করে
আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞদের মতে, আগের তুলনায় বর্তমান সময়ে নারীরা অনেক বেশি চুল পড়ার সমস্যায় ভুগছেন। সে ক্ষেত্রে চুলের গোড়ায় যদি তিলের তেল খুব ভালোভাবে ম্যাসাজ করা যায়, তাহলে চুল পড়ার সমস্যা রোধ হওয়ার পাশাপাশি গজাবে নতুন চুল। তা ছাড়া, পারলারে রাসায়নিক উপাদানমিশ্রিত পণ্য দিয়ে হেয়ার ট্রিটমেন্ট বা রং করার ফলে চুলের যে ক্ষতি হয়, তা-ও রোধ করতে পারে তিলের তেল।
অকালে চুল পেকে যাওয়া রোধ করে
চুলের স্বাভাবিক রং ধরে রাখতে তিলের তেল খুব উপকারী ভূমিকা রাখে। এই তেলের মধ্যকার উপাদান ধূসর হয়ে আসা চুলের রং গাঢ় করতে সহায়তা করে।
ফাঙ্গাল ও ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন প্রতিরোধ করে
তিলের তেলে রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান। ফাঙ্গাস ও ব্যাকটেরিয়াজনিত সমস্যা থাকলে চুলে রোজ তিলের তেল ম্যাসাজ করলে উপকার পাওয়া যায়। উকুন ও চুলে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণজনিত যেকোনো সমস্যার সমাধান হিসেবে বেছে নিতে পারেন এই তেল।
চুলের আর্দ্রতা ধরে রাখে
শুষ্ক আবহাওয়া ও রৌদ্রতাপে চুল হারায় স্বাভাবিক জৌলুশ। আর্দ্রতা হারিয়ে চুল একেবারেই ফ্যাকাশে হয়ে যায়। এ সমস্যা এড়াতে চুলের গোড়া ও ডগায় তিলের তেল ব্যবহার করা যেতে পারে।
ডিপ কন্ডিশনিং
দুই টেবিল চামচ তিলের তেলের সঙ্গে এক চা-চামচ আদার রস মিশিয়ে চুলের গোড়া থেকে ডগা পর্যন্ত আলতো করে ম্যাসাজ করুন। এবার সহনীয় মাত্রার গরম পানিতে তোয়ালে ভিজিয়ে চুলে জড়িয়ে রাখুন আধঘণ্টা। এরপর কোমল শ্যাম্পু দিয়ে স্বাভাবিক নিয়মে চুল ধুয়ে নিন। এভাবে সপ্তাহে তিন দিন
যত্ন নিন।
সূত্র: ফেমিনা
চায়ের কথা শুনলেই মন কেমন প্রশান্তিতে ছেয়ে যায়, তাই না? তবে চায়ের আছে অনেক ধরন— গ্রিন টি, লাল চা, দুধ চা, লেবু চা, মশলা চা আরও কত কি! এর মধ্যে আবার অনেকে পছন্দ করেন ধোঁয়া ওঠা গরম চা, অনেকে গরম চা ঠান্ডা করে খেতে পছন্দ করেন আবার কেউ ভালোবাসেন বরফ দেওয়া চা। এমন হরেক রকমের পছন্দের কথা বলতে গিয়ে এবার
১৩ ঘণ্টা আগেঅনেকেই আছেন যাদের বারবার ক্ষুধা পায়। সারা দিনই কিছু না কিছু খেতে ইচ্ছা হয়। প্রাথমিকভাবে এতে ওজন বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। এমন অবস্থা থেকে উদ্ধার পাওয়ার সহজ সমাধান হতে পারে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া। প্রোটিন শরীরকে দীর্ঘ সময় পরিপূর্ণ রাখে, ক্ষুধা কমায় এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ...
১৪ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদ প্রতিনিয়ত পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। সেই পরিবর্তনের সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ নিদর্শন হচ্ছে কিং আবদুল্লাহ ফাইন্যান্সিয়াল ডিস্ট্রিক্ট (কেএএফডি)—একটি উচ্চাভিলাষী মেগা প্রকল্প, যা ব্যবসা, প্রযুক্তি, পরিবেশবান্ধব নগরায়ণ ও আধুনিক জীবনযাত্রার এক অনন্য মিশ্রণ।
২ দিন আগেঘড়ি কেবল সময় দেখার যন্ত্র নয়। বহু আগেই ফ্যাশনের অনুষঙ্গ হয়ে উঠেছে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে ঘড়ির ভিন্ন রূপে ফিরে আসা নিয়ে ‘ওয়াচেস অ্যান্ড ওয়ান্ডার্স’ নামের বিশেষ প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে জেনেভায়। যেখানে নামীদামি সব ব্র্যান্ড নিজেদের ঘড়ির পসরা সাজিয়ে বসেছে।
৩ দিন আগে