ফারিয়া ইসলাম দীপ্তি
সিভি ও জীবনবৃত্তান্ত উভয় চাকরির আবেদনের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হলেও দুটির মধ্যে পার্থক্য আছে। সিভি হলো কারিকুলাম ভিটাই, যার অর্থ ‘একজনের জীবনের গতিপথ’। অন্যদিকে রেজিউম শব্দটি ফরাসি থেকে এসেছে, যার অর্থ হলো ‘সারাংশ করা’। এখন আপনি যদি চাকরির জন্য আবেদন করতে চান, তাহলে কোনটি উপস্থাপন করবেন সিভি, নাকি জীবনবৃত্তান্ত? যদিও সিভির চেয়ে জীবনবৃত্তান্তই বেশি প্রচলিত। কিন্তু সব ক্ষেত্রে জীবনবৃত্তান্ত উপস্থাপন করা উচিত নয়। চাকরির বিজ্ঞপ্তিতে যেটি চাওয়া হবে, আপনাকে সেটিই উপস্থাপন করতে হবে। আর এ কারণেই জীবনবৃত্তান্ত ও সিভির মধ্যে পার্থক্য জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
জীবনবৃত্তান্ত কী?
একটি জীবনবৃত্তান্ত হলো একজন প্রার্থীর অভিজ্ঞতা ও যোগ্যতার একটি সংক্ষিপ্ত ওভারভিউ। এটি সাধারণত এক-দুই পৃষ্ঠার একটি সারাংশ, যা একজন ব্যক্তিকে অন্যান্য প্রতিযোগীর থেকে আলাদা করার জন্য সাজানো হয়। সিভির বিপরীতে, একটি জীবনবৃত্তান্ত সব সময় একই রকমভাবে প্রস্তুত করা হয় না। এর বেশ কয়েকটি সারসংকলন ফরম্যাট রয়েছে। পেশাগত জীবনবৃত্তান্তে প্রার্থীর সমগ্র কর্মজীবনের তথ্য অন্তর্ভুক্ত করা ঠিক নয়। শুধু গত ১০-১৫ বছরের কাজের অভিজ্ঞতা নথিতে উপস্থাপন করা হয়। ফ্রেসারদের জীবনবৃত্তান্ত লেখার জন্য ভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে। এ নিয়ে বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন resumecoach.com।
সিভি কী?
একটি সিভি হলো একাধিক পৃষ্ঠার নথি, যা কাজের অভিজ্ঞতা, শিক্ষা, কৃতিত্ব, উপস্থাপনা, সম্মাননা, পুরস্কার, গবেষণা এবং অন্যান্য অর্জন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রদান করে। এটি সাধারণত সময় অনুযায়ী গঠন করা হয় এবং এর উদ্দেশ্য থাকে প্রার্থীর কর্মজীবনের সম্পূর্ণ ওভারভিউ প্রদান করা। একটি সিভি স্থির ও বিভিন্ন কাজের ভূমিকার জন্য পরিবর্তিত হয় না। সিভির সঙ্গে সংযুক্ত কভার লেটার ব্যাখ্যা করে কেন ব্যক্তিটি পদের জন্য উপযুক্ত। সিভি সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আপডেট করতে হয়, কারণ আরও অভিজ্ঞতা ও অর্জন যুক্ত হয়।
জীবনবৃত্তান্ত ও সিভির মধ্যে প্রধান পার্থক্য কী কী?
সিভি ও জীবনবৃত্তান্তের মধ্যে তিনটি প্রধান পার্থক্য রয়েছে। দৈর্ঘ্য, উদ্দেশ্য ও বিন্যাস। উপরন্তু এখানে আপনার প্রতিটির মৌলিক বৈশিষ্ট্যের একটি সারাংশ রয়েছে, যাতে আপনি একনজরে তাদের তুলনা করতে পারেন।
সিভির প্রধান বৈশিষ্ট্য
জীবনবৃত্তান্তের মূল বৈশিষ্ট্য
সূত্র: resumecoach.com
সিভি ও জীবনবৃত্তান্ত উভয় চাকরির আবেদনের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হলেও দুটির মধ্যে পার্থক্য আছে। সিভি হলো কারিকুলাম ভিটাই, যার অর্থ ‘একজনের জীবনের গতিপথ’। অন্যদিকে রেজিউম শব্দটি ফরাসি থেকে এসেছে, যার অর্থ হলো ‘সারাংশ করা’। এখন আপনি যদি চাকরির জন্য আবেদন করতে চান, তাহলে কোনটি উপস্থাপন করবেন সিভি, নাকি জীবনবৃত্তান্ত? যদিও সিভির চেয়ে জীবনবৃত্তান্তই বেশি প্রচলিত। কিন্তু সব ক্ষেত্রে জীবনবৃত্তান্ত উপস্থাপন করা উচিত নয়। চাকরির বিজ্ঞপ্তিতে যেটি চাওয়া হবে, আপনাকে সেটিই উপস্থাপন করতে হবে। আর এ কারণেই জীবনবৃত্তান্ত ও সিভির মধ্যে পার্থক্য জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
জীবনবৃত্তান্ত কী?
একটি জীবনবৃত্তান্ত হলো একজন প্রার্থীর অভিজ্ঞতা ও যোগ্যতার একটি সংক্ষিপ্ত ওভারভিউ। এটি সাধারণত এক-দুই পৃষ্ঠার একটি সারাংশ, যা একজন ব্যক্তিকে অন্যান্য প্রতিযোগীর থেকে আলাদা করার জন্য সাজানো হয়। সিভির বিপরীতে, একটি জীবনবৃত্তান্ত সব সময় একই রকমভাবে প্রস্তুত করা হয় না। এর বেশ কয়েকটি সারসংকলন ফরম্যাট রয়েছে। পেশাগত জীবনবৃত্তান্তে প্রার্থীর সমগ্র কর্মজীবনের তথ্য অন্তর্ভুক্ত করা ঠিক নয়। শুধু গত ১০-১৫ বছরের কাজের অভিজ্ঞতা নথিতে উপস্থাপন করা হয়। ফ্রেসারদের জীবনবৃত্তান্ত লেখার জন্য ভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে। এ নিয়ে বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন resumecoach.com।
সিভি কী?
একটি সিভি হলো একাধিক পৃষ্ঠার নথি, যা কাজের অভিজ্ঞতা, শিক্ষা, কৃতিত্ব, উপস্থাপনা, সম্মাননা, পুরস্কার, গবেষণা এবং অন্যান্য অর্জন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রদান করে। এটি সাধারণত সময় অনুযায়ী গঠন করা হয় এবং এর উদ্দেশ্য থাকে প্রার্থীর কর্মজীবনের সম্পূর্ণ ওভারভিউ প্রদান করা। একটি সিভি স্থির ও বিভিন্ন কাজের ভূমিকার জন্য পরিবর্তিত হয় না। সিভির সঙ্গে সংযুক্ত কভার লেটার ব্যাখ্যা করে কেন ব্যক্তিটি পদের জন্য উপযুক্ত। সিভি সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আপডেট করতে হয়, কারণ আরও অভিজ্ঞতা ও অর্জন যুক্ত হয়।
জীবনবৃত্তান্ত ও সিভির মধ্যে প্রধান পার্থক্য কী কী?
সিভি ও জীবনবৃত্তান্তের মধ্যে তিনটি প্রধান পার্থক্য রয়েছে। দৈর্ঘ্য, উদ্দেশ্য ও বিন্যাস। উপরন্তু এখানে আপনার প্রতিটির মৌলিক বৈশিষ্ট্যের একটি সারাংশ রয়েছে, যাতে আপনি একনজরে তাদের তুলনা করতে পারেন।
সিভির প্রধান বৈশিষ্ট্য
জীবনবৃত্তান্তের মূল বৈশিষ্ট্য
সূত্র: resumecoach.com
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ক্ষুদ্রঋণদানকারী প্রতিষ্ঠান আশা এনজিও। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘এডুকেশন অফিসার’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
১৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ চা-বোর্ড, চট্টগ্রাম ও এর নিয়ন্ত্রণাধীন বিটিআরআই ও পিডিইউর বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। শনিবার (১৯ এপ্রিল) প্রতিষ্ঠানটির সচিব মোহাম্মদ মিনহাজুর রহমান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২০ ঘণ্টা আগেদি সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশন (বাংলাদেশ) লিমিটেডের ডিস্ট্রিবিউটর পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৫ এপ্রিল এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক (এইচআরডি-১) মো. জবদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ বার কাউন্সিলের এনরোলমেন্ট পরীক্ষা হয় ৩টি ধাপে। আইনজীবী হওয়ার প্রথম ধাপে ঘণ্টাব্যাপী ১০০ নম্বরের এমসিকিউ পরীক্ষা হয়। এমসিকিউ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের চার ঘণ্টাব্যাপী ১০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা হয়। আর লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সর্বশেষ ধাপে ৫০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষার (ভাইভা) মুখোম
২১ ঘণ্টা আগে