শিক্ষা ডেস্ক

দেশের চাকরির বাজার যেমন প্রতিযোগিতামূলক, তেমনি প্রতিটি নিয়োগপ্রক্রিয়ার পেছনে থাকে প্রতিষ্ঠানটির মূল্যবান সময়, শ্রম ও পরিকল্পনা। যখন কোনো প্রার্থীকে ইন্টারভিউর জন্য ডাকা হয়, সেটা শুধু একটি সাক্ষাৎকারের সুযোগই নয়, বরং প্রতিষ্ঠান তাঁর প্রতি একধরনের আস্থা প্রকাশ করে। এটিকে প্রার্থী হিসেবে সম্মান ও সম্ভাবনার দৃষ্টিতে দেখা উচিত।
না যাওয়া স্বাভাবিক, জানানোটা শিষ্টাচার
অনেক সময় শারীরিক অসুস্থতা, পারিবারিক সমস্যা বা জরুরি প্রয়োজনে ইন্টারভিউয়ে যাওয়া সম্ভব হয় না। এটা একেবারেই মানবিক ও গ্রহণযোগ্য। কিন্তু তা না জানিয়ে ইন্টারভিউ মিস করা কিংবা প্রতিষ্ঠানকে অপেক্ষায় রেখে অনুপস্থিত থাকা, ভবিষ্যতে আপনার পেশাগত ইমেজের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। কারণ নিয়োগ বোর্ড একজন প্রার্থীকে শুধু রিজিউমি দেখে নয়, বরং তাঁর সময়নিষ্ঠতা, যোগাযোগরীতি এবং দায়িত্ববোধের আলোকে বিবেচনা করে।
নীরব থাকা অপেশাদার আচরণ
ইন্টারভিউয়ে না যাওয়া প্রার্থীর সিদ্ধান্ত, তাতে কোনো অসুবিধা নেই। কিন্তু কাউকে না জানিয়ে, নীরব থেকে সময় নষ্ট করিয়ে দেওয়া নিছক অশ্রদ্ধা নয়, বরং পেশাদার দায়িত্ববোধের অভাব। নিয়োগকারীদের সময় মূল্যবান; তাঁরা আপনার জন্য সময় রেখেছেন, প্রস্তুতি নিয়েছেন। আপনার যেতে না পারার বিষয়টি না জানালে, তা শুধু এক দিনের সাক্ষাৎকার নয়, সম্ভাব্য একটি পেশাগত সম্পর্কেরও অবমূল্যায়ন।
একটি বার্তাই গড়ে তুলতে পারে ইমেজ
যদি আপনি ইন্টারভিউয়ে যেতে না পারেন, তাহলে ভাবুন তো মাত্র একটি এসএমএস বা হোয়াটসঅ্যাপ বার্তা পাঠাতে কতটুকু সময় লাগে? যেমন ‘দুঃখিত, পারিবারিক বা স্বাস্থ্যগত সমস্যার কারণে আমি সাক্ষাৎকারে উপস্থিত হতে পারছি না। সুযোগ দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।’ এই ছোট্ট বার্তা আপনার পেশাদারত্ব, সৌজন্যবোধ ও দায়িত্বশীলতা প্রকাশের শক্তিশালী মাধ্যম হতে পারে। ভবিষ্যতে যদি ওই প্রতিষ্ঠানে আরেকটি সুযোগ আসে, তখন তারা আপনাকে স্মরণ করবে একজন শিষ্টাচারসম্পন্ন প্রার্থী হিসেবে।
সৌজন্যতা একটি পেশাগত বিনিয়োগ
যখন আপনি একটি সাধারণ মেসেজ পাঠিয়ে ইন্টারভিউ বাতিলের কথা জানাবেন, তখন তা শুধু ভদ্রতাই দেখানো হবে না, বরং আপনি নিজের পেশাগত ভবিষ্যতের জন্য একটি ক্ষুদ্র কিন্তু কার্যকর বিনিয়োগ করে রাখলেন। সৌজন্যতা কখনো ছোট বিষয় নয়, এটি অনেক দূর পর্যন্ত আপনার প্রতিনিধিত্ব করে।
যোগাযোগের ভেতরেই লুকিয়ে থাকে পরিচয়
আচরণই মানুষের পরিচয়, এই প্রবাদ কর্মজীবনেও সমানভাবে প্রযোজ্য। একজন প্রার্থীর পরিচয় তাঁর ডিগ্রি নয়, তাঁর যোগাযোগ ও দায়িত্ববোধ। যখন আপনি নিজে থেকে ইন্টারভিউ বাদ করেন এবং জানান, তখন আপনি নিয়োগকারীর চোখে পেশাদার এবং মানবিক উভয় হিসেবে প্রতিভাত হন। আর যাঁরা তা করেন না, তারা অনেক সময় অযোগ্য না হয়েও বিশ্বাসযোগ্যতার জায়গা হারিয়ে ফেলেন।
একবারের অভদ্রতা হতে পারে স্থায়ী ছাপ
আমরা অনেক সময় ভাবি, ‘নাই-বা গেলাম, তাতে কী?’ কিন্তু অনেক প্রতিষ্ঠানে ইন্টারভিউতে অনুপস্থিতির রেকর্ড রাখা হয়। বিশেষ করে করপোরেট বা আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে এই বিষয়গুলো ভবিষ্যতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। আপনি দক্ষ বা যোগ্য হয়েও শুধু শিষ্টাচারের অভাবে তালিকা থেকে ছিটকে যেতে পারেন। এ ছাড়া নির্দিষ্ট প্রার্থীর কারণে অনেক সময় দেখা যায়, তিনি যে প্রতিষ্ঠানে পড়ালেখা করেছেন, ওই প্রতিষ্ঠানের ওপরও নিয়োগকর্তার একটা নেতিবাচক ভাবনা তৈরি হয়।
পেশাদার আচরণের শুরু হোক এখান থেকেই
চাকরি মানেই শুধু দক্ষতা নয়, বরং দায়িত্ববোধ, সম্মান ও পেশাদারত্বের সম্মিলিত রূপ। ইন্টারভিউর মতো একটি ছোট্ট বিষয় থেকেও একজন মানুষের আচরণ সম্পর্কে অনেক কিছু বোঝা যায়। একজন প্রার্থী ইন্টারভিউ বাতিল করতেই পারেন, কিন্তু সম্পর্কটি নয়। আর এই সম্পর্ক রক্ষার প্রথম ধাপই হলো ভদ্রভাবে ‘না’ বলা।
সূত্র: লিংকডইন ও ইনডেড

দেশের চাকরির বাজার যেমন প্রতিযোগিতামূলক, তেমনি প্রতিটি নিয়োগপ্রক্রিয়ার পেছনে থাকে প্রতিষ্ঠানটির মূল্যবান সময়, শ্রম ও পরিকল্পনা। যখন কোনো প্রার্থীকে ইন্টারভিউর জন্য ডাকা হয়, সেটা শুধু একটি সাক্ষাৎকারের সুযোগই নয়, বরং প্রতিষ্ঠান তাঁর প্রতি একধরনের আস্থা প্রকাশ করে। এটিকে প্রার্থী হিসেবে সম্মান ও সম্ভাবনার দৃষ্টিতে দেখা উচিত।
না যাওয়া স্বাভাবিক, জানানোটা শিষ্টাচার
অনেক সময় শারীরিক অসুস্থতা, পারিবারিক সমস্যা বা জরুরি প্রয়োজনে ইন্টারভিউয়ে যাওয়া সম্ভব হয় না। এটা একেবারেই মানবিক ও গ্রহণযোগ্য। কিন্তু তা না জানিয়ে ইন্টারভিউ মিস করা কিংবা প্রতিষ্ঠানকে অপেক্ষায় রেখে অনুপস্থিত থাকা, ভবিষ্যতে আপনার পেশাগত ইমেজের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। কারণ নিয়োগ বোর্ড একজন প্রার্থীকে শুধু রিজিউমি দেখে নয়, বরং তাঁর সময়নিষ্ঠতা, যোগাযোগরীতি এবং দায়িত্ববোধের আলোকে বিবেচনা করে।
নীরব থাকা অপেশাদার আচরণ
ইন্টারভিউয়ে না যাওয়া প্রার্থীর সিদ্ধান্ত, তাতে কোনো অসুবিধা নেই। কিন্তু কাউকে না জানিয়ে, নীরব থেকে সময় নষ্ট করিয়ে দেওয়া নিছক অশ্রদ্ধা নয়, বরং পেশাদার দায়িত্ববোধের অভাব। নিয়োগকারীদের সময় মূল্যবান; তাঁরা আপনার জন্য সময় রেখেছেন, প্রস্তুতি নিয়েছেন। আপনার যেতে না পারার বিষয়টি না জানালে, তা শুধু এক দিনের সাক্ষাৎকার নয়, সম্ভাব্য একটি পেশাগত সম্পর্কেরও অবমূল্যায়ন।
একটি বার্তাই গড়ে তুলতে পারে ইমেজ
যদি আপনি ইন্টারভিউয়ে যেতে না পারেন, তাহলে ভাবুন তো মাত্র একটি এসএমএস বা হোয়াটসঅ্যাপ বার্তা পাঠাতে কতটুকু সময় লাগে? যেমন ‘দুঃখিত, পারিবারিক বা স্বাস্থ্যগত সমস্যার কারণে আমি সাক্ষাৎকারে উপস্থিত হতে পারছি না। সুযোগ দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।’ এই ছোট্ট বার্তা আপনার পেশাদারত্ব, সৌজন্যবোধ ও দায়িত্বশীলতা প্রকাশের শক্তিশালী মাধ্যম হতে পারে। ভবিষ্যতে যদি ওই প্রতিষ্ঠানে আরেকটি সুযোগ আসে, তখন তারা আপনাকে স্মরণ করবে একজন শিষ্টাচারসম্পন্ন প্রার্থী হিসেবে।
সৌজন্যতা একটি পেশাগত বিনিয়োগ
যখন আপনি একটি সাধারণ মেসেজ পাঠিয়ে ইন্টারভিউ বাতিলের কথা জানাবেন, তখন তা শুধু ভদ্রতাই দেখানো হবে না, বরং আপনি নিজের পেশাগত ভবিষ্যতের জন্য একটি ক্ষুদ্র কিন্তু কার্যকর বিনিয়োগ করে রাখলেন। সৌজন্যতা কখনো ছোট বিষয় নয়, এটি অনেক দূর পর্যন্ত আপনার প্রতিনিধিত্ব করে।
যোগাযোগের ভেতরেই লুকিয়ে থাকে পরিচয়
আচরণই মানুষের পরিচয়, এই প্রবাদ কর্মজীবনেও সমানভাবে প্রযোজ্য। একজন প্রার্থীর পরিচয় তাঁর ডিগ্রি নয়, তাঁর যোগাযোগ ও দায়িত্ববোধ। যখন আপনি নিজে থেকে ইন্টারভিউ বাদ করেন এবং জানান, তখন আপনি নিয়োগকারীর চোখে পেশাদার এবং মানবিক উভয় হিসেবে প্রতিভাত হন। আর যাঁরা তা করেন না, তারা অনেক সময় অযোগ্য না হয়েও বিশ্বাসযোগ্যতার জায়গা হারিয়ে ফেলেন।
একবারের অভদ্রতা হতে পারে স্থায়ী ছাপ
আমরা অনেক সময় ভাবি, ‘নাই-বা গেলাম, তাতে কী?’ কিন্তু অনেক প্রতিষ্ঠানে ইন্টারভিউতে অনুপস্থিতির রেকর্ড রাখা হয়। বিশেষ করে করপোরেট বা আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে এই বিষয়গুলো ভবিষ্যতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। আপনি দক্ষ বা যোগ্য হয়েও শুধু শিষ্টাচারের অভাবে তালিকা থেকে ছিটকে যেতে পারেন। এ ছাড়া নির্দিষ্ট প্রার্থীর কারণে অনেক সময় দেখা যায়, তিনি যে প্রতিষ্ঠানে পড়ালেখা করেছেন, ওই প্রতিষ্ঠানের ওপরও নিয়োগকর্তার একটা নেতিবাচক ভাবনা তৈরি হয়।
পেশাদার আচরণের শুরু হোক এখান থেকেই
চাকরি মানেই শুধু দক্ষতা নয়, বরং দায়িত্ববোধ, সম্মান ও পেশাদারত্বের সম্মিলিত রূপ। ইন্টারভিউর মতো একটি ছোট্ট বিষয় থেকেও একজন মানুষের আচরণ সম্পর্কে অনেক কিছু বোঝা যায়। একজন প্রার্থী ইন্টারভিউ বাতিল করতেই পারেন, কিন্তু সম্পর্কটি নয়। আর এই সম্পর্ক রক্ষার প্রথম ধাপই হলো ভদ্রভাবে ‘না’ বলা।
সূত্র: লিংকডইন ও ইনডেড
শিক্ষা ডেস্ক

দেশের চাকরির বাজার যেমন প্রতিযোগিতামূলক, তেমনি প্রতিটি নিয়োগপ্রক্রিয়ার পেছনে থাকে প্রতিষ্ঠানটির মূল্যবান সময়, শ্রম ও পরিকল্পনা। যখন কোনো প্রার্থীকে ইন্টারভিউর জন্য ডাকা হয়, সেটা শুধু একটি সাক্ষাৎকারের সুযোগই নয়, বরং প্রতিষ্ঠান তাঁর প্রতি একধরনের আস্থা প্রকাশ করে। এটিকে প্রার্থী হিসেবে সম্মান ও সম্ভাবনার দৃষ্টিতে দেখা উচিত।
না যাওয়া স্বাভাবিক, জানানোটা শিষ্টাচার
অনেক সময় শারীরিক অসুস্থতা, পারিবারিক সমস্যা বা জরুরি প্রয়োজনে ইন্টারভিউয়ে যাওয়া সম্ভব হয় না। এটা একেবারেই মানবিক ও গ্রহণযোগ্য। কিন্তু তা না জানিয়ে ইন্টারভিউ মিস করা কিংবা প্রতিষ্ঠানকে অপেক্ষায় রেখে অনুপস্থিত থাকা, ভবিষ্যতে আপনার পেশাগত ইমেজের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। কারণ নিয়োগ বোর্ড একজন প্রার্থীকে শুধু রিজিউমি দেখে নয়, বরং তাঁর সময়নিষ্ঠতা, যোগাযোগরীতি এবং দায়িত্ববোধের আলোকে বিবেচনা করে।
নীরব থাকা অপেশাদার আচরণ
ইন্টারভিউয়ে না যাওয়া প্রার্থীর সিদ্ধান্ত, তাতে কোনো অসুবিধা নেই। কিন্তু কাউকে না জানিয়ে, নীরব থেকে সময় নষ্ট করিয়ে দেওয়া নিছক অশ্রদ্ধা নয়, বরং পেশাদার দায়িত্ববোধের অভাব। নিয়োগকারীদের সময় মূল্যবান; তাঁরা আপনার জন্য সময় রেখেছেন, প্রস্তুতি নিয়েছেন। আপনার যেতে না পারার বিষয়টি না জানালে, তা শুধু এক দিনের সাক্ষাৎকার নয়, সম্ভাব্য একটি পেশাগত সম্পর্কেরও অবমূল্যায়ন।
একটি বার্তাই গড়ে তুলতে পারে ইমেজ
যদি আপনি ইন্টারভিউয়ে যেতে না পারেন, তাহলে ভাবুন তো মাত্র একটি এসএমএস বা হোয়াটসঅ্যাপ বার্তা পাঠাতে কতটুকু সময় লাগে? যেমন ‘দুঃখিত, পারিবারিক বা স্বাস্থ্যগত সমস্যার কারণে আমি সাক্ষাৎকারে উপস্থিত হতে পারছি না। সুযোগ দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।’ এই ছোট্ট বার্তা আপনার পেশাদারত্ব, সৌজন্যবোধ ও দায়িত্বশীলতা প্রকাশের শক্তিশালী মাধ্যম হতে পারে। ভবিষ্যতে যদি ওই প্রতিষ্ঠানে আরেকটি সুযোগ আসে, তখন তারা আপনাকে স্মরণ করবে একজন শিষ্টাচারসম্পন্ন প্রার্থী হিসেবে।
সৌজন্যতা একটি পেশাগত বিনিয়োগ
যখন আপনি একটি সাধারণ মেসেজ পাঠিয়ে ইন্টারভিউ বাতিলের কথা জানাবেন, তখন তা শুধু ভদ্রতাই দেখানো হবে না, বরং আপনি নিজের পেশাগত ভবিষ্যতের জন্য একটি ক্ষুদ্র কিন্তু কার্যকর বিনিয়োগ করে রাখলেন। সৌজন্যতা কখনো ছোট বিষয় নয়, এটি অনেক দূর পর্যন্ত আপনার প্রতিনিধিত্ব করে।
যোগাযোগের ভেতরেই লুকিয়ে থাকে পরিচয়
আচরণই মানুষের পরিচয়, এই প্রবাদ কর্মজীবনেও সমানভাবে প্রযোজ্য। একজন প্রার্থীর পরিচয় তাঁর ডিগ্রি নয়, তাঁর যোগাযোগ ও দায়িত্ববোধ। যখন আপনি নিজে থেকে ইন্টারভিউ বাদ করেন এবং জানান, তখন আপনি নিয়োগকারীর চোখে পেশাদার এবং মানবিক উভয় হিসেবে প্রতিভাত হন। আর যাঁরা তা করেন না, তারা অনেক সময় অযোগ্য না হয়েও বিশ্বাসযোগ্যতার জায়গা হারিয়ে ফেলেন।
একবারের অভদ্রতা হতে পারে স্থায়ী ছাপ
আমরা অনেক সময় ভাবি, ‘নাই-বা গেলাম, তাতে কী?’ কিন্তু অনেক প্রতিষ্ঠানে ইন্টারভিউতে অনুপস্থিতির রেকর্ড রাখা হয়। বিশেষ করে করপোরেট বা আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে এই বিষয়গুলো ভবিষ্যতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। আপনি দক্ষ বা যোগ্য হয়েও শুধু শিষ্টাচারের অভাবে তালিকা থেকে ছিটকে যেতে পারেন। এ ছাড়া নির্দিষ্ট প্রার্থীর কারণে অনেক সময় দেখা যায়, তিনি যে প্রতিষ্ঠানে পড়ালেখা করেছেন, ওই প্রতিষ্ঠানের ওপরও নিয়োগকর্তার একটা নেতিবাচক ভাবনা তৈরি হয়।
পেশাদার আচরণের শুরু হোক এখান থেকেই
চাকরি মানেই শুধু দক্ষতা নয়, বরং দায়িত্ববোধ, সম্মান ও পেশাদারত্বের সম্মিলিত রূপ। ইন্টারভিউর মতো একটি ছোট্ট বিষয় থেকেও একজন মানুষের আচরণ সম্পর্কে অনেক কিছু বোঝা যায়। একজন প্রার্থী ইন্টারভিউ বাতিল করতেই পারেন, কিন্তু সম্পর্কটি নয়। আর এই সম্পর্ক রক্ষার প্রথম ধাপই হলো ভদ্রভাবে ‘না’ বলা।
সূত্র: লিংকডইন ও ইনডেড

দেশের চাকরির বাজার যেমন প্রতিযোগিতামূলক, তেমনি প্রতিটি নিয়োগপ্রক্রিয়ার পেছনে থাকে প্রতিষ্ঠানটির মূল্যবান সময়, শ্রম ও পরিকল্পনা। যখন কোনো প্রার্থীকে ইন্টারভিউর জন্য ডাকা হয়, সেটা শুধু একটি সাক্ষাৎকারের সুযোগই নয়, বরং প্রতিষ্ঠান তাঁর প্রতি একধরনের আস্থা প্রকাশ করে। এটিকে প্রার্থী হিসেবে সম্মান ও সম্ভাবনার দৃষ্টিতে দেখা উচিত।
না যাওয়া স্বাভাবিক, জানানোটা শিষ্টাচার
অনেক সময় শারীরিক অসুস্থতা, পারিবারিক সমস্যা বা জরুরি প্রয়োজনে ইন্টারভিউয়ে যাওয়া সম্ভব হয় না। এটা একেবারেই মানবিক ও গ্রহণযোগ্য। কিন্তু তা না জানিয়ে ইন্টারভিউ মিস করা কিংবা প্রতিষ্ঠানকে অপেক্ষায় রেখে অনুপস্থিত থাকা, ভবিষ্যতে আপনার পেশাগত ইমেজের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। কারণ নিয়োগ বোর্ড একজন প্রার্থীকে শুধু রিজিউমি দেখে নয়, বরং তাঁর সময়নিষ্ঠতা, যোগাযোগরীতি এবং দায়িত্ববোধের আলোকে বিবেচনা করে।
নীরব থাকা অপেশাদার আচরণ
ইন্টারভিউয়ে না যাওয়া প্রার্থীর সিদ্ধান্ত, তাতে কোনো অসুবিধা নেই। কিন্তু কাউকে না জানিয়ে, নীরব থেকে সময় নষ্ট করিয়ে দেওয়া নিছক অশ্রদ্ধা নয়, বরং পেশাদার দায়িত্ববোধের অভাব। নিয়োগকারীদের সময় মূল্যবান; তাঁরা আপনার জন্য সময় রেখেছেন, প্রস্তুতি নিয়েছেন। আপনার যেতে না পারার বিষয়টি না জানালে, তা শুধু এক দিনের সাক্ষাৎকার নয়, সম্ভাব্য একটি পেশাগত সম্পর্কেরও অবমূল্যায়ন।
একটি বার্তাই গড়ে তুলতে পারে ইমেজ
যদি আপনি ইন্টারভিউয়ে যেতে না পারেন, তাহলে ভাবুন তো মাত্র একটি এসএমএস বা হোয়াটসঅ্যাপ বার্তা পাঠাতে কতটুকু সময় লাগে? যেমন ‘দুঃখিত, পারিবারিক বা স্বাস্থ্যগত সমস্যার কারণে আমি সাক্ষাৎকারে উপস্থিত হতে পারছি না। সুযোগ দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।’ এই ছোট্ট বার্তা আপনার পেশাদারত্ব, সৌজন্যবোধ ও দায়িত্বশীলতা প্রকাশের শক্তিশালী মাধ্যম হতে পারে। ভবিষ্যতে যদি ওই প্রতিষ্ঠানে আরেকটি সুযোগ আসে, তখন তারা আপনাকে স্মরণ করবে একজন শিষ্টাচারসম্পন্ন প্রার্থী হিসেবে।
সৌজন্যতা একটি পেশাগত বিনিয়োগ
যখন আপনি একটি সাধারণ মেসেজ পাঠিয়ে ইন্টারভিউ বাতিলের কথা জানাবেন, তখন তা শুধু ভদ্রতাই দেখানো হবে না, বরং আপনি নিজের পেশাগত ভবিষ্যতের জন্য একটি ক্ষুদ্র কিন্তু কার্যকর বিনিয়োগ করে রাখলেন। সৌজন্যতা কখনো ছোট বিষয় নয়, এটি অনেক দূর পর্যন্ত আপনার প্রতিনিধিত্ব করে।
যোগাযোগের ভেতরেই লুকিয়ে থাকে পরিচয়
আচরণই মানুষের পরিচয়, এই প্রবাদ কর্মজীবনেও সমানভাবে প্রযোজ্য। একজন প্রার্থীর পরিচয় তাঁর ডিগ্রি নয়, তাঁর যোগাযোগ ও দায়িত্ববোধ। যখন আপনি নিজে থেকে ইন্টারভিউ বাদ করেন এবং জানান, তখন আপনি নিয়োগকারীর চোখে পেশাদার এবং মানবিক উভয় হিসেবে প্রতিভাত হন। আর যাঁরা তা করেন না, তারা অনেক সময় অযোগ্য না হয়েও বিশ্বাসযোগ্যতার জায়গা হারিয়ে ফেলেন।
একবারের অভদ্রতা হতে পারে স্থায়ী ছাপ
আমরা অনেক সময় ভাবি, ‘নাই-বা গেলাম, তাতে কী?’ কিন্তু অনেক প্রতিষ্ঠানে ইন্টারভিউতে অনুপস্থিতির রেকর্ড রাখা হয়। বিশেষ করে করপোরেট বা আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে এই বিষয়গুলো ভবিষ্যতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। আপনি দক্ষ বা যোগ্য হয়েও শুধু শিষ্টাচারের অভাবে তালিকা থেকে ছিটকে যেতে পারেন। এ ছাড়া নির্দিষ্ট প্রার্থীর কারণে অনেক সময় দেখা যায়, তিনি যে প্রতিষ্ঠানে পড়ালেখা করেছেন, ওই প্রতিষ্ঠানের ওপরও নিয়োগকর্তার একটা নেতিবাচক ভাবনা তৈরি হয়।
পেশাদার আচরণের শুরু হোক এখান থেকেই
চাকরি মানেই শুধু দক্ষতা নয়, বরং দায়িত্ববোধ, সম্মান ও পেশাদারত্বের সম্মিলিত রূপ। ইন্টারভিউর মতো একটি ছোট্ট বিষয় থেকেও একজন মানুষের আচরণ সম্পর্কে অনেক কিছু বোঝা যায়। একজন প্রার্থী ইন্টারভিউ বাতিল করতেই পারেন, কিন্তু সম্পর্কটি নয়। আর এই সম্পর্ক রক্ষার প্রথম ধাপই হলো ভদ্রভাবে ‘না’ বলা।
সূত্র: লিংকডইন ও ইনডেড

বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৬ ধরনের শূন্য পদে মোট ২১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৫ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ১২ অক্টোবর থেকে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধীন স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন ঢাকা জেলার পরিষদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২ ধরনের শূন্য পদে ২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা ডাকযোগে আবেদনপত্র পাঠাতে পারবেন।
৪ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে শোরুম ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
খাদ্য অধিদপ্তরের উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ আবেদনকারীর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। ২১ অক্টোবর অধিদপ্তরের উপপরিচালক আফিফ আল মাহমুদ ভূঁঞা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৭ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৬ ধরনের শূন্য পদে মোট ২১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৫ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ১২ অক্টোবর থেকে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: অর্থনীতিবিদ।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: হিসাববিজ্ঞান বিষয়ে প্রথম শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অথবা দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম: সহকারী প্রোগ্রামার।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কম্পিউটার সায়েন্স/ইঞ্জিনিয়ারিং বা সমমানের বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম: ফোরম্যান (কারিগরি)।
পদসংখ্যা: ৪টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং, মেকানিক্যাল বা সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ৪ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ডিগ্রি।
বেতন: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা।
পদের নাম: নিরীক্ষক/অডিটর।
পদসংখ্যা: ৯টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা।
পদের নাম: ভেহিকেল মেকানিক।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: স্টোর হেলপার।
পদসংখ্যা: ৫টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: জেএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: আগামী ৩ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৬ ধরনের শূন্য পদে মোট ২১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৫ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ১২ অক্টোবর থেকে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: অর্থনীতিবিদ।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: হিসাববিজ্ঞান বিষয়ে প্রথম শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অথবা দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম: সহকারী প্রোগ্রামার।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কম্পিউটার সায়েন্স/ইঞ্জিনিয়ারিং বা সমমানের বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম: ফোরম্যান (কারিগরি)।
পদসংখ্যা: ৪টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং, মেকানিক্যাল বা সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ৪ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ডিগ্রি।
বেতন: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা।
পদের নাম: নিরীক্ষক/অডিটর।
পদসংখ্যা: ৯টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা।
পদের নাম: ভেহিকেল মেকানিক।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: স্টোর হেলপার।
পদসংখ্যা: ৫টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: জেএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: আগামী ৩ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

দেশের চাকরির বাজার যেমন প্রতিযোগিতামূলক, তেমনি প্রতিটি নিয়োগপ্রক্রিয়ার পেছনে থাকে প্রতিষ্ঠানটির মূল্যবান সময়, শ্রম ও পরিকল্পনা। যখন কোনো প্রার্থীকে ইন্টারভিউর জন্য ডাকা হয়, সেটা শুধু একটি সাক্ষাৎকারের সুযোগই নয়, বরং প্রতিষ্ঠান তাঁর প্রতি একধরনের আস্থা প্রকাশ করে। এটিকে প্রার্থী হিসেবে সম্মান...
২৩ জুলাই ২০২৫
স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধীন স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন ঢাকা জেলার পরিষদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২ ধরনের শূন্য পদে ২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা ডাকযোগে আবেদনপত্র পাঠাতে পারবেন।
৪ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে শোরুম ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
খাদ্য অধিদপ্তরের উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ আবেদনকারীর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। ২১ অক্টোবর অধিদপ্তরের উপপরিচালক আফিফ আল মাহমুদ ভূঁঞা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৭ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধীন স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন ঢাকা জেলা পরিষদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২ ধরনের শূন্য পদে ২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা ডাকযোগে আবেদনপত্র পাঠাতে পারবেন।
পদের নাম: বার্তাবাহক।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,৫০০–২০,৫৭০ টাকা।
পদের নাম: প্রহরী।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস।
বেতন: ৮,২৫০–২০,০১০ টাকা।
আবেদন ফি: সোনালী ব্যাংকের যেকোনো শাখা থেকে ‘প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ, ঢাকা’ এর অনুকূলে ৫০ টাকার পে–অর্ডার/ব্যাংক ড্রাফট পরীক্ষার ফি বাবদ জমা দিতে হবে। পে–অর্ডার/ব্যাংক ড্রাফটের মূলকপি আবেদনপত্রের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদনপত্রের খামের উপর পদের নাম উল্লেখ করে ‘প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ, ঢাকা’ বরাবর আবেদনপত্র ডাকযোগে পৌঁছাতে হবে। সরাসরি কোন আবেদনপত্র ও নির্ধারিত তারিখের পরে কোন আবেদন গ্রহণ করা হবে না।
আবেদনের শেষ সময়: ২০ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধীন স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন ঢাকা জেলা পরিষদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২ ধরনের শূন্য পদে ২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা ডাকযোগে আবেদনপত্র পাঠাতে পারবেন।
পদের নাম: বার্তাবাহক।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,৫০০–২০,৫৭০ টাকা।
পদের নাম: প্রহরী।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস।
বেতন: ৮,২৫০–২০,০১০ টাকা।
আবেদন ফি: সোনালী ব্যাংকের যেকোনো শাখা থেকে ‘প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ, ঢাকা’ এর অনুকূলে ৫০ টাকার পে–অর্ডার/ব্যাংক ড্রাফট পরীক্ষার ফি বাবদ জমা দিতে হবে। পে–অর্ডার/ব্যাংক ড্রাফটের মূলকপি আবেদনপত্রের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদনপত্রের খামের উপর পদের নাম উল্লেখ করে ‘প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ, ঢাকা’ বরাবর আবেদনপত্র ডাকযোগে পৌঁছাতে হবে। সরাসরি কোন আবেদনপত্র ও নির্ধারিত তারিখের পরে কোন আবেদন গ্রহণ করা হবে না।
আবেদনের শেষ সময়: ২০ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

দেশের চাকরির বাজার যেমন প্রতিযোগিতামূলক, তেমনি প্রতিটি নিয়োগপ্রক্রিয়ার পেছনে থাকে প্রতিষ্ঠানটির মূল্যবান সময়, শ্রম ও পরিকল্পনা। যখন কোনো প্রার্থীকে ইন্টারভিউর জন্য ডাকা হয়, সেটা শুধু একটি সাক্ষাৎকারের সুযোগই নয়, বরং প্রতিষ্ঠান তাঁর প্রতি একধরনের আস্থা প্রকাশ করে। এটিকে প্রার্থী হিসেবে সম্মান...
২৩ জুলাই ২০২৫
বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৬ ধরনের শূন্য পদে মোট ২১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৫ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ১২ অক্টোবর থেকে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে শোরুম ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
খাদ্য অধিদপ্তরের উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ আবেদনকারীর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। ২১ অক্টোবর অধিদপ্তরের উপপরিচালক আফিফ আল মাহমুদ ভূঁঞা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৭ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে শোরুম ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদের নাম: শোরুম ম্যানেজার।
পদসংখ্যা: ৫টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তর অথবা সমমানের ডিগ্রি।
অন্যান্য যোগ্যতা: ডাইরেক্ট সেলিং/মার্কেটিং সার্ভিস কোম্পানি, ইলেকট্রনিক সরঞ্জাম/হোম অ্যাপ্লায়েন্সে দক্ষতা।
অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ৩–৫ বছর।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
প্রার্থীর ধরন: শুধু পুরুষ।
বয়সসীমা: কমপক্ষে ২৭ বছর।
কর্মস্থল: যেকোনো স্থানে।
বেতন: ২০,০০০-৪০,০০০ টাকা (মাসিক)।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী টি/এ, মোবাইল বিল, পারফরম্যান্স বোনাস, প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি, প্রতি বছর বেতন পর্যালোচনা, বছরে ২টি উৎসব বোনাসের ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২১ নভেম্বর ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে শোরুম ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদের নাম: শোরুম ম্যানেজার।
পদসংখ্যা: ৫টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তর অথবা সমমানের ডিগ্রি।
অন্যান্য যোগ্যতা: ডাইরেক্ট সেলিং/মার্কেটিং সার্ভিস কোম্পানি, ইলেকট্রনিক সরঞ্জাম/হোম অ্যাপ্লায়েন্সে দক্ষতা।
অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ৩–৫ বছর।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
প্রার্থীর ধরন: শুধু পুরুষ।
বয়সসীমা: কমপক্ষে ২৭ বছর।
কর্মস্থল: যেকোনো স্থানে।
বেতন: ২০,০০০-৪০,০০০ টাকা (মাসিক)।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী টি/এ, মোবাইল বিল, পারফরম্যান্স বোনাস, প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি, প্রতি বছর বেতন পর্যালোচনা, বছরে ২টি উৎসব বোনাসের ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২১ নভেম্বর ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

দেশের চাকরির বাজার যেমন প্রতিযোগিতামূলক, তেমনি প্রতিটি নিয়োগপ্রক্রিয়ার পেছনে থাকে প্রতিষ্ঠানটির মূল্যবান সময়, শ্রম ও পরিকল্পনা। যখন কোনো প্রার্থীকে ইন্টারভিউর জন্য ডাকা হয়, সেটা শুধু একটি সাক্ষাৎকারের সুযোগই নয়, বরং প্রতিষ্ঠান তাঁর প্রতি একধরনের আস্থা প্রকাশ করে। এটিকে প্রার্থী হিসেবে সম্মান...
২৩ জুলাই ২০২৫
বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৬ ধরনের শূন্য পদে মোট ২১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৫ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ১২ অক্টোবর থেকে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধীন স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন ঢাকা জেলার পরিষদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২ ধরনের শূন্য পদে ২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা ডাকযোগে আবেদনপত্র পাঠাতে পারবেন।
৪ ঘণ্টা আগে
খাদ্য অধিদপ্তরের উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ আবেদনকারীর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। ২১ অক্টোবর অধিদপ্তরের উপপরিচালক আফিফ আল মাহমুদ ভূঁঞা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৭ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

খাদ্য অধিদপ্তরের উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ আবেদনকারীর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। ২১ অক্টোবর অধিদপ্তরের উপপরিচালক আফিফ আল মাহমুদ ভূঁঞা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অধিদপ্তরটিতে ২৫ ধরনের শূন্য পদে ১ হাজার ৭৯১ জনকে নিয়োগের লক্ষ্যে ২০২৩ সালের ৩১ আগস্ট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি এবং ২০২৫ সালের ৯ মার্চ পুনর্নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এই বিজ্ঞপ্তির পরিপ্রেক্ষিতে চতুর্থ পর্যায়ে উপখাদ্য পরিদর্শক (গ্রেড-১৩) পদে আবেদনকারীদের তথ্য যাচাইকালে পরিলক্ষিত হয় যে, একই ব্যক্তি একই পদে একের অধিক আবেদন করেছেন।
অধিকাংশ ক্ষেত্রে একই ব্যক্তি শিক্ষাগত যোগ্যতা বা ব্যক্তিগত বা অন্যান্য তথ্যের কিছুটা পরিবর্তন বা বিকৃতি করে একই পদে একের অধিক আবেদন করেছেন।
এতে আরও বলা হয়, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির অনুচ্ছেদ ৮-এর ‘ঙ’ শর্ত (কোনো প্রার্থী একই পদে একবারের বেশি আবেদন করতে পারবেন না। একই পদে একই প্রার্থীর একাধিক আবেদন পাওয়া গেলে তাঁর প্রার্থিতা বাতিল বলে গণ্য হবে) অনুযায়ী চতুর্থ পর্যায়ে উপখাদ্য পরিদর্শক (গ্রেড-১৩) পদে ৪ লাখ ৭৮ হাজার ৫৬১টি আবেদনের মধ্যে ১৪২টি আবেদন বাতিল করা হয়েছে।
বাতিল করা আবেদনের তালিকা প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।

খাদ্য অধিদপ্তরের উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ আবেদনকারীর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। ২১ অক্টোবর অধিদপ্তরের উপপরিচালক আফিফ আল মাহমুদ ভূঁঞা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অধিদপ্তরটিতে ২৫ ধরনের শূন্য পদে ১ হাজার ৭৯১ জনকে নিয়োগের লক্ষ্যে ২০২৩ সালের ৩১ আগস্ট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি এবং ২০২৫ সালের ৯ মার্চ পুনর্নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এই বিজ্ঞপ্তির পরিপ্রেক্ষিতে চতুর্থ পর্যায়ে উপখাদ্য পরিদর্শক (গ্রেড-১৩) পদে আবেদনকারীদের তথ্য যাচাইকালে পরিলক্ষিত হয় যে, একই ব্যক্তি একই পদে একের অধিক আবেদন করেছেন।
অধিকাংশ ক্ষেত্রে একই ব্যক্তি শিক্ষাগত যোগ্যতা বা ব্যক্তিগত বা অন্যান্য তথ্যের কিছুটা পরিবর্তন বা বিকৃতি করে একই পদে একের অধিক আবেদন করেছেন।
এতে আরও বলা হয়, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির অনুচ্ছেদ ৮-এর ‘ঙ’ শর্ত (কোনো প্রার্থী একই পদে একবারের বেশি আবেদন করতে পারবেন না। একই পদে একই প্রার্থীর একাধিক আবেদন পাওয়া গেলে তাঁর প্রার্থিতা বাতিল বলে গণ্য হবে) অনুযায়ী চতুর্থ পর্যায়ে উপখাদ্য পরিদর্শক (গ্রেড-১৩) পদে ৪ লাখ ৭৮ হাজার ৫৬১টি আবেদনের মধ্যে ১৪২টি আবেদন বাতিল করা হয়েছে।
বাতিল করা আবেদনের তালিকা প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।

দেশের চাকরির বাজার যেমন প্রতিযোগিতামূলক, তেমনি প্রতিটি নিয়োগপ্রক্রিয়ার পেছনে থাকে প্রতিষ্ঠানটির মূল্যবান সময়, শ্রম ও পরিকল্পনা। যখন কোনো প্রার্থীকে ইন্টারভিউর জন্য ডাকা হয়, সেটা শুধু একটি সাক্ষাৎকারের সুযোগই নয়, বরং প্রতিষ্ঠান তাঁর প্রতি একধরনের আস্থা প্রকাশ করে। এটিকে প্রার্থী হিসেবে সম্মান...
২৩ জুলাই ২০২৫
বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৬ ধরনের শূন্য পদে মোট ২১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৫ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ১২ অক্টোবর থেকে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধীন স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন ঢাকা জেলার পরিষদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২ ধরনের শূন্য পদে ২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা ডাকযোগে আবেদনপত্র পাঠাতে পারবেন।
৪ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে শোরুম ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে