আজকের পত্রিকা ডেস্ক

প্রচলিত ৯টা-৫টার অফিস শিডিউলের সীমাবদ্ধতা নিয়ে আবারও প্রশ্ন উঠেছে। নতুন এক আন্তর্জাতিক গবেষণায় দেখা গেছে, কম সময় কাজ করলেও কর্মীদের সুস্থতা বেড়েছে এবং কাজের প্রতি মনোযোগ আরও দৃঢ় হয়েছে।
অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, আয়ারল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের মোট ১৪১টি প্রতিষ্ঠানে প্রায় ২ হাজার ৯০০ কর্মী নিয়ে একটি পরীক্ষা করা হয়। ছয় মাসব্যাপী চালানো এই পরীক্ষামূলক উদ্যোগে অংশগ্রহণকারীরা সপ্তাহে চার দিন কাজ করেন। তবে এর জন্য তাঁদের কোনো বেতন কাটা হয়নি। গবেষণায় দেখা গেছে, এই ব্যবস্থায় কর্মীদের মধ্যে বার্নআউট কমে, মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের উন্নতি হয় এবং কাজের সন্তুষ্টি উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।
অন্যদিকে, যাঁরা আগের মতোই সপ্তাহে পাঁচ দিন কাজ করেছেন—এমন ১২টি প্রতিষ্ঠানের ২৮৫ কর্মীর মধ্যে এসব ইতিবাচক পরিবর্তন দেখা যায়নি।
নেচার হিউম্যান বিহেভিয়ার জার্নালে প্রকাশিত গবেষণা প্রবন্ধে বলা হয়, চার দিনের কর্মসপ্তাহ প্রচলিত ‘আদর্শ কর্মী’র সংজ্ঞায় চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেয়—যেখানে দীর্ঘ সময় কাজ করাকে কঠোর পরিশ্রম ও কর্মনিষ্ঠার প্রতীক মনে করা হয়। এই ধারণাকে ভেঙে দেওয়াই সম্ভবত কর্মীদের মানসিক ও শারীরিক সুস্থতায় ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।
নিউজিল্যান্ডের ওটাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর ও মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞ পাউলা ও’কেন বলেন, এই ফলাফল শুধু চার দিনের সপ্তাহ নয়, বরং নমনীয় ও ব্যক্তিকেন্দ্রিক কর্মসূচির প্রয়োজনীয়তাও তুলে ধরে।
তিনি বলেন, ‘ঐতিহ্যগতভাবে কাজের সময়কে উৎপাদনশীলতার মানদণ্ড হিসেবে ধরা হয়। তবে বাস্তবতা হলো, বিশ্রাম পাওয়া ও সুস্থ কর্মী কম সময়ে বেশি উৎপাদন করতে পারেন।’
গবেষণায় দেখা গেছে, আট ঘণ্টা বা তার বেশি সময় কম কাজ করা কর্মীরা বার্নআউট কমানোর পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্য ও কাজের সন্তুষ্টিতে উল্লেখযোগ্য উন্নতি অনুভব করেছেন। যাঁরা ১-৪ ঘণ্টা বা ৫-৭ ঘণ্টা কম কাজ করেছেন, তাঁদের উন্নতি তুলনামূলকভাবে কম ছিল। শারীরিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ছিল সবচেয়ে কম। তবে বিষয়টি বুঝতে আরও দীর্ঘ মেয়াদে গবেষণার প্রয়োজন বলে মনে করেন গবেষকেরা।
নিউজিল্যান্ডের মানসিক স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান আমব্রেলা ওয়েলবিয়িংয়ের প্রধান মনোবিজ্ঞানী ড. ডগল সাদারল্যান্ড বলেন, ‘গত দশকে চার দিনের সপ্তাহ নিয়ে ইতিবাচক তথ্য পাওয়া গেলেও অনেক গবেষণাই নিয়ন্ত্রণ বা দীর্ঘমেয়াদি তথ্যের অভাবে সীমাবদ্ধ ছিল। এই গবেষণা একটি নতুন মানদণ্ড তৈরি করেছে।’
এই গবেষণায় অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো ‘ফোর ডে উইক গ্লোবাল ইনিশিয়েটিভ’-এর আওতায় ১০০ শতাংশ বেতন বজায় রেখে কর্মীদের কাজের সময় ৮০ শতাংশ কমিয়েছে। এতে কর্মীদের সুস্থতা, কর্মক্ষেত্রে সন্তুষ্টি এবং উৎপাদনশীলতা সবই বেড়েছে।
গবেষণায় সেল্ফ রিপোর্ট বা আত্মপ্রতিবেদন পদ্ধতি ব্যবহার করা হলেও গবেষকেরা নানা উপায়ে এর বিশ্বাসযোগ্যতা যাচাই করেছেন। যেমন—ছয় মাস ব্যবধানে দুই দফা জরিপ, যাতে কর্মীরা আগের উত্তর ভুলে যান এবং সুনির্দিষ্ট বাস্তবতার ওপর ভিত্তি করেই উত্তর দেন।
গবেষণায় দেখা গেছে, কাজের সময় কমেছে এমন কর্মীদের মানসিক উন্নতি স্পষ্ট। তবে এই একই রকম সম্পর্ক পুরো প্রতিষ্ঠানের স্তরে দেখা যায়নি। কোনো প্রতিষ্ঠানে গড়ে কত ঘণ্টা কম কাজ হয়েছে, তার সঙ্গে প্রতিষ্ঠানজুড়ে কর্মীদের সুস্থতার উন্নতির সরাসরি সম্পর্ক পাওয়া যায়নি।
গবেষণাপত্রে বলা হয়, ‘প্রতিষ্ঠানের কাজ মোট কত ঘণ্টা কমেছে, সেটা বিষয় নয়। বরং যেসব কর্মী বাস্তবে কম সময় কাজ করেছেন, তাঁদের উন্নতিই সবচেয়ে বেশি হয়েছে। তবে ট্রায়াল কোম্পানিগুলোর (যেসব প্রতিষ্ঠানে সপ্তাহে চার দিন কাজ করতে হয়) সম্মিলিতভাবে কাজের ধরনে আনা পরিবর্তনগুলোও কিছু বাড়তি উপকার দিয়েছে, যা কন্ট্রোল কোম্পানিগুলোর (যেসব প্রতিষ্ঠানে সপ্তাহে পাঁচ দিন কাজ করতে হয়) কর্মীরা পাননি।’
সাদারল্যান্ড বলেন, ‘শুধু কাজের সময় কমিয়ে উপকার পাওয়া সম্ভব নয়। এই পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো কর্মসূচি শুরুর আগে সঠিক প্রশিক্ষণ ও পরিকল্পনা করেছে। যেমন: অপ্রয়োজনীয় মিটিং বা কাজ বাদ দেওয়া, কাজের প্রক্রিয়া সরলীকরণ ইত্যাদি।’
তিনি আরও বলেন, কর্মীদের সুস্থ রাখতে এবং কাজের মান বজায় রাখতে স্মার্টভাবে কাজ করাই আজকের সময়ে সবচেয়ে কার্যকর উপায়।’
তথ্যসূত্র: কসমস

প্রচলিত ৯টা-৫টার অফিস শিডিউলের সীমাবদ্ধতা নিয়ে আবারও প্রশ্ন উঠেছে। নতুন এক আন্তর্জাতিক গবেষণায় দেখা গেছে, কম সময় কাজ করলেও কর্মীদের সুস্থতা বেড়েছে এবং কাজের প্রতি মনোযোগ আরও দৃঢ় হয়েছে।
অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, আয়ারল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের মোট ১৪১টি প্রতিষ্ঠানে প্রায় ২ হাজার ৯০০ কর্মী নিয়ে একটি পরীক্ষা করা হয়। ছয় মাসব্যাপী চালানো এই পরীক্ষামূলক উদ্যোগে অংশগ্রহণকারীরা সপ্তাহে চার দিন কাজ করেন। তবে এর জন্য তাঁদের কোনো বেতন কাটা হয়নি। গবেষণায় দেখা গেছে, এই ব্যবস্থায় কর্মীদের মধ্যে বার্নআউট কমে, মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের উন্নতি হয় এবং কাজের সন্তুষ্টি উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।
অন্যদিকে, যাঁরা আগের মতোই সপ্তাহে পাঁচ দিন কাজ করেছেন—এমন ১২টি প্রতিষ্ঠানের ২৮৫ কর্মীর মধ্যে এসব ইতিবাচক পরিবর্তন দেখা যায়নি।
নেচার হিউম্যান বিহেভিয়ার জার্নালে প্রকাশিত গবেষণা প্রবন্ধে বলা হয়, চার দিনের কর্মসপ্তাহ প্রচলিত ‘আদর্শ কর্মী’র সংজ্ঞায় চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেয়—যেখানে দীর্ঘ সময় কাজ করাকে কঠোর পরিশ্রম ও কর্মনিষ্ঠার প্রতীক মনে করা হয়। এই ধারণাকে ভেঙে দেওয়াই সম্ভবত কর্মীদের মানসিক ও শারীরিক সুস্থতায় ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।
নিউজিল্যান্ডের ওটাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর ও মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞ পাউলা ও’কেন বলেন, এই ফলাফল শুধু চার দিনের সপ্তাহ নয়, বরং নমনীয় ও ব্যক্তিকেন্দ্রিক কর্মসূচির প্রয়োজনীয়তাও তুলে ধরে।
তিনি বলেন, ‘ঐতিহ্যগতভাবে কাজের সময়কে উৎপাদনশীলতার মানদণ্ড হিসেবে ধরা হয়। তবে বাস্তবতা হলো, বিশ্রাম পাওয়া ও সুস্থ কর্মী কম সময়ে বেশি উৎপাদন করতে পারেন।’
গবেষণায় দেখা গেছে, আট ঘণ্টা বা তার বেশি সময় কম কাজ করা কর্মীরা বার্নআউট কমানোর পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্য ও কাজের সন্তুষ্টিতে উল্লেখযোগ্য উন্নতি অনুভব করেছেন। যাঁরা ১-৪ ঘণ্টা বা ৫-৭ ঘণ্টা কম কাজ করেছেন, তাঁদের উন্নতি তুলনামূলকভাবে কম ছিল। শারীরিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ছিল সবচেয়ে কম। তবে বিষয়টি বুঝতে আরও দীর্ঘ মেয়াদে গবেষণার প্রয়োজন বলে মনে করেন গবেষকেরা।
নিউজিল্যান্ডের মানসিক স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান আমব্রেলা ওয়েলবিয়িংয়ের প্রধান মনোবিজ্ঞানী ড. ডগল সাদারল্যান্ড বলেন, ‘গত দশকে চার দিনের সপ্তাহ নিয়ে ইতিবাচক তথ্য পাওয়া গেলেও অনেক গবেষণাই নিয়ন্ত্রণ বা দীর্ঘমেয়াদি তথ্যের অভাবে সীমাবদ্ধ ছিল। এই গবেষণা একটি নতুন মানদণ্ড তৈরি করেছে।’
এই গবেষণায় অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো ‘ফোর ডে উইক গ্লোবাল ইনিশিয়েটিভ’-এর আওতায় ১০০ শতাংশ বেতন বজায় রেখে কর্মীদের কাজের সময় ৮০ শতাংশ কমিয়েছে। এতে কর্মীদের সুস্থতা, কর্মক্ষেত্রে সন্তুষ্টি এবং উৎপাদনশীলতা সবই বেড়েছে।
গবেষণায় সেল্ফ রিপোর্ট বা আত্মপ্রতিবেদন পদ্ধতি ব্যবহার করা হলেও গবেষকেরা নানা উপায়ে এর বিশ্বাসযোগ্যতা যাচাই করেছেন। যেমন—ছয় মাস ব্যবধানে দুই দফা জরিপ, যাতে কর্মীরা আগের উত্তর ভুলে যান এবং সুনির্দিষ্ট বাস্তবতার ওপর ভিত্তি করেই উত্তর দেন।
গবেষণায় দেখা গেছে, কাজের সময় কমেছে এমন কর্মীদের মানসিক উন্নতি স্পষ্ট। তবে এই একই রকম সম্পর্ক পুরো প্রতিষ্ঠানের স্তরে দেখা যায়নি। কোনো প্রতিষ্ঠানে গড়ে কত ঘণ্টা কম কাজ হয়েছে, তার সঙ্গে প্রতিষ্ঠানজুড়ে কর্মীদের সুস্থতার উন্নতির সরাসরি সম্পর্ক পাওয়া যায়নি।
গবেষণাপত্রে বলা হয়, ‘প্রতিষ্ঠানের কাজ মোট কত ঘণ্টা কমেছে, সেটা বিষয় নয়। বরং যেসব কর্মী বাস্তবে কম সময় কাজ করেছেন, তাঁদের উন্নতিই সবচেয়ে বেশি হয়েছে। তবে ট্রায়াল কোম্পানিগুলোর (যেসব প্রতিষ্ঠানে সপ্তাহে চার দিন কাজ করতে হয়) সম্মিলিতভাবে কাজের ধরনে আনা পরিবর্তনগুলোও কিছু বাড়তি উপকার দিয়েছে, যা কন্ট্রোল কোম্পানিগুলোর (যেসব প্রতিষ্ঠানে সপ্তাহে পাঁচ দিন কাজ করতে হয়) কর্মীরা পাননি।’
সাদারল্যান্ড বলেন, ‘শুধু কাজের সময় কমিয়ে উপকার পাওয়া সম্ভব নয়। এই পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো কর্মসূচি শুরুর আগে সঠিক প্রশিক্ষণ ও পরিকল্পনা করেছে। যেমন: অপ্রয়োজনীয় মিটিং বা কাজ বাদ দেওয়া, কাজের প্রক্রিয়া সরলীকরণ ইত্যাদি।’
তিনি আরও বলেন, কর্মীদের সুস্থ রাখতে এবং কাজের মান বজায় রাখতে স্মার্টভাবে কাজ করাই আজকের সময়ে সবচেয়ে কার্যকর উপায়।’
তথ্যসূত্র: কসমস
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

প্রচলিত ৯টা-৫টার অফিস শিডিউলের সীমাবদ্ধতা নিয়ে আবারও প্রশ্ন উঠেছে। নতুন এক আন্তর্জাতিক গবেষণায় দেখা গেছে, কম সময় কাজ করলেও কর্মীদের সুস্থতা বেড়েছে এবং কাজের প্রতি মনোযোগ আরও দৃঢ় হয়েছে।
অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, আয়ারল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের মোট ১৪১টি প্রতিষ্ঠানে প্রায় ২ হাজার ৯০০ কর্মী নিয়ে একটি পরীক্ষা করা হয়। ছয় মাসব্যাপী চালানো এই পরীক্ষামূলক উদ্যোগে অংশগ্রহণকারীরা সপ্তাহে চার দিন কাজ করেন। তবে এর জন্য তাঁদের কোনো বেতন কাটা হয়নি। গবেষণায় দেখা গেছে, এই ব্যবস্থায় কর্মীদের মধ্যে বার্নআউট কমে, মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের উন্নতি হয় এবং কাজের সন্তুষ্টি উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।
অন্যদিকে, যাঁরা আগের মতোই সপ্তাহে পাঁচ দিন কাজ করেছেন—এমন ১২টি প্রতিষ্ঠানের ২৮৫ কর্মীর মধ্যে এসব ইতিবাচক পরিবর্তন দেখা যায়নি।
নেচার হিউম্যান বিহেভিয়ার জার্নালে প্রকাশিত গবেষণা প্রবন্ধে বলা হয়, চার দিনের কর্মসপ্তাহ প্রচলিত ‘আদর্শ কর্মী’র সংজ্ঞায় চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেয়—যেখানে দীর্ঘ সময় কাজ করাকে কঠোর পরিশ্রম ও কর্মনিষ্ঠার প্রতীক মনে করা হয়। এই ধারণাকে ভেঙে দেওয়াই সম্ভবত কর্মীদের মানসিক ও শারীরিক সুস্থতায় ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।
নিউজিল্যান্ডের ওটাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর ও মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞ পাউলা ও’কেন বলেন, এই ফলাফল শুধু চার দিনের সপ্তাহ নয়, বরং নমনীয় ও ব্যক্তিকেন্দ্রিক কর্মসূচির প্রয়োজনীয়তাও তুলে ধরে।
তিনি বলেন, ‘ঐতিহ্যগতভাবে কাজের সময়কে উৎপাদনশীলতার মানদণ্ড হিসেবে ধরা হয়। তবে বাস্তবতা হলো, বিশ্রাম পাওয়া ও সুস্থ কর্মী কম সময়ে বেশি উৎপাদন করতে পারেন।’
গবেষণায় দেখা গেছে, আট ঘণ্টা বা তার বেশি সময় কম কাজ করা কর্মীরা বার্নআউট কমানোর পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্য ও কাজের সন্তুষ্টিতে উল্লেখযোগ্য উন্নতি অনুভব করেছেন। যাঁরা ১-৪ ঘণ্টা বা ৫-৭ ঘণ্টা কম কাজ করেছেন, তাঁদের উন্নতি তুলনামূলকভাবে কম ছিল। শারীরিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ছিল সবচেয়ে কম। তবে বিষয়টি বুঝতে আরও দীর্ঘ মেয়াদে গবেষণার প্রয়োজন বলে মনে করেন গবেষকেরা।
নিউজিল্যান্ডের মানসিক স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান আমব্রেলা ওয়েলবিয়িংয়ের প্রধান মনোবিজ্ঞানী ড. ডগল সাদারল্যান্ড বলেন, ‘গত দশকে চার দিনের সপ্তাহ নিয়ে ইতিবাচক তথ্য পাওয়া গেলেও অনেক গবেষণাই নিয়ন্ত্রণ বা দীর্ঘমেয়াদি তথ্যের অভাবে সীমাবদ্ধ ছিল। এই গবেষণা একটি নতুন মানদণ্ড তৈরি করেছে।’
এই গবেষণায় অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো ‘ফোর ডে উইক গ্লোবাল ইনিশিয়েটিভ’-এর আওতায় ১০০ শতাংশ বেতন বজায় রেখে কর্মীদের কাজের সময় ৮০ শতাংশ কমিয়েছে। এতে কর্মীদের সুস্থতা, কর্মক্ষেত্রে সন্তুষ্টি এবং উৎপাদনশীলতা সবই বেড়েছে।
গবেষণায় সেল্ফ রিপোর্ট বা আত্মপ্রতিবেদন পদ্ধতি ব্যবহার করা হলেও গবেষকেরা নানা উপায়ে এর বিশ্বাসযোগ্যতা যাচাই করেছেন। যেমন—ছয় মাস ব্যবধানে দুই দফা জরিপ, যাতে কর্মীরা আগের উত্তর ভুলে যান এবং সুনির্দিষ্ট বাস্তবতার ওপর ভিত্তি করেই উত্তর দেন।
গবেষণায় দেখা গেছে, কাজের সময় কমেছে এমন কর্মীদের মানসিক উন্নতি স্পষ্ট। তবে এই একই রকম সম্পর্ক পুরো প্রতিষ্ঠানের স্তরে দেখা যায়নি। কোনো প্রতিষ্ঠানে গড়ে কত ঘণ্টা কম কাজ হয়েছে, তার সঙ্গে প্রতিষ্ঠানজুড়ে কর্মীদের সুস্থতার উন্নতির সরাসরি সম্পর্ক পাওয়া যায়নি।
গবেষণাপত্রে বলা হয়, ‘প্রতিষ্ঠানের কাজ মোট কত ঘণ্টা কমেছে, সেটা বিষয় নয়। বরং যেসব কর্মী বাস্তবে কম সময় কাজ করেছেন, তাঁদের উন্নতিই সবচেয়ে বেশি হয়েছে। তবে ট্রায়াল কোম্পানিগুলোর (যেসব প্রতিষ্ঠানে সপ্তাহে চার দিন কাজ করতে হয়) সম্মিলিতভাবে কাজের ধরনে আনা পরিবর্তনগুলোও কিছু বাড়তি উপকার দিয়েছে, যা কন্ট্রোল কোম্পানিগুলোর (যেসব প্রতিষ্ঠানে সপ্তাহে পাঁচ দিন কাজ করতে হয়) কর্মীরা পাননি।’
সাদারল্যান্ড বলেন, ‘শুধু কাজের সময় কমিয়ে উপকার পাওয়া সম্ভব নয়। এই পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো কর্মসূচি শুরুর আগে সঠিক প্রশিক্ষণ ও পরিকল্পনা করেছে। যেমন: অপ্রয়োজনীয় মিটিং বা কাজ বাদ দেওয়া, কাজের প্রক্রিয়া সরলীকরণ ইত্যাদি।’
তিনি আরও বলেন, কর্মীদের সুস্থ রাখতে এবং কাজের মান বজায় রাখতে স্মার্টভাবে কাজ করাই আজকের সময়ে সবচেয়ে কার্যকর উপায়।’
তথ্যসূত্র: কসমস

প্রচলিত ৯টা-৫টার অফিস শিডিউলের সীমাবদ্ধতা নিয়ে আবারও প্রশ্ন উঠেছে। নতুন এক আন্তর্জাতিক গবেষণায় দেখা গেছে, কম সময় কাজ করলেও কর্মীদের সুস্থতা বেড়েছে এবং কাজের প্রতি মনোযোগ আরও দৃঢ় হয়েছে।
অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, আয়ারল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের মোট ১৪১টি প্রতিষ্ঠানে প্রায় ২ হাজার ৯০০ কর্মী নিয়ে একটি পরীক্ষা করা হয়। ছয় মাসব্যাপী চালানো এই পরীক্ষামূলক উদ্যোগে অংশগ্রহণকারীরা সপ্তাহে চার দিন কাজ করেন। তবে এর জন্য তাঁদের কোনো বেতন কাটা হয়নি। গবেষণায় দেখা গেছে, এই ব্যবস্থায় কর্মীদের মধ্যে বার্নআউট কমে, মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের উন্নতি হয় এবং কাজের সন্তুষ্টি উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।
অন্যদিকে, যাঁরা আগের মতোই সপ্তাহে পাঁচ দিন কাজ করেছেন—এমন ১২টি প্রতিষ্ঠানের ২৮৫ কর্মীর মধ্যে এসব ইতিবাচক পরিবর্তন দেখা যায়নি।
নেচার হিউম্যান বিহেভিয়ার জার্নালে প্রকাশিত গবেষণা প্রবন্ধে বলা হয়, চার দিনের কর্মসপ্তাহ প্রচলিত ‘আদর্শ কর্মী’র সংজ্ঞায় চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেয়—যেখানে দীর্ঘ সময় কাজ করাকে কঠোর পরিশ্রম ও কর্মনিষ্ঠার প্রতীক মনে করা হয়। এই ধারণাকে ভেঙে দেওয়াই সম্ভবত কর্মীদের মানসিক ও শারীরিক সুস্থতায় ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।
নিউজিল্যান্ডের ওটাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর ও মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞ পাউলা ও’কেন বলেন, এই ফলাফল শুধু চার দিনের সপ্তাহ নয়, বরং নমনীয় ও ব্যক্তিকেন্দ্রিক কর্মসূচির প্রয়োজনীয়তাও তুলে ধরে।
তিনি বলেন, ‘ঐতিহ্যগতভাবে কাজের সময়কে উৎপাদনশীলতার মানদণ্ড হিসেবে ধরা হয়। তবে বাস্তবতা হলো, বিশ্রাম পাওয়া ও সুস্থ কর্মী কম সময়ে বেশি উৎপাদন করতে পারেন।’
গবেষণায় দেখা গেছে, আট ঘণ্টা বা তার বেশি সময় কম কাজ করা কর্মীরা বার্নআউট কমানোর পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্য ও কাজের সন্তুষ্টিতে উল্লেখযোগ্য উন্নতি অনুভব করেছেন। যাঁরা ১-৪ ঘণ্টা বা ৫-৭ ঘণ্টা কম কাজ করেছেন, তাঁদের উন্নতি তুলনামূলকভাবে কম ছিল। শারীরিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ছিল সবচেয়ে কম। তবে বিষয়টি বুঝতে আরও দীর্ঘ মেয়াদে গবেষণার প্রয়োজন বলে মনে করেন গবেষকেরা।
নিউজিল্যান্ডের মানসিক স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান আমব্রেলা ওয়েলবিয়িংয়ের প্রধান মনোবিজ্ঞানী ড. ডগল সাদারল্যান্ড বলেন, ‘গত দশকে চার দিনের সপ্তাহ নিয়ে ইতিবাচক তথ্য পাওয়া গেলেও অনেক গবেষণাই নিয়ন্ত্রণ বা দীর্ঘমেয়াদি তথ্যের অভাবে সীমাবদ্ধ ছিল। এই গবেষণা একটি নতুন মানদণ্ড তৈরি করেছে।’
এই গবেষণায় অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো ‘ফোর ডে উইক গ্লোবাল ইনিশিয়েটিভ’-এর আওতায় ১০০ শতাংশ বেতন বজায় রেখে কর্মীদের কাজের সময় ৮০ শতাংশ কমিয়েছে। এতে কর্মীদের সুস্থতা, কর্মক্ষেত্রে সন্তুষ্টি এবং উৎপাদনশীলতা সবই বেড়েছে।
গবেষণায় সেল্ফ রিপোর্ট বা আত্মপ্রতিবেদন পদ্ধতি ব্যবহার করা হলেও গবেষকেরা নানা উপায়ে এর বিশ্বাসযোগ্যতা যাচাই করেছেন। যেমন—ছয় মাস ব্যবধানে দুই দফা জরিপ, যাতে কর্মীরা আগের উত্তর ভুলে যান এবং সুনির্দিষ্ট বাস্তবতার ওপর ভিত্তি করেই উত্তর দেন।
গবেষণায় দেখা গেছে, কাজের সময় কমেছে এমন কর্মীদের মানসিক উন্নতি স্পষ্ট। তবে এই একই রকম সম্পর্ক পুরো প্রতিষ্ঠানের স্তরে দেখা যায়নি। কোনো প্রতিষ্ঠানে গড়ে কত ঘণ্টা কম কাজ হয়েছে, তার সঙ্গে প্রতিষ্ঠানজুড়ে কর্মীদের সুস্থতার উন্নতির সরাসরি সম্পর্ক পাওয়া যায়নি।
গবেষণাপত্রে বলা হয়, ‘প্রতিষ্ঠানের কাজ মোট কত ঘণ্টা কমেছে, সেটা বিষয় নয়। বরং যেসব কর্মী বাস্তবে কম সময় কাজ করেছেন, তাঁদের উন্নতিই সবচেয়ে বেশি হয়েছে। তবে ট্রায়াল কোম্পানিগুলোর (যেসব প্রতিষ্ঠানে সপ্তাহে চার দিন কাজ করতে হয়) সম্মিলিতভাবে কাজের ধরনে আনা পরিবর্তনগুলোও কিছু বাড়তি উপকার দিয়েছে, যা কন্ট্রোল কোম্পানিগুলোর (যেসব প্রতিষ্ঠানে সপ্তাহে পাঁচ দিন কাজ করতে হয়) কর্মীরা পাননি।’
সাদারল্যান্ড বলেন, ‘শুধু কাজের সময় কমিয়ে উপকার পাওয়া সম্ভব নয়। এই পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো কর্মসূচি শুরুর আগে সঠিক প্রশিক্ষণ ও পরিকল্পনা করেছে। যেমন: অপ্রয়োজনীয় মিটিং বা কাজ বাদ দেওয়া, কাজের প্রক্রিয়া সরলীকরণ ইত্যাদি।’
তিনি আরও বলেন, কর্মীদের সুস্থ রাখতে এবং কাজের মান বজায় রাখতে স্মার্টভাবে কাজ করাই আজকের সময়ে সবচেয়ে কার্যকর উপায়।’
তথ্যসূত্র: কসমস

অষ্টাদশ বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (১৮ শ বিজেএস) বা সহকারী জজ পদে নিয়োগে প্রাথমিক পরীক্ষার (প্রিলিমিনারি) আসনবিন্যাস আগামী ৩০ অক্টোবর প্রকাশিত হবে। আগামী ১ নভেম্বর এ পরীক্ষা রাজধানীর একাধিক কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে।
১৩ মিনিট আগে
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) ‘কনস্টেবল’ পদে লিখিত (এমসিকিউ) পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ৩১ অক্টোবর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। দুদকের পরিচালক (প্রশাসন ও মানবসম্পদ) দাউদ হোসেন চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৪ মিনিট আগে
কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১৩ ধরনের শূন্য পদে মোট ৩৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১৬ মিনিট আগে
বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৬ ধরনের শূন্য পদে মোট ২১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৫ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ১২ অক্টোবর থেকে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
১৮ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

অষ্টাদশ বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (১৮ শ বিজেএস) বা সহকারী জজ পদে নিয়োগে প্রাথমিক পরীক্ষার (প্রিলিমিনারি) আসনবিন্যাস আগামী ৩০ অক্টোবর প্রকাশিত হবে। আগামী ১ নভেম্বর এ পরীক্ষা রাজধানীর একাধিক কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। এতে ৬ হাজার ১২৩ জন প্রার্থী অংশ নেবেন। বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশন সচিবালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (জেলা ও দায়রা জজ) আশিকুল খবির স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সিদ্ধেশ্বরী গার্লস কলেজ ও উইল্স লিটল ফ্লাওয়ার স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রে বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষার্থীদের আসনবিন্যাস সংশ্লিষ্ট পরীক্ষা কেন্দ্রের নোটিশ বোর্ড ও কমিশনের ওয়েবসাইটে আগামী ৩০ অক্টোবর প্রদর্শন করা হবে। পরীক্ষার্থীরা ওই সময় আসনবিন্যাস অনুযায়ী নিজেদের কক্ষ নম্বর জেনে নিতে পারবেন।
প্রার্থীদের ১০টা ১৫ মিনিটের মধ্যে সংশ্লিষ্ট পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রবেশ করতে হবে। ১০টা ৫৫ মিনিটে পরীক্ষার্থীদের এমসিকিউ প্রশ্নপত্রসহ উত্তরপত্র সরবরাহ করা হবে। পরীক্ষার্থীরা নিয়মাবলি অনুযায়ী উত্তরপত্রের সংশ্লিষ্ট অংশ পূরণ করবেন। নিয়মাবলি সংশ্লিষ্ট পিডিএফ ফাইল ও ভিডিও ক্লিপ কমিশনের ওয়েবসাইট থেকে দেখে নেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হলো।
১০টা ৫৫ মিনিটের পর কোনো পরীক্ষার্থীকে পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। ১০টা ১০ মিনিটে প্রত্যেক পরীক্ষার্থী হাজিরা তালিকায় স্বাক্ষর করবেন। তাঁরা নিজ নিজ টেবিলের ওপর প্রবেশপত্র খুলে রাখবেন। এ সময় প্রবেশপত্রের ছবির সঙ্গে পরীক্ষার্থীদের হাজিরা তালিকার ছবি ও স্বাক্ষর মিলিয়ে দেখা হবে। ১০টা ৫০ মিনিটে পরীক্ষা সমাপ্ত হওয়ার সতর্কীকরণ ঘণ্টা বাজবে।
সর্বশেষ দুপুর ১২টায় সমাপনী ঘণ্টা বাজার সঙ্গে সঙ্গে পরীক্ষা শেষ হবে। পরীক্ষার্থীরা নিজ নিজ আসনে অবস্থান করবেন। পরিদর্শকেরা উত্তরপত্র গণনা করে বুঝে নেওয়ার পর পরীক্ষার্থীরা নিজ নিজ আসন ও কক্ষ ত্যাগ করবেন।

অষ্টাদশ বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (১৮ শ বিজেএস) বা সহকারী জজ পদে নিয়োগে প্রাথমিক পরীক্ষার (প্রিলিমিনারি) আসনবিন্যাস আগামী ৩০ অক্টোবর প্রকাশিত হবে। আগামী ১ নভেম্বর এ পরীক্ষা রাজধানীর একাধিক কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। এতে ৬ হাজার ১২৩ জন প্রার্থী অংশ নেবেন। বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশন সচিবালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (জেলা ও দায়রা জজ) আশিকুল খবির স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সিদ্ধেশ্বরী গার্লস কলেজ ও উইল্স লিটল ফ্লাওয়ার স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রে বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষার্থীদের আসনবিন্যাস সংশ্লিষ্ট পরীক্ষা কেন্দ্রের নোটিশ বোর্ড ও কমিশনের ওয়েবসাইটে আগামী ৩০ অক্টোবর প্রদর্শন করা হবে। পরীক্ষার্থীরা ওই সময় আসনবিন্যাস অনুযায়ী নিজেদের কক্ষ নম্বর জেনে নিতে পারবেন।
প্রার্থীদের ১০টা ১৫ মিনিটের মধ্যে সংশ্লিষ্ট পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রবেশ করতে হবে। ১০টা ৫৫ মিনিটে পরীক্ষার্থীদের এমসিকিউ প্রশ্নপত্রসহ উত্তরপত্র সরবরাহ করা হবে। পরীক্ষার্থীরা নিয়মাবলি অনুযায়ী উত্তরপত্রের সংশ্লিষ্ট অংশ পূরণ করবেন। নিয়মাবলি সংশ্লিষ্ট পিডিএফ ফাইল ও ভিডিও ক্লিপ কমিশনের ওয়েবসাইট থেকে দেখে নেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হলো।
১০টা ৫৫ মিনিটের পর কোনো পরীক্ষার্থীকে পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। ১০টা ১০ মিনিটে প্রত্যেক পরীক্ষার্থী হাজিরা তালিকায় স্বাক্ষর করবেন। তাঁরা নিজ নিজ টেবিলের ওপর প্রবেশপত্র খুলে রাখবেন। এ সময় প্রবেশপত্রের ছবির সঙ্গে পরীক্ষার্থীদের হাজিরা তালিকার ছবি ও স্বাক্ষর মিলিয়ে দেখা হবে। ১০টা ৫০ মিনিটে পরীক্ষা সমাপ্ত হওয়ার সতর্কীকরণ ঘণ্টা বাজবে।
সর্বশেষ দুপুর ১২টায় সমাপনী ঘণ্টা বাজার সঙ্গে সঙ্গে পরীক্ষা শেষ হবে। পরীক্ষার্থীরা নিজ নিজ আসনে অবস্থান করবেন। পরিদর্শকেরা উত্তরপত্র গণনা করে বুঝে নেওয়ার পর পরীক্ষার্থীরা নিজ নিজ আসন ও কক্ষ ত্যাগ করবেন।

প্রচলিত ৯ টা-৫টার অফিস শিডিউলের সীমাবদ্ধতা নিয়ে আবারও প্রশ্ন উঠেছে। নতুন এক আন্তর্জাতিক গবেষণায় দেখা গেছে, কম সময় কাজ করলেও কর্মীদের সুস্থতা বেড়েছে এবং কাজের প্রতি মনোযোগ আরও দৃঢ় হয়েছে।
২৩ জুলাই ২০২৫
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) ‘কনস্টেবল’ পদে লিখিত (এমসিকিউ) পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ৩১ অক্টোবর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। দুদকের পরিচালক (প্রশাসন ও মানবসম্পদ) দাউদ হোসেন চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৪ মিনিট আগে
কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১৩ ধরনের শূন্য পদে মোট ৩৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১৬ মিনিট আগে
বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৬ ধরনের শূন্য পদে মোট ২১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৫ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ১২ অক্টোবর থেকে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
১৮ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) ‘কনস্টেবল’ পদে লিখিত (এমসিকিউ) পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ৩১ অক্টোবর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। দুদকের পরিচালক (প্রশাসন ও মানবসম্পদ) দাউদ হোসেন চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ৩১ অক্টোবর (শুক্রবার) সকাল ১০টা থেকে সাড়ে ১০টা পর্যন্ত এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকা কলেজ, সরকারি তিতুমীর কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ ও বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজসহ রাজধানীর ৫৪টি পৃথক কেন্দ্রে একযোগে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। প্রার্থীদের রোল নম্বর এবং কেন্দ্রের নাম প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
এতে আরও বলা হয়, প্রার্থীকে পরীক্ষা শুরুর কমপক্ষে ৩০ মিনিট পূর্বে আসন গ্রহণ করতে হবে। নির্ধারিত সময়ের পর চাকরিপ্রার্থী পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবেন না।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) ‘কনস্টেবল’ পদে লিখিত (এমসিকিউ) পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ৩১ অক্টোবর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। দুদকের পরিচালক (প্রশাসন ও মানবসম্পদ) দাউদ হোসেন চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ৩১ অক্টোবর (শুক্রবার) সকাল ১০টা থেকে সাড়ে ১০টা পর্যন্ত এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকা কলেজ, সরকারি তিতুমীর কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ ও বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজসহ রাজধানীর ৫৪টি পৃথক কেন্দ্রে একযোগে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। প্রার্থীদের রোল নম্বর এবং কেন্দ্রের নাম প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
এতে আরও বলা হয়, প্রার্থীকে পরীক্ষা শুরুর কমপক্ষে ৩০ মিনিট পূর্বে আসন গ্রহণ করতে হবে। নির্ধারিত সময়ের পর চাকরিপ্রার্থী পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবেন না।

প্রচলিত ৯ টা-৫টার অফিস শিডিউলের সীমাবদ্ধতা নিয়ে আবারও প্রশ্ন উঠেছে। নতুন এক আন্তর্জাতিক গবেষণায় দেখা গেছে, কম সময় কাজ করলেও কর্মীদের সুস্থতা বেড়েছে এবং কাজের প্রতি মনোযোগ আরও দৃঢ় হয়েছে।
২৩ জুলাই ২০২৫
অষ্টাদশ বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (১৮ শ বিজেএস) বা সহকারী জজ পদে নিয়োগে প্রাথমিক পরীক্ষার (প্রিলিমিনারি) আসনবিন্যাস আগামী ৩০ অক্টোবর প্রকাশিত হবে। আগামী ১ নভেম্বর এ পরীক্ষা রাজধানীর একাধিক কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে।
১৩ মিনিট আগে
কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১৩ ধরনের শূন্য পদে মোট ৩৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১৬ মিনিট আগে
বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৬ ধরনের শূন্য পদে মোট ২১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৫ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ১২ অক্টোবর থেকে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
১৮ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১৩ ধরনের শূন্য পদে মোট ৩৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয় ১৫ অক্টোবর। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: ফোরম্যান।
পদসংখ্যা: ৯টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি/ সমমানসহ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত কারিগরি প্রতিষ্ঠান থেকে ইলেকট্রিক্যাল ওয়ার্কস অ্যান্ড ইনটেন্যান্স/মেকানিক্যাল মেইনটেন্যান্স/মেশিন টুলস অপারেশন/মেশিন টুলস অপারেশন অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স/ ইলেকট্রনিক কন্ট্রোল অ্যান্ড কমিউনিকেশন বিষয়ে ট্রেড কোর্স পাস।
বেতন: ২৮,০০০ টাকা।
পদের নাম: জেটি ক্রেন অপারেটর।
পদসংখ্যা: ৬টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি/ সমমান পাস।
বেতন: ২৩,০০০ টাকা।
পদের নাম: রিকেলেইমার/স্টেকার অপারেটর।
পদসংখ্যা: ৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি/এসএসসি (ভোকেশনাল) বা সমমান পাস।
বেতন: ২০,০০০ টাকা।
পদের নাম: গাড়িচালক।
পদসংখ্যা: ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস।
বেতন: ১৮,০০০ টাকা।
পদের নাম: টেকনিশিয়ান (এসটিজি/ বয়লার)।
পদসংখ্যা: ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি/ সমমানসহ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড অনুমোদিত কারিগরি প্রতিষ্ঠান থেকে মেকানিক্যাল মেইনটেন্যান্স/মেশিন টুলস অপারেশন/মেশিন টুলস অপারেশন অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স বিষয়ে ট্রেড কোর্স পাস।
বেতন: ১৭,০০০ টাকা।
পদের নাম: ইনস্ট্রুমেন্ট মেকানিকস।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি (বিজ্ঞান)/সমমানসহ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড অনুমোদিত কারিগর প্রতিষ্ঠান থেকে ইলেকট্রনিক কন্ট্রোল অ্যান্ড কমিউনিকেশন বিষয়ে ট্রেড কোর্স পাস।
বেতন: ১৭,০০০ টাকা।
পদের নাম: ওয়েন্ডার।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি/ সমমানসহ কারিগরি বোর্ড অনুমোদিত কারিগরি প্রতিষ্ঠান থেকে ওয়েল্ডিং অ্যান্ড ফেব্রিকেশন বিষয়ে ট্রেড কোর্স পাস।
বেতন: ১৭,০০০ টাকা।
পদের নাম: ফিটার।
পদসংখ্যা: ৪টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি (বিজ্ঞান)/সমমানসহ কারিগরি বোর্ড অনুমোদিত কারিগরি প্রতিষ্ঠান থেকে মেকানিক্যাল মেইনটেন্যান্স/মেশিন টুলস অপারেশন/মেশিন টুলস অপারেশন অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স বিষয়ে ট্রেড কোর্স পাস।
বেতন: ১৭,০০০ টাকা।
পদের নাম: ইলেকট্রিশিয়ান।
পদসংখ্যা: ৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি (বিজ্ঞান)/সমমানসহ কারিগরি বোর্ড অনুমোদিত কারিগরি প্রতিষ্ঠান থেকে ইলেকট্রিক্যাল ওয়ার্কস অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স বিষয়ে বছরের ট্রেড কোর্স পাস।
বেতন: ১৭,০০০ টাকা।
পদের নাম: আর্মেচার উইন্ডার।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি (ভোকেশনাল) বা এসএসসি (বিজ্ঞান)/সমমান পাস।
বেতন: ১৭,০০০ টাকা।
পদের নাম: টেকনিশিয়ান (আইসিটি)।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি, এসএসসি (ভোকেশনাল) বা সমমান পাস।
বেতন: ১৭,০০০ টাকা।
পদের নাম: নিরাপত্তা সহায়ক/প্রহরী।
পদসংখ্যা: ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমান পাস।
বেতন: ১৪,৫০০ টাকা।
পদের নাম: রাজমিস্ত্রি/মেশন।
পদসংখ্যা: ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমান পাস।
বেতন: ১৪,৫০০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা এ লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: আগামী ৫ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১৩ ধরনের শূন্য পদে মোট ৩৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয় ১৫ অক্টোবর। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: ফোরম্যান।
পদসংখ্যা: ৯টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি/ সমমানসহ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত কারিগরি প্রতিষ্ঠান থেকে ইলেকট্রিক্যাল ওয়ার্কস অ্যান্ড ইনটেন্যান্স/মেকানিক্যাল মেইনটেন্যান্স/মেশিন টুলস অপারেশন/মেশিন টুলস অপারেশন অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স/ ইলেকট্রনিক কন্ট্রোল অ্যান্ড কমিউনিকেশন বিষয়ে ট্রেড কোর্স পাস।
বেতন: ২৮,০০০ টাকা।
পদের নাম: জেটি ক্রেন অপারেটর।
পদসংখ্যা: ৬টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি/ সমমান পাস।
বেতন: ২৩,০০০ টাকা।
পদের নাম: রিকেলেইমার/স্টেকার অপারেটর।
পদসংখ্যা: ৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি/এসএসসি (ভোকেশনাল) বা সমমান পাস।
বেতন: ২০,০০০ টাকা।
পদের নাম: গাড়িচালক।
পদসংখ্যা: ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস।
বেতন: ১৮,০০০ টাকা।
পদের নাম: টেকনিশিয়ান (এসটিজি/ বয়লার)।
পদসংখ্যা: ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি/ সমমানসহ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড অনুমোদিত কারিগরি প্রতিষ্ঠান থেকে মেকানিক্যাল মেইনটেন্যান্স/মেশিন টুলস অপারেশন/মেশিন টুলস অপারেশন অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স বিষয়ে ট্রেড কোর্স পাস।
বেতন: ১৭,০০০ টাকা।
পদের নাম: ইনস্ট্রুমেন্ট মেকানিকস।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি (বিজ্ঞান)/সমমানসহ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড অনুমোদিত কারিগর প্রতিষ্ঠান থেকে ইলেকট্রনিক কন্ট্রোল অ্যান্ড কমিউনিকেশন বিষয়ে ট্রেড কোর্স পাস।
বেতন: ১৭,০০০ টাকা।
পদের নাম: ওয়েন্ডার।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি/ সমমানসহ কারিগরি বোর্ড অনুমোদিত কারিগরি প্রতিষ্ঠান থেকে ওয়েল্ডিং অ্যান্ড ফেব্রিকেশন বিষয়ে ট্রেড কোর্স পাস।
বেতন: ১৭,০০০ টাকা।
পদের নাম: ফিটার।
পদসংখ্যা: ৪টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি (বিজ্ঞান)/সমমানসহ কারিগরি বোর্ড অনুমোদিত কারিগরি প্রতিষ্ঠান থেকে মেকানিক্যাল মেইনটেন্যান্স/মেশিন টুলস অপারেশন/মেশিন টুলস অপারেশন অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স বিষয়ে ট্রেড কোর্স পাস।
বেতন: ১৭,০০০ টাকা।
পদের নাম: ইলেকট্রিশিয়ান।
পদসংখ্যা: ৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি (বিজ্ঞান)/সমমানসহ কারিগরি বোর্ড অনুমোদিত কারিগরি প্রতিষ্ঠান থেকে ইলেকট্রিক্যাল ওয়ার্কস অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স বিষয়ে বছরের ট্রেড কোর্স পাস।
বেতন: ১৭,০০০ টাকা।
পদের নাম: আর্মেচার উইন্ডার।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি (ভোকেশনাল) বা এসএসসি (বিজ্ঞান)/সমমান পাস।
বেতন: ১৭,০০০ টাকা।
পদের নাম: টেকনিশিয়ান (আইসিটি)।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি, এসএসসি (ভোকেশনাল) বা সমমান পাস।
বেতন: ১৭,০০০ টাকা।
পদের নাম: নিরাপত্তা সহায়ক/প্রহরী।
পদসংখ্যা: ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমান পাস।
বেতন: ১৪,৫০০ টাকা।
পদের নাম: রাজমিস্ত্রি/মেশন।
পদসংখ্যা: ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমান পাস।
বেতন: ১৪,৫০০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা এ লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: আগামী ৫ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

প্রচলিত ৯ টা-৫টার অফিস শিডিউলের সীমাবদ্ধতা নিয়ে আবারও প্রশ্ন উঠেছে। নতুন এক আন্তর্জাতিক গবেষণায় দেখা গেছে, কম সময় কাজ করলেও কর্মীদের সুস্থতা বেড়েছে এবং কাজের প্রতি মনোযোগ আরও দৃঢ় হয়েছে।
২৩ জুলাই ২০২৫
অষ্টাদশ বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (১৮ শ বিজেএস) বা সহকারী জজ পদে নিয়োগে প্রাথমিক পরীক্ষার (প্রিলিমিনারি) আসনবিন্যাস আগামী ৩০ অক্টোবর প্রকাশিত হবে। আগামী ১ নভেম্বর এ পরীক্ষা রাজধানীর একাধিক কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে।
১৩ মিনিট আগে
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) ‘কনস্টেবল’ পদে লিখিত (এমসিকিউ) পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ৩১ অক্টোবর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। দুদকের পরিচালক (প্রশাসন ও মানবসম্পদ) দাউদ হোসেন চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৪ মিনিট আগে
বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৬ ধরনের শূন্য পদে মোট ২১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৫ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ১২ অক্টোবর থেকে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
১৮ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৬ ধরনের শূন্য পদে মোট ২১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৫ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ১২ অক্টোবর থেকে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: অর্থনীতিবিদ।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: হিসাববিজ্ঞান বিষয়ে প্রথম শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অথবা দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম: সহকারী প্রোগ্রামার।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কম্পিউটার সায়েন্স/ইঞ্জিনিয়ারিং বা সমমানের বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম: ফোরম্যান (কারিগরি)।
পদসংখ্যা: ৪টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং, মেকানিক্যাল বা সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ৪ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ডিগ্রি।
বেতন: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা।
পদের নাম: নিরীক্ষক/অডিটর।
পদসংখ্যা: ৯টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা।
পদের নাম: ভেহিকেল মেকানিক।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: স্টোর হেলপার।
পদসংখ্যা: ৫টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: জেএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: আগামী ৩ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৬ ধরনের শূন্য পদে মোট ২১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৫ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ১২ অক্টোবর থেকে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: অর্থনীতিবিদ।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: হিসাববিজ্ঞান বিষয়ে প্রথম শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অথবা দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম: সহকারী প্রোগ্রামার।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কম্পিউটার সায়েন্স/ইঞ্জিনিয়ারিং বা সমমানের বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম: ফোরম্যান (কারিগরি)।
পদসংখ্যা: ৪টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং, মেকানিক্যাল বা সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ৪ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ডিগ্রি।
বেতন: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা।
পদের নাম: নিরীক্ষক/অডিটর।
পদসংখ্যা: ৯টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা।
পদের নাম: ভেহিকেল মেকানিক।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: স্টোর হেলপার।
পদসংখ্যা: ৫টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: জেএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: আগামী ৩ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

প্রচলিত ৯ টা-৫টার অফিস শিডিউলের সীমাবদ্ধতা নিয়ে আবারও প্রশ্ন উঠেছে। নতুন এক আন্তর্জাতিক গবেষণায় দেখা গেছে, কম সময় কাজ করলেও কর্মীদের সুস্থতা বেড়েছে এবং কাজের প্রতি মনোযোগ আরও দৃঢ় হয়েছে।
২৩ জুলাই ২০২৫
অষ্টাদশ বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (১৮ শ বিজেএস) বা সহকারী জজ পদে নিয়োগে প্রাথমিক পরীক্ষার (প্রিলিমিনারি) আসনবিন্যাস আগামী ৩০ অক্টোবর প্রকাশিত হবে। আগামী ১ নভেম্বর এ পরীক্ষা রাজধানীর একাধিক কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে।
১৩ মিনিট আগে
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) ‘কনস্টেবল’ পদে লিখিত (এমসিকিউ) পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ৩১ অক্টোবর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। দুদকের পরিচালক (প্রশাসন ও মানবসম্পদ) দাউদ হোসেন চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৪ মিনিট আগে
কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১৩ ধরনের শূন্য পদে মোট ৩৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১৬ মিনিট আগে