
আজকের পত্রিকা: আপনার শৈশব ও পড়াশোনা সম্পর্কে জানতে চাই?
মোহন আহমেদ: আমি গ্রামের ছেলে। গ্রামেই শৈশব ও কৈশোর কেটেছে। মা আমার প্রথম শিক্ষক। তিনিই নিজ হাতে আমাকে লিখতে ও পড়তে শেখান। তারপর নিজ গ্রামে অভ্যাগতপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা শুরু করি। সেখানে পঞ্চম শ্রেণিতে বৃত্তি পাই। এরপর ভর্তি হই হাটগাংগোপাড়া উচ্চবিদ্যালয়ে। সেই স্কুল থেকে আবার অষ্টম শ্রেণিতেও বৃত্তি লাভ করি। এসএসসি ও এইচএসসিতে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে অর্জন করি জিপিএ ৫। এইচএসসি শেষে উচ্চশিক্ষার জন্য ভর্তি হই খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যাথম্যাটিকস ডিসিপ্লিনে এবং ২০১৮ সালে প্রথম শ্রেণিতে স্নাতক শেষ করি।
আজকের পত্রিকা: বিসিএস দেবেন এমন ভাবনা মাথায় এল কীভাবে?
মোহন আহমেদ: বিশ্ববিদ্যালয়ে বড় ভাইদের দেখতাম বিসিএসের প্রস্তুতি নিতে। তাঁদের সঙ্গে অনার্স চতুর্থ বর্ষ থেকে পড়াশোনা শুরু করি। বড় ভাইদের ক্যাডার হতে দেখে নিজের মনে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা সৃষ্টি হয়। এরপর থেকে বিসিএস ক্যাডার হওয়ার সংকল্প মাথায় নিয়ে জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমান হলের রিডিংরুমে পড়াশোনা শুরু করি।
আজকের পত্রিকা: বিসিএস ক্যাডার হওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছেন কীভাবে?
মোহন আহমেদ: আমি গরিব ঘরের সন্তান। বিসিএসের যাত্রাটা খুব কঠিন ছিল। টিউশনি করাতাম আর রিডিংরুমে পড়াশোনা করতাম। বাবা খুব কষ্ট করে টাকা পাঠাতেন, যখন প্রিলিমিনারি বা লিখিত পরীক্ষা আসত; তখন আর টিউশনি করাতাম না। বাবার টাকা যাতে নষ্ট না হয়, সে জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করতাম। বাবা একবার বলেছিলেন, প্রয়োজনে নিজের শরীরের রক্ত বিক্রি করে টাকা পাঠাবেন। তারপরও আমাকে ক্যাডার হতেই হবে। দিনে ১০ থেকে ১২ ঘণ্টা পড়াশোনা করতাম। শুধু খাওয়া ও ঘুমানো বাদে পড়াশোনার পেছনে সময় দিতাম। যখনই পড়াশোনায় মনোযোগ হারাতাম, তখন দরিদ্র পরিবারের কথা ভেবে আবার পড়তে বসতাম। মা-বাবার স্বপ্ন পূরণ করতেই হবে–এ কথাটা সব সময় মনে রাখতাম।
আজকের পত্রিকা: বিসিএস ক্যাডার হতে অনুপ্রেরণা দিতেন কারা?
মোহন আহমেদ: ক্যাডার পেতে অনেকেই অনুপ্রেরণা জুগিয়েছেন। তাঁদের মধ্যে মো. সোহাগ পারভেজ, মো. আসাদুজ্জামান রাজু ও মুত্তাজুল ইসলাম মুন্না ভাইয়ের কথা না বললেই নয়। রাজু ভাই আমার জীবনটা বদলে দিয়েছেন। আমার জীবনে তাঁর সঙ্গে হওয়া পরিচয়টা গুরুত্বপূর্ণ ছিল। স্বীকার করতে দ্বিধা নেই, তাঁর দিকনির্দেশনা ছাড়া আমি দুবার ক্যাডার হতে পারতাম না। এ ছাড়া আমার পরিবারের সহযোগিতা তো ছিলই।
আজকের পত্রিকা: খাদ্য ক্যাডার পরিবর্তন করে প্রশাসন ক্যাডারে আসবেন?
মোহন আহমেদ: জাতীয় খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য ফুড ক্যাডারের অবদান অনস্বীকার্য। বিসিএস (প্রশাসন) ও বিসিএস (খাদ্য) ক্যাডার পরস্পরের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। আমার স্বপ্ন ছিল প্রশাসক হওয়ার। তাই ফুড ক্যাডার ছেড়ে প্রশাসনেই আসতে চাই। আমার পরিবারও সেটা চায়। প্রশাসন ক্যাডারে বৃহত্তর পরিসরে দেশের উন্নয়নে অবদান রাখতে পারব।
আজকের পত্রিকা: নতুনেরা বিসিএসের জন্য কীভাবে প্রস্তুতি নেবেন?
মোহন আহমেদ: নতুনদের বিসিএস প্রস্তুতিতে প্রথমেই গণিত, ইংরেজি ও বাংলায় দক্ষ হতে হবে। এই তিনটি বিষয়ে দক্ষতা থাকলে বিসিএস ক্যাডার হওয়া সহজ হয়ে যায়। সে জন্য রোজ ১০ থেকে ১২ ঘণ্টা পড়াশোনা করে নিজেকে সমৃদ্ধ করতে হবে। বাজারে প্রচলিত বিসিএস বই পাওয়া যায়। সেই বইগুলো ভালোভাবে পড়তে হবে। বারবার রিভিশন দিতে হবে। রিভিশনের কোনো বিকল্প নেই। প্রস্তুতির প্রথম ছয় মাস কষ্ট হয়। কিন্তু পরে সব বিষয় আয়ত্তে চলে এলে আর কষ্ট লাগে না। প্রিলিমিনারির প্রস্তুতি ভালো হলে লিখিত ও ভাইভা অনেক সহজ হয়ে যায়। এ ছাড়া বিসিএস প্রিলিমিনারির প্রস্তুতি ভালো হলে অন্য যেকোনো চাকরির পরীক্ষায় পাস করাও সহজ হয়ে যায়। তাই প্রিলিমিনারির প্রস্তুতি ভালোভাবে নিতে হবে।
আজকের পত্রিকা: আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
মোহন আহমেদ: ভবিষ্যতে বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারে যোগ দিয়ে দেশের সেবা করতে চাই। দারিদ্র্য দূরীকরণে সর্বশক্তি নিয়োগ করব। পাশাপাশি দেশকে সমৃদ্ধিশালী করার জন্য দুর্নীতি দমনে ভূমিকা রাখার অপেক্ষায় আছি।
আজকের পত্রিকা: আপনার শৈশব ও পড়াশোনা সম্পর্কে জানতে চাই?
মোহন আহমেদ: আমি গ্রামের ছেলে। গ্রামেই শৈশব ও কৈশোর কেটেছে। মা আমার প্রথম শিক্ষক। তিনিই নিজ হাতে আমাকে লিখতে ও পড়তে শেখান। তারপর নিজ গ্রামে অভ্যাগতপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা শুরু করি। সেখানে পঞ্চম শ্রেণিতে বৃত্তি পাই। এরপর ভর্তি হই হাটগাংগোপাড়া উচ্চবিদ্যালয়ে। সেই স্কুল থেকে আবার অষ্টম শ্রেণিতেও বৃত্তি লাভ করি। এসএসসি ও এইচএসসিতে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে অর্জন করি জিপিএ ৫। এইচএসসি শেষে উচ্চশিক্ষার জন্য ভর্তি হই খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যাথম্যাটিকস ডিসিপ্লিনে এবং ২০১৮ সালে প্রথম শ্রেণিতে স্নাতক শেষ করি।
আজকের পত্রিকা: বিসিএস দেবেন এমন ভাবনা মাথায় এল কীভাবে?
মোহন আহমেদ: বিশ্ববিদ্যালয়ে বড় ভাইদের দেখতাম বিসিএসের প্রস্তুতি নিতে। তাঁদের সঙ্গে অনার্স চতুর্থ বর্ষ থেকে পড়াশোনা শুরু করি। বড় ভাইদের ক্যাডার হতে দেখে নিজের মনে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা সৃষ্টি হয়। এরপর থেকে বিসিএস ক্যাডার হওয়ার সংকল্প মাথায় নিয়ে জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমান হলের রিডিংরুমে পড়াশোনা শুরু করি।
আজকের পত্রিকা: বিসিএস ক্যাডার হওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছেন কীভাবে?
মোহন আহমেদ: আমি গরিব ঘরের সন্তান। বিসিএসের যাত্রাটা খুব কঠিন ছিল। টিউশনি করাতাম আর রিডিংরুমে পড়াশোনা করতাম। বাবা খুব কষ্ট করে টাকা পাঠাতেন, যখন প্রিলিমিনারি বা লিখিত পরীক্ষা আসত; তখন আর টিউশনি করাতাম না। বাবার টাকা যাতে নষ্ট না হয়, সে জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করতাম। বাবা একবার বলেছিলেন, প্রয়োজনে নিজের শরীরের রক্ত বিক্রি করে টাকা পাঠাবেন। তারপরও আমাকে ক্যাডার হতেই হবে। দিনে ১০ থেকে ১২ ঘণ্টা পড়াশোনা করতাম। শুধু খাওয়া ও ঘুমানো বাদে পড়াশোনার পেছনে সময় দিতাম। যখনই পড়াশোনায় মনোযোগ হারাতাম, তখন দরিদ্র পরিবারের কথা ভেবে আবার পড়তে বসতাম। মা-বাবার স্বপ্ন পূরণ করতেই হবে–এ কথাটা সব সময় মনে রাখতাম।
আজকের পত্রিকা: বিসিএস ক্যাডার হতে অনুপ্রেরণা দিতেন কারা?
মোহন আহমেদ: ক্যাডার পেতে অনেকেই অনুপ্রেরণা জুগিয়েছেন। তাঁদের মধ্যে মো. সোহাগ পারভেজ, মো. আসাদুজ্জামান রাজু ও মুত্তাজুল ইসলাম মুন্না ভাইয়ের কথা না বললেই নয়। রাজু ভাই আমার জীবনটা বদলে দিয়েছেন। আমার জীবনে তাঁর সঙ্গে হওয়া পরিচয়টা গুরুত্বপূর্ণ ছিল। স্বীকার করতে দ্বিধা নেই, তাঁর দিকনির্দেশনা ছাড়া আমি দুবার ক্যাডার হতে পারতাম না। এ ছাড়া আমার পরিবারের সহযোগিতা তো ছিলই।
আজকের পত্রিকা: খাদ্য ক্যাডার পরিবর্তন করে প্রশাসন ক্যাডারে আসবেন?
মোহন আহমেদ: জাতীয় খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য ফুড ক্যাডারের অবদান অনস্বীকার্য। বিসিএস (প্রশাসন) ও বিসিএস (খাদ্য) ক্যাডার পরস্পরের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। আমার স্বপ্ন ছিল প্রশাসক হওয়ার। তাই ফুড ক্যাডার ছেড়ে প্রশাসনেই আসতে চাই। আমার পরিবারও সেটা চায়। প্রশাসন ক্যাডারে বৃহত্তর পরিসরে দেশের উন্নয়নে অবদান রাখতে পারব।
আজকের পত্রিকা: নতুনেরা বিসিএসের জন্য কীভাবে প্রস্তুতি নেবেন?
মোহন আহমেদ: নতুনদের বিসিএস প্রস্তুতিতে প্রথমেই গণিত, ইংরেজি ও বাংলায় দক্ষ হতে হবে। এই তিনটি বিষয়ে দক্ষতা থাকলে বিসিএস ক্যাডার হওয়া সহজ হয়ে যায়। সে জন্য রোজ ১০ থেকে ১২ ঘণ্টা পড়াশোনা করে নিজেকে সমৃদ্ধ করতে হবে। বাজারে প্রচলিত বিসিএস বই পাওয়া যায়। সেই বইগুলো ভালোভাবে পড়তে হবে। বারবার রিভিশন দিতে হবে। রিভিশনের কোনো বিকল্প নেই। প্রস্তুতির প্রথম ছয় মাস কষ্ট হয়। কিন্তু পরে সব বিষয় আয়ত্তে চলে এলে আর কষ্ট লাগে না। প্রিলিমিনারির প্রস্তুতি ভালো হলে লিখিত ও ভাইভা অনেক সহজ হয়ে যায়। এ ছাড়া বিসিএস প্রিলিমিনারির প্রস্তুতি ভালো হলে অন্য যেকোনো চাকরির পরীক্ষায় পাস করাও সহজ হয়ে যায়। তাই প্রিলিমিনারির প্রস্তুতি ভালোভাবে নিতে হবে।
আজকের পত্রিকা: আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
মোহন আহমেদ: ভবিষ্যতে বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারে যোগ দিয়ে দেশের সেবা করতে চাই। দারিদ্র্য দূরীকরণে সর্বশক্তি নিয়োগ করব। পাশাপাশি দেশকে সমৃদ্ধিশালী করার জন্য দুর্নীতি দমনে ভূমিকা রাখার অপেক্ষায় আছি।

আজকের পত্রিকা: আপনার শৈশব ও পড়াশোনা সম্পর্কে জানতে চাই?
মোহন আহমেদ: আমি গ্রামের ছেলে। গ্রামেই শৈশব ও কৈশোর কেটেছে। মা আমার প্রথম শিক্ষক। তিনিই নিজ হাতে আমাকে লিখতে ও পড়তে শেখান। তারপর নিজ গ্রামে অভ্যাগতপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা শুরু করি। সেখানে পঞ্চম শ্রেণিতে বৃত্তি পাই। এরপর ভর্তি হই হাটগাংগোপাড়া উচ্চবিদ্যালয়ে। সেই স্কুল থেকে আবার অষ্টম শ্রেণিতেও বৃত্তি লাভ করি। এসএসসি ও এইচএসসিতে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে অর্জন করি জিপিএ ৫। এইচএসসি শেষে উচ্চশিক্ষার জন্য ভর্তি হই খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যাথম্যাটিকস ডিসিপ্লিনে এবং ২০১৮ সালে প্রথম শ্রেণিতে স্নাতক শেষ করি।
আজকের পত্রিকা: বিসিএস দেবেন এমন ভাবনা মাথায় এল কীভাবে?
মোহন আহমেদ: বিশ্ববিদ্যালয়ে বড় ভাইদের দেখতাম বিসিএসের প্রস্তুতি নিতে। তাঁদের সঙ্গে অনার্স চতুর্থ বর্ষ থেকে পড়াশোনা শুরু করি। বড় ভাইদের ক্যাডার হতে দেখে নিজের মনে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা সৃষ্টি হয়। এরপর থেকে বিসিএস ক্যাডার হওয়ার সংকল্প মাথায় নিয়ে জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমান হলের রিডিংরুমে পড়াশোনা শুরু করি।
আজকের পত্রিকা: বিসিএস ক্যাডার হওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছেন কীভাবে?
মোহন আহমেদ: আমি গরিব ঘরের সন্তান। বিসিএসের যাত্রাটা খুব কঠিন ছিল। টিউশনি করাতাম আর রিডিংরুমে পড়াশোনা করতাম। বাবা খুব কষ্ট করে টাকা পাঠাতেন, যখন প্রিলিমিনারি বা লিখিত পরীক্ষা আসত; তখন আর টিউশনি করাতাম না। বাবার টাকা যাতে নষ্ট না হয়, সে জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করতাম। বাবা একবার বলেছিলেন, প্রয়োজনে নিজের শরীরের রক্ত বিক্রি করে টাকা পাঠাবেন। তারপরও আমাকে ক্যাডার হতেই হবে। দিনে ১০ থেকে ১২ ঘণ্টা পড়াশোনা করতাম। শুধু খাওয়া ও ঘুমানো বাদে পড়াশোনার পেছনে সময় দিতাম। যখনই পড়াশোনায় মনোযোগ হারাতাম, তখন দরিদ্র পরিবারের কথা ভেবে আবার পড়তে বসতাম। মা-বাবার স্বপ্ন পূরণ করতেই হবে–এ কথাটা সব সময় মনে রাখতাম।
আজকের পত্রিকা: বিসিএস ক্যাডার হতে অনুপ্রেরণা দিতেন কারা?
মোহন আহমেদ: ক্যাডার পেতে অনেকেই অনুপ্রেরণা জুগিয়েছেন। তাঁদের মধ্যে মো. সোহাগ পারভেজ, মো. আসাদুজ্জামান রাজু ও মুত্তাজুল ইসলাম মুন্না ভাইয়ের কথা না বললেই নয়। রাজু ভাই আমার জীবনটা বদলে দিয়েছেন। আমার জীবনে তাঁর সঙ্গে হওয়া পরিচয়টা গুরুত্বপূর্ণ ছিল। স্বীকার করতে দ্বিধা নেই, তাঁর দিকনির্দেশনা ছাড়া আমি দুবার ক্যাডার হতে পারতাম না। এ ছাড়া আমার পরিবারের সহযোগিতা তো ছিলই।
আজকের পত্রিকা: খাদ্য ক্যাডার পরিবর্তন করে প্রশাসন ক্যাডারে আসবেন?
মোহন আহমেদ: জাতীয় খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য ফুড ক্যাডারের অবদান অনস্বীকার্য। বিসিএস (প্রশাসন) ও বিসিএস (খাদ্য) ক্যাডার পরস্পরের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। আমার স্বপ্ন ছিল প্রশাসক হওয়ার। তাই ফুড ক্যাডার ছেড়ে প্রশাসনেই আসতে চাই। আমার পরিবারও সেটা চায়। প্রশাসন ক্যাডারে বৃহত্তর পরিসরে দেশের উন্নয়নে অবদান রাখতে পারব।
আজকের পত্রিকা: নতুনেরা বিসিএসের জন্য কীভাবে প্রস্তুতি নেবেন?
মোহন আহমেদ: নতুনদের বিসিএস প্রস্তুতিতে প্রথমেই গণিত, ইংরেজি ও বাংলায় দক্ষ হতে হবে। এই তিনটি বিষয়ে দক্ষতা থাকলে বিসিএস ক্যাডার হওয়া সহজ হয়ে যায়। সে জন্য রোজ ১০ থেকে ১২ ঘণ্টা পড়াশোনা করে নিজেকে সমৃদ্ধ করতে হবে। বাজারে প্রচলিত বিসিএস বই পাওয়া যায়। সেই বইগুলো ভালোভাবে পড়তে হবে। বারবার রিভিশন দিতে হবে। রিভিশনের কোনো বিকল্প নেই। প্রস্তুতির প্রথম ছয় মাস কষ্ট হয়। কিন্তু পরে সব বিষয় আয়ত্তে চলে এলে আর কষ্ট লাগে না। প্রিলিমিনারির প্রস্তুতি ভালো হলে লিখিত ও ভাইভা অনেক সহজ হয়ে যায়। এ ছাড়া বিসিএস প্রিলিমিনারির প্রস্তুতি ভালো হলে অন্য যেকোনো চাকরির পরীক্ষায় পাস করাও সহজ হয়ে যায়। তাই প্রিলিমিনারির প্রস্তুতি ভালোভাবে নিতে হবে।
আজকের পত্রিকা: আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
মোহন আহমেদ: ভবিষ্যতে বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারে যোগ দিয়ে দেশের সেবা করতে চাই। দারিদ্র্য দূরীকরণে সর্বশক্তি নিয়োগ করব। পাশাপাশি দেশকে সমৃদ্ধিশালী করার জন্য দুর্নীতি দমনে ভূমিকা রাখার অপেক্ষায় আছি।
আজকের পত্রিকা: আপনার শৈশব ও পড়াশোনা সম্পর্কে জানতে চাই?
মোহন আহমেদ: আমি গ্রামের ছেলে। গ্রামেই শৈশব ও কৈশোর কেটেছে। মা আমার প্রথম শিক্ষক। তিনিই নিজ হাতে আমাকে লিখতে ও পড়তে শেখান। তারপর নিজ গ্রামে অভ্যাগতপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা শুরু করি। সেখানে পঞ্চম শ্রেণিতে বৃত্তি পাই। এরপর ভর্তি হই হাটগাংগোপাড়া উচ্চবিদ্যালয়ে। সেই স্কুল থেকে আবার অষ্টম শ্রেণিতেও বৃত্তি লাভ করি। এসএসসি ও এইচএসসিতে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে অর্জন করি জিপিএ ৫। এইচএসসি শেষে উচ্চশিক্ষার জন্য ভর্তি হই খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যাথম্যাটিকস ডিসিপ্লিনে এবং ২০১৮ সালে প্রথম শ্রেণিতে স্নাতক শেষ করি।
আজকের পত্রিকা: বিসিএস দেবেন এমন ভাবনা মাথায় এল কীভাবে?
মোহন আহমেদ: বিশ্ববিদ্যালয়ে বড় ভাইদের দেখতাম বিসিএসের প্রস্তুতি নিতে। তাঁদের সঙ্গে অনার্স চতুর্থ বর্ষ থেকে পড়াশোনা শুরু করি। বড় ভাইদের ক্যাডার হতে দেখে নিজের মনে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা সৃষ্টি হয়। এরপর থেকে বিসিএস ক্যাডার হওয়ার সংকল্প মাথায় নিয়ে জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমান হলের রিডিংরুমে পড়াশোনা শুরু করি।
আজকের পত্রিকা: বিসিএস ক্যাডার হওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছেন কীভাবে?
মোহন আহমেদ: আমি গরিব ঘরের সন্তান। বিসিএসের যাত্রাটা খুব কঠিন ছিল। টিউশনি করাতাম আর রিডিংরুমে পড়াশোনা করতাম। বাবা খুব কষ্ট করে টাকা পাঠাতেন, যখন প্রিলিমিনারি বা লিখিত পরীক্ষা আসত; তখন আর টিউশনি করাতাম না। বাবার টাকা যাতে নষ্ট না হয়, সে জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করতাম। বাবা একবার বলেছিলেন, প্রয়োজনে নিজের শরীরের রক্ত বিক্রি করে টাকা পাঠাবেন। তারপরও আমাকে ক্যাডার হতেই হবে। দিনে ১০ থেকে ১২ ঘণ্টা পড়াশোনা করতাম। শুধু খাওয়া ও ঘুমানো বাদে পড়াশোনার পেছনে সময় দিতাম। যখনই পড়াশোনায় মনোযোগ হারাতাম, তখন দরিদ্র পরিবারের কথা ভেবে আবার পড়তে বসতাম। মা-বাবার স্বপ্ন পূরণ করতেই হবে–এ কথাটা সব সময় মনে রাখতাম।
আজকের পত্রিকা: বিসিএস ক্যাডার হতে অনুপ্রেরণা দিতেন কারা?
মোহন আহমেদ: ক্যাডার পেতে অনেকেই অনুপ্রেরণা জুগিয়েছেন। তাঁদের মধ্যে মো. সোহাগ পারভেজ, মো. আসাদুজ্জামান রাজু ও মুত্তাজুল ইসলাম মুন্না ভাইয়ের কথা না বললেই নয়। রাজু ভাই আমার জীবনটা বদলে দিয়েছেন। আমার জীবনে তাঁর সঙ্গে হওয়া পরিচয়টা গুরুত্বপূর্ণ ছিল। স্বীকার করতে দ্বিধা নেই, তাঁর দিকনির্দেশনা ছাড়া আমি দুবার ক্যাডার হতে পারতাম না। এ ছাড়া আমার পরিবারের সহযোগিতা তো ছিলই।
আজকের পত্রিকা: খাদ্য ক্যাডার পরিবর্তন করে প্রশাসন ক্যাডারে আসবেন?
মোহন আহমেদ: জাতীয় খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য ফুড ক্যাডারের অবদান অনস্বীকার্য। বিসিএস (প্রশাসন) ও বিসিএস (খাদ্য) ক্যাডার পরস্পরের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। আমার স্বপ্ন ছিল প্রশাসক হওয়ার। তাই ফুড ক্যাডার ছেড়ে প্রশাসনেই আসতে চাই। আমার পরিবারও সেটা চায়। প্রশাসন ক্যাডারে বৃহত্তর পরিসরে দেশের উন্নয়নে অবদান রাখতে পারব।
আজকের পত্রিকা: নতুনেরা বিসিএসের জন্য কীভাবে প্রস্তুতি নেবেন?
মোহন আহমেদ: নতুনদের বিসিএস প্রস্তুতিতে প্রথমেই গণিত, ইংরেজি ও বাংলায় দক্ষ হতে হবে। এই তিনটি বিষয়ে দক্ষতা থাকলে বিসিএস ক্যাডার হওয়া সহজ হয়ে যায়। সে জন্য রোজ ১০ থেকে ১২ ঘণ্টা পড়াশোনা করে নিজেকে সমৃদ্ধ করতে হবে। বাজারে প্রচলিত বিসিএস বই পাওয়া যায়। সেই বইগুলো ভালোভাবে পড়তে হবে। বারবার রিভিশন দিতে হবে। রিভিশনের কোনো বিকল্প নেই। প্রস্তুতির প্রথম ছয় মাস কষ্ট হয়। কিন্তু পরে সব বিষয় আয়ত্তে চলে এলে আর কষ্ট লাগে না। প্রিলিমিনারির প্রস্তুতি ভালো হলে লিখিত ও ভাইভা অনেক সহজ হয়ে যায়। এ ছাড়া বিসিএস প্রিলিমিনারির প্রস্তুতি ভালো হলে অন্য যেকোনো চাকরির পরীক্ষায় পাস করাও সহজ হয়ে যায়। তাই প্রিলিমিনারির প্রস্তুতি ভালোভাবে নিতে হবে।
আজকের পত্রিকা: আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
মোহন আহমেদ: ভবিষ্যতে বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারে যোগ দিয়ে দেশের সেবা করতে চাই। দারিদ্র্য দূরীকরণে সর্বশক্তি নিয়োগ করব। পাশাপাশি দেশকে সমৃদ্ধিশালী করার জন্য দুর্নীতি দমনে ভূমিকা রাখার অপেক্ষায় আছি।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে বিভিন্ন পদে লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ৩১ অক্টোবর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে।
৫ ঘণ্টা আগে
পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের রাজস্ব খাতভুক্ত ২ ধরনের পদে নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। প্রতিষ্ঠানটির যুগ্ম সচিব (প্রশাসন) শোভা শাহনাজ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ‘হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন’ (হিট) প্রজেক্টের আওতাধীন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাব-প্রজেক্টে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে সম্পূর্ণ অস্থায়ী ভিত্তিতে (প্রজেক্ট মেয়াদকালীন) ৪টি শূন্য পদে ৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১৩ অক্টোবর এ নিয়ো
১ দিন আগে
জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১টি শূন্য পদে ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
১ দিন আগেচাকরি ডেস্ক

ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে বিভিন্ন পদে লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ৩১ অক্টোবর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে।
বুধবার (২২ অক্টোবর) ঢামেকের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে মোট ১২ হাজার ৯৭৩ জন প্রার্থী অংশ নেবেন।
পদগুলো হলো—কম্পিউটার অপারেটর, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, গাড়িচালক, ইন্সট্রুমেন্ট কেয়ারটেকার এবং ইলেকট্রিশিয়ান।
এসব পদের পরীক্ষা ৩১ অক্টোবর বেলা ৩টায় ইডেন মহিলা কলেজ ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হবে। এরপর ৭ নভেম্বর সকাল ১০টায় একই কেন্দ্রে ফিজিওথেরাপিস্ট, ওয়ার্ড মাস্টার, ক্যাশিয়ার, টেলিফোন অপারেটর, পরিসংখ্যানবিদ, স্টোরকিপার, লিনেন কিপার, কার্পেন্টার, টেইলর এবং অফিস সহায়ক পদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে বিভিন্ন পদে লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ৩১ অক্টোবর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে।
বুধবার (২২ অক্টোবর) ঢামেকের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে মোট ১২ হাজার ৯৭৩ জন প্রার্থী অংশ নেবেন।
পদগুলো হলো—কম্পিউটার অপারেটর, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, গাড়িচালক, ইন্সট্রুমেন্ট কেয়ারটেকার এবং ইলেকট্রিশিয়ান।
এসব পদের পরীক্ষা ৩১ অক্টোবর বেলা ৩টায় ইডেন মহিলা কলেজ ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হবে। এরপর ৭ নভেম্বর সকাল ১০টায় একই কেন্দ্রে ফিজিওথেরাপিস্ট, ওয়ার্ড মাস্টার, ক্যাশিয়ার, টেলিফোন অপারেটর, পরিসংখ্যানবিদ, স্টোরকিপার, লিনেন কিপার, কার্পেন্টার, টেইলর এবং অফিস সহায়ক পদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

নাম মোহন আহমেদ। জন্ম ও বেড়ে ওঠা রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার অভ্যাগতপাড়া গ্রামে। পড়াশোনা করেছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগে। ৪০তম বিসিএসে খাদ্য ক্যাডারে প্রথম হয়েছিলেন তিনি। তবে স্বপ্ন ছিল প্রশাসন ক্যাডার হওয়ার। সেই মতোই চালিয়ে গেছেন পড়াশোনা।
০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের রাজস্ব খাতভুক্ত ২ ধরনের পদে নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। প্রতিষ্ঠানটির যুগ্ম সচিব (প্রশাসন) শোভা শাহনাজ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ‘হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন’ (হিট) প্রজেক্টের আওতাধীন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাব-প্রজেক্টে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে সম্পূর্ণ অস্থায়ী ভিত্তিতে (প্রজেক্ট মেয়াদকালীন) ৪টি শূন্য পদে ৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১৩ অক্টোবর এ নিয়ো
১ দিন আগে
জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১টি শূন্য পদে ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
১ দিন আগেচাকরি ডেস্ক

পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের রাজস্ব খাতভুক্ত ২ ধরনের পদে নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। প্রতিষ্ঠানটির যুগ্ম সচিব (প্রশাসন) শোভা শাহনাজ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো: কম্পিউটার অপারেটর (গ্রেড-১৩) ও অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক (গ্রেড-১৬)। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সরাসরি নিয়োগের লক্ষ্যে লিখিত, ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে প্রার্থীদের নিয়োগের জন্য প্রাথমিকভাবে নির্বাচন করা হয়েছে। প্রকাশিত ফলাফলে উল্লেখযোগ্য কোনো ভুল-ত্রুটি পরিলক্ষিত হলে তা সংশোধনের ক্ষমতা নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ সংরক্ষণ করে।
বিদ্যমান সব বিধিবিধান অনুসরণ এবং আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করে চূড়ান্তভাবে সুপারিশ করা প্রার্থীদের অনুকূলে নিয়োগপত্র জারি করা হবে এবং তাঁদের স্থায়ী ঠিকানায় নিয়োগপত্র ডাকযোগে পাঠানো হবে। নিয়োগপত্র জারি এবং যোগদান-সংক্রান্ত তথ্যাদি পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।

পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের রাজস্ব খাতভুক্ত ২ ধরনের পদে নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। প্রতিষ্ঠানটির যুগ্ম সচিব (প্রশাসন) শোভা শাহনাজ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো: কম্পিউটার অপারেটর (গ্রেড-১৩) ও অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক (গ্রেড-১৬)। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সরাসরি নিয়োগের লক্ষ্যে লিখিত, ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে প্রার্থীদের নিয়োগের জন্য প্রাথমিকভাবে নির্বাচন করা হয়েছে। প্রকাশিত ফলাফলে উল্লেখযোগ্য কোনো ভুল-ত্রুটি পরিলক্ষিত হলে তা সংশোধনের ক্ষমতা নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ সংরক্ষণ করে।
বিদ্যমান সব বিধিবিধান অনুসরণ এবং আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করে চূড়ান্তভাবে সুপারিশ করা প্রার্থীদের অনুকূলে নিয়োগপত্র জারি করা হবে এবং তাঁদের স্থায়ী ঠিকানায় নিয়োগপত্র ডাকযোগে পাঠানো হবে। নিয়োগপত্র জারি এবং যোগদান-সংক্রান্ত তথ্যাদি পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।

নাম মোহন আহমেদ। জন্ম ও বেড়ে ওঠা রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার অভ্যাগতপাড়া গ্রামে। পড়াশোনা করেছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগে। ৪০তম বিসিএসে খাদ্য ক্যাডারে প্রথম হয়েছিলেন তিনি। তবে স্বপ্ন ছিল প্রশাসন ক্যাডার হওয়ার। সেই মতোই চালিয়ে গেছেন পড়াশোনা।
০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে বিভিন্ন পদে লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ৩১ অক্টোবর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে।
৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ‘হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন’ (হিট) প্রজেক্টের আওতাধীন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাব-প্রজেক্টে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে সম্পূর্ণ অস্থায়ী ভিত্তিতে (প্রজেক্ট মেয়াদকালীন) ৪টি শূন্য পদে ৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১৩ অক্টোবর এ নিয়ো
১ দিন আগে
জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১টি শূন্য পদে ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
১ দিন আগেচাকরি ডেস্ক

বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ‘হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন’ (হিট) প্রজেক্টের আওতাধীন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাব-প্রজেক্টে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে সম্পূর্ণ অস্থায়ী ভিত্তিতে (প্রজেক্ট মেয়াদকালীন) ৪টি শূন্য পদে ৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১৩ অক্টোবর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদ: হিসাবরক্ষক, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী হতে হবে।
বেতন: ৩০,০০০ টাকা।
পদ: অফিস ম্যানেজার, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী হতে হবে।
বেতন: ৩০,০০০ টাকা।
পদ: ডেটা এন্ট্রি বা কম্পিউটার অপারেটর, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী হতে হবে।
বেতন: ৩০,০০০ টাকা।
পদ: অফিস সহায়ক, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
বেতন: ২০,০০০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদনপত্র ‘সাব-প্রজেক্ট ম্যানেজার, হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন (হিট) ও অধ্যাপক, ফিশারিজ অ্যান্ড মেরিন রিসোর্স টেকনোলজি ডিসিপ্লিনের ড. অলোকেশ কুমার ঘোষ’ বরাবর সরাসরি অথবা ডাকযোগে পাঠাতে হবে।
আবেদনের শেষ সময়: ২৯ অক্টোবর, ২০২৫।

বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ‘হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন’ (হিট) প্রজেক্টের আওতাধীন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাব-প্রজেক্টে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে সম্পূর্ণ অস্থায়ী ভিত্তিতে (প্রজেক্ট মেয়াদকালীন) ৪টি শূন্য পদে ৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১৩ অক্টোবর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদ: হিসাবরক্ষক, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী হতে হবে।
বেতন: ৩০,০০০ টাকা।
পদ: অফিস ম্যানেজার, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী হতে হবে।
বেতন: ৩০,০০০ টাকা।
পদ: ডেটা এন্ট্রি বা কম্পিউটার অপারেটর, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী হতে হবে।
বেতন: ৩০,০০০ টাকা।
পদ: অফিস সহায়ক, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
বেতন: ২০,০০০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদনপত্র ‘সাব-প্রজেক্ট ম্যানেজার, হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন (হিট) ও অধ্যাপক, ফিশারিজ অ্যান্ড মেরিন রিসোর্স টেকনোলজি ডিসিপ্লিনের ড. অলোকেশ কুমার ঘোষ’ বরাবর সরাসরি অথবা ডাকযোগে পাঠাতে হবে।
আবেদনের শেষ সময়: ২৯ অক্টোবর, ২০২৫।

নাম মোহন আহমেদ। জন্ম ও বেড়ে ওঠা রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার অভ্যাগতপাড়া গ্রামে। পড়াশোনা করেছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগে। ৪০তম বিসিএসে খাদ্য ক্যাডারে প্রথম হয়েছিলেন তিনি। তবে স্বপ্ন ছিল প্রশাসন ক্যাডার হওয়ার। সেই মতোই চালিয়ে গেছেন পড়াশোনা।
০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে বিভিন্ন পদে লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ৩১ অক্টোবর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে।
৫ ঘণ্টা আগে
পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের রাজস্ব খাতভুক্ত ২ ধরনের পদে নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। প্রতিষ্ঠানটির যুগ্ম সচিব (প্রশাসন) শোভা শাহনাজ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১টি শূন্য পদে ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
১ দিন আগেচাকরি ডেস্ক

জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১টি শূন্য পদে ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
পদের নাম: সহকারী প্রোগ্রামার।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কম্পিউটার সায়েন্স/কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং/ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং/ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি সংক্রান্ত বিষয়ে অন্তত দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বয়সসীমা: ৩২ বছর।
আবেদন ফি: ২২৩ টাকা।
বেতন: ২২,০০০–৫৩, ০৬০ টাকা (গ্রেড-৯)।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী যোগ্য প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২১ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১টি শূন্য পদে ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
পদের নাম: সহকারী প্রোগ্রামার।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কম্পিউটার সায়েন্স/কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং/ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং/ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি সংক্রান্ত বিষয়ে অন্তত দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বয়সসীমা: ৩২ বছর।
আবেদন ফি: ২২৩ টাকা।
বেতন: ২২,০০০–৫৩, ০৬০ টাকা (গ্রেড-৯)।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী যোগ্য প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২১ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

নাম মোহন আহমেদ। জন্ম ও বেড়ে ওঠা রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার অভ্যাগতপাড়া গ্রামে। পড়াশোনা করেছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগে। ৪০তম বিসিএসে খাদ্য ক্যাডারে প্রথম হয়েছিলেন তিনি। তবে স্বপ্ন ছিল প্রশাসন ক্যাডার হওয়ার। সেই মতোই চালিয়ে গেছেন পড়াশোনা।
০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে বিভিন্ন পদে লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ৩১ অক্টোবর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে।
৫ ঘণ্টা আগে
পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের রাজস্ব খাতভুক্ত ২ ধরনের পদে নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। প্রতিষ্ঠানটির যুগ্ম সচিব (প্রশাসন) শোভা শাহনাজ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ‘হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন’ (হিট) প্রজেক্টের আওতাধীন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাব-প্রজেক্টে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে সম্পূর্ণ অস্থায়ী ভিত্তিতে (প্রজেক্ট মেয়াদকালীন) ৪টি শূন্য পদে ৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১৩ অক্টোবর এ নিয়ো
১ দিন আগে