হাবিব মুহাম্মাদ
সালাম শান্তির পয়গাম। ঘরে-বাইরে সর্বত্র সালাম প্রচার-প্রসারের আদেশ দিয়েছেন রাসুল (সা.)। সালাম নিয়ে আমাদের মধ্যে কিছু ভুল প্রচলন রয়েছে, যা পরিহার করা উচিত।
এখানে কয়েকটি তুলে ধরা হলো—
১. খাওয়ার সময় সালাম দেওয়া নিষিদ্ধ নয়। সব গবেষক একমত, খাওয়ার সময় সালাম দেওয়া যাবে।
২. সালাম দিলে ৯০ নেকি, উত্তর দিলে ১০ নেকি—এমন কোনো হাদিস নেই। সম্পূর্ণ সালাম দিলে ৩০ নেকির কথা রয়েছে।
৩. অমুসলিমদের সালাম দেওয়া বা তাদের সালামের উত্তর দেওয়া নিষেধ। তবে শুধু ‘ওয়ালাইকুম’ বলা যাবে।
৪. সালামের উত্তর দিয়ে ফের সালাম দেওয়ার নিয়ম নেই। উত্তরের মাধ্যমেই সালাম পূর্ণ হয়ে যায়।
৫. সালামের উত্তর না দিয়ে উল্টো সালাম দেওয়া সঠিক নয়। কেউ সালাম দিলে উত্তর দেওয়া আবশ্যক।
৬. ইশারায় নয়, বরং মুখে সালাম দেওয়াই নিয়ম। তবে যদি দূরত্বের কারণে আওয়াজ না পৌঁছে, তাহলে মুখে সালাম দিয়ে ইশারায় বুঝিয়ে দেওয়া যাবে।
৭. কেউ সালাম না শুনলে তাকে সালাম দিয়েছি না বলে ফের শুনিয়ে সালাম দিতে হবে।
৮. মনে মনে বা নিচু স্বরে নয়, বরং সালামের উত্তর শুনিয়ে উঁচু স্বরে দিতে হয়।
৯. ছোট বা অধস্তনদেরই সালাম দিতে হবে—এমনটি আবশ্যক নয়। সবাই সবাইকে সালাম দেবে।
১০. বক্তৃতায় ভূমিকা বা সম্বোধনের পর সালাম দেওয়া উচিত নয়; বরং সালাম দিয়ে বক্তৃতা শুরু করা উচিত।
১১. সঠিক শব্দে সালাম দেওয়া। হাদিসে বর্ণিত শব্দে সালাম দেওয়া আবশ্যক। অন্যথায় শুদ্ধ হবে না।
১২. সালাম দানে পরিচিত-অপরিচিতের পার্থক্য করা অনুচিত। সবাইকে সালাম দেওয়ার কথা হাদিসে এসেছে।
১৩. ফোনে আগে হ্যালো না বলে সালাম দেওয়া উচিত।
সালাম শান্তির পয়গাম। ঘরে-বাইরে সর্বত্র সালাম প্রচার-প্রসারের আদেশ দিয়েছেন রাসুল (সা.)। সালাম নিয়ে আমাদের মধ্যে কিছু ভুল প্রচলন রয়েছে, যা পরিহার করা উচিত।
এখানে কয়েকটি তুলে ধরা হলো—
১. খাওয়ার সময় সালাম দেওয়া নিষিদ্ধ নয়। সব গবেষক একমত, খাওয়ার সময় সালাম দেওয়া যাবে।
২. সালাম দিলে ৯০ নেকি, উত্তর দিলে ১০ নেকি—এমন কোনো হাদিস নেই। সম্পূর্ণ সালাম দিলে ৩০ নেকির কথা রয়েছে।
৩. অমুসলিমদের সালাম দেওয়া বা তাদের সালামের উত্তর দেওয়া নিষেধ। তবে শুধু ‘ওয়ালাইকুম’ বলা যাবে।
৪. সালামের উত্তর দিয়ে ফের সালাম দেওয়ার নিয়ম নেই। উত্তরের মাধ্যমেই সালাম পূর্ণ হয়ে যায়।
৫. সালামের উত্তর না দিয়ে উল্টো সালাম দেওয়া সঠিক নয়। কেউ সালাম দিলে উত্তর দেওয়া আবশ্যক।
৬. ইশারায় নয়, বরং মুখে সালাম দেওয়াই নিয়ম। তবে যদি দূরত্বের কারণে আওয়াজ না পৌঁছে, তাহলে মুখে সালাম দিয়ে ইশারায় বুঝিয়ে দেওয়া যাবে।
৭. কেউ সালাম না শুনলে তাকে সালাম দিয়েছি না বলে ফের শুনিয়ে সালাম দিতে হবে।
৮. মনে মনে বা নিচু স্বরে নয়, বরং সালামের উত্তর শুনিয়ে উঁচু স্বরে দিতে হয়।
৯. ছোট বা অধস্তনদেরই সালাম দিতে হবে—এমনটি আবশ্যক নয়। সবাই সবাইকে সালাম দেবে।
১০. বক্তৃতায় ভূমিকা বা সম্বোধনের পর সালাম দেওয়া উচিত নয়; বরং সালাম দিয়ে বক্তৃতা শুরু করা উচিত।
১১. সঠিক শব্দে সালাম দেওয়া। হাদিসে বর্ণিত শব্দে সালাম দেওয়া আবশ্যক। অন্যথায় শুদ্ধ হবে না।
১২. সালাম দানে পরিচিত-অপরিচিতের পার্থক্য করা অনুচিত। সবাইকে সালাম দেওয়ার কথা হাদিসে এসেছে।
১৩. ফোনে আগে হ্যালো না বলে সালাম দেওয়া উচিত।
ইসলামে সন্তানের সুন্দর ও অর্থবহ নাম রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি দায়িত্ব। কারণ নাম শুধু পরিচয়ের মাধ্যম নয়, বরং তার ব্যক্তিত্ব ও জীবনের ওপর এর এক গভীর প্রভাব থাকে। এ কারণে অভিভাবকের উচিত এমন নাম নির্বাচন করা, যা ইসলামি ভাবধারার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ এবং যার অর্থ সুন্দর ও কল্যাণকর।
১ ঘণ্টা আগেপরিবারে শান্তি অতি প্রয়োজনীয় একটি বিষয়। পরিবারে যখন শান্তি থাকে—সবাই মানসিকভাবে স্থিতিশীল থাকে, নিজেদের মাঝে বিশ্বাস ও সম্মান বৃদ্ধি পায়। শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সন্তানরা সঠিক মূল্যবোধ শিখে এবং তাদের ভবিষ্যৎ গড়ার ক্ষেত্রে প্রেরণা পায়। শান্তি ছাড়া পরিবার কখনো পূর্ণাঙ্গ হতে পারে না।
৩ ঘণ্টা আগেজীবনের নানা চাপ, অস্থিরতা আর অপ্রাপ্তি আমাদের মনে দুশ্চিন্তা এনে দেয়। তবে একজন মুমিনের জন্য দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির পথ তার ইমানের মধ্যেই নিহিত। এখানে দুশ্চিন্তামুক্ত থাকার কয়েকটি আমল তুলে ধরা হলো।
৯ ঘণ্টা আগেআরবি আজান শব্দের অর্থ ঘোষণা। আজান ইসলামের অন্যতম নিদর্শন। পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজের জন্য আজানের মাধ্যমেই আহ্বান করা হয়। আজান শুনে আজানের জবাব দেওয়া মহানবী (সা.)-এর সুন্নত। তিনি বলেন, ‘যখন আজান শুনবে, এর জবাবে মুআজ্জিনের অনুরূপ তোমরাও বলবে।’ (সহিহ্ বুখারি: ৬১১)
২১ ঘণ্টা আগে